X
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

আপনাদের শুদ্ধ করবো, আ.লীগকে খালেদা জিয়া

সালমান তারেক শাকিল ও আদিত্য রিমন
১২ নভেম্বর ২০১৭, ২৩:১৬আপডেট : ১৩ নভেম্বর ২০১৭, ০০:৫৯

আওয়ামী লীগকে শুদ্ধ করে মানুষ বানানোর কথা বলেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ক্ষমতাসীন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আপনাদের সাধারণ সম্পাদক মাঝে-মাঝে দু’য়েকটা সত্য কথা বলে ফেলেন। উনি বলেছেন, নিজেদের পিঠ বাঁচানোর জন্য ক্ষমতায় থাকতে হবে। আমি বলি, না আমরা আপনাদের মতো মানুষ ধরবো, মারব বা জেলে পুরবো সেটা হবে না। আমরা সহিংসতার রাজনীতি করি না। আমরা চাই, শুদ্ধ করতে।’
সমাবেশে বক্তব্য রাখছেন খালেদা জিয়া এ প্রসঙ্গে খালেদা জিয়া যোগ করেন, ‘আপনাদেরকে শুদ্ধ করব। আপনারা যে মানুষ মারেন, খুন করেন, এগুলো যে খারাপ কাজ। এগুলো বাদ দিয়ে আপনাদের সত্যিকারের মানুষ বানাবার চেষ্টা আমরা করবো।’

রবিবার বিকালে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যের শেষ দিকে এসব কথা বলেন বিএনপির চেয়ারপারসন। ৭ নভেম্বর দিনটিকে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে সমাবেশটি আয়োজন করে বিএনপি। বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে জনসভাটি অনুষ্ঠিত হয়। এক ঘণ্টার বক্তব্যে খালেদা জিয়া বর্তমান সরকারের নানা কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করেন। বক্তব্যের শুরুতেই তিনি রবিবারের জনসভায় সরকার বিভিন্ন উপায়ে বাধা দিয়েছে বলে অভিযোগ করেন।
১৯ মাস পর রাজধানীতে আয়োজিত সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে খালেদা জিয়া দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি, বিদ্যুৎ-গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি, কৃষকের হাহাকার, নির্বাচন কমিশন, রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে কথা বলেন। তবে প্রতিবারই তিনি শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার কথা উচ্চারণ করেন।

বিকাল সোয়া তিনটা নাগাদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ করেন খালেদা জিয়া। বিকাল ৪.১০ মিনিটে খালেদা জিয়া বক্তব্য শুরু করার আগে সমাবেশে বক্তব্য দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ড. আবদুল মঈন খান, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যরা।

খালেদা জিয়া অভিযোগ করেন, লোক মেরে ফেলা বিএনপির কাজ নয়, নেই বাকশাল থেকে মানুষ হত্যার রাজনীতি করেছেন আপনারা। না হলে আপনারা যে অপকর্ম করেছেন, তার হিসাব দিলে বিশাল হবে।

২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামে যাওয়ার পথে ও ৩১ অক্টোবর ফেরার সময় ফেনীতে তার বহরে হামলার প্রসঙ্গে খালেদা জিয়া বলেন, ‘ফেনীতে সন্ত্রাসী হামলা করে সাংবাদিকদের, আমাদের দলের নেতাকর্মীদের আহত করা হয়েছে। বাসে আগুন দেয় আওয়ামী লীগ। অতীতে শেরাটনের কাছে গান পাউডার দিয়ে বাসে আগুন দেওয়া হয়েছিলো। এই দলের অপকীর্তির শেষ নেই।’

আওয়ামী লীগ সরকারকে তাদের জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের জন্য আহ্বান জানান খালেদা জিয়া। তিনি বলেন, নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিয়ে নিজেদের জনপ্রিয়তা যাচাই করুন। আমরা সহিংসতার রাজনীতি করি না। আমরা আপনাদের (আওয়ামী লীগ) শুদ্ধ করবো। আপনারা যে মানুষ মারেন, গুম, খুন করেন-এগুলো বাদ দিয়ে আপনাদের শুদ্ধ বানাব।’

২০১৬ সালের মার্চে বিএনপির কাউন্সিলে প্রদেয় ভিশন ২০৩০ প্রসঙ্গ আলোচনায় আনেন খালেদা জিয়া। এসময় তিনি ক্ষমতায় এলে জনগণকে গণতান্ত্রিক ভোটাধিকার দেওয়াসহ দেশের মালিকানা, সামাজিক মালিকানা প্রতিষ্ঠা করা, বেকার নর-নারীকে কাজে লাগানোর সুযোগ, এক বছরের বেশি সময় হলে বেকার ভাতা চালু, সব শিক্ষার্থীর জন্য স্নাতক পর্যন্ত অবৈতনিক শিক্ষা, মেয়েদের উপবৃত্তি বাড়ানো, বিনামূল্যে চিকিৎসা নিশ্চিত করা, পর্যায়ক্রমে স্বাস্থ্যবিমা চালু করা,কৃষিঋণ চালু, ভর্তুকি প্রদান এবং শিক্ষিত বেকার ছেলেদের চাকরি দেওয়ার আশ্বাস দেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

খালেদা জিয়া সংসদের বিরোধী দলের বিষয়েও কথা বলেন। জাতীয় পার্টি এমপি ও মন্ত্রী দুটোতেই আছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

‘সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে, ইভিএম নয়’
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দিয়ে মোতায়েন করার দাবি জানিয়েছেন খালেদাজিয়া। একই সঙ্গে ইভিএম থাকবে না বলেও জোর দেন তিনি। বিএনপির চেয়ারপারসনের ভাষ্য, যদি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে হয়, তাহলে সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে।

ইসির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আজকে নির্বাচন কমিশন কেন বলে, সেনাবাহিনী মোতায়ন হবে না, ইভিএম হবে? তার মানে তারা সরকার যা বলে সেটাই করতে চায়। ইভিএম চলবে না। ইভিএম বন্ধ করতে হবে। সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে, টহল দিয়ে সত্যিকারের ভোটাররা যেন ভোট কেন্দ্র আসতে পারে সেই সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।’

‘১০ টাকার চাল ৭০ টাকা কেন’
খালেদা জিয়া সমাবেশে অভিযোগ করেন, ‘এ সরকার ২০০৮ সালে দেশবাসীকে কথা দিয়েছিল ১০ টাকা কেজিতে চাল খাওয়াবে। আজকে ৭০ টাকায় কেজিতে চাল খাচ্ছে কেন মানুষ? তার জবাব চায় মানুষ হাসিনা সরকারের কাছে। জনগণ জানতে চায় কেন ১০ টাকার বদলে ৭০ টাকায় চাল খাচ্ছে। প্রতিটি সবজির দাম ৭০ টাকার কমে নয়। এ দুরবস্থায় মানুষ কিভাবে জীবন যাপন করবে? প্রতিটি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে।’
খালেদা জিয়া বলেন, ‘সরকার কথা দিয়েছিল কৃষকদের বিনামূল্যে সার দিবে। কিন্তু বিনামূল্যে সার তো দেয় নাই, বরং আমাদের সময় যে দাম ছিল তার চেয়ে ৫ গুণ বেশি দামে সার কিনতে হচ্ছে। আজকে কৃষকেও মারার ব্যবস্থা করেছে এরা। তাই কৃষকও আজকে দুঃখ-কষ্টের মধ্যে দিয়ে জীবন-যাপন করছে। কৃষি ফসলের দাম তারা সরকারের পক্ষ থেকে ঠিক মতো পাচ্ছে না। সরকার কৃষকদের কাছ থেকে ধান-চাল কিনছে না।’

সরকারের টাউট-বাটপাররা চাল নিয়ে সংকট তৈরি করছে বলেও অভিযোগ করেন বিএনপির চেয়ারপারসন। এসময় তিনি শ্রমিকদের ওপর নানা রকম অত্যাচার, বেতন ভাতা কম দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন।

এই ছেলেরা তোমাদের মনে পড়ে?

খালেদা জিয়ার তার বক্তব্যের এক পর্যায়ে উপস্থিত তরুণদের উদ্দেশে প্রশ্ন করেন, ‘এই ছেলেরা তোমাদের মনে পড়ে? সরকার বলেছিল, তারা ঘরে-ঘরে চাকরি দেবে? তোমরা কি চাকরি পেয়েছো?’ উপস্থিত সমাবেশের দর্শকসারি থেকে জবাব আসে, ‘না’।

‘চাকরি পাও নাই। তাহলে ঘরে ঘরে চাকরি দেবে বলেছিল।’ খালেদা জিয়াকে একটু সময় বিরতি নিতে হয়, স্লোগানে-স্লোগানে উত্তাল হয়ে উঠে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। খালেদা জিয়া ফের বলেন, ‘ঘরে-ঘরে চাকরি দেয়নি, এরা ঘরে-ঘরে বেকার সৃষ্টি করেছে।’ একই বাক্য পুনরাবৃত্তি করেন খালেদা জিয়া।

উন্নয়ন প্রসঙ্গ

খালেদা জিয়া বলেন, ‘তারা কথা কথায় উন্নয়নের কথা বলে। উন্নয়নের নামে চলে লুটপাট। রাস্তা ও ব্রিজ বানানোর ব্যয় ইউরোপ-আমেরিকার চেয়ে তিন/চারগুণ। ব্রিজ বানানো হচ্ছে আবার সেটি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। এই চলছে নানারকম ধাপ্পাবাজি আর অত্যাচার।

এসময় খালেদা জিয়া বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে কুইকরেন্টাল, পাওয়ার প্ল্যান্টের সমালোচনা করেন। কুইক রেন্টালের নামে পুরোনো জিনিস বাইরে থেকে আনা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন খালেদা জিয়া।

অত্যাচারের নতুন জিনিস আমদানি করেছে সরকার

খালেদা জিয়া সমবেত জনতার উদ্দেশে প্রশ্ন করেন, ‘সরকারের এই অত্যাচার কি দীর্ঘদিন চলবে? দীর্ঘদিন ধরে এই অত্যাচার-নির্যাতন চলতে পারে না।’

খালেদা জিয়া এসময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়ালেখা হয় না বলে মন্তব্য করেন। তিনি অভিযোগ করেন ছাত্রলীগ নিয়ে। তার ভাষ্য, এই ছাত্রলীগ শিক্ষকদের গায়ে হাত তোলে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই সংগঠনটি মাস্তানি করে।

আওয়ামী লীগের আমলে অত্যাচার নতুনভাবে এসেছে বলে দাবি করেন খালেদা জিয়া। গণঅত্যাচার এসেছে এই সরকারের সময়ে। তিনি বলেন, ‘আমরা বাসে নারীদের অত্যাচার আগে দেখেনি। মেয়েদের নির্যাতন, এইসব অত্যাচার নতুন। আমরা দেখেছি, নতুন নতুন জিনিস আমদানি করছে তারা বিভিন্ন জায়গা থেকে।

এসময় খালেদা জিয়া সরকারের উদ্দেশে গুম-খুন বন্ধ করার আহ্বান জানান। বিদেশিরাও এইসব ঘটনা সম্পর্কে অবগত বলে জানান তিনি। বিএনপির অনেক নেতা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কী দোষ ছিল তাদের?’

এজেন্সি লোক পাঠিয়ে প্রধান বিচারপতিকে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে

খালেদা জিয়া বলেন, ‘প্রধান বিচারপতিকে জোর করে অসুস্থ বানিয়ে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। শুধু তাই নয়, বিদেশেও আবার এজেন্সির লোক পাঠিয়ে তার ওপর চাপ সৃষ্টি করে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়। তিনি চেয়েছিলেন দেশে ফিরে আসতে। কিন্তু তাকে দেশে ফিরতে দেওয়া হয়নি। কারণ, তিনি কিছু সত্য কথা বলেছিলেন।

তিনি আরও বলেন, ‘এই যে নিম্ন আদালত, সেটা সরকার প্রতিনিয়ত নিয়ন্ত্রণ করছে’ এই সত্য কথাটি প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন। এখন আবার উচ্চ আদালতের দিকে তারা হাত বাড়াচ্ছে। কথা বললে যে দোষ, সেটাই প্রমাণিত হল। প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন বিধায় তাকে আজকে বিদায় নিতে হয়েছে।’

‘জনগণের ঐক্যই হল সবচেয়ে বড় ঐক্য। জনগণ ঐকবদ্ধ থাকলে কিচ্ছু করতে পারবে না। আওয়ামী লীগ আপনাদের মঙ্গল চায় না। যারা আপনাদের মঙ্গল চায়, তাদের পেছনে ঐক্যবদ্ধ হতে পারেন।’ বলেও মন্তব্য করেন খালেদা জিয়া। এসময় খালেদা জিয়া শেয়ারবাজার, ব্যাংক থেকে অর্থচুরিসহ বিভিন্ন প্রসঙ্গে কথা বলেন।

বিদেশে টাকা পাচারের হিসাব, দুদকের প্রতি অভিযোগ

বিদেশে টাকার পাচারের বিষয়ে খালেদা জিয়া বলেন, ‘গরীব মানুষের টাকা লুট করে নিয়ে যায় আওয়ামী লীগ। আমরা জানতাম না, সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশের মানুষের টাকা আছে এবং এই টাকা আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর গেছে। সুইস ব্যাংকে টাকা পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রীরা। জনগণের টাকা চুরি করে তারা বিদেশে পাচার করেছে। নিজেরা ফুলেফেঁপে বড় হচ্ছে।’

বিএনপির চেয়ারপারসন হিসাব দিয়ে বলেন, ২০১৫ সালে, এক বছরে ৫ হাজার কোটি টাকা টাকা এইসব একাউন্টে জমা হয়েছে। গত ১০ বছরে একটি গবেষণা সংস্থা, ডিএফআই জানিয়েছে, সাড়ে চারলাখ কোটি টাকার বেশি পাচার হয়েছে। এই হিসাব আমেরিকান একটি কোম্পানির বলেও জানান খালেদা জিয়া।

তার মন্তব্য, এই টাকা কারা পাচার করেছে? যারা ক্ষমতায় আছে, আওয়ামী লীগ এই টাকা পাচার করেছে। এসময় তিনি পানামা পেপারসে প্রকাশিত পাচারকৃত অর্থের বিষয়ে মন্তব্য করেন।  পরে আরও একবার এ প্রসঙ্গে খালেদা জিয়া বলেন, ‘একটি বেসরকারি সংস্থার  হিসেবে আট বছরে  ব্যাংক থেকে সাত হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে।’

দদুকের প্রতি অভিযোগ করে খালেদা জিয়া বলেন, ‘এই ব্যাপারে কিন্তু দুদক কোনও মামলা করেনি। কোনও তদন্তও করেনি। অথচ দুদক পড়ে আছে আমাদের পেছনে। যেখানে আমাদের সামান্যতম সংশ্লিষ্টতা নাই, সেটা নিয়ে দুদক বাড়াবাড়ি করছে।’

তার ভাষ্য, ‘যারা প্রতিনিয়ত চুরি করছে, তাদের প্রতি দুদকের চোখটা পর্যন্ত যায় না ঠিকমত।’

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার নামে দেশে বিশাল দুর্নীতি চলছে অভিযোগ করেন বিএনপির চেয়ারপারসন। এ সময় তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজারার্ভ চুরির বিষয়টিও তুলে ধরেন। 


আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার অধীনে কোনও নির্বাচন নয়: খালেদা জিয়া

/এমও/এসএনএইচ/টিএন/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
এমপি দোলনের গাড়ি লক্ষ্য করে ইট নিক্ষেপ, সাংবাদিক আহত
এমপি দোলনের গাড়ি লক্ষ্য করে ইট নিক্ষেপ, সাংবাদিক আহত
চরের জমি নিয়ে সংঘর্ষে যুবলীগ কর্মী নিহত, একজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন
চরের জমি নিয়ে সংঘর্ষে যুবলীগ কর্মী নিহত, একজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন
দাবদাহে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের তরল খাদ্য দিচ্ছে ডিএমপি
দাবদাহে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের তরল খাদ্য দিচ্ছে ডিএমপি
জাপানি ছবির দৃশ্য নিয়ে কানের অফিসিয়াল পোস্টার
কান উৎসব ২০২৪জাপানি ছবির দৃশ্য নিয়ে কানের অফিসিয়াল পোস্টার
সর্বাধিক পঠিত
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
ইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
ইস্পাহানে হামলাইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল!
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল!
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া