X
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
৭ বৈশাখ ১৪৩১

বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসা পেলেও রুবেলের ছবি নেই পুলিশের কাছে

দীপু সারোয়ার
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ১০:১২আপডেট : ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ০৫:১৪

বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসা পেলেও রুবেলের ছবি নেই পুলিশের কাছে ২০০৩ সালের ২৯ নভেম্বর কুড়িলে আর্জেস গ্রেনেড ও প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভ উদ্ধারের ঘটনায় পরদিন রাজধানীর বাড্ডা থানায় দু’টি মামলা হয়। এর একটি অস্ত্র আইনের মামলা অপরটি পুলিশের ওপর হামলা, হত্যাচেষ্টা এবং দায়িত্বপালনে বাধা দেওয়ার মামলা। এর মধ্যে এক ব্যক্তিকে করা হয় দুটি মামলারই আসামি। তার নাম আব্দুল আজিজ ওরফে রুবেল ওরফে আজিজুর রহমান। রুবেল নামে বেশি পরিচিত এই ব্যক্তি পুলিশের খাতায় রাজধানীসহ আশেপাশের এলাকায় শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত। ঘটনার দিন তাকে সন্দেহভাজন হিসেবে প্রথমে আটক করে পুলিশ। এরপর ‘তুলির পরশ’ নামের সাইনবোর্ডের দোকানে আর্জেস গ্রেনেডসহ অস্ত্র গোলাবারুদ দেখে সেগুলো উদ্ধারের সময় সন্ত্রাসীদের সঙ্গে পুলিশের যে গোলাগুলি ঘটে তাতে গুলিবিদ্ধও হয় রুবেল। তাকে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ। এরপর একটি বিশেষায়িত হাসপাতালে দীর্ঘদিন চিকিৎসা নিয়ে আদালতে স্বীকারোক্তিও দেয় রুবেল। পরে জামিনে ছাড়া পায় সে। অথচ দীর্ঘ ১৫ বছর পর মামলাটির অভিযোগপত্র ঘেঁটে দেখা গেছে রুবেলের একটি ছবিও সংগ্রহে নেই মামলাটির তদন্তকারী সংস্থাসহ পুরো পুলিশ বাহিনীর কাছে। এ মামলা দুটিতে মোট ৬ জন আসামির নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তাদের মধ্যে চার জনকে গ্রেফতার করে কারাগারে রাখার পর জামিনে ছেড়ে দেওয়া হলেও মুকুল নামে অপর একজনেরও ছবি নেই তদন্তকারী সংস্থাটির কাছে।

কে এই রুবেল?
মামলাটির অভিযোগপত্র ঘেঁটে ও বাংলা ট্রিবিউনের অনুসন্ধানে জানা গেছে,রুবেলের বাবার নাম আব্দুস সাত্তার। মহাখালী বক্ষব্যাধি হাসপাতালের দারোয়ান সাত্তার মারা যান ২০০২ সালে। মায়ের নাম মনোয়ারা বেগম। ২০১৬ সাল পর্যন্ত বক্ষব্যাধি হাসপাতালের স্টাফ কোয়ার্টারের ভেতরে প্রায় হাজারখানেক অবৈধ স্থাপনা (ভাতের হোটেল, বসবাসের ঘর ও দোকানপাট) ছিল। একেকটি কক্ষের ভাড়া ছিল দেড় থেকে দুই হাজার টাকা। অবৈধ স্থাপনায় অবৈধ গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ ছিল। দেশের প্রথম আর্জেস গ্রেনেড ও প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভ উদ্ধার মামলার আসামি রুবেল ও তার সহযোগীরা এই অবৈধ স্থাপনা নিয়ন্ত্রণ করতো।
রুবেলের জবানবন্দি
পেশাদার খুনি হিসেবে মহাখালী, বাড্ডা, গুলশান ও বনানী এলাকায় পরিচিত ছিল রুবেল। ২০০৪ সালের ২৮ জানুয়ারি ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জগন্নাথ দাস খোকনের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে রুবেল জানায়, বাড্ডা এলাকার আরেক সন্ত্রাসী মো. জাহাঙ্গীর তাকে ডেকে নিয়ে যায় ক-৯৬, কুড়িল বিশ্বরোড, বারিধারা, বাড্ডায় তুলির পরশ নামে একটি সাইনবোর্ড লেখার দোকানের সামনে। সেখানে আগে থেকেই দাঁড়ানো একটি ট্রাক থেকে অস্ত্র নামানো হচ্ছিল তুলির পরশে। রুবেলকে দায়িত্ব দেওয়া হয় একটু দূরে দাঁড়িয়ে পুলিশ ও সন্দেহজনক গতিবিধির ওপর নজর রাখার। আর্জেস গ্রেনেড ও অস্ত্র নামানোর দুই আড়াই ঘণ্টা পর তুলির পরশে ঢোকার সময় টহল পুলিশের হাতে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক হয় সে। তাকে সঙ্গে নিয়ে সাইনবোর্ড লেখার দোকানে পুলিশ ঢুকে অস্ত্র ও বিস্ফোরকগুলো দেখতে পেলে পুলিশের সঙ্গে সন্ত্রাসীদের গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। এসময় দুজন পুলিশ আহত হয়। রুবেলও পুলিশের গুলিতে লুটিয়ে পড়ে। অপর সন্ত্রাসীরা পালিয়ে গেলেও রুবেল ধরা পড়ে। কিন্তু, ঘটনাটি যাতে প্রকাশ না পায় সেজন্য একটি গোয়েন্দা সংস্থার তত্বাবধানে রুবেলকে চিকিৎসা দেওয়া হয় আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর তত্ত্বাবধানে একটি বিশেষায়িত হাসপাতালে। সুস্থ হলে পাঠানো হয় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে।
গোয়েন্দা সংস্থার সোর্স হিসেবে পরিচিতি আসামি রুবেলের
দেশে প্রথম আর্জেস গ্রেনেড ও প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভ উদ্ধার মামলার অন্যতম আসামি আব্দুল আজিজ ওরফে রুবেল ওরফে আজিজুর রহমান। পুলিশের নথিপত্র ঘেঁটে তার কোনও ছবির সন্ধান পাওয়া যায়নি। পুলিশের খাতায় পেশাদার খুনি হিসেবে নাম থাকলেও তার ছবি সংগ্রহে নেই কেন এমন প্রশ্নের জবাবও পাওয়া যায়নি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কোনও কর্মকর্তার কাছ থেকেই।
ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গ্রেফতার হওয়া রুবেলের চিকিৎসা হয় নিরাপত্তা হেফাজতে বিশেষায়িত হাসপাতালে। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল চিকিৎসা না দিয়ে রুবেলকে কেন বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছিল–পুলিশের কোনও কর্মকর্তার কাছ থেকে এ প্রশ্নের জবাব মেলেনি।
মহাখালী, কড়াইল বস্তি, বাড্ডা, গুলশান ও বনানী এলাকাগুলো ঘুরে রুবেলকে চেনেন এমন অন্তত ২০ জন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রুবেল এসব এলাকায় পরিচিত একটি গোয়েন্দা সংস্থার সোর্স হিসেবে। তবে এসব ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, খুবই সাধারণ পরিবারের সন্তান হয়েও রুবেলের কোনও অভাব নেই। অনেকগুলো হত্যা মামলার আসামি হয়েও তাকে খুব বেশিদিন কারাগারে কাটাতে হয় না।
মামলার আসামিদের পরিচয় অভিযোগপত্রে উল্লেখ আছে যেভাবে:
অভিযোগপত্রে এক নম্বর আসামি হিসেবে উল্লেখ আছে মো.জাহাঙ্গীরের নাম। বাড্ডার ক/৪১,কুড়াতলীর বাসিন্দা হাজী আব্দুল আউয়ালের সন্তান সে। দুই নম্বর আসামি হিসেবে আছে মো.মকবুল হোসেন ওরফে মুকুলের নাম। অভিযোগপত্রে মুকুলের ঢাকার ঠিকানা ও বাবার নাম উল্লেখ করা হয়নি। তার গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরার কাশিমপুরের সিটি কলেজের মোড়। তিন নম্বর আসামি হিসেবে আছে মো.শামসুল আলম ওরফে নুর আলম ওরফে নুরুর নাম। তার বাবার নাম চাঁন মিয়া। ঢাকার ঠিকানা মহাখালীর টিবি হাসপাতাল স্টাফ কোয়ার্টার (এম/৯, ০৫ নং ঘর)। টঙ্গীর ঠিকানা টঙ্গী কলেজ গেট। চার নম্বর আসামি হিসেবে আছে লিংকনের নাম। তবে লিংকনের পিতা, ঠিকানা—সবই অজ্ঞাত হিসেবে উল্লেখ আছে অভিযোগপত্রে।
অভিযোগপত্রে গ্রেফতার ও অভিযুক্ত হিসেবে উল্লেখ আছে দু’জনের নাম। প্রথম জন হলো:আব্দুল আজিজ ওরফে রুবেল ওরফে মো.আজিজুর রহমান।রুবেলের পিতার নাম আব্দুস সাত্তার। গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ থানার সুবিদপুর পাটোয়ারি বাড়ী। আর ঢাকার ঠিকানা মহাখালীর টিবি হাসপাতাল স্টাফ কোয়ার্টার (এম/৯,০৫ নং ঘর)। দ্বিতীয় জন হলো:মেহেদী হাসান ওরফে মানিক। তার গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের মতলব থানার নন্দলালপুরে। আর ঢাকার ঠিকানা বাড্ডার ক-৯৬/১,কুড়িল কাজীবাড়ী। অভিযোগপত্রে নুরু ও রুবেলের ঢাকার ঠিকানা একই।
শীর্ষ সন্ত্রাসী মুকুল ও কিছু কথা :
শীর্ষ সন্ত্রাসী মকবুল হোসেন ওরফে মুকুল। কুড়িলে ‘তুলির পরশে’ পুলিশের অভিযানের সময় গুলি চালাতে চালাতে যে দু’জন পালাতে সক্ষম হয় তাদেরই একজন মুকুল। সন্ত্রাসীদের কাছে ‘এম-সিক্সটিন’ নামেও পরিচিত সে। গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরায় হলেও।মগবাজারের বাটার গলি ও চাঁনতারা গলিতে বেড়ে উঠে এই সন্ত্রাসী। পরে তার কর্মকাণ্ড বিস্তৃত হয় মহাখালী, বনানী, গুলশান ও বাড্ডা এলাকা পর্যন্ত। ১৯৯৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মাত্র ১২ দিনের ব্যবধানে ইসমাইল ও ফিরোজ নামে দু’জনকে হত্যার মধ্য দিয়ে সন্ত্রাসী হিসেবে তার নাম লাইমলাইটে আসে। তার বিরুদ্ধে ঢাকায় ১৭টি হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগ আছে। এছাড়া ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা থানার হেলেঞ্চা গ্রামে শোয়েব খন্দকার ও আজিবর রহমান নামে দুই সন্ত্রাসীকে জবাই করে হত্যার অভিযোগও আছে তার নামে। ২০১০ সালের জুলাই মাসে ভারতে গ্রেফতার হলেও পরে জামিনে মুক্ত হয় সে। ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা, খিলগাঁও, গুলশান, বাড্ডা ও বনানী থানা, মহানগর গোয়েন্দা বিভাগ, সিআইডি ও র্যা বের তালিকায় শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত মুকুলের ছবি নেই কারও কাছেই।
রুবেলের জবানবন্দি ও অভিযোগপত্রের অসঙ্গতি:
‘তুলির পরশে’ পুলিশের অভিযানে আগেই রাস্তা থেকে গ্রেফতার হওয়ার তথ্য জবানবন্দিতে দিয়েছে রুবেল। অথচ অভিযোগপত্রে ঘটনাস্থলে রুবেলের উপস্থিতি দেখানো হয়েছে। অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে,‘সেখানে তারা মুকুল, জাহাঙ্গীর ও রুবেলকে রাইফেল, রিভলবার ও গুলি নাড়াচাড়া করতে দেখে।’ অভিযোগপত্রে থাকলেও রুবেলের জবানবন্দিতে মুঠোফোন, ‘তুলির পরশ’ তালাবদ্ধ থাকা, চাবি দিয়ে খোলার বিষয়গুলো নেই।
আবার মামলা এজাহার পর্যালোচনা করে দেখা যায়, কুড়িলে আর্জেস গ্রেনেড ও প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভ উদ্ধারের ঘটনায় ২০০৩ সালের ৩০ নভেম্বর বাড্ডা থানা মামলা হয় দু’টি। পুলিশের ওপর হামলা, হত্যাচেষ্টা এবং দায়িত্বপালনের বাধা দেওয়ার মামলায় রুবেল ও অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের নামে মামলা হয় একটি। অপর মামলাটি হয় অস্ত্র আইনে। এই মামলায় আসামি করা হয় রুবেল, মানিক ও অজ্ঞাতনামা দু’জনকে।
মামলার এজাহারে ঘটনাস্থল থেকে রুবেলকে এবং কিছুক্ষণ পর মানিককে গ্রেফতারের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। মামলা দায়েরের আগে এ দু’জনের সঙ্গে পুলিশ কথা বলে বলেও তথ্য আছে এজাহারে। এজাহারে রুবেল, মানিক ও অজ্ঞাতনামা দু’জনের কথা উল্লেখ করা হলেও অভিযোগপত্রে ছয় আসামির নাম উল্লেখ আছে। রুবেলের জবানবন্দি, অভিযোগপত্র, এজাহার ও অন্যান্য নথিপত্র পর্যালোচনা করে এমন অনেক অসঙ্গতিই চোখে পড়বে।
নিরাপত্তা বিশ্লেষকের বক্তব্য :
অভিযোগপত্রের বিবরণ অনুযায়ী,‘তুলির পরশ’ থেকে উদ্ধার হয় দুটি বাক্সে রাখা ২০টি আর্জেস গ্রেনেড,৯৯০ রাউন্ড গুলি,চারটি একে-৪৭ রাইফেল,মেইড ইন পাকিস্তান লেখা গুলিভর্তি দু’টি পয়েন্ট ৩২ রিভলবার,হাতে তৈরি দু’টি বোমা, চারটি টাইমবোমা, ছয়টি ইলেকট্রিক ডেটোনেটর, দুই কেজি প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভ (উচ্চক্ষমতার বিস্ফোরক), আধা কেজি গান পাউডার, সাড়ে চার গজ ডেটোনেটিং কর্ড, চার্জারসহ দু’টি ফায়ারিং ডিভাইস ও একটি ওয়াককিটকি।
নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশীদ বলছেন, রিভলবার, একে-৪৭ রাইফেল ও হাতে তৈরি বোমা বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের সন্ত্রাসীরা ব্যবহার করে। কিন্তু আর্জেস গ্রেনেড মূলত বিভিন্ন দেশের সামরিক বাহিনী ব্যবহার করে। তবে এদেশে এর ব্যবহার করেছে ধর্মভিত্তিক জঙ্গিরা। ইলেকট্রিক ডেটোনেটর, প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভ (উচ্চক্ষমতার বিস্ফোরক), গান পাউডার, ডেটোনেটিং কর্ড, চার্জারসহ দুটি ফায়ারিং ডিভাইস ব্যবহারেও সঙ্গেও ধর্মভিত্তিক জঙ্গিদের সম্পৃক্ততা মিলেছে।

আগামীকাল পড়ুন: ঠিকানাবিহীন আসামি লিংকনের আসল নাম লিয়ন

আরও পড়ুন: 
১৫ বছরেও শেষ হয়নি প্রথম আর্জেস গ্রেনেড উদ্ধার মামলার বিচার

হুজি ও উলফার জন্য ঢাকায় আনা হয় গ্রেনেড ও বিস্ফোরক!

/টিএন/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় ৪২ পেরোলো তাপমাত্রা, জনজীবনে হাঁসফাঁস
চুয়াডাঙ্গায় ৪২ পেরোলো তাপমাত্রা, জনজীবনে হাঁসফাঁস
ব্রাদার্সের জালে মোহামেডানের ৮ গোল, দিয়াবাতের ৫
ব্রাদার্সের জালে মোহামেডানের ৮ গোল, দিয়াবাতের ৫
ইউক্রেনের খারকিভে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে রুশ সেনারা
ইউক্রেনের খারকিভে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে রুশ সেনারা
প্রবাসীদের ফেসবুক আইডি হ্যাক করে কোটিপতি, দুই ভাই গ্রেফতার
প্রবাসীদের ফেসবুক আইডি হ্যাক করে কোটিপতি, দুই ভাই গ্রেফতার
সর্বাধিক পঠিত
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
দুর্নীতির অভিযোগ: সাবেক আইজিপি বেনজীরের পাল্টা চ্যালেঞ্জ
দুর্নীতির অভিযোগ: সাবেক আইজিপি বেনজীরের পাল্টা চ্যালেঞ্জ
ইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
ইস্পাহানে হামলাইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
সারা দেশে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় ছুটি ঘোষণা
সারা দেশে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় ছুটি ঘোষণা
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া