X
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
৭ বৈশাখ ১৪৩১

স্বপ্নে জিহাদের নির্দেশ!

আমানুর রহমান রনি
১৩ আগস্ট ২০১৭, ০৮:০০আপডেট : ১৩ আগস্ট ২০১৭, ১৫:৫৬

জঙ্গি (প্রতীকী ছবি)

নব্য জেএমবি’র মাস্টারমাইন্ড তামিম-সারোয়ারের অনুসারী ফেরদৌস আহমেদ নামের এক জঙ্গি সিরিয়ায় যাওয়ার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তার আগেই রাজধানীর বাড্ডা থেকে র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার হয় সে। কিভাবে জঙ্গিবাদে জড়িয়েছে, কথিত জিহাদের দীক্ষা পেয়েছে, আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে সেসবের বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছে ফেরদৌস। গত ১ এপ্রিল ঢাকা মহানগর হাকিম মো. গোলাম নবীর আদালতে জঙ্গি ফেরদৌস স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। তার জবানবন্দিতে বিভিন্ন পরিকল্পনার কথাও উঠে এসেছে। এর আগে গত ২১ মার্চ রাজধানীর বাড্ডা থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়ের করা মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়।

জবানবন্দিতে যা বলেছে জঙ্গি ফেরদৌস

ঢাকা মহানগর হাকিমের আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে ফেরদৌস জানিয়েছে, ‘(আমার) বাবা রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে চাকরি করেন। তার চাকরির কারণে বিভিন্ন জায়গায় পড়াশোনা করেছি। সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ২০০৩ সালে এসএসসি এবং ২০০৫ সালে এইচএসসি পাস করি। এরপর ২০০৫ সালে ঢাকায় আসি ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার জন্য কোচিং করতে। কোনও পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে চান্স না পাওয়ায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনালে বিএসসিতে ২০০৭ সালে ভর্তি হই। ওই বছরের এপ্রিল/মে থেকে আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া এবং তাবলিগে যাওয়া শুরু করি। আমার ছোটবেলার বন্ধু আনোয়ারুল ইলম বুয়েটে চান্স পায়। তাই আমি বুয়েটে যেতাম তার সঙ্গে দেখা করতে। তাকেও তাবলিগে যাওয়ার দাওয়াত দিতাম। আনোয়ার তাবলিগে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়। একদিন বুয়েটের তিতুমীর হলে নামাজ শেষে ‘ওয়ালি জামান’-এর সঙ্গে (আমার) পরিচয় হয়। আমি তাকে বলি, আমার বন্ধু আনোয়ার কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ পড়ে। সে তাবলিগে যাওয়ার জন্য তৈরি হয়েছে। যদি তোমাদের কোনও (গ্রুপ) তিন দিনের জামাত চিল্লায় যায়, তাহলে তাকে সঙ্গে নিও। বুয়েট থেকে তিন দিনের একটি জামাত চিল্লায় বের হয়। ওয়ালি জামান সেই জামাতে আনোয়ারুল আলমকে নেয় এবং আমিও তাদের সঙ্গে বের হই। জামাত কলাবাগানের লেক সার্কাস জামে মসজিদে যায়। সেখান থেকেই আমাদের তিনজনের মধ্যে খুব ভালো বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। যদিও এরপর একসঙ্গে আর কখনও তাবলিগে যাইনি আমরা তিনজন। কিন্তু যোগাযোগ ও যাতায়াত ছিল তিনজনের।’
জবানবন্দিতে ফেরদৌস আহমেদ জানায়, ‘‘২০০১ সালে আমি পড়াশোনা শেষ করে চিল্লায় যাই এবং ফিরে এসে চাকরি খোঁজা শুরু করি। ঢাকায় এসে চাকরি খুঁজতে থাকি। কিন্তু চাকরি পাচ্ছিলাম না। ২০১২ সালের মাঝামাঝি হঠাৎ একদিন আমার বন্ধু আনোয়ারুল আলম এসে বলে, ‘তুই তাবলিগ ছাড়। তাবলিগ হলো পথভ্রষ্ট দল। জসিম উদ্দিন রাহমানির লেকচার শোন। তিনি সঠিক কথা বলেন এবং সঠিক পথের ওপর আছেন।’ আমি তাকে বলি, আমি তাবলিগের আলেমদের কথা শুনবো। এতে সে (আনোয়ারুল) রাগ করে চলে যায়। সমস্ত যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। আমি চাকরি খুঁজতে থাকি আর তাবলিগের সঙ্গে লেগে থাকি।’’
জেএমবি’র জঙ্গি ফেরদৌসের ভাষ্য, ‘‘২০১৪ সালের শুরুর দিকে ফেসবুকে ‘আমিন বেগ’ নামে তাবলিগের  এক বড়ভাইয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়। তিনি ফেসবুকে লেখালেখি করতেন। তার সঙ্গে আমি প্রায়ই কথা বলতাম। একদিন তাকে বললাম, ভাই আমার জন্য একটা চাকরি দেখেন, চাকরির বড় প্রয়োজন। আমি তাকে আমার সিভি দেই। এদিকে আমি জার্মানির কয়েকটি ভার্সিটিতে মাস্টার্স করার জন্য আবেদন করি এবং Ilmenau University of Technology থেকে টেলিকমিউনিকেশনে মাস্টার্স করার অফার লেটার পাই। বাবাকে বলি, জার্মানিতে মাস্টার্স করতে যেতে চাই। টাকা লাগবে আট লাখ। বাবা জার্মানিতে পড়ার জন্য টাকা দিতে পারবেন না বলে জানিয়ে দিলেন। বললেন, ‘তুমি দরকার হলে ঢাকায় বসে থাকো। তোমাকে জার্মানি যাওয়ার টাকা দিতে পারবো না।’ এতে আমার মন আরও ভেঙে যায়।’’
আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে ফেরদৌস বলে, ‘‘২০১৪  সালের জুলাই/আগস্টের দিকে আমিন বেগ ভাইকে বলি, জার্মানিতে মাস্টার্স করতে যেতে চাইলাম, কিন্তু বাবা টাকা দেবেন না। তিনি বললেন, ‘তোমাকে টাকা দেবো।’ আমাকে তিনি মালয়েশিয়াতেও পড়তে যাওয়ার পরামর্শ দেন এবং ইউটিউব থেকে আনোয়ার আল আলাকির লেকচার শুনতে বলেন। আমি মালয়েশিয়ার বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি খুঁজতে থাকি। আনোয়ার আল আওলাকির লেকচার শুনতে থাকি।’
জবানবন্দির বিবরণে আছে, ‘‘ওই বছরের সেপ্টেম্বরের কোনও এক রাতে আমি ... স্বপ্ন দেখি। ... স্বপ্নের কথা আমিন ভাইকে বললাম। তিনি বললেন, ‘তুমি তাহলে তুরস্ক যাও, লেখাপড়া করতে টাকা দেবো তোমাকে।’ তখন তুরস্কের বিভিন্ন ভার্সিটি খুঁজতে থাকি। আমার বন্ধু রুহুল আমিনকে বলি, দোস্ত তুরস্কের কোনও ভার্সিটির নাম বলতে পারবি? রুহুল আমিন রংপুর ক্যাডেট কলেজ থেকে পড়ে আইইউটিতে ইলেকট্রিক্যালে পড়াশোনা করেছে। সে বলল, ‘আমাদের ভার্সিটির এক ছোট ভাই তুরস্কের ATILIM University-তে পড়াশোনা করে। তোকে আইডি দিচ্ছি। সে তোকে হেল্প করবে।’ আমি তখন ওই ছোট ভাইয়ের সঙ্গে স্কাইপিতে আলাপ করি, সে আমাকে ভার্সিটিতে অ্যাপ্লাই করার সব প্রসেস বলে দেয়। আমি আবেদন করলে অ্যাটিলিম ভার্সিটি আমাকে অফার লেটার পাঠিয়ে দেয়। আমি আমিন বেগ ভাইকে অফার লেটার দেখালে তিনি বলেন, ‘তুমি তুরস্কে গিয়ে পড়াশোনা করতে থাকো। আর যখন সময় সুযোগ হবে, তখন সিরিয়া চলে যাবে। সেখানে মুসলমানদের ওপর অনেক অত্যাচার-নির্যাতন হচ্ছে। আইএস  এই অন্যায় নির্যাতনের বিরুদ্ধে জিহাদ করছে। তুমি গিয়ে তাদের সঙ্গে যোগ দেবে ।’ আমিও বলি ঠিক আছে। কারণ তিনি আমাকে পড়াশোনা করার জন্য টাকা দিতে চেয়েছেন। আর আমাদের পারিবারিক ঝামেলার কারণে আমার জীবনটা ভালো লাগছিল না। তাই ভেবেছিলাম জীবনে যখন কিছু করতে পারলাম না, তাহলে সিরিয়াতে গিয়ে মুসলমানদের পাশে দাঁড়িয়ে জীবন উৎসর্গ করে দিলে যদি আখিরাতে আল্লাহর কাছে মুক্তি পাই। তাহলে সেটাই হোক। তাই আমি ভার্সিটির অফার লেটার নিয়ে ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে তার্কিশ অ্যাম্বাসিতে ভিসা নেওয়ার জন্য আবেদন করি। কিন্তু ভিসা পাইনি।’’
তখন আমিন বেগ ভাই বলেন, ‘তাহলে তুমি সৌদি আরব যাও কাজ করতে। দেখি কোনও ব্যবস্থা করা যায় কিনা।’
র‌্যাবের হাতে আটক জঙ্গি ফেরদৌস জানায়, ‘আমি ওয়ালি জামানের সঙ্গে তার অফিসে গিয়ে একদিন দেখা করি। একটি জবের জন্য বলি। ...সিরিয়াতে মুসলমানদের নির্যাতিত হওয়ার কথা বলি। আনোয়ার আল আওলাকির লেকচার শুনতে বলে আসি। এরই মাঝে হঠাৎ একদিন আমার বুয়েটের বন্ধু আনোয়ারুল আলম আমাকে কল করে কোনও এক জরুরি বিষয়ে কথা বলার জন্য। তাই আমি তার সঙ্গে দেখা করি ফার্মগেটে। সে আমাকে সিরিয়ার কথা বলে এবং আইএস -এর কথা বলে। আমি তাকে বলি যে, হ্যাঁ আমি সেখানে যাওয়ার চেষ্টায় আছি। তাই আনোয়ারুল আলমের সঙ্গে আমার আবার একটি মিউচুয়াল আন্ডার স্ট্যান্ডিং গড়ে ওঠে। এদিকে ২০১৫ এর এপ্রিল/মে মাসের দিকে আমিন বেগ ভাই গ্রেফতার হন। তাই আমার তুরস্কে যাওয়ার ইচ্ছা বা পথ শেষ হয়ে যায় এবং সৌদি আরবে যাওয়ার চেষ্টাও শেষ হয়ে যায়।’

তার জবানবন্দির বিবরণ, ‘‘এদিকে ২০১৫ এর জুন/জুলাইয়ের দিকে আমার আম্মা আমাকে বলেন, ‘কানাডার সিটিজেন শিপ নিয়ে যাওয়ার একটা ব্যবস্থা আছে।’ তাই আমি আম্মার এই প্রস্তাবে রাজি হয়ে যাই এবং কানাডায় যাওয়ার প্রসেস শুরু করার জন্য আম্মার কথায় দাড়ি কেটে ফেলি এবং শার্ট প্যান্ট পরা শুরু করি। যেহেতু দাড়ি থাকলে হয়তো আমি কানাডায় যেতে পারব না, এই আশঙ্কায় দাড়ি কেটে ফেলি। যে এজেন্সির মাধ্যমে কানাডায় যাওয়ার প্রসেস করার কথা ছিল, তাদের সঙ্গে দেখা করি। প্রসেস শুরুর  জন্য  ৫০ হাজার টাকার প্রয়োজন ছিল। তাই আমি আমার বাবার কাছে পঞ্চাশ হাজার টাকা চাইলে, তিনি টাকা দিতে পারবেন না বলে আমাকে সাফ জানিয়ে দেন এবং বলেন ‘ফেরদৌস, তুমি এসে আমাকে মেরে ফেলো। তাহলে আমার সব টাকা তোমার হয়ে যাবে। তখন তুমি যেখানে যেতে চাও যেও।’ এই কথা শুনে আমি অনেক কষ্ট পাই। কারণ আমার বাবা একজন ব্যাংকার। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের এজিএম তিনি। তিনি কিভাবে এই ধরনের কথা তার সন্তানকে বলতে পারলেন। আমি অনেক কেঁদেছি এই কথা শুনে এবং হতাশায় কানাডা যাওয়ার আশাও ছেড়ে দেই।’’
আদালতে দেওয়া ফেরদৌসের বিবরণ, ‘‘আনোয়ার আলম একদিন এসে বলে, ‘দোস্ত, চল আমরা একসঙ্গে উঠি। আমি তোকে তুরস্কে নিয়ে যাবো। আমার উদ্ভাসের কামাই আছে। এইটা দিয়ে তোর আর আমার যাওয়া হয়ে যাবে।’ আমি আর আনোয়ার আলম তাই ওয়ালি জামানের সঙ্গে দেখা করি এবং একটা বাসা ভাড়া নেওয়ার কথা বলি। ফলে  উত্তর বাড্ডার আমজাদ হোসেনের বাসার দ্বিতীয় তলার দু’রুমের একটি ফ্ল্যাটে আমরা তিনজন একসঙ্গে ২০১৫ এর ডিসেম্বরে উঠি এবং সিরিয়াতে যাওয়ার উপায় খুঁজতে থাকি। এরই মাঝে ওয়ালি জামানের মাধ্যমে তার এলাকার আবুল কাশেম, দ্বীন ইসলাম, হুমায়ুন, সালমান ও মহসিনের সঙ্গে পরিচয় হয়। তারাও সিরিয়া যাওয়ার উপায় খুঁজছিল। কিন্তু আমরা কেউই উপায় বের করতে পারিনি। আমি আরও বেশি হতাশ হয়ে পড়ি। ২০১৬ সালের জুনের দিকে একদিন আমি মাকে ফোন করি এবং বলি, মা আমার তো এই পৃথিবীতে কিছুই ভালো লাগছে না, মরে যেতে মন চায়। আমি বিদেশ চলে যেতে চাই। কিন্তু আব্বা তো কোনোভাবেই টাকা দেবে না। আমি চাইছিলাম স্বাভাবিক একটা জীবনে ফিরতে। কিন্তু বাবা-মায়ের কাছে ফিরে যাওয়া সম্ভব ছিল না। কারণ, আমার বাবা আমাকে অনেক অপমান ও তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করতেন, ফিরে গেলে। যা হয়তো আমার সহ্যের বাইরে চলে যেত। কারণ আমার বাবার কথা ছিল- বিসিএস’র মাধ্যমে আমি কোনও চাকুরি অথবা কোনও ব্যাংকে চাকুরি করি। কিন্তু আমার মেধা তো ভালো না। তাই আমি ওই পথে যাওয়ার সাহস পেতাম না। ফলে আমি আর বাড়ি ফিরে যেতে চাইনি। দুই বন্ধুর সঙ্গে উত্তর বাড্ডার ওই বাসাতেই থেকে যাই। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরের দিকে সালমান একটি পাউডার বানায় এসিটোল দিয়ে এবং ওয়ালি জামানকে দেয়, সেটা টেস্ট করার জন্য। ওয়ালি এর অল্প (৫ মিলিগ্রাম) উত্তর বাড্ডার বাসায় নিয়ে আসে এবং আমরা (ওয়ালি, আনোয়ার ও আমি) ম্যাচের কাঠি জ্বালিয়ে সেটা টেস্ট করি।’
ফেরদৌস জবানবন্দিতে আরও  জানায়, ‘এদিকে আনোয়ার তার জেনি নামের এক বন্ধুকে দিয়ে একটি সার্কিট বানিয়ে নিয়ে আসে। যা দিয়ে আমরা কখনও কোনও পাউডার বিস্ফোরণের চেষ্টা করিনি। তবে সার্কিটটি পরে কোথায় যায় তাও আমার জানা নেই। আমরা ওয়ালি, আবুল কাশেম, হুমায়ুন, দ্বীন ইসলাম, সালমান, আনোয়ার ও আমি মাঝেমাঝে ঘুরতে যেতাম তিনশ ফিটের দিকে। বিকালে ঘুরতে যেতাম, রেস্তোরাঁয় বসে খেতাম। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারির দিকে একবার আমরা যমুনা ব্রিজের ওইখানে পিকনিক করতেও গিয়েছিলাম। যমুনা নদীতে সাঁতার কেটেছি। খাওয়া দাওয়া করে ফিরে এসেছি।’

নব্য জেএমবি’র সদস্য ফেরদৌস আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে বলে,   ‘পরিশেষে, আমি এই কথা বলে শেষ করতে চাই যে, সিরিয়া যাওয়ার ইচ্ছাটা আমার ভুল ছিল। যার ফলে আমার জীবনে এই রকম বিশৃঙ্খলা নেমে আসে। আমি ভুল করছি। আমি শুধরাতে চাই।  আমি আমার বাবা- মা ও ছোট ভাইকে অনেক ভালোবাসি। তাদের সঙ্গে স্বাভাবিক জীবনেও ফিরতে চাই।’
/এআরআর/এপিএইচ/

আরও পড়ুন:
জুরাইনে ডিবির সহকারী কমিশনার ‍গুলিবিদ্ধ

 

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্বিবেচনার হুমকি আব্বাসের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্বিবেচনার হুমকি আব্বাসের
টি-টোয়েন্টির পাওয়ার প্লেতে ১২৫ রান করে হায়দরাবাদের বিশ্ব রেকর্ড!
টি-টোয়েন্টির পাওয়ার প্লেতে ১২৫ রান করে হায়দরাবাদের বিশ্ব রেকর্ড!
জানা গেলো বেইলি রোডে আগুনের ‘আসল কারণ’
জানা গেলো বেইলি রোডে আগুনের ‘আসল কারণ’
গরমে খান দইয়ের এই ৫ শরবত
গরমে খান দইয়ের এই ৫ শরবত
সর্বাধিক পঠিত
দুর্নীতির অভিযোগ: সাবেক আইজিপি বেনজীরের পাল্টা চ্যালেঞ্জ
দুর্নীতির অভিযোগ: সাবেক আইজিপি বেনজীরের পাল্টা চ্যালেঞ্জ
সারা দেশে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় ছুটি ঘোষণা
সারা দেশে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় ছুটি ঘোষণা
শিল্পী সমিতির নির্বাচন: সভাপতি মিশা, সম্পাদক ডিপজল
শিল্পী সমিতির নির্বাচন: সভাপতি মিশা, সম্পাদক ডিপজল
সোনার দাম কমেছে, আজ থেকেই কার্যকর
সোনার দাম কমেছে, আজ থেকেই কার্যকর
দেশের ৯ অঞ্চলে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির বেশি, পারদ উঠতে পারে আরও
দেশের ৯ অঞ্চলে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির বেশি, পারদ উঠতে পারে আরও