X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

ইউজিসি রূপান্তরিত হচ্ছে বাংলাদেশ উচ্চশিক্ষা কমিশনে

এস এম আববাস
২৭ আগস্ট ২০১৮, ২৩:৫০আপডেট : ২৮ আগস্ট ২০১৮, ১৩:১৪

 





ইউজিসি

দীর্ঘ অপেক্ষার পর স্বায়ত্তশাসন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) রূপান্তরিত হচ্ছে বাংলাদেশ উচ্চশিক্ষা কমিশন-এ। সংবিধিবদ্ধ এই সংস্থার প্রধান ‘চেয়ারম্যান’ পদমর্যাদা নির্ধারণ করা হয়নি আইনে। আইনে বলা হয়েছে, পদমর্যাদা নির্ধারণ করবেন রাষ্ট্রপতি। তবে চেয়ারম্যান অপসারণে বিচারপতি অপসারণের পদ্ধতি অবলম্বন করার কথা স্পষ্ট করা হয়েছে আইনে।




গতকাল রবিবার (২৬ আগস্ট) প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় এ সংক্রান্ত্র আইনের খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
‘বাংলাদেশ উচ্চশিক্ষা কমিশন আইন-২০১৮’ খসড়াটি অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে তোলা হবে।
প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় আইনের খসড়াটি অনুমোদন দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সংস্কার ও সমন্বয় সচিব এন এম জিয়াউল আলম। বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, ‘আইনের খসড়াটি এরপর মন্ত্রিসভায় উত্থাপন করা হবে। মন্ত্রিসভা নীতিগত অনুমোদন দিলে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে ভেটিংয়ের জন্য। ভেটিং শেষে চূড়ান্ত অনুমোদন দেবে মন্ত্রিসভা। মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনুমোদন দেওয়ার পর জাতীয় সংসদে আইন আকারে পাসের জন্য উত্থাপন করা হবে।’
বিশ্ববিদালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে যে আইন তৈরি করেছিলেন, তার যেন ব্যত্যয় না হয় নতুন আইনে। দেশের শিক্ষাবিদ, উপাচার্যদের প্রত্যাশা যে আইন দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন স্থাপিত হয়েছিল, নতুন আইন যেন কোনোভাবেই তার পরিপন্থী না হয়। স্বায়ত্তশাসন যেন থাকে, ক্ষমতা যেন খর্ব না হয়— এটিই সবার প্রত্যাশা। বঙ্গবন্ধু যে আইন করেছিলেন, তার কন্যার হাত দিয়ে সেই আইনের সাংঘর্ষিক কিছু না হয়, মঞ্জুরি কমিশন যেহেতেু শিক্ষকদের নিয়ে কাজ করে, তাই শিক্ষকদের পদ-পদবী, মর্যাদা যেন থাকে— সেটিই প্রত্যাশা।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬ সালের ২ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে তৃতীয়বারের মতো পাঠানো হয় আইনের খসড়াটি। খসড়ায় ইউজির কাঠামোগত পরিবর্তনের প্রস্তাব থাকায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ পরিমার্জনের নির্দশনা দেয় প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটি। এরপর আইনের খসড়াটি পর্যালোচনা ও মতামতের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কমিটি গঠন করে। ২০১৭ সালের শুরুর দিকে কমিটির সুপারিশসহ প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় তোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের পাঠানো পরিমার্জিত খসড়াটি অনুমোদন দেয় প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটি।
সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন শক্তিশালী করতে কয়েক বছর আগে একটি খসড়া করে মন্ত্রণালয়ে পাঠায় ইউজিসি। ইউজি থেকে সরকারের কাছে দাবি করা হয় পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১২ সালে উচ্চশিক্ষার সার্বিক উৎকর্ষসাধন ও প্রসারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইউজিসিকে উচ্চশিক্ষা কমিশন হিসেবে গঠনের নির্দেশনা দেন। ওই নির্দেশনার আলোকে আইনের খসড়াটি গত কয়েক বছরের চেষ্টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত করে।
আইনের খসড়া অনুযায়ী উচ্চশিক্ষা কমিশনের প্রধান হবেন চেয়ারম্যান। রাষ্ট্রপতি নির্ধারিত শর্তে চার বছর মেয়াদে নিযুক্ত হবেন এবং দ্বিতীয় মেয়াদেও নিযুক্ত হওয়ার জন্য বিবেচিত হতে পারবেন।
উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খ্যাতিমান ও অভিজ্ঞ ব্যক্তি উচ্চশিক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হবেন। চেয়ারম্যানের পদমর্যাদা, বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা রাষ্ট্রপতি নির্ধারণ করবেন। সংস্থাটিতে পাঁচজন পূর্ণকালীন সদস্য থাকবেন। রাষ্ট্রপতি পূর্ণকালীন সদস্যদের নিয়োগ দেবেন। চেয়ারম্যানের মতো পূর্ণকালীন সদসদ্যেরও পদমর্যাদা নির্ধারণ করা নেই আইনে। রাষ্ট্রপতি পদমর্যাদা নির্ধারণ করবেন।
উচ্চশিক্ষা গবেষণা ক্ষেত্রে প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, যার শিক্ষকতা, গবেষণা বা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনে অন্যূন ২০ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে তিনি পূর্ণকালীন সদস্য হিসেবে যোগ্য হবেন।
রাষ্ট্রপতি নিযুক্ত ১২ জন খণ্ডকালীন সদস্য থাকবেন দুই বছর মেয়াদে। খণ্ডকালীন সদস্যদের মধ্যে সরকারের মনোনীত তিনজনের মধ্যে রয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব, পরিকল্পনা কমিশনের একজন সদস্য ও অর্থ বিভাগের সচিব।
এছাড়া খণ্ডকালীন সদস্য থাকবেন রাষ্ট্রপতি মনোনীত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনজন উপাচার্য, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনজন উপাচার্য ও সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনজন ডিন। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০ অনুযায়ী যেসব বিশ্ববিদ্যালয় প্রয়োজনীয় সব শর্ত পূরণ করে স্থায়ী সনদ অর্জন করেছে, কেবল সেসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে খণ্ডকালীন সদস্য নিযুক্ত করা হবে।
তিনজন ডিনকে খণ্ডকালীন সদস্য নিয়োগের শর্তে বলা হয়েছে, যেসব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে খণ্ডকালীন সদস্য নিয়োগের জন্য বিবেচিত হয়েছে এমন বিশ্ববিদ্যলয় থেকে ডিন খণ্ডকালীন সদস্য হবেন না।
চেয়ারম্যান অপসারণের বিষয়ে আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি যেভাবে অপসারিত হয়ে থাকেন সেই পদ্ধতিতেই চেয়ারম্যান অপসারিত হবেন। তবে সদস্যরা রাষ্ট্রপতির সন্তোষ অনুযায়ী স্বপদে থাকবেন।
কমিশনের প্রধান নির্বাহী চেয়ারম্যানের পদত্যাগ, অপসারণ, অনুপস্থিতি, অসুস্থতা বা অন্য কারণে দায়িত্ব পালনে অপরাগতার ক্ষেত্রে কমিশনের জ্যেষ্ঠতম পূর্ণকালীন সদস্য চেয়ারম্যান পদে সাময়িক দায়িত্ব পালন করবেন।
সদস্যদের দায়িত্বের ক্ষেত্রে আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, চেয়ারম্যানের সার্বিক তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণে অন্য সদস্যরা তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন।
কমিশনের সচিব নিয়োগ দেবে সরকার। সচিবের নিয়োগপ্রক্রিয়া ও দায়িত্ব বিধি অনুযায়ী নির্ধারিত হবে। কমিশনের অভ্যন্তরীণ দায়িত্ব পালনের জন্য কমিশনের একটি সচিবালয় থাকবে। সচিবালয় চেয়ারম্যানের অধীন থাকবে। সচিবালয় নেতৃত্বদানের পদটি হবে সচিব। সচিব কমিশনের অভ্যন্তরীণ বিভাগের প্রধানের পদ হবে পরিচালক। কমিশনের সচিব, পরিচালক ও অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীর চাকরির শর্ত, বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা বিধি মোতাবেক নির্ধারিত হবে। কমিশন সরকার অনুমোদিত সংগঠন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সংখ্যক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ করতে পারবে।
প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়, সরকারের অনুমতি নিয়ে নীতিমালা, বিধি, প্রবিধি, সংবিধি, পরিকল্পনা প্রণয়ন, চুক্তি সম্পাদন ইত্যাদি করতে পারবে উচ্চশিক্ষা কমিশন। টার্মস অব রেফারেন্স নির্ধারণসহ যেকোনও সংখ্যক কমিটি, উপকমিটি, পরিদর্শক, দল, সেল, ইউনিট গঠন করা যাবে। এসব ক্ষেত্রে সম্মানী ভাতা নির্ধারণ করবে কমিশন।
কমিশন নিজস্ব অর্থায়নে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার সঙ্গে সম্পৃক্ত যেকোনও পরিকল্পনা প্রণয়ন, কর্মসূচি বা প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে পারবে। কমিশন সরকারের অনুমতি নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক, চুক্তি সম্পাদনসহ যেকোনও সহায়তা বা বিনিময় কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে পারবে।
চ্যান্সেলরের সচিব হিসেবে সাচিবিক দায়িত্ব পালন করবেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব।
আইনের রহিতকরণ ও হেফাজত বিষয়ে বলা হয়, এই আইন প্রবর্তনের পর ১৯৭৩ সালের দ্য ইউনিভার্সিটি গ্র্যান্ডস কমিশন অব বাংলাদেশ অর্ডার-এর সংশোধনী ১৯৯৮ সালের দ্য ইউনিভর্সিটি গ্র্যান্ডস কমিশন অব বাংলাদেশ রহিত হবে। রহিত করা আইনের আওতায় নিযুক্ত জনবল অর্জিত সম্পদ, প্রতিষ্ঠিত স্থাপনা, সব তহবিলসহ সব কার্যাবলি এই আইনের অধীন নিযুক্ত, অর্জিত কৃত বা গৃহীত বলে গণ্য হবে।
নতুন এই আইনের খসড়ায় একটি ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করতে পারবে কমিশন। পরমর্শক বা উপদেষ্টা নিয়োগ করা এবং বাজেট ও নিরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে কমিশন।
পরিদর্শন ও তদন্ত বিষয়ে কমিশনের ক্ষমতার বিষয়ে নতুন আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, একাডেমিক বিষয়সহ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিভিন্ন কার্যক্রম মূল্যায়ন, চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তা নিরূপনের বিষয়ে উচ্চশিক্ষা কমিশন যখন মনে করতে তখনই করতে পারবে। পরিদর্শন ও মূল্যায়ন শেষে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেবে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সামগ্রিক পরিচালনার ক্ষেত্রে একাডেমিক, প্রশাসনিক ও আর্থিক ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে কোনও অনিয়ম বা দুর্নীতির অভিযোগ উত্থাপন হলে কমিশন স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে অথবা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির আবেদনের ভিত্তিতে তদন্ত করবে, তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে সরকার উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে। উচ্চশিক্ষা কমিশনের কোনও সুপারিশ যদি কোনও বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তিসংগত সময়ের মধ্যে অনুসরণ ও প্রতিপালনে ব্যর্থ হয় তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও প্রোগ্রাম/কোর্সের অনুমোদন বাতিল বা স্থগিত রাখতে পারবে, শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের নির্দেশ দিতে পারবে। প্রযোজ্যক্ষেত্রে প্রস্তাবিত মঞ্জুরি স্থগিতসহ উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে পারবে।
কমিশন কোনও ব্যবস্থা নেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিরোধ সষ্টি হলে বিশ্ববিদ্যালয় ক্ষুব্ধ হলে চ্যাঞ্চেলর বরাবর আবেদন করতে পারবে। এইসব পরিদর্ষনর্শন ও বিষয়ে সরকার যেরুপ মনে করবে সেরুপ ব্যবস্থা নিতে পারবে।
এছাড়া উচ্চশিক্ষার গুণগত মান সুসমকরণ ও উন্নয়নে শিক্ষার অনুকুল পরিবেশ সৃষ্টি, যোগ্যতা সম্পন্ন শিক্ষক নিয়োগ, সুসম ছাত্র-শিক্ষকের অনুপাত হার অর্জন, শিক্ষার্থী ভুর্ত পদ্ধতি নির্ধারণ এবং স্বচ্ছতার সঙ্গে পরীক্ষা গ্রহণ, পরীক্ষাপত্র মূল্যায়ন, ফলাফল ঘোষণাসহ এ সংক্রান্ত বিষয়ে কোনো ব্যত্যয় ঘটলে তদন্ত দায়িত্ব নিরুপণসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে পরামর্শ প্রদাণ করতে পারবে।
কমিশন আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদানে পাঠদান ও মূল্যায়ন, পদ্ধতির আধুনিকায়ন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি রেটিংপ্রাপ্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাঠ্যক্রমের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কোর্স-কারিকুলাম প্রণয়ন, আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয়, ক্রেডিট ট্রান্সফার, ছাত্র-শিক্ষক, গবেষক বিনিময় কর্মসূচি গহণ ইত্যাদি বিষয়ে সহযোগিতা করবে।
কমিশন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০১০ অনুযায়ী কমিশনের উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবে। কমিশন সরকারের প্রতিনিধির সমন্বয়ে শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতা কার্যক্রম তদারক, মূল্যায়ন ও বাস্তবায়ন নিশ্চিত করবে।

/এইচআই/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
ওঠানামা করছে মুরগির দাম, বাড়ছে সবজির
ওঠানামা করছে মুরগির দাম, বাড়ছে সবজির
শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে
শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে
দেয়ালের দেশ: মন খারাপ করা সিনেমা
সিনেমা সমালোচনাদেয়ালের দেশ: মন খারাপ করা সিনেমা
দুবাই হয়ে ট্রানজিট ফ্লাইট স্থগিত করলো এমিরেটস
দুবাই হয়ে ট্রানজিট ফ্লাইট স্থগিত করলো এমিরেটস
সর্বাধিক পঠিত
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
আমানত এখন ব্যাংকমুখী
আমানত এখন ব্যাংকমুখী
বৈধ পথে রেমিট্যান্স কম আসার ১০ কারণ
বৈধ পথে রেমিট্যান্স কম আসার ১০ কারণ