X
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
৭ বৈশাখ ১৪৩১

মুজিববর্ষ উদযাপন: বিএনপি যেভাবে দেখছে

সালমান তারেক শাকিল
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৭:০৪আপডেট : ০৫ জানুয়ারি ২০২০, ২৩:৩৫

 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী পালিত হচ্ছে আগামী বছর (২০২০)। রাষ্ট্রীয়ভাবে তার জন্মশতবার্ষিকীর বছরকে ‘মুজিববর্ষ’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এই উপলক্ষে বছরব্যাপী অনুষ্ঠান আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।  আর এই জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের বিষয়টি নিয়ে বিএনপিতে শুরু হয়েছে আলোচনা।

বিএনপির নীতিনির্ধারক ও দায়িত্বশীল পক্ষগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর উদযাপনের বিষয় নিয়ে দলটির সিনিয়র নেতারা দ্বিধাবিভক্ত। দলের নীতি-নির্ধারকদের ছোট্ট একটি অংশ মনে করে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে ‘অগ্রগণ্যের’ ভূমিকা রাখায় বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে বিএনপিরও কোনও না কোনও উদ্যোগ নেওয়া উচিত। যদিও দলটির বড় অংশটির ব্যাখ্যা ভিন্ন। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে কারাগারে রেখে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে অংশগ্রহণ করা রাজনৈতিক কৌশলগত ত্রুটি হিসেবে দেখছে এই অংশটি।  

জাতীয়তাবাদী ঘরানার বুদ্ধিজীবীরা বলছেন, মুজিববর্ষ উদযাপন সরকার কীভাবে করতে চায়, সেটিই এই মুহূর্তে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি উল্লেখযোগ্য হলো—আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদিচ্ছা। মুজিববর্ষ উদযাপন সর্বজনীন করতে এই সদিচ্ছাই সবচেয়ে বড় বলে মনে করেন বিএনপির কোনও কোনও নেতা।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান একজন রাজনীতিক ও মুক্তিযুদ্ধের সময় পর্যন্ত বাংলাদেশের  নেতা, গুড লিডার। কিন্তু যখন সব গণতান্ত্রিক দলকে নিষিদ্ধ করে তিনি বাকশাল গঠন করলেন, তখনই সমস্যাটা তৈরি হলো। ফলে, এখনও আমরা তাকে সেভাবেই দেখি।’

দলের প্রবীণ নেতা জমিরউদ্দিন সরকার বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে আমাদের কোনও কর্মসূচি গ্রহণের কোনও কারণ আছে বলে মনে করি না। কিন্তু তার প্রতি যে শ্রদ্ধা, সেটা আমাদের আছে। আমাদের নেত্রী খালেদা জিয়া কারাগারে আছেন দেড় বছরের বেশি সময় ধরে। আর যিনি (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান) ডেমোক্র্যাসি ধ্বংস করে গেলেন, এটাই একমাত্র কারণ যে, আমরা তার জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন করতে পারি না।’

বিএনপি চেয়ারপারসনের ঘনিষ্ঠ একাধিক দায়িত্বশীল পক্ষ জানায়, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা অর্জনের জনমত গঠনে বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি অতুলনীয়। ব্যক্তিগতভাবে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সুসম্পর্ক ছিল। ১৯৯১ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় এসে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধি জিয়ারত করেছেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। এরপর ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার পর তৎকালীন সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত করেন।

বিএনপি ঘরানার একাধিক সিনিয়র সাংবাদিক ও দলের দফতরের একাধিক দায়িত্বশীল বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, দুই দলের মধ্যে বিরাজমান সম্পর্কে উল্লেখযোগ্য দূরত্ব তৈরি হয় ১৯৯১ সালে। ওই বছর ১৫ আগস্ট প্রথমবারের মতো খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন করা হয়। ওই জন্মদিন পালনের নেপথ্যে দৈনিক বাংলা পত্রিকায় কর্মরত কয়েকজন সাংবাদিকের ভূমিকা ছিল। পত্রিকাটির কার্যালয়েই জন্মদিন পালনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। এরপর স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য, যিনি যুবদলের দায়িত্বে ছিলেন, তার তত্ত্বাবধানে কাটা হয় কেক। পরবর্তী সময়ে গুলশানে কার্যালয় নেওয়ার পর ১৫ আগস্ট প্রথম প্রহরে আলোকসজ্জায় সজ্জিত করে আড়ম্বরপূর্ণভাবে খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালনের উদ্যোগ নেন সিনিয়র পর্যায়ের দুই সাংবাদিক (দুজনেই দেশের বাইরে)। জন্মদিন পালনকে কেন্দ্র করে শুরু থেকেই আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে তীব্র সমালোচনা করা হয়। এটাকে সহজভাবে গ্রহণ করেনি নাগরিক সমাজও। এমনকি জাতীয়তাবাদী ঘরানার কয়েকজন বুদ্ধিজীবীও বিষয়টি বিএনপি প্রধানকে জানিয়েছেন।  ২০১৪ সাল পর্যন্ত ১৫ আগস্টের প্রথম প্রহরে জন্মদিন উদযাপন করা হয়। ২০১৫ সাল থেকে ১৫ আগস্টের প্রথম প্রহরে আর কেক কাটেননি খালেদা জিয়া। ২০১৫ সালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আনুষ্ঠানিকভাবে জন্মদিন পালন না করতে খালেদা জিয়ার প্রতি আহ্বান জানান। ওই বছর সন্ধ্যায় বিএনপি চেয়ারপারসন নেতাকর্মীদের নিয়ে কেক কেটেছিলেন। গত ৫ বছরে তার দুটি জন্মদিন (২০১৮ ও ২০১৯) কেটেছে কারাগারে। ২০১৭ সালে খালেদা জিয়া ছিলেন লন্ডনে। এ বছর তার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল করে বিএনপি।

বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, বিগত দিনে শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়ার মধ্যে ন্যূনতম হলেও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। ঈদে ও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে একে অন্যকে চিঠি দিয়েছেন, শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, নিজ দলের সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। এমনকি পারিবারিক অনুষ্ঠানে যাতায়াত ছিল দুই নেত্রীর। ২০০৭ সালে জুলাইয়ে যখন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়, ওই মাসের ১৮ তারিখ তার মুক্তির দাবিতে বিবৃতি দেন খালেদা জিয়া। ওই বিবৃতিতে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে মুক্ত রেখে তার বিরুদ্ধে মামলা পরিচালনায় আইনগত সুযোগ থাকলে তাকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়া উচিত। শেখ হাসিনাকে মুক্ত রেখে আইন পরিচালনা করা হলে পারস্পরিক অবিশ্বাস, সন্দেহ, সামাজিক উত্তেজনা ও রাজনৈতিক আশঙ্কা কমে আসবে।’

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বিরোধ সৃষ্টির বড় কারণ ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনাটি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবরই বলেছেন, ‘ওই হামলায় তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের হাত ছিল।’ জবাবে এ বছরের ২৪ আগস্ট বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘২১ আগস্ট শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের নেতাদের ওপর গ্রেনেড হামলা বাংলাদেশের সবচেয়ে নিন্দনীয় ঘটনা। কিন্তু সরকারপ্রধান এ নিয়ে যা বলছেন, তা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’

বিএনপির চেয়ারপারসনের ঘনিষ্ঠ একাধিক দায়িত্বশীল মনে করেন, দুই দলের চলমান এই বিরোধে সর্বশেষ যুক্ত হয়েছে খালেদা জিয়ার কারাবরণ। দেড় বছরের বেশি সময় ধরে তাকে কারাগারে রেখে ‘সর্বজনীনভাবে’ মুজিববর্ষ উদযাপনে সবচেয়ে বড় বাধা। তারপরও গত কয়েক বছরে খালেদা জিয়ার একাধিক বক্তব্যে বঙ্গবন্ধুসহ জাতীয় নেতাদের বিষয়ে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির বিষয়টি উঠে এসেছে। ২০১৬ সালের মার্চে বিএনপির ষষ্ঠ কাউন্সিলে নিজের বক্তব্যে খালেদা জিয়া বলেছিলেন, ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেখ মুজিবুর রহমানসহ প্রয়াত জাতীয় নেতাদের অবদানের কথা স্মরণ করছি। তারা দীর্ঘ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধকে ত্বরান্বিত করেছিলেন।’ এর আগে-পরে বিভিন্ন সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় নেতাদের বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছেন খালেদা জিয়া।

বিএনপির এই দায়িত্বশীল একটি পক্ষের ধারণা, জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে নিজস্ব আয়োজন থাকা না থাকার বিষয়টি নিশ্চিত না হলেও অন্ততপক্ষে একটি ‘স্বাক্ষর’ রাখার চিন্তা দলটির থাকতে পারে। এক্ষেত্রে আগামী বছর ‘জাতীয় শোক দিবস’কে কেন্দ্র করে বিবৃতি বা বক্তব্যের সম্ভাবনা আছে।

তবে বিষয়টি বিব্রতকর বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, ‘আমরা মুজিববর্ষ পালন করবো কিনা, সেই প্রশ্নই বিব্রতকর।’ তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যা করবে, তা আমরাও করবো; তা নয়। আমাদের নির্ধারিত জাতীয় দিবসগুলো তো আছেই। দলমত নির্বিশেষে সেগুলো পালন করি।’

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলছেন, ‘দেশে যে পরিস্থিতি বিরাজমান, তার নিশ্চয়ই শেষ আছে। সেক্ষেত্রে তারপর আমরা কী দিবস পালন করবো, সেটা পরে বিবেচনায় নেবো।’   

প্রসঙ্গত, সরকারিভাবে মুজিববর্ষ উদযাপনের জন্য বিস্তারিত পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামকে প্রধান করে দুটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়গুলো শুরু করেছে বর্ষটিকে উদযাপনের কার্যক্রম ।

বিএনপির রাজনীতির পর্যবেক্ষক ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, বিএনপিকে যেভাবে রাখা হয়েছে, খালেদা জিয়ার জামিন আটকে রাখা হয়েছে, এটা তো অনৈতিক। তাকে জেলে রেখে বিএনপি কেন মুজিববর্ষ উদযাপন করবে?’  

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘‘বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ভালোভাবে উদযাপন হোক, এটা কার জন্য বেশি দরকার? আওয়ামী লীগের জন্য। দেশবাসীও শ্রদ্ধা জানাতে চায়, কিন্তু শ্রদ্ধা জানানোর অবকাশ তো দিতে হবে। কিছুদিন আগে ১৫ আগস্টে কাদের সিদ্দিকী স্ত্রীসহ বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে গেলেন, তাকে ঢুকতে দেওয়া হলো না। এখন আওয়ামী লীগ যদি বঙ্গবন্ধুকে পরিবারের মধ্যে রাখতে চায়, তাহলে তো কিছু করার নেই। যেভাবে ‘জয় বাংলা’ স্লোগানটিকে আওয়ামী লীগের করা হয়েছে। সবাইকে ডেকে এনে তো কাজটি করা যেতো।’’

দেশে সুশাসন সৃষ্টির পথ আওয়ামী লীগ সরকারকেই খুলে দিতে হবে মন্তব্য করে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘ঘরের মধ্যে আবদ্ধ না রেখে বঙ্গবন্ধুকে সবার জন্য ছেড়ে দিন।’

বিএনপির সিনিয়র নেতারা জানান, মুজিববর্ষে আয়োজকদের আমন্ত্রণের ওপর নির্ভর করছে বিএনপির সিদ্ধান্ত। কীভাবে উদযাপনে অংশ নেবে, কোন প্রক্রিয়ায় নেবে, তা ঠিক হবে আয়োজকদের আমন্ত্রণের পরই।

দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য জমিরউদ্দিন সরকার বলেন, ‘আমন্ত্রণ পেলে তো চিন্তা করতে হবে। পার্টি কী চিন্তা করবে, তা এখনও বলতে পারছি না। আর স্থায়ী কমিটির এজেন্ডা হিসেবে বিষয়টি থাকবে কিনা, এটা হয়তো তাদের আমন্ত্রণের ওপর নির্ভর করবে। তবে, আমন্ত্রণ পেলে তো আমাদের কাউকে পাঠাতে হবে, এটা তো কোয়েশ্চেন অব কার্টেসি।’

জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন,  ‘মুজিববর্ষ উদযাপন করবে সরকার, এটা তাদের ব্যাপার। যারা এখন ক্ষমতায় আছে, তারা করবে। আমরা আমাদের দলের যে রাজনৈতিক চিন্তাভাবনা আছে, আমরা সেভাবেই আছি, সেভাবেই দেখবো।’

আমন্ত্রণের বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘যদি’র ওপর দিয়ে কিছু বলা যাবে না।’ যদি দিয়ে রাজনীতিতে কিছু করা যায় না বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

/এমএনএইচ/
সম্পর্কিত
ভূমিহীনমুক্ত হচ্ছে সাতক্ষীরার ৬ উপজেলা, প্রস্তুত ৩৬৪টি ঘর
‘প্রধানমন্ত্রীর উপহার বেঁচে থাকার সাহস জুগিয়েছে’
রাহমানের কণ্ঠে ‘জয় বাংলা’, ভিডিও করলেন মুগ্ধ প্রধানমন্ত্রী
সর্বশেষ খবর
বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপের ফাইনাল আজ
বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপের ফাইনাল আজ
টিভিতে আজকের খেলা (২০ এপ্রিল, ২০২৪)
টিভিতে আজকের খেলা (২০ এপ্রিল, ২০২৪)
চাটমোহরে ঐতিহ্যবাহী ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু
চাটমোহরে ঐতিহ্যবাহী ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু
রাজশাহীতে দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হলো বিভাগীয় সর্বজনীন পেনশন মেলা
রাজশাহীতে দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হলো বিভাগীয় সর্বজনীন পেনশন মেলা
সর্বাধিক পঠিত
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
ইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
ইস্পাহানে হামলাইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল!
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল!
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া