কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে বাংলাদেশের জয় দেখার আশায় সমর্থকেরা ভিড় করেছিলেন।
ইডেন গার্ডেনসে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের জার্সিতে তিন দেশের সমর্থক।
টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজমের সঙ্গে সাকিব আল হাসান।
শাহীন শাহ আফ্রিদি ৩ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের টপ অর্ডারকে (তানজিদ হাসান, নাজমুল হোসেন শান্ত ও মাহমুদউল্লাহ) ভেঙে দিয়েছেন।
ব্যাটিং অর্ডারে চার নম্বরে পাঠালেও দায়িত্ব পালন করতে ব্যর্থ মুশফিকুর রহিম। ৮ বলে ৫ রান করে হারিস রউফের শিকার হন তিনি।
লিটন দাস ৬৪ বলে ৪৫ রান করে আউট হয়ে গেলে হাফসেঞ্চুরি মিস করেন। তার ইনিংসে ছিল ৬টি চার।
মাহমুদউল্লাহ ও লিটন দাস চতুর্থ উইকেটে ৭৯ রানের পার্টনারশিপ গড়েন।
মাহমুদউল্লাহ ৬টি চার ও ১টি ছয়ে ৭০ বলে ৫৬ রানের ইনিংস খেলে প্যাভিলিয়নে ফেরেন।
হারিস রউফের বলে পুল করতে গিয়ে আউট হওয়ার আগে অধিনায়ক সাকিব আল হাসান করতে পেরেছেন ৪টি বাউন্ডারিসহ ৬৪ বলে ৪৩ রান।
ডানহাতি পেসার মোহাম্মদ ওয়াসিম শেষ দিকে ৩ উইকেট নেওয়ায় ২০৪ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ।
পাকিস্তানের ডানহাতি ওপেনার আব্দুল্লাহ শফিক ৬৯ বলে ৬৮ রান করেন।
পাকিস্তানের দুই ওপেনার ১২৮ রানের পার্টনারশিপ করে জয়ের পথ মসৃণ করেছেন।
পাকিস্তানের বাঁহাতি ওপেনার ফখর জামান ৭৪ বলে ৮১ রান করে আউট হন।
বাংলাদেশের দেওয়া ২০৫ রানের লক্ষ্যে ৩ উইকেট হারিয়ে ৩২.৩ ওভারেই পৌঁছেছে পাকিস্তান।
মেহেদী হাসান মিরাজ ৯ ওভারে ৬০ রান দিয়ে পাকিস্তানের ৩টি উইকেটই পেয়েছেন।
বিশ্বকাপে টানা ছয় হারে বাংলাদেশ সমর্থকদের বিষণ্ণ চেহারা।