‘ওয়ালটন একটি উৎপাদনমুখী প্রতিষ্ঠান। এর কারখানা বিশাল। প্রতিষ্ঠানটি ইনোভেশনে জোর দিয়েছে। দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।’ শনিবার (২৮ নভেম্বর) ওয়ালটনের কারখানা পরিদর্শনকালে এমন অনুভূতি ব্যক্ত করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ৯ সদস্যবিশিষ্ট শিক্ষাবিদ।
শনিবার গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন কারখানা পরিদর্শন করেন ঢাবির এই শিক্ষাবিদরা। ৯ সদস্যের প্রতিনিধিদলে ছিলেন মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান ড. মো. মিজানুর রহমান, একই বিভাগের অধ্যাপক ড. জাকির হোসাইন ভুঁইয়া, ফিনান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. এম. সাদিকুল ইসলাম, অর্গানাইজেশন স্ট্রাটেজি অ্যান্ড লিডারশিপ বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরিয়ত উল্লাহ, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহফুজুল হক ও ড. মোহাম্মদ তারেক, মার্কেটিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. নাজমুল হোসাইন ও ড. রাফিউদ্দিন আহমেদ এবং ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আবদুল্লাহ আল মাহমুদ।
এর আগে কারখানা কমপ্লেক্সে পৌঁছালে অতিথিদের ফুল দিয়ে স্বাগত জানান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ।
পরিদর্শন শেষে ড. মিজানুর রহমান বলেন, ‘ইংরেজিতে একটা কথা আছে, “সিইং ইজ বিলিভিং”। ওয়ালটন যে কত বড় উৎপাদনমুখী প্রতিষ্ঠান, তা চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। আমরা অভিভূত। ওয়ালটন দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখছে। দেশের জিডিপিতে বড় ভূমিকা পালন করছে।’