মোহাম্মদ হাফিজের মতো একই দশা হয়েছিল স্পিনার সাঈদ আজমলের। অবৈধ অ্যাকশনের দায়ে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। যদিও অ্যাকশন শুধরে ফিরেছিলেন আবার বোলিংয়ে। তবে হাফিজের ব্যাপারটা ভিন্নই। বার বার নিষিদ্ধ হচ্ছেন অ্যাকশন শুধরে ফিরলেও। সেই হাফিজকেই সহায়তা করতে মুখিয়ে আছেন আজমল, ‘পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড যদি চায় তাহলে আমি সহায়তা করবো। তবে এক্ষেত্রে মোহাম্মদ হাফিজের চাওয়াকেও প্রাধান্য দিতে হবে।’
আজমলকে সহায়তা করেছিলেন পাকিস্তানি কিংবদন্তি সাকলায়েন মুশতাক ও মুশতাক আহমেদ। ২০১৪ সালে নিষিদ্ধ হওয়ার পরেই তার বোলিং শুদ্ধিকরণে কর্মকৌশল পাল্টাতে সহায়তা করেন দুজন।
এদিকে এই মাসের শুরুতে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন আজমল। যদিও আন্তর্জাতিকভাবে কোনও বিদায়ী ম্যাচ খেলার সম্ভাবনা নেই তার। তবে এক্ষেত্রে কিছুটা আক্ষেপ রয়ে গেছে আজমলের, ‘এ জন্য তো আমি পিসিবির কাছে যাবো না। আর আমার এখনই পুরোপুরি টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে ছাড়ার ইচ্ছা নেই।’
সাঈদ আজমল রাওয়ালপিন্ডিতে চলমান জাতীয় টি-টোয়েন্টি কাপ দিয়েই বিদায় দেবেন ক্রিকেটকে।