X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৫ বৈশাখ ১৪৩১

মিজান-বাছিরকে নিয়ে যত ঘটনা

দীপু সারোয়ার
১৬ জুলাই ২০১৯, ২১:০৮আপডেট : ১৬ জুলাই ২০১৯, ২১:১৪

মিজানুর রহমান ও খন্দকার এনামুল বাছির

অবশেষে ঘুষ কেলেঙ্কারির ঘটনায় পুলিশের বিতর্কিত ডিআইজি মিজানুর রহমান ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বরখাস্ত পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মিজানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির টাকায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ নিয়ে তদন্ত শুরু হয় গত বছরের জানুয়ারিতে। অবশ্য ইকো নামে এক নারীকে জোরপূর্বক বিয়ে করা এবং গণমাধ্যমের এক নারী কর্মীকে যৌন হয়রানিসহ তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ওঠে ২০১৭ সালে।

তবে এ বছরের জুনে বাছিরকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ দেওয়ার অডিও প্রকাশ করে বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে আসেন মিজান। ওই ঘটনার পর মিজানের অবৈধ সম্পদ নিয়ে দুদকের দায়িত্বপ্রাপ্ত অনুসন্ধান কর্মকর্তা বদল হয়। ঘুষ কেলেঙ্কারির ঘটনায় গঠিত হয় অনুসন্ধান কমিটি। ওই কমিটির প্রধান শেখ মো. ফানাফিল্যা মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) মিজান-বাছিরের বিরুদ্ধে দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ মামলা করেছেন। এর আগে জুন মাসে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মিজানের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা করে দুদক।

২৩ মে দুদকে মিজানের বিরুদ্ধে মামলার সুপারিশসহ প্রতিবেদন জমা দেন বাছির। ২৬ মে কমিশনে তা গৃহীত হয়।

এরপর ৯ জুন মিজান ও বাছিরের মধ্যে ঘুষ লেনদেনের কথোপকথনের একাধিক অডিও প্রকাশ করেন মিজান নিজেই। এ বিষয়ে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে প্রতিবেদন প্রচার করা হয়। মিজান দাবি করেন, দুদকের মামলা থেকে বাঁচতে বাছিরকে গত জানুয়ারিতে দুই দফায় (২৫ লাখ ও ১৫ লাখ) টাকা ঘুষ দিয়েছেন। কিন্তু গত ২ জুন বাছির জানান, দুদক চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের চাপ থাকায় তাকে (মিজানকে) নির্দোষ প্রমাণ করা যায়নি।

৯ জুন অডিও প্রকাশের ঘটনা অনুসন্ধানে দুদক সচিব দিলোয়ার বখতকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন হয়।

এই কমিটির সুপারিশে তথ্য ফাঁসের অভিযোগ এনে ১০ জুন বাছিরকে সাময়িক বরখাস্ত করে দুদক।

১১ জুন বাছির দাবি করেন, ঘুষ লেনদেনের কথোপকথনে ব্যবহৃত কণ্ঠ সম্পূর্ণ বানোয়াট।

১২ জুন মিজানের সম্পদ অনুসন্ধানের দায়িত্ব পান দুদক পরিচালক মনজুর মোরশেদ। 

মিজান-বাছিরের ঘুষ লেনদেনের (অডিও প্রকাশ) ঘটনায় দুদকের আরেকটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন হয় ১৩ জুন। তিন সদস্যের অনুসন্ধান কমিটির প্রধান হলেন দুদক পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা। অন্য দুই সদস্য হলেন— সহকারী পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান ও মো. সালাউদ্দিন।

১৬ জুন মিজান-বাছিরের ঘুষ লেনদেনের কথোপকথনের অডিও ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারে (এনটিএমসি) পাঠায় দুদক।

১৬ জুন মিজান-বাছিরের ঘুষ কেলেঙ্কারির ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করে পুলিশ সদর দফতর।

২৩ জুন বাংলা ট্রিবিউনে ‘লন্ডন প্রবাসী দয়াছের অডিও সংলাপে দুদকে ওরা কারা?’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। এই প্রতিবেদনের সঙ্গে ঘুষ লেনদেনের কথোপকথনের অডিও সংযুক্ত করা হয়। লন্ডন প্রবাসী আব্দুল দয়াছ, ডিআইজি মিজান ও দুদকের অবসরপ্রাপ্ত পরিচালক আব্দুল আজিজ ভূইয়ার মধ্যকার ওই অডিও সংলাপে ছয় জনের নাম আলোচিত হয়। এছাড়া, প্রতিবেদনের সঙ্গে মিজানের সাক্ষাৎকার (ভিডিও) এবং বাছির-মিজানের সংলাপের একটি অডিও ক্লিপও সংযুক্ত ছিল।

২৩ জুন দুদক জানায়, মিজানের অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শেষ হয়েছে।

বাংলা ট্রিবিউনের প্রতিবেদন প্রকাশের পর ২৪ জুন দুদক প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেন, ‘ঘুষ লেনদেনের নতুন অডিও’র ঘটনাও খতিয়ে দেখবে অনুসন্ধান কমিটি।’

দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এর পরিচালক মনজুর মোর্শেদ বাদী হয়ে ২৪ জুন মিজান ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা (মামলা নম্বর-১) দায়ের করেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন—মিজানের স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না, ভাগ্নে পুলিশের এসআই মাহমুদুল হাসান ও ছোটভাই মাহবুবুর রহমান। মামলায় তাদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে ৩ কোটি ২৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকা অর্জন ও ৩ কোটি ৭ লাখ ৫ হাজার ৪২১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়।

দুদকের বরখাস্ত পরিচালক বাছিরকে ২৪ জুন নোটিশ পাঠিয়ে ১ জুলাই দুদকে হাজির হতে বলা হয়।

২৪ জুন মিজানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেয় দুদক।

২৫ জুন ফরেনসিক পরীক্ষার সত্যতা জানতে দুদকের ১০ সদস্যের একটি দল এনটিএমসি কার্যালয়ে যায়।

২৫ জুন মিজানকে সাময়িক বরখাস্ত করার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে অনুমোদন দেন রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ।

২৬ জুন বাছিরের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেয় দুদক।

মিজানের আর্দালি সুমনকে ২৬ জুন জিজ্ঞাসাবাদ করে অনুসন্ধান কমিটি।

ঘুষ লেনদেনের নতুন অডিও প্রকাশের ঘটনার সূত্র ধরে ৩০ জুন দুদকের সাবেক পরিচালক আব্দুল আজিজ ভূইয়া ও জায়েদ হোসেন খানকে জিজ্ঞাসাবাদ করে অনুসন্ধান কমিটি।

১ জুলাই অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে হাজির হননি বাছির।

বাছিরকে দ্বিতীয় দফায় ১ জুলাই নোটিশ পাঠিয়ে ১০ জুলাই দুদকে হাজির হতে বলা হয়।

১ জুলাই বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ মিজানের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করেন।

২ জুলাই পুলিশ তাকে আদালতে হাজির করলে ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক কে এম ইমরুল কায়েস তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

ঘুষ লেনদেন নিয়ে মিজান-বাছিরের অডিও সংলাপের ফরেনসিক প্রতিবেদন দুদকে জমা হয় ৪ জুলাই। অডিও সংলাপের কণ্ঠ পরীক্ষা করে এনটিএমসি। পরীক্ষায় প্রমাণ হয় মিজান-বাছির ঘুষ লেনেদেন নিয়ে কথা বলেছেন। 

মিজানের দেহরক্ষী হৃদয় হাসান ও গাড়িচালক সাদ্দাম হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় ৭ জুলাই।

১০ জুলাই দুদকে হাজির না হয়ে আইনজীবীকে দিয়ে লিখিত বক্তব্য পাঠান বাছির।

ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগ অনুসন্ধানে মিজানকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ জুলাই আদালতে আবেদন করেন দুদক পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা। শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক কে এম ইমরুল কায়েস ১৫ জুলাই জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন।

১৫ জুলাই কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে মিজানকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন অনুসন্ধান কমিটির প্রধান দুদক পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা।

১৬ জুলাই মিজান-বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।

২০১৭ সালে মিজানের বিরুদ্ধে  প্রথম অভিযোগের শুরু  

২০১৭ সালের জানুয়ারিতে একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সংবাদ পাঠিকা মিজানের বিরুদ্ধে হয়রানি, অপহরণ ও হত্যার হুমকি দেওয়ার মৌখিক অভিযোগ করেন পুলিশ সদর দফতর ও ঢাকা মহানগর পুলিশের দুই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে। তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন।

১৪ জুলাই রাজধানীর পান্থপথের স্কয়ার হাসপাতালের সামনে থেকে মরিয়ম আক্তার ইকো নামে এক নারীকে অপহরণ করেন মিজান।

১৭ জুলাই মগবাজারে তাকে জোরপূর্বক বিয়ে করেন তিনি।

২০১৯ সাল পর্যন্ত গোপন রাখার শর্তে ৫০ লাখ টাকা দেনমোহরে এ বিয়ে হয়। পরে স্ত্রীর স্বীকৃতি চাওয়ায় মরিয়মের বিরুদ্ধে দুটি মামলা হয়।

১২ ডিসেম্বর মরিয়ম গ্রেফতার হন। ১৩ ডিসেম্বর আদালতে হাজির করার পর জামিন আবেদন নাকচ হওয়ায় কারাগারে যেতে হয় মরিয়মকে।

২০১৮সালের প্রথম দিন ১ জানুয়ারি জামিন পান মিজানের দ্বিতীয় স্ত্রী মরিয়ম। ২ জানুয়ারি কাশিমপুর কারাগার থেকে ছাড়া পান তিনি।

৮ জানুয়ারি পুলিশ সদর দফতরে মিজানের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্তে অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক ড. মইনুর রহমান চৌধুরীকে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অন্য দুই সদস্য ছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) তৎকালীন অতিরিক্ত কমিশনার শাহাবুদ্দীন কোরেশী ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পুলিশ সুপার মিয়া মাসুদ হোসেন।

৯ জানুয়ারি মিজানকে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) থেকে প্রত্যাহার করে পুলিশ সদর দফতরে সংযুক্ত করা হয়। ওই দিনই তাকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় ২ জন সাংবাদিককে ফোন করে হত্যার হুমকি দেন মিজান।

মিজানের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ যাচাই-বাছাই শেষে অনুসন্ধানের জন্য ১০ ফেব্রুয়ারি উপ-পরিচালক ফরিদ আহমেদ পাটোয়ারীকে দায়িত্ব দেয় দুদক।

২১ জানুয়ারি পুলিশের তদন্ত কমিটির সঙ্গে কথা বলেন মরিয়ম। পরে ১১ ফেব্রুয়ারি মরিয়মের মা কুইন তালুকদারের বক্তব্য নেয় পুলিশের তদন্ত কমিটি।

১৩ ফেব্রুয়ারি মিজানের অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে তার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের তথ্য চেয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআরসহ ৬ সংস্থায় চিঠি পাঠায় দুদক। সংস্থাগুলো হলো— বাংলাদেশ ব্যাংক, ঢাকা ও বরিশাল জেলা রেজিস্ট্রার অফিস, বিআরটিএ, রাজউক ও রিহ্যাব।

২৬ ফেব্রুয়ারি মিজানের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের তদন্ত প্রতিবেদন পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারীর কাছে জমা দেয় তদন্ত কমিটি।

২৮ ফেব্রুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দেয় পুলিশ সদর দফতর। প্রতিবেদনে মিজানের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়।

২৫ এপ্রিল মিজানকে নোটিশ পাঠায় দুদক। নোটিশে ৩ মে দুদকে হাজির হতে বলা হয় তাকে।

৩ মে সেগুনবাগিচায় দুদক প্রধান কার্যালয়ে মিজানকে সাড়ে ৭ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করেন দুদকের পরিচালক কাজী সফিকুল আলম ও উপপরিচালক ফরিদ আহমেদ পাটোয়ারী। একই দিন একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সংবাদ পাঠিকাকে হুমকি দেওয়ার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেন মিজান।

২৮ মে মিজান তার ব্যক্তিগত পিস্তলের জন্য ৪০ রাউন্ড গুলি কেনার অনুমতি চেয়ে মাগুরা জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করেন। আবেদনপত্রে নিজেকে মাগুরার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে পরিচয় দেন তিনি। উল্লেখ্য, ১৯৯৭ সালের ৩০ জানুয়ারি থেকে ১৯৯৮ সালের ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত সেখানে অতিরিক্ত সুপার ছিলেন তিনি।

২ জুন মিজানের আবেদন নাকচ করার বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানান মাগুরার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আক্তারুন্নাহার।

১১ জুলাই অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় সাত কর্ম দিবসের মধ্যে সম্পদবিবরণী জমা দিতে মিজানকে নোটিশ পাঠায় দুদক।

২০ সেপ্টেম্বর মিজানকে তলবি নোটিশ পাঠান দুদক উপ-পরিচালক ফরিদ আহমেদ পাটোয়ারী।

৩০ সেপ্টেম্বর তাকে দুদকে হাজির হতে বলা হয়। নোটিশ পাঠানো হয় মিজানের উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরের বাসায়, তার কর্মস্থল পুলিশ সদর দফতর এবং বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জে গ্রামের বাড়িতে। মিজান ও তার ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের সম্পদবিবরণী দাখিলের কথা বলা হয় নোটিশে।

২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর মিজানের সম্পদ অনুসন্ধানের দায়িত্ব পান বাছির।

আরও পড়ুন:

ঘুষের ৪০ লাখ টাকা কোথায় রেখেছেন বাছির, জানে না দুদক

ঘুষ কেলেঙ্কারির ঘটনায় মিজান-বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা

লন্ডন প্রবাসী দয়াছের অডিও সংলাপে দুদকের ওরা কারা? (অডিও)

 

 

 

/ডিএস/এপিএইচ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
এআই প্রযুক্তিতে প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম
এআই প্রযুক্তিতে প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম
দুই বলের ম্যাচে জিতলো বৃষ্টি!
পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড প্রথম টি-টোয়েন্টিদুই বলের ম্যাচে জিতলো বৃষ্টি!
সর্বাধিক পঠিত
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
পিএসসির সদস্য ড. প্রদীপ কুমারকে শপথ করালেন প্রধান বিচারপতি
পিএসসির সদস্য ড. প্রদীপ কুমারকে শপথ করালেন প্রধান বিচারপতি
পরীমনির বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ সত্য’, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন
পরীমনির বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ সত্য’, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন