X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

কিছু ব্যক্তি ও পরিবারের কাছে উন্নয়নের নিয়ন্ত্রণ রয়ে গেছে: সুলতানা কামাল

উদিসা ইসলাম
২৬ এপ্রিল ২০১৬, ১২:৩২আপডেট : ২৬ এপ্রিল ২০১৬, ১৫:৩৯

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা সুলতানা কামাল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা সুলতানা কামাল বলেছেন, কিছু ব্যক্তি ও পরিবারের কাছে উন্নয়নের নিয়ন্ত্রণ রয়ে গেছে। তার ফলে অন্য যারা এ বলয়ের বাইরে তাদের সুখ-দুঃখ, আশা-আকাঙ্ক্ষার দায় রাষ্ট্র নিচ্ছে না। আমাদের প্রবৃদ্ধি নিয়ে ন্যায্যভাবেই আমরা অহমবোধ করতে পারি। যে উন্নয়ন বাংলাদেশে ঘটেছে তা প্রত্যেককে চমৎকৃত করেছে। অবাক করে দিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব মন্তব্য করেন। তিনি বলেন,  ক্ষমতাবলয়ের বাইরের মানুষের  জীবনে  বিপর্যয় ঘটলে, পরিবারের মধ্যে হত্যাকাণ্ড ঘটলে, রাষ্ট্র খোলাখুলিভাবে বলে দিচ্ছে- দায় দায়িত্ব নেবো না।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা সুলতানা কামাল সম্প্রতি আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক পদ থেকে অব্যাহতি নিয়েছেন। তিনি এটাকে স্বাভাবিক সার্ভিস রুলের অংশ বললেও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই অব্যাহতি নেওয়ার পেছনের খবর জানতে মানুষ আগ্রহী জানালে তিনি কথা বলেন বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে।

সুলতানা কামাল গত ১৫ বছর আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছেন এবং তার আগে ১০ বছর তিনি এ প্রতিষ্ঠানে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে সম্পৃক্ত ছিলেন। মুক্তিযোদ্ধা সুলতানা কামাল চলচ্চিত্র ও সাংস্কৃতিক- রাজনৈতিক আন্দোলনে সবসময় অংশ নিয়েছেন।

আরও পড়ুন:   কিছু ব্যক্তি ও পরিবারের কাছে উন্নয়নের নিয়ন্ত্রণ রয়ে গেছে: সুলতানা কামাল সরকারের সঙ্গে কওমি আলেমদের সৌহার্দ্য বাড়ছে

বাংলা ট্রিবিউন: আইন শালিস কেন্দ্র থেকে হঠাৎ অব্যাহতির খবরে বিস্মিত হয়েছে সবাই। কারণটা জানতে চাই।

সুলতানা কামাল: আমাদের দেশে কেউ যদি কোনও অবস্থানে যান সেখানেই আজীবন থেকে যাওয়ার একটা সংস্কৃতি আছে। আসকে সার্ভিস রুলে ৬৫ বছরে ব্যক্তিকে চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করতে হবে। ২০১৫ সালে আমার বয়স  ৬৫ হয়েছে এবং বিধি অনুযায়ী সেই জানুয়ারিতেই অবসর নেওয়ার কথা। তবে পরবর্তী নেতৃত্ব বিষয়ে প্রস্তুতি ছিল না বলে আসক আমাকে চুক্তিভিত্তিকভাবে থাকতে বলে। এই চুক্তি ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও আমি আগেই সরে গেলাম।

বাংলা ট্রিবিউন: কেন? সময়টা শেষ করেও যেতে পারতেন?

একটা বিষয় আমি এখন বলতেই পারি, আমি যখন আসকের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলাম তখন পরিচালনা পর্ষদে ছিলেন বিচারপতি সোবহান, আব্দুল খালেক, হামিদা হোসেন, সালমা সোবহানদের মতো মানুষেরা, যাদের নির্দেশনায় কাজ করে আমি তৃপ্তি পেতাম। এখন পরিচালনা পর্ষদ বদলে গেছে, নতুন নেতৃত্ব নতুন পর্ষদের সঙ্গে ভাল কাজ করবে।

আরও পড়ুন:   কিছু ব্যক্তি ও পরিবারের কাছে উন্নয়নের নিয়ন্ত্রণ রয়ে গেছে: সুলতানা কামাল আশায়- আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন আ. লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা

বাংলা ট্রিবিউন: কিন্তু আসক এবং মানবাধিকার নিয়ে সরব মানুষ বলতেই আপনার চেহারা ভেসে ওঠে। সে জায়গায় আপনি না থাকলে...

আমি আসকের বাইরেও অনেক কাজের সঙ্গে জড়িত। আসলে একটি সংগঠন পূর্ণ সময় চালিয়ে অন্য দায়িত্ব পালন করা বেশি চাপের হচ্ছিল। নতুন প্রজন্মের মানুষ আমাকে আসকের মধ্য দিয়ে চিনেছে। কিন্তু আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ থেকে ২০০১ পর্যন্ত আমি আসকে ছিলাম না, কিন্তু আমাকেতো মানুষ চিনেছে, আগে থেকেই জানতো।আমি যে কাজটা করতে চেয়েছি, আসক সেটা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে করতে দিয়েছে। আমিও আমার যতটা সক্ষমতা সেটা নিবেদিত প্রাণ হয়ে দিতে চেষ্টা করেছি। এটাতো ঠিক, নতুন নেতৃত্বকে জায়গা করে দিতেই হবে।

বাংলা ট্রিবিউন: একের পর এক বিচার হচ্ছে না কেন? সাগর-রুনি থেকে তনু হত্যা এবং সর্বশেষ গত শনিবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হত্যা।

এটাতো নতুন করে বলার কিছু নেই। বাংলাদেশ এখন যে অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, হয়তো এটা বৈশ্বিক সমস্যা, সেটা হলো বিচারহীনতা। শাস্তি অনেকের হচ্ছে কিন্তু সেটাকে সুবিচারের মধ্যে পাচ্ছে? শাস্তি দেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে একই সঙ্গে বিচারহীনতার সংস্কৃতিকে প্রশ্রয় দিচ্ছি। যেকোনও ব্যক্তি রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা যেকোন সূত্রে সে তার বিচারের বিষয়টাকে আটকে দিতে পারে, এটা সাংঘাতিক। ফলে বিচার কখনও দলীয় ক্ষমতার কারণে, কখনও  অর্থ ক্ষমতার কারণে হচ্ছে না। আমরা আমাদের প্রবৃদ্ধি নিয়ে ন্যায্যভাবে অহমবোধ করতে পারি। যে উন্নয়ন বাংলাদেশে ঘটেছে তা প্রত্যেককে চমৎকৃত করেছে। অবাক করে দিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। একইসঙ্গে মনে রাখতে হবে সেই এগিয়ে যাওয়া কিছু লোকের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকছে। যিনি এমপি তিনিই ব্যবসায়ী, তিনিই গণমাধ্যমের মালিক, তিনিই দেশের সাংস্কৃতিক সামাজিক বিষয় নিয়ন্ত্রণ করেন। ফলে কিছু ব্যক্তি পরিবারের কাছে উন্নয়নের নিয়ন্ত্রণ রয়ে গেছে। তার ফলে অন্য যারা এ বলয়ের বাইরে তাদের সুখ-দুঃখ, আশা-আকাঙ্ক্ষার দায় রাষ্ট্র নিচ্ছে না। তাদের জীবনের জন্য বিপর্যয় ঘটলে, পরিবারের মধ্যে হত্যাকাণ্ড ঘটলে রাষ্ট্র খোলাখুলিভাবে বলে দিচ্ছে- দায় দায়িত্ব নেবো না’।

 বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে যেতে পারে কিন্তু বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ, ন্যয়বিচারের সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠিত হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত বাংলাদেশকে  চেনে বুঝে এমন কেউ নেতৃত্বে আসেন এবং নেতৃত্ব দিতে পারেন। রানা প্লাজার মতো ঘটনা এই বাংলাদেশে ঘটতে পারে এবং যে ঘটালো তিন বছরেও তার শাস্তি হবে না। সাগর-রুনির মর্মান্তিক ঘটনা বিচার হয় না। আমরা নিজেদের উন্নতি নিয়ে এতো গর্ব করি, আর একটা মৃত্যুরহস্য উদঘাটন করতে পারি না।

 

সুলতানা কামালের সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন বাংলা ট্রিবিউনের সিনিয়র রিপোর্টার উদিসা ইসলাম বাংলা ট্রিবিউন: কী এমন আছে যে আমরা পারি না?

ওই যে বলছিলাম আমরা কিছু মানুষের স্বার্থরক্ষা প্রকল্পে ঢুকে পড়েছি। যারা সামাজিকভাবে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে প্রতিপত্তিশালী। সেনাবাহিনীর প্রতি বিরাট একটা প্রশ্রয় আমাদের সংস্কৃতিতে ঢুকে গেছে। আমরা দীর্ঘদিন সেনাবাহিনীর হুমকির মধ্যে বাস করেছি। সামরিকতন্ত্রের জুজু আমাদের নিয়ন্ত্রণ করে সবসময়। এর ফলে আমরা স্বাভাবিক গণতান্ত্রিক চিন্তার বিকাশ ঘটাতে পারছি না । ফলে নারী পুরুষের বৈষম্য বুঝে চুপ থাকতে হবে এটা ধরে নিয়ে চলছি। বারবার আমরা আত্মসমর্পণ করছি এসব ধারণার প্রতি। আন্তর্জাতিকভাবে যারা শক্তিশালী দেশ তাদের রাজনৈতিক শঠতাও আমাদের মধ্যে প্রভাব ফেলে। সিলেটি ভাষায় একটা প্রবাদ আছে, ‘চোরের বাসায় দালান ওঠেনা।’ মানে চোর এতোটাই গুটিয়ে থাকে সে বড় দালান তুলতে পারে না লজ্জায়। সে কথাও বদলে গেছে। চোরের বাড়িতেই এখন সবচেয়ে বড় দালানটা ওঠে, নৈতিক অবক্ষয় ঘটেছে। অন্যায় হলে সবাই মিলে রুখে দাড়াবে সেই সাহসটা নেই।

 আরও পড়ুন:  কিছু ব্যক্তি ও পরিবারের কাছে উন্নয়নের নিয়ন্ত্রণ রয়ে গেছে: সুলতানা কামাল সাবেক কারারক্ষী খুন : মামলা দায়ের, একজন গ্রেফতার

বাংলা ট্রিবিউন: মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাংলাদেশে বাস্তবায়িত হয়েছে বলে মনে করেন?

আমরা পাকিস্তান আমলে দীর্ঘ সময় থেকেছি সামরিক শাসনের অধীনে, যেখানে রাষ্ট্র বলতে কয়েকজন সামরিক শাসক মাত্র এবং সে চিন্তা থেকে আমাদের মুক্ত মেলেনি। ফলে কোনকিছুর বিপর্যয় ঘটলে আমরা গণতন্ত্রকে দোষ দিতে থাকি। এরইমধ্যে এলো ৭৫ এর ভয়াবহ নির্মম কলঙ্কজনক অধ্যায়। একজন নির্বাচিত রাষ্ট্রপ্রধান যিনি অবিসংবিদিতভাবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ও অনেক মুক্তিসংগ্রামের নেতা তাকে সপরিবারে হত্যা করা হলো। সেখানটায় যুক্ত ছিলো কারা? জিয়াউর রহমানের মতো সামরিক কর্মকর্তারা যারা কিনা পাকিস্তানী আর্মির নিয়োগ। এদের মনস্তাত্ত্বিক জায়গা একমাত্র শত্রু ভারত, হিন্দু। এবং পাকিস্তানের অখণ্ডতা নৈতিক দায়িত্ব এবং পাকিস্তানের অখন্ডতা মানে ইসলাম রক্ষা করা বলে তাদের ধারণা। এ জায়গায় খালেদ মোশাররফকে স্মরণ করতে চাই সম্মানের সঙ্গে। কিন্তু মূলত উচ্চপদস্থ যে কর্মকর্তারা মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে বাধ্য হয়েছেন, তাদের সঙ্গে ৫২-র ভাষা আন্দোলনের কী যোগ, ৬০ এর স্বাধিকার আন্দোলনের কী যোগ? তারা স্বাধিকার আন্দোলনকারীদের ভারতের দালাল বলেছে, অসাম্প্রদায়িত্ব শিক্ষা চেয়েছে যারা, তারা ধর্ম মানেন না বলে প্রচারণা চালিয়েছে।জিয়া তাদের প্রতিভূ। আমার ধারণা, যদি পাকিস্তানী আর্মি তাদের সঙ্গে নিয়ে যুদ্ধ করতে বলতো তাহলে তারা সেটা করতো। কিন্তু পাকিস্তানী সেনা তাদের বিশ্বাস করেনি। ফলে এই গোষ্ঠির হাতে যখন বাংলাদেশ গেলো তারা এটাকে মিনি পাকিস্তান বানানোর প্রকল্প নিলো। কারণ এরাতো বাংলাদেশের চেহারাই চেনে না। তাদের মনে এই ছবিই নেই।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা সুলতানা কামাল বাংলা ট্রিবিউন: আপনারা যারা মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেছেন এতোদিন, তারা একটা পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন কিন্তু এখনকার প্রজন্মের মধ্যে কি সেই জায়গা দেখতে পান?
আবারও বলবো ৭৫-এর ধাক্কাটা এখনও আমাদের বিপর্যস্ত করে রেখেছে। ত্রুটি বিচ্যুতিসহ গণতন্ত্রে  আসার চেষ্টাতো আছে। কিন্তু ৭৫-৯০ যারা বড় হয়েছেন তারা যদি নিজেদের পরিস্কার করে নিতে পারেন, এবং তার পরের প্রজন্ম যারা কিছুটা খোলা মনে বিচার বিবেচনা করছেন তাদের যদি আরেকটু সুযোগ করে দেওয়া যায়, তাহলে পরিস্থিতি বদলাবে।
আর এটা করতে হবে রাজনৈতিক দলগুলোকে, যারা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করে তারা যদি এই সহযোগিতা, শিক্ষাব্যবস্থা ও রাজনৈতিক স্বচ্ছতার ভেতর দিয়ে এ প্রজন্মকে দেয়, তাহলে তাদের সাহসটা তৈরি হবে। সেটা না করে মুক্তচিন্তাকে ঠেকিয়ে দেওয়া বা অসহিষ্ণু রাজনৈতিক পরিস্থিতি বজায় রাখলেতো সাহসটা পাবে না। মূল দায়িত্ব রাজনীতিকদের। তাছাড়া আমরা যারা সমাজে সুযোগ সুবিধার মধ্য দিয়ে বড় হয়েছি, তাদেরও দায়িত্ব আছে কিন্তু রাজনীতিকদের সহযোগিতা ছাড়া আমরা পারবো না, কারণ আমাদর ক্ষমতা সীমিত। রাজনীতির মধ্যে সততা স্বচ্ছতা আসতে হবে, যার সূত্র হবে এদেশের মালিক এদেশের জনগণ এবং এদেশের মানুষ রোজ গায়- ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি।’
ছবি: নাসিরুল ইসলাম

/এপিএইচ/

সম্পর্কিত
আলাপচারিতায় ব্যারিস্টার আমীর উল ইসলাম ও মানস ঘোষমুজিবনগরে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র ও সংবাদ সংগ্রহ
করারোপ নীতি শিক্ষা সম্প্রসারণকে বাধাগ্রস্ত করবে: সলিমুল্লাহ খান
বাংলা ট্রিবিউনকে ওয়াসিকা আয়শা খান‘নারীরা যে শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিয়ে চলেছেন, এর নেপথ্যে শেখ হাসিনা’
সর্বশেষ খবর
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ৩০ মামলার বিচার শেষের অপেক্ষা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ৩০ মামলার বিচার শেষের অপেক্ষা
উপজেলা নির্বাচন: ওসির বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ
উপজেলা নির্বাচন: ওসির বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ
মেলায় জাদু খেলার নামে ‘অশ্লীল নৃত্য’, নারীসহ ৫ জন কারাগারে
মেলায় জাদু খেলার নামে ‘অশ্লীল নৃত্য’, নারীসহ ৫ জন কারাগারে
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
সর্বাধিক পঠিত
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
আজকের আবহাওয়া: কোথায় কেমন গরম পড়বে
আজকের আবহাওয়া: কোথায় কেমন গরম পড়বে
‘বয়কট’ করা তরমুজের কেজি ফের ৬০ থেকে ১২০ টাকা
‘বয়কট’ করা তরমুজের কেজি ফের ৬০ থেকে ১২০ টাকা