জিততে জিম্বাবুয়ের শেষ ওভারে লাগতো ১৪ রান। সাকিব আল হাসান বল হাতে নিয়ে দারুণ ভূমিকা রাখলেন। যদিও ব্লেসিং মুজারাবানি তৃতীয় বলে ছক্কা মেরে বাংলাদেশকে ভয় ধরিয়ে দেন। চতুর্থ ডেলিভারিতে ওয়াইড দিলেও জাকের আলী দারুণ দক্ষতায় স্টাম্পিং করেন তাকে। শেষ তিন বলে লাগে ৬ রান। ক্রিজে আসেন রিচার্ড এনগারাভা। নতুন ব্যাটারকে নিচু বাউন্সে বোল্ড করেন বাঁহাতি স্পিনার। নিজের চতুর্থ উইকেটে জিম্বাবুয়েকে অলআউট করেন তিনি এবং ৫ রানের জয়ে বাংলাদেশ পাঁচ ম্যাচের সিরিজে এগিয়ে থাকলো ৪-০ তে। ১৯.৪ ওভারে ১৩৮ রানে অলআউট হয় সফরকারীরা।
সাকিবের সঙ্গে এই সিরিজের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমে মোস্তাফিজুর রহমানও দারুণ বোলিং করেছেন। ৫৭ রানে চার উইকেট হারানো জিম্বাবুয়ের হাল ধরেছিলেন রায়ান বার্ল ও জোনাথন ক্যাম্পবেল। ১৫তম ওভারে ৩৫ রানের এই জুটি ভাঙেন বাঁহাতি পেসার। একই ওভারে জোড়া আঘাত হানেন তিনি। পরের ওভারে ক্যাম্পবেলকে ফেরান সাকিব। এরপর বাংলাদেশের মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠছিলেন ফারাজ আকরাম ও ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। শেষ ওভারে জিম্বাবুয়ের লাগতো ২১ রান। প্রথম বলেই মোস্তাফিজকে চার মারেন মাসাকাদজা। তৃতীয় বলে ফারাজকে ফিরিয়ে ২৫ রানের এই জুটি ভাঙেন বাংলাদেশি পেসার। চাপ কমলেও বাংলাদেশের জন্য শেষ ওভার ছিল চ্যালেঞ্জিং, দুর্দান্ত বোলিংয়ে সেটা দূর করে দেন সাকিব। ৩.৪ ওভারে ৩৫ রান দিয়ে চার উইকেট নিলেন বাঁহাতি স্পিনার।
চার ওভারে মাত্র ১৯ রান দিয়ে তিন উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজ, হয়েছেন ম্যাচসেরা।
এর আগে বাংলাদেশ ওপেনিং জুটিতে দুর্দান্ত শুরু করেছিল। তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকারের ১০১ রানের জুটি ছিল প্রশংসনীয়। তারপরই ব্যাটিং দৈন্যতায় বাংলাদেশ হতাশ করে। অলআউট হয়ে যায় ১৪৩ রানে।
মোস্তাফিজের তৃতীয় শিকার ফারাজ
শেষ দুই ওভারে ২১ রান লাগতো জিম্বাবুয়ের। ওয়েলিংটন মাসাকাদজা মোস্তাফিজুর রহমানকে চার মেরে চাপ বাড়ান। তবে তার তৃতীয় ওভারে ফারাজ আকরাম আউট হলে বাংলাদেশ ম্যাচে ফেরে। ১৯তম ওভারের তৃতীয় বলে তাকে তানজিদ হাসান তামিমের ক্যাচ বানান বাঁহাতি পেসার। ১২৮ রানে ৮ উইকেট হারালো জিম্বাবুয়ে।
সাকিব ফেরালেন ক্যাম্পবেলকে
তৃতীয় ওভালে বল হাতে নিয়ে সাফল্য পেলেন সাকিব আল হাসান। ১৭তম ওভারের প্রথম বলে জিম্বাবুয়ের হাল ধরা ব্যাটার জোনাথন ক্যাম্পবেলকে নাজমুল হোসেন শান্তর ক্যাচ বানালেন তিনি। ২৭ বলে ১ চার ও ২ ছয়ে ৩১ রান করে আউট হলেন জিম্বাবুয়ান ব্যাটার। ১৬.১ ওভারে ১০৩ রানে সপ্তম উইকেট হারালো জিম্বাবুয়ে।
মোস্তাফিজের জোড়া আঘাত
রায়ান বার্ল ও জোনাথন ক্যাম্পবেলের জুটি বাংলাদেশের জন্য অস্বস্তিকর হয়ে উঠছিল। ৩৫ রানের এই জুটি ১৫তম ওভারে ভেঙে দিলেন মোস্তাফিজুর রহমান। সৌম্য সরকারের দারুণ ক্যাচ হয়ে মাঠ ছাড়লেন বার্ল। লং অন থেকে দৌড়ে এসে ডাইভ দিয়ে চমৎকার ক্যাচ নেন বাংলাদেশি ফিল্ডার। ২০ বলে একটি করে চার ও ছয়ে ১৯ রান করেন বার্ল। একই ওভারে মোস্তাফিজ ফেরান লুক জংবেকে। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে দাঁড়ানো রিশাদ হোসেনকে সহজ ক্যাচ দেন তিনি ১ রান করে। ১৫ ওভারে ৯৪ রানে ৬ উইকেট পড়লো জিম্বাবুয়ের।
রিশাদের কাছে ভাঙলো জিম্বাবুয়ের প্রতিরোধ
৩২ রানে তিন উইকেট হারানোর পর জিম্বাবুয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। জোনাথন ক্যাম্পবেলকে নিয়ে ক্লাইভ মাদান্দে হাল ধরেন। তবে তাদের জুটি ২৫ রানের বেশি হয়নি। রিশাদ হোসেন তার দ্বিতীয় ওভারে ফেরান মাদান্দেকে। ৯.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৫৭ রান জিম্বাবুয়ের। মাদান্দে ১৮ বলে ১২ রান করেন।
সাকিবের শিকার মারুমানি
জিম্বাবুয়ের ওপেনার তাদিওয়ানাশে মারুমানিকে এলবিডব্লিউ করলেন সাকিব আল হাসান। ৪.৪ ওভারে ৩২ রানে ৩ উইকেট পেলো বাংলাদেশ। মারুমানি ১৩ বলে করেন ১৪ রান। রিভিউ নিয়েও উইকেট বাঁচাতে পারেননি তিনি।
দ্বিতীয় ওভারে জিম্বাবুয়ে অধিনায়ককে ফেরালেন তাসকিন
দ্বিতীয় বলেই তাসকিন আহমেদকে চার মেরে রানের খাতা খোলেন সিকান্দার রাজা। পরের ওভারে তানজিম হাসান সাকিবকে টানা দুটিসহ তিন বাউন্ডারি মারেন জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক। তৃতীয় ওভারে সাকিব আল হাসানের বলে দুটি চার আদায় করে রানের গতি বাড়ান তাদিওয়ানাশে মারুমানি।
৩ ওভারে ২৬ রান তুলেছিল জিম্বাবুয়ে। তাসকিন দ্বিতীয় ওভারে বল হাতে নিয়েই ভেঙে দেন এই জুটি। চতুর্থ ওভারের পঞ্চম বলে রাজাকে বোল্ড করেন তিনি। ৩.৫ ওভারে ২৮ রানে ২ উইকেট পেলো বাংলাদেশ। রাজা ১০ বলে চার চারে করেন ১৭ রান।
প্রথম ওভারেই তাসকিনের আঘাত
ইনিংসের চতুর্থ বলে ওপেনিং জুটি ভেঙে দিলো বাংলাদেশ। তাসকিন আহমেদের শর্ট বল পুল করতে গিয়ে মিড অনে সাকিব আল হাসানের ক্যাচ হন ব্রায়ান বেনেট, তখনও রানের খাতা খোলেনি জিম্বাবুয়ে।
ওপেনিং জুটিতে ১০১ রান করা বাংলাদেশ ১৪৩ রানে অলআউট
কী দারুণ শুরু। ওপেনিং জুটি নিয়ে প্রবল সমস্যা কাটিয়ে ওঠার ইঙ্গিত। লিটন দাসের ব্যর্থতার পর তাকে বাদ দিয়ে সৌম্য সরকারকে এনে ভালো কিছুর সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছিল বাংলাদেশ। তানজিদ হাসান তামিমের সঙ্গে তার জুটি ১০১ রান করে। তানজিদের ব্যাটে ভালো শুরু পায় বাংলাদেশ। পাওয়ার প্লের পর হাত খুলে খেলতে থাকেন সৌম্যও। ১২তম ওভারে লুক জংবে ভেঙে দেন এই জুটি।
তারপর ব্যাটাররা ক্রিজে থাকতে পেরেছেন অল্প সময়। জংবের জোড়া আঘাতে যে ভাঙন ধরেছিল, তা আর কাটিয়ে উঠতে পারেনি স্বাগতিকরা। ৫২ রান করে তানজিদ এবং ৪১ রান করে সৌম্য জিম্বাবুয়ান পেসারের শিকার। তাওহীদ হৃদয় প্রতিরোধ গড়ার আগেই বিদায় নেন মাত্র ৮ রান করে। এরপর ব্রায়ান বেনেটের জোড়া আঘাতে সাকিব আল হাসান ও নাজমুল হোসেন শান্তর বিদায়।
ডেথ ওভারের চার ওভারে বাকি পাঁচ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। তাতে দেড়শও পার করতে পারেনি তারা। ১৪৩ রানে অলআউট স্বাগতিকরা। ইনিংসের এক বল বাকি থাকতে ব্লেসিং মুজারাবানির বলে মোস্তাফিজুর রহমান ক্লাইভ মাদান্দেকে ক্যাচ দিলে অলআউট ঠেকাতে পারেনি তারা।
জংবে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন। এনগারাভা ও বেনেট পান দুটি করে উইকেট।
হঠাৎ এলোমেলো বাংলাদেশ
তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকারের ওপেনিং জুটিতে বাংলাদেশ বড় স্কোরের আশা জাগায়। কিন্তু শতাধিক রানের জুটি ভাঙতেই ভেঙে পড়ে ব্যাটিং লাইন।
গত দুই ম্যাচে ঝলক দেখানো তাওহীদ হৃদয় এবার সুবিধা করতে পারলেন না। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে মাত্র ৮ বলে ১২ রান করেন বাংলাদেশি ব্যাটার। সিকান্দার রাজার বলে ডিপ স্কয়ার লেগে ব্রায়ান বেনেটের ক্যাচ হন তিনি। চারে ব্যাট করতে নেমে সাকিব আল হাসান হতাশ করেন। পরের ওভারে বেনেটের বলে ব্যাট-প্যাডের ফাঁক গলে বোল্ড হন তিনি। ৩ বলে মাত্র ১ রান করেন সাকিব। একই ওভারে বেনেট ফেরান নাজমুল হোসেন শান্তকেও। ২ রান করে বোল্ড হন বাংলাদেশের অধিনায়ক। চলতি সিরিজে তার পারফরম্যান্স নিম্নমুখী, আগের তিন ম্যাচে তার রান ২১, ১৬, ৬।
এক ওভার বিরতি দিয়ে আরও দুটি উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ১৭তম ওভারে রিচার্ড এনগারাভার বলে জাকের আলী (৬) ফারাজ আকরামের ক্যাচ হন। একই ওভারে রান আউট হন তাসকিন আহমেদ। সিঙ্গেল নিতে চেয়েছিলেন তিনি, অন্য প্রান্তে থাকা রিশাদ হোসেন তাকে ফিরিয়ে দেন। সময়মতো ব্যাটিং প্রান্তে পৌঁছাতে পারেননি তাসকিন। তিন বল খেলে ডাক মারেন তিনি। জংবের পরের ওভারে রিশাদ বোল্ড হন ২ রান করে। তানজিম হাসান সাকিব (৬) পরের ওভারে বিদায় নেন এনগারাভার বলে বোল্ড হয়ে। বিনা উইকেটে ১০১ রান করা বাংলাদেশ ৯ উইকেট হারালো ১৩৮ রানে।
তানজিদের পর সৌম্যর বিদায়
তানজিদ হাসান তামিম আউট হওয়ার পর আর চার বল টিকলেন সৌম্য সরকার। ১২তম ওভারে লুক জংবে জোড়া আঘাতে ফেরালেন দুই ওপেনারকে। সৌম্য ৩৪ বলে ৩ চার ও ২ ছয়ে ৪১ রান করে এলবিডব্লিউ হন। ১০৮ রানে বাংলাদেশের দ্বিতীয় উইকেট পড়লো।
ওপেনিং জুটিতে একশ ছাড়ানোর পর আউট তানজিদ
১১তম ওভারের শেষ বলে বাংলাদেশের রান ১০০, কোনও উইকেট না হারিয়ে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে স্বস্তির সুবাতাস বয়ে দিলেন তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকার। তারপরই ভেঙে গেলো এই জুটি। ১০১ রানে বাংলাদেশ হারালো প্রথম উইকেট।
তানজিদের উড়িয়ে মারা বল ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ডাইভ দিয়ে লুফে নেন জোনাথন ক্যাম্পবেল। ওপেনিং জুটি ভাঙেন লুক জংবে। ৩৭ বলে ৭ চার ও ১ ছয়ে ৫২ রান করেন তানজিদ।
তানজিদের হাফ সেঞ্চুরি
পাওয়ার প্লেতে ২৭ বল খেলে ৪০ রান করেন তানজিদ হাসান তামিম। নবম ওভারের শেষ বলে সিঙ্গেল নিয়ে করলেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরি। ৩৪ বলে ৭ চার ও ১ ছয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ফিফটি করলেন বাংলাদেশের বাঁহাতি ওপেনার। ৯ ওভারে কোনও উইকেট না হারিয়ে ৮৬ রান বাংলাদেশের।
পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশের রান ৫৭, তানজিদের ৪০
প্রথম ওভারে মাত্র ৩ রান করে বাংলাদেশ। পরের পাঁচ ওভারে তানজিদ হাসান তামিম তার ব্যাটিং শক্তি দেখালেন। সৌম্য সরকারকে অন্য প্রান্তে রেখে একাই ঝড় তুললেন। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশ কোনও উইকেট না হারিয়ে করেছে ৫৭ রান, তার মধ্যে তানজিদের একার রান ৪০। এই সময়ে ২৭ বল খেলে ৭ চার মেরেছেন তিনি। সৌম্যর রান ৬।
টসে হেরে বাংলাদেশ ব্যাটিংয়ে
শেষ দুই টি-টোয়েন্টির জন্য সাকিব আল হাসান ও মোস্তাফিজুর রহমানকে বাংলাদেশ স্কোয়াডে ফেরানো হয়েছে। শুক্রবার চতুর্থ ম্যাচে তাদের দুজনকেই একাদশে রাখা হয়েছে। ঢাকায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশ মাঠে নামছে। এই ম্যাচে টস হেরে বাংলাদেশ ব্যাটিংয়ে। জিম্বাবুয়ে টসে জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
অফফর্মে থাকা লিটন দাস বাদ পড়েছেন। সাকিব-মোস্তাফিজের সঙ্গে সৌম্য সরকারও সুযোগ পেয়েছেন। লিটনের সঙ্গে মাহমুদউল্লাহ ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনও দলের বাইরে।
ম্যাচ শুরুর আগে চট্টগ্রামে প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনায় বিমানবাহিনীর নিহত স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদ আত্মার মাগফিরাত কামনা করে এক মিনিটের নীরবতা পালন করার কথা ফেসবুকে পোস্ট করে জানানয় বিসিবি।
বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, জাকের আলী (উইকেটকিপার), সাকিব আল হাসান, সৌম্য সরকার, রিশাদ হোসেন, তানভীর ইসলাম, তাসকিন আহমেদ, তানজিম হাসান সাকিব, মোস্তাফিজুর রহমান।
জিম্বাবুয়ে একাদশ: তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ব্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), ক্লাইভ মাদান্দে (উইকেটকিপার), জোনাথন ক্যাম্পবেল, রায়ান বার্ল, লুক জংবে, ফারাজ আকরাম, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, রিচার্ড এনগারাভা, ব্লেসিং মুজারাবানি।
মিরপুরে ‘অ্যাপ্রোচ’ বদলে খেলবে বাংলাদেশ
বাংলাদেশের ব্যাটারদের ব্যাটিং নিয়ে দুশ্চিন্তা যেন কাটছেই না। প্রথম তিন ম্যাচ জিতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলেও ক্রিকেটারদের সমালোচনায় বিদ্ধ করা হচ্ছে। জিম্বাবুয়ের বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে বাংলাদেশের ব্যাটাররা রীতিমতো খাবি খেয়েছেন। এই অবস্থার উন্নতি না হলে বিশ্বকাপে শক্ত বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে কঠিন পরীক্ষায় বসতে হবে। যদিও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মিরপুরের শেষ দুই ম্যাচে অ্যাপ্রোচ বদলে মাঠে নামার ঘোষণা দিয়েছেন পেসার তাসকিন আহমেদ।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে শুরু হবে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চতুর্থ ম্যাচটি। যা সরাসরি সম্প্রচার করবে টি-স্পোর্টস।