X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৫ চৈত্র ১৪৩০

কী শিখছে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা

আসিফ ইসলাম শাওন ও সোহেল মামুন
১৯ জানুয়ারি ২০১৮, ১৫:৪৬আপডেট : ২০ জানুয়ারি ২০১৮, ১০:১৫

মাদ্রাসায় চলছে শিক্ষাদান (ছবি- মাহমুদ হোসেন অপু/ঢাকা ট্রিবিউন) কওমি ও আলিয়া— বাংলাদেশের প্রধান এই দুই ধরনের মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থার প্রধান লক্ষ্য হলো শিক্ষার্থীদের ইসলাম ধর্ম, ইসলামের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, ভাষা ও রীতিনীতি সম্পর্কে দক্ষ করে তোলা।
দুই ধরনের মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে কওমি মাদ্রাসায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি। এসব মাদ্রাসায় পাঠ্যক্রমে মূল মনোযোগ দেওয়া হয়েছে ধর্ম বিষয়ে। ফলে, এসব মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের বিশ্লেষণমূলক চিন্তার দক্ষতা গড়ে ওঠে না এবং তারা চিকিৎসা, বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের মতো বিশেষায়িত বিষয়গুলোতে পড়ার মতো যোগ্যতাও তাদের তৈরি হয় না।
অন্যদিকে, আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থা চালুর লক্ষ্য ছিল ধর্মীয় বিষয়ের পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়ে পাঠদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষ করে গড়ে তোলা। ১৯৮৭ সালে আলিয়া মাদ্রাসার পাঠ্যক্রমে যুক্ত করা হয় মানবিক ও বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়। স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে গিয়ে এসব মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের আরবি সাহিত্য, হাদিস ও কোরান শরিফের মতো বিশেষায়িত বিষয় পড়ানো হয়ে থাকে।
কওমি মাদ্রাসার পাঠ্যক্রমে যা আছে
কওমি মাদ্রাসায় শিক্ষার স্তর রয়েছে ছয়টি। এর প্রাক-প্রাথমিক স্তরকে বলা হয় মক্তব হিফজুল কোরান। এই স্তরে মূলত কোরান পড়তে শেখানো হয় এবং কোরান শরিফ মুখস্ত করানো হয়।
কওমি মাদ্রাসার দ্বিতীয় স্তরে রয়েছে ইবতেদায়ি। এটি মূলত প্রাথমিক পর্যায় যেখানে শিক্ষার্থীদের আরবি, উর্দু ও ফার্সি পড়তে ও লিখতে শেখানো হয়। এই পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের কিছুমাত্রায় বাংলা, ইংরেজি ও গণিতও শেখানো হয়।
কওমিতে ১০ বছর পড়ালেখা শেষ করে শিক্ষার্থীদের মাধ্যমিক সমতুল্য মুতাওয়াসিত্তাহ পরীক্ষায় বসতে হয়। এর পরে রয়েছে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা। এই দুই পরীক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের কোরান শরিফ ছাড়াও হাদিস, ইসলামি আইন, ইসলামি দর্শন ও ইসলামের ইতিহাস পড়তে হয়। ‘পলিটিক্যাল ইকোনমি অব মাদ্রাসা এডুকেশন ইন বাংলাদেশ: জেনেসিস, গ্রোথ অ্যান্ড ইমপ্যাক্ট’ শিরোনামে অধ্যাপক আবুল বারকাতের গবেষণা থেকে দেখা যায়, এসব শিক্ষার্থীদের আরবি, ফারসি ও উর্দুও শিখতে হয়।
কওমি মাদ্রাসার খুব অল্পসংখ্যক শিক্ষার্থীই স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পর্যায় পর্যন্ত পড়ালেখা চালিয়ে যান।
এর আগে, কওমি মাদ্রাসা থেকে অর্জিত ডিগ্রির কোনও অনুমোদন বা আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি ছিল না। তবে বেশিরভাগ কওমি মাদ্রাসাকে বেসরকারিভাবে পরিচালিত বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে নিয়ে আসার পর সম্প্রতি সরকার কওমি ডিগ্রিকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এই স্বীকৃতির পরও কওমি মাদ্রাসার সর্বোচ্চ পর্যায় দাওরায়ে হাদিসে (স্নাতকোত্তর) মূলত ধর্মীয় শিক্ষাই দেওয়া হয়। এই পর্যায়ে মূলত হাদিস বিষয়ে বিস্তারিত শেখানো হয় শিক্ষার্থীদের।
স্নাতকোত্তর সমমান দেওয়া দাওরায়ে হাদিস দুই বছরের কোর্স। এই কোর্সে ইমাম মোহাম্মদ আল বুখারির সংকলিত সহিহ বুখারি শরিফ, ইমাম মুসলিম ইবনে আল-হাজ্জাজ আল-নায়সাবুরি সংকলিত সহিহ মুসলিম শরিফসহ হাদিসের অন্যান্য গ্রন্থগুলো পড়ানো হয়।
কওমি মাদ্রাসার পাঠ্যক্রম ও পাঠ্যসূচি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এই শিক্ষা ব্যবস্থায় ইংরেজি-বাংলা, গণিত, বিজ্ঞান, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ইতিহাস ও দর্শনের মতো বিষয়গুলো পড়ানো হলেও কোরান ও হাদিস ছাড়া বাকি সব বিষয়েই মূলত প্রাথমিক পর্যায়ের ধারণা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে আবার রাষ্ট্রবিজ্ঞান, দর্শন ও ইতিহাস পড়ানো হয় ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে। কিছু কিছু স্তরে বিজ্ঞান শিক্ষা অনুপস্থিত এবং ধর্মের বাইরের বিষয়গুলো ব্যাপকভাবে অবহেলিত।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, বেফাকুল মাদারাসিলি আরাবিয়ার প্রাক-প্রাথমিক থেকে শুরু করে সপ্তম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠ্যসূচিতে বিজ্ঞানের কোনও বিষয়। এসব ক্লাসের প্রায় সব বই-ই কোরান শরিফ ও আরবি ভাষার ওপর ভিত্তি করে রচিত। আরবি, বাংলা, গণিত ও ইংরেজি ছাড়া দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ানো হয় উর্দু। ‘উর্দু কা কায়দা’ নামের ওই বই প্রকাশ করে পাকিস্তানের আঞ্জুমান-ই-হিমায়াত-ই-ইসলাম অব লাহোর। মূলত উর্দু বর্ণমালার সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয় এই বইয়ের মাধ্যমে।
কওমি মাদ্রাসার দ্বিতীয় শ্রেণিতে শিক্ষার্থীদের ভূগোল, সমাজবিজ্ঞানের প্রাথমিক কিছু বিষয় পড়ানো হয়। তবে এই শ্রেণিতে শিক্ষার্থীদের মূলত পড়তে হয় দ্বিনিয়াত ও তাজবিদ এবং ইসলামিক ফিকাহ ও তাহজিব নিয়ে।
কওমি মাদ্রাসার তৃতীয় শ্রেণিতে অন্যান্য বিষয়ে সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ। এই শ্রেণির উর্দু বইও পাকিস্তান থেকে প্রকাশিত। এছাড়া, পঞ্চম শ্রেণিতে গিয়ে যুক্ত হয়েছে ফার্সি ভাষা শিক্ষা।
কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থায় ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যসূচিতে বাংলাদেশের ইতিহাস অনুপস্থিত। অন্যদিকে, প্রাক-প্রাথমিক, প্রথম শ্রেণি ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে ইতিহাস পড়ানো হয় না। তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ানো হয় ৫০ নম্বরের ইতিহাস।
নিম্ন মাধ্যমিক পর্যায়ের সূচনায় ষষ্ঠ শ্রেণিতে শিক্ষার্থীদের ‘তারিখ উল ইসলাম’ নামে আড়াইশ পৃষ্ঠার একটি বই পড়ানো হয়। উর্দু ভাষায় লেখা এই বইয়ের বিষয়বস্তু ইসলামের ইতিহাস। এর লেখক শায়েখ মুহাম্মদ মিয়া। সপ্তম শ্রেণিতেও পড়ানো হয় উর্দু ভাষায় মুফতি মুহাম্মদ শাফির লেখা ‘সিরাত খাতিম উল আমবিয়া’ বইটি। আর অষ্টম শ্রেণিতে পড়ানো হয় ভারতে ইসলামি আন্দোলনের ইতিহাসভিত্তিক বই ‘তারিখ মিল্লাত প্রথম খণ্ড: খিলাফত-ই-রাশিদা’।
কওমি মাদ্রাসায় দুই বছরের মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের বাংলাদেশের ইতিহাস পড়ানো হয়। এই পর্যায়ের পাঠ্যসূচিতে উপমহাদেশের ইতিহাসও পড়ানো হয় না, তবে বনি উমাইয়া ও আব্বাসীয় খিলাফতের ইতিহাস পড়ানো হয়। দশম শ্রেণির বইয়ে আছে উসমানি খিলাফত, ফাতিমি খিলাফত ও বনি উমাইয়া খিলাফতের ইতিহাস।
মাধ্যমিক পর্যায়ের শেষে একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ১০০ নম্বরের ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসের একটি কোর্স। আর স্নাতক পর্যায়ে দেওবন্দ আন্দোলনের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও এর অবদান সম্পর্কে পড়ানো হয়ে থাকে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘কওমি মাদ্রাসার পাঠ্যসূচি তারা নিজেরাই তৈরি করে থাকে। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ বা তাদের শিক্ষা বোর্ড সরকার বা শিক্ষাবিদদের কাছ থেকে কোনও ধরনের পরামর্শ নেয় না। কিন্তু তাদের শিক্ষাব্যবস্থায় যা পড়ানো হয়, যা বর্তমান বিশ্ব ও দৈনন্দিন জীবনে খাপ খাইয়ে চলার উপযোগী নয়।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই শিক্ষক আরও বলেন, ‘সম্প্রতি কওমি মাদ্রাসার পাঠ্যসূচিতে কিছু পরিবর্তন এসেছে, তবে সেটা যথেষ্ট নয়। এই পাঠ্যসূচিকে যথাযথভাবে আপডেট করার জন্য আরও পরিবর্তন আনা প্রয়োজন।’
যা শেখানো হয় আলিয়া মাদ্রাসায়
আলিয়া মাদ্রাসাগুলোর পাঠ্যসূচি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সাধারণ বিভাগে শিক্ষার্থীদের ইসলামি শিক্ষা, কলা ও সমাজবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় পড়ানো হয়। তাদের পাঠ্যসূচিতে কোরান, আরবি, ইসলামের ইতিহাস ছাড়াও রয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি)।
বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান ও আইসিটি পড়ানো হয়। অন্যদিকে, মুজাব্বিদ বিভাগের শিক্ষার্থীদের অন্যান্য সাধারণ বিষয়ের সঙ্গে পড়ানো হয় তাজবিদ। বিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদেরও বিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে সঙ্গে সঙ্গে পড়তে হয় কোরান, হাদিস, ইসলামি আইন ও আরবি। আলিয়া মাদ্রাসাগুলোতে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী রয়েছে। তবে দাখিল (এসএসসি সমমান) ও আলিম (এইচএসসি সমমান) পর্যায়ে ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে পড়ানো হয় না।
আলিয়া মাদ্রাসায় ইবতেদায়ি থেকে কামিল পর্যন্ত ১৬ বছরের পড়ালেখায় রয়েছে পাঁচটি ধাপ। ইতবেদায়ি বা প্রাথমিক পর্যায়ে কোরান শরিফ পড়া ও মুখস্ত করার ওপর জোর দেওয়া হয়। এই পর্যায়ের অন্য বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামের মৌলিক বিষয়, আরবি, বাংলা, গণিত, ইতিহাস, ভূগোল ও সাধারণ বিজ্ঞান।
দাখিল (মাধ্যমিক) পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের জন্য কোরান পড়া ও মুখস্ত করার সঙ্গে যুক্ত হয় কোরানের বিভিন্ন আয়াতের ব্যাখ্যা বা তাফসির। এই পর্যায়ে এসে শিক্ষার্থীদের আরবি, ইসলামি দর্শন, ইসলামি আইন ও তত্ত্ব এবং এগুলোর ব্যবহার পড়ানো হয়।
আলিম (উচ্চ মাধ্যমিক) পর্যায়ে বিজ্ঞান বা কলা বিভাগকে বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকে শিক্ষার্থীদের জন্য। উভয় বিভাগের শিক্ষার্থীদেরই কোরান ও হাদিস, ইসলামি আইন, শরিয়া আইন, উত্তরাধিকার আইন ও ইসলামের ইতিহাস পড়তে হয়। অন্যদিকে, কলা বিভাগের শিক্ষার্থীদের আরবি ও ফার্সি ভাষা এবং বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও জীববিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিষয় পড়তে হয়।
স্নাতক পর্যায়ে ফাজিল কোর্সে শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান ও কলা বিভাগের বিষয়গুলো আলাদা আলাদা করে শেখানো হয়। অন্যদিকে, স্নাতকোত্তর পর্যায়ের কামিল কোর্সে শিক্ষার্থীদের কেবল ধর্ম বিষয়ে পড়ানো হয়। এই পর্যায়ে এসে তাদের হাদিস, তাফসির (কোরান শরিফের ব্যাখ্যা), ইসলামি আইন ও আরবি সাহিত্য বিশেষায়িতভাবে পড়ানো হয়।
বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম সাইফ উল্লাহ বলেন, ‘২০০৮ সাল পর্যন্ত ফাজিল ও কামিল পর্যায়ের পাঠ্যসূচি ও পরীক্ষার দায়িত্ব ছিল মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের হাতে। ২০০৯ সাল থেকে কুষ্টিয়ার ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়কে সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়। পরে ২০১৫ সালে আরবি বিশ্ববিদ্যালয়কে সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়।’
বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় আলিয়া মাদ্রাসার শিক্ষাব্যবস্থা এখন যথেষ্ট আধুনিক বলে দাবি করেন সাইফ উল্লাহ। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক জহিরুল ইসলাম বলছেন, আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থার আরও আধুনিকায়নের সুযোগ আছে।
(ঢাকা ট্রিবিউনে মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে ছয় পর্বের ধারাবাহিকের চতুর্থ পর্ব। পঞ্চম পর্ব পড়ুন আগামীকাল)



প্রথম পর্ব: আট কিলোমিটারে ৬৮ মাদ্রাসা!

দ্বিতীয় পর্ব: চাকরিক্ষেত্রে সুযোগ কতটুকু মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের

তৃতীয় পর্ব: স্কুলের চেয়ে মাদ্রাসা কেন বেশি পছন্দ অভিভাবকদের

/টিআর/
সম্পর্কিত
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়
রমজানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে সাপ্তাহিক ছুটি কমতে পারে
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নির্যাতন চলতে পারে না: মানবাধিকার কমিশন
সর্বশেষ খবর
বেচাকেনা জমজমাট, কম দামে ভালো পাঞ্জাবিতে আগ্রহ ক্রেতাদের
বেচাকেনা জমজমাট, কম দামে ভালো পাঞ্জাবিতে আগ্রহ ক্রেতাদের
‘মাঝেমধ্যে ভাবি, আইপিএল কি আদৌ ক্রিকেট’
‘মাঝেমধ্যে ভাবি, আইপিএল কি আদৌ ক্রিকেট’
ঈদে আরিয়ানের একমাত্র নির্মাণ ‘তখন যখন’
ঈদে আরিয়ানের একমাত্র নির্মাণ ‘তখন যখন’
করোনার পর মাধ্যমিকে ১০ লাখের বেশি শিক্ষার্থী কমেছে
করোনার পর মাধ্যমিকে ১০ লাখের বেশি শিক্ষার্থী কমেছে
সর্বাধিক পঠিত
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়