খেলাফতে ইসলামি বাংলাদেশের আমির ও ইসলামি ঐক্যজোটের ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী বলেছেন, দেশে যে গুপ্তহত্যার সংস্কৃতি শুরু হয়েছে তা আমাদের জন্য অশনি সংকেত। অবিলম্বে তা বন্ধ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, ন্যায় বিচার পাওয়ার অধিকার সবার রয়েছে। কাজেই পুলিশ হেফাজতে অ্যানকাউন্টার বা ক্রসফায়ারে মানুষ হত্যা কোনও সমাধান নয়। সোমবার মতিঝিলে ইসলামি ছাত্র খেলাফত বাংলাদেশের ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, বিচারহীনতার এই সংস্কৃতি চলতে থাকলে দেশ অচিরেই অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হবে। প্রস্তাবিত শিক্ষানীতি ও আইন মুসলিম জাতিকে ঈমান হারা করার গভীর চক্রান্ত। এই শিক্ষানীতি, শিক্ষা আইন ও পাঠ্যপুস্তক থাকলে আগামী মুসলিম প্রজন্ম হিন্দু ও নাস্তিকে পরিণত হবে। ৯২% মুসলমানের দেশে তা বাস্তবায়ন হতে দেওয়া যায় না।
ছাত্র খেলাফতের কেন্দ্রীয় সভাপতি মুহাম্মদ খোরশেদ আলমের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি জেনারেল আবুল হাসিমের পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- ইসলামি ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ, খেলাফতে ইসলামির মহাসচিব মাওলানা ফজলুর রহমান, ইসলামি ঐক্যজোটের যুগ্ম-সচিব মুফতি তৈয়্যব হোসাইন, মাওলানা আবুল কাশেম, মাওলানা আহলুল্লাহ ওয়াছেল, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন, সহকারী মহাসচিব মাওলানা আলতাফ হোসাইন, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা আনছারুল হক ইমরান, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী, ছাত্র জমিয়তের সভাপতি আলহাজ্ব নাছির উদ্দিন, ইসলামি ছাত্র মজলিসের সভাপতি হারুনুর রশিদ, ইসলামি ছাত্র সমাজের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মাসুউদ, বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি আল আমিন, জাতীয় ছাত্র সমাজের সভাপতি মামুন ভূইয়া, জমিয়তে তালাবায়ে আরাবিয়ার সভাপতি আব্দুল কাদের, ইসলামি শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের সহ-সভাপতি জিএম রুহুল আমিন, বাংলাদেশ জাতীয় মিশনের সভাপতি কামরুল ইসলাম সুরুজ, ইসলামি ছাত্র মজলিসের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহিম সাঈদ, ছাত্র খেলাফতের সহ-সভাপতি আবু জাফর সালেহ, জাতীয় ছাত্রসমাজ (এরশাদ) সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মিরু প্রমুখ।
/সিএ/এএইচ/