X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৪ চৈত্র ১৪৩০
একান্ত আলাপচারিতায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আন্তঃনির্ভরশীল সম্পর্ক প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিয়েছে

শেখ শাহরিয়ার জামান
২৪ এপ্রিল ২০১৬, ২১:১৮আপডেট : ২৪ এপ্রিল ২০১৬, ২১:২৮

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মাদ শাহরিয়ার আলম দেশ স্বাধীন হওয়ার পর কেটে গেছে সাড়ে চার দশক। এই দীর্ঘ পথ চলায় একটু একটু করে এগিয়েছে অর্থনীতি। একটি নিঃশব্দ বিপ্লবের মাধ্যমে মধ্যম আয়ের দেশের পথে রয়েছে বাংলাদেশ। এ পথ মসৃণ ছিল না। জন্মের পর থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশকে সহায়তা দিয়ে আসছে, যার মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ও এশিয়ার দেশগুলো। তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক, বাংলাদেশের মানবাধিকার ও গণতন্ত্র নিয়ে বাংলা ট্রিব্রিউনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় খোলামেলা কথা বলেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মাদ শাহরিয়ার আলম।

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র আন্তঃনির্ভরশীল সম্পর্ক

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মাদ শাহরিয়ার আলম বলেন, স্বাধীনতার পরে দরিদ্র বাংলাদেশের প্রতি হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। সেই সময়ে তাদের সাহায্য আমাদের ন্যূনতম চাহিদা মেটানোর কাজে ব্যবহার করা হতো। দীর্ঘ সাড়ে চার দশকে সে সম্পর্ক পাকা-পোক্ত হয়েছে। এখন আমাদের শিক্ষার হার ৬৫ শতাংশ, ৭০ শতাংশের বেশি জনসংখ্যা বিদ্যুৎ ব্যবহার করে এবং শতভাগ শিশু স্কুলে ভর্তি হয়। কয়েক বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য এখন ৭০ বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে এবং এর মধ্যে ৩৩ বিলিয়ন রপ্তানি। ১৬০ মিলিয়ন মানুষের দেশের মাথাপিছু আয় প্রায় ১ হাজার ৫০০ ডলার এবং ক্রয় ক্ষমতার ভিত্তিতে (পারচেজিং পাওয়ার প্যারিটি) এটি ৩ হাজার ডলারের বেশি। প্রবৃদ্ধির হার গত এক দশক ধরে ৬ শতাংশের ওপর। যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোর জন্য বাংলাদেশ এখন আকর্ষণীয় বাজার।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক একটি আন্তঃনির্ভরশীল সম্পর্ক। আর আন্তঃনির্ভরশীল সম্পর্ক হওয়ার কারণে এ সম্পর্ক থেকে প্রত্যাশা অনেক বেড়ে গেছে।

বিনিয়োগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি এখন বঙ্গোপসাগরে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধান করছে। তারা বাংলাদেশে বড় বড় অবকাঠামো প্রকল্পে আগ্রহী। বাংলাদেশের বাজার সম্প্রসারিত হচ্ছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলো বড় আকারে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে পারে। তাদের বিনিয়োগ বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশ হতে সহায়তা করবে। দুই দেশের মধ্যে অংশীদারিত্ব বাড়ছে এবং বর্তমানে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার। আমাদের দুটি কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ওষুধ রফতানি করার অনুমিত পেয়েছে। এর ফলে উচ্চ মূল্যের পণ্য রপ্তানি বাস্কেটে যোগ হচ্ছে।

মাঝে কিছু সময় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপড়েনের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটা ঠিক আমাদের সম্পর্কে চড়াই উৎরাই ছিল, যখন রানা প্লাজা দুর্ঘটনা ঘটলো বা এর আগে যখন আমাদের দেশে শিশুশ্রম ছিল। তবে প্রতিটি ক্ষেত্রে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছি এবং করছি।

দুই দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে জঙ্গি ও সন্ত্রাসী তৎপরতার সমস্যার কথা উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক ক্ষেত্রে আমাদের দুই পক্ষের সাধারণ শত্রু হচ্ছে ভায়োলেন্ট এক্সট্রিমিজম। নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর ভয়াবহতা বুঝতে পেরেছেন। আমাদের জাতীয় নীতিতে সহিংস উগ্রবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার বিষয়টি অন্তত সাত বছর আগে সংযোজিত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রও এর ভয়াবহতা বুঝতে পেরেছে নাইন-ইলেভেনে। তারাও একই ধরনের নীতি গ্রহণ করেছে। তারা এখন এটিকে ‘ওয়ার অন টেরর’ হিসেবে অভিহিত করে না, বরং তারা এটিকে বলে ‘কাউন্টারিং ভায়োলেন্ট এক্সট্রিমিজম’, যার ব্যাপ্তি অনেক বেশি। এ বিষয়ে আমাদের বিশেষজ্ঞ সহায়তা, সক্ষমতা বাড়ানো, তথ্য আদান-প্রদান দরকার এবং যুক্তরাষ্ট্র তা দিতে সক্ষম।

উন্নয়নের অংশীদার ইউরোপ

শাহরিয়ার আলম বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের ভিন্নতা রয়েছে। সবার সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক আছে বাংলাদেশের। যুক্তরাজ্য, সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে, সুইজারল্যান্ডসহ অন্য দেশগুলোর সঙ্গে আমাদের উন্নয়ন সহযোগিতা সম্পর্ক খুবই ভালো। তারাও বাংলাদেশের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল। আমি নিজেও একটি মিশনারি স্কুলে পড়াশোনা করেছি এবং এ ধরনের স্কুল এদেশে অনেক আছে।

আরও পড়ুন:

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আন্তঃনির্ভরশীল সম্পর্ক প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিয়েছে রানা প্লাজার উদ্ধার কাজের সেই নায়কেরা

তিনি বলেন, ইউরোপ থেকে প্রথম দিকের সহায়তা ছিল প্রধানত ন্যূনতম চাহিদা মেটানোর জন্য। কিন্তু তারা লক্ষ্য পরিবর্তন করেছে। যুক্তরাজ্যের সরকারি সাহায্য সংস্থা ‘ডিফিড’ তাদের দেশের করদাতাদের টাকা বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বাড়াতে অথবা সরকারি কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণের পেছনে ব্যয় করছে।

বাণিজ্য ও বিনিয়োগ প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গত কয়েক দশকে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আমাদের বাণিজ্য সম্পর্ক ব্যাপকভাবে বেড়েছে। বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় বিদেশি বিনিয়োগকারী যুক্তরাজ্যের কোম্পানিগুলো। আমাদের এখানে শতাধিক ব্রিটিশ কোম্পানি ব্যবসা করছে। এছাড়া সুইজারল্যান্ড, ডেনমার্ক, জার্মানিসহ অন্যান্য দেশ থেকেও আমাদের দেশে বিনিয়োগ আসছে। 

জিএসপি সুবিধার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়ে শাহরিয়ার আলম বলেন, ইউরোপ আমাদের জিএসপি সুবিধা দিয়ে থাকে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রফতানি বাজার এটি। আগে আমরা দুই স্তরের জিএসপি সুবিধা ভোগ করতাম, যা এখন এক স্তরের। তারা আমাদের অগ্রগতি পর্যালোচনা করছে। যখনই আমরা মধ্যম আয়ের দেশ হয়ে যাব, তখন আমাদের ‘জিএসপি প্লাস’ সুবিধা গ্রহণ করতে হবে। কারণ শুধু জিএসপি সুবিধা স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য। জিএসপি প্লাস সুবিধার জন্য আমাদের যে সূচকগুলো প্রয়োজন সেগুলো আমাদের অর্জন করতে হবে ইউরোপের দেশগুলোর জন্য।

তিনি বলেন, ইউরোপের এসব দেশের অনেকগুলো ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) সদস্য। তাদের রাজনৈতিক চিন্তার প্রতিফলন দেখা যায় ইইউ বা ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের মাধ্যমে। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহ এবং এ বিষয়ে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টর মূল্যায়ন বিবেচনা করলে দেখা যায়, সেখানেও আমাদের সম্পর্ক পরিণত পর্যায়ে পৌঁছেছে। ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের দুটি রেজুলেশনে জামায়াতকে দেশের সম্পত্তি ধ্বংস করার জন্য দায়ি করা হয়েছে এবং চরমভাবে নিন্দা জানানো হয়েছে।

মানবাধিকার পরিস্থিতি

বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলোর ক্রমাগত উদ্বেগ অসন্তোষ থাকলেও এ বিষয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে আমরা খুশি। অবশ্যই পশ্চিমা দেশগুলো বাংলাদেশের সাধারণ মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে থাকে। এটা নিয়ে আমরা তর্ক করতে পারি, তবে তারা আমাদের কথা শুনবে কিনা সেটাও গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি বলেন, একজন ব্লগারকে যখন আক্রমন করা হয়, তখন বলা হয় এটি মানবাধিকার লঙ্ঘন। কিন্তু এর সঙ্গে সরকার সরাসরি জড়িত নয়। হ্যাঁ, সরকার এর সঙ্গে জড়িত হয় ঘটনাটির সুষ্ঠু তদন্তের ক্ষেত্রে এবং সে তদন্ত করার সক্ষমতার ক্ষেত্রে। মানবাধিকার পরিস্থিতি এসব ঘটনার চেয়ে অনেক বেশি বিস্তৃত ও বড়। কোর্টে যত মামলা আছে সেগুলোর বিচার কি আমরা দ্রুততার সঙ্গে করতে পারব? উত্তর হচ্ছে ‘না’। কারণ আমাদের ২০ বছরের জমে থাকা মামলা রয়েছে। কিন্তু সরকার এটা নিরসনে কাজ করছে কিনা বা এটা তারা বোঝে কিনা সেটাই জরুরি এবং আমরা এ বিষয়ে সঠিক গুরুত্ব দিচ্ছি।

আমরা বিশ্বাস করি, একটি নতুন দেশ হিসেবে বাংলাদেশ কয়েক বছরে যা অর্জন করেছে, অন্য অনেক দেশের তা অর্জন করতে অনেক বেশি সময় লেগেছে বলে যোগ করেন তিনি।

বাংলাদেশের গণতন্ত্র

দেশে বিদেশে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিয়ে আলোচনা সমালোচনা থাকলেও প্রতিমন্ত্রী বিষয়টিকে সংজ্ঞায়িত করতে চান না। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কেউ যদি গণতন্ত্র নিয়ে বিতর্ক করতে চায়, তবে আমি বলবো এর কোনও নির্দিষ্ট ফর্মুলা নেই। আমাদের দেশে প্রকৃতভাবে সংসদীয় গণতন্ত্র শুরু হয়েছে ১৯৯১ সালে। অনেক পুরনো গণতান্ত্রিক দেশেও সংসদ সদস্যরা দুর্নীতি করেন। এটি একটি টিপিক্যাল চ্যালেঞ্জ, যা প্রতিটি রাজনৈতিক পরিবেশে দেখা যায়। আমরা অস্বীকার করি না যে আমাদের এ ধরনের চ্যালেঞ্জ নেই। কিন্তু সবার সঙ্গে এ বিষয়ে আমরা আলাপ আলোচনা করছি। সবাইকে আমরা এ বিশ্বাস দিতে পেরেছি যে বাংলাদেশ ভালো করার চেষ্টা করছে।

এশিয়ান কানেক্টিভিটি

প্রতিমন্ত্রী বলেন, কানেক্টিভিটি আমাদের দেশে একটি নতুন ধারণা এবং আমরা এ ধরনের সব উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। এর মধ্যে আছে বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত ও নেপালের (বিবিআইএন) মধ্যকার মোটরযান চুক্তি এবং বাংলাদেশ, চীন, ভারত ও মিয়ানমারের (বিসিআইএম) অর্থনৈতিক করিডোর গঠন। এছাড়া আছে চীনের ‘ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড’ একটি বড় উদ্যোগ যার মাধ্যমে সড়ক ও সুমদ্রপথে গোটা এশিয়া ও ইউরোপের সঙ্গে চীনের যোগাযোগ ব্যবস্থা তৈরি করা সম্ভব হবে। অন্যদিকে আছে জাপানের ‘বে অব বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ’ (বিগ-বি)।

চীন ও জাপানের সঙ্গে সম্পর্কে বিষয়ে শাহরিয়ার আলম বলেন, চীন বা জাপানের মতো দেশগুলো এখন বাংলাদেশের সঙ্গে প্রাথমিক ধারণা আদান-প্রদান করছে। তারা বাংলাদেশকে এ অঞ্চলের একটি গরুত্বপূর্ণ দেশ মনে করে। চীন বাংলাদেশকে বাণিজ্যিক দিক দিয়ে বেশি সাহায্য করেছে। যে কোনও ব্যবসার ভালো খারাপ দুটি দিক আছে। তবে চীনের সঙ্গে ভালোর পরিমান বেশি। তারা বাংলাদেশে অনেক অবকাঠামো প্রকল্পের কাজ করছে। আমরা এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের গর্বিত উদ্যোক্তা অংশীদার। চীন ওয়ান বেল্ট উদ্যোগ নিয়েছে, যখন এটা আরও পরিষ্কার হবে তখন বাংলাদেশ এ থেকে সুবিধা পেতে নিজস্ব অবস্থান নেবে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও জাপান আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে কাজ করছে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্যপদে জাপানকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ বন্ধুত্বের সম্পর্ক আরও দৃঢ় করেছে। জাপানের জাপানের এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশন (জেট্রো) এখন বাংলাদেশের বিনিয়োগ অবস্থা নিয়ে গবেষণা করছে। তারা আমাদের মেট্রোরেল প্রকল্পেও সহায়তা দিচ্ছে। বাংলাদেশের ভিশন ২০২১ অর্জনে তারা আমাদের সহযোগী।

আরও পড়ুন:

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আন্তঃনির্ভরশীল সম্পর্ক প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিয়েছে মধ্যরাত থেকে কমছে জ্বালানি তেলের দাম

/এজে/আপ-এআর/

সম্পর্কিত
বাংলা ট্রিবিউনকে ওয়াসিকা আয়শা খান‘নারীরা যে শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিয়ে চলেছেন, এর নেপথ্যে শেখ হাসিনা’
‘মেয়েদের নিয়ে কেউই ঝুঁকি নিতে চায় না’
নারী দিবস উপলক্ষে একান্ত সাক্ষাৎকারে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী১৫ বছরে নারী শক্তির জাগরণ হয়েছে
সর্বশেষ খবর
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
পণ্ড হলো না পরাগের শ্রম, দিল্লিকে হারালো রাজস্থান
পণ্ড হলো না পরাগের শ্রম, দিল্লিকে হারালো রাজস্থান
বাসের পেছনের অংশ খোয়া যাচ্ছে কেন?
বাসের পেছনের অংশ খোয়া যাচ্ছে কেন?
বিরল সূর্যগ্রহণ দেখতে নায়াগ্রা জলপ্রপাতে জড়ো হবেন ১০ লাখ দর্শনার্থী
বিরল সূর্যগ্রহণ দেখতে নায়াগ্রা জলপ্রপাতে জড়ো হবেন ১০ লাখ দর্শনার্থী
সর্বাধিক পঠিত
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
কুড়িগ্রাম আসছেন ভুটানের রাজা, সমৃদ্ধির হাতছানি
কুড়িগ্রাম আসছেন ভুটানের রাজা, সমৃদ্ধির হাতছানি
সমুদ্রসৈকতে জোভান-সাফার ‘অনন্ত প্রেম’!
সমুদ্রসৈকতে জোভান-সাফার ‘অনন্ত প্রেম’!