X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

‘বিপিও’ বাংলাদেশের নতুন সম্ভাবনা

জুনাইদ আহমেদ পলক
২৭ জুলাই ২০১৬, ২০:৩৩আপডেট : ২৮ জুলাই ২০১৬, ১৯:০৭

জুনাইদ আহমেদ পলক

বাংলাদেশের নতুন সম্ভাবনার নাম বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং বা বিপিও। আমাদের লক্ষ্য এই বাজারে নিজেদের অবস্থানকে জোরদার করার পাশাপাশি স্থানীয় আউটসোর্সিং-এর বাজারকে সম্প্রসারণ ও সমৃদ্ধ করা। বাংলাদেশের বিপিও ব্যবসার প্রবৃদ্ধি বছরে শতকরা ১০০ ভাগের বেশি, যার বর্তমান বাজারমূল্যে ১৮০ মিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক অর্থনীতিতে শুধু বিপিও খাতের কার্যকর প্রতিফলনের মাধ্যমে বিশ্বের অনেক দেশ অর্থনীতিতে বিপুল উন্নতি সাধন করেছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার অনেক দেশ এই খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে বিশ্বের সর্বোচ্চ অথনৈতিক প্রবৃদ্ধির দেশে পরিণত হয়েছে। ফিলিপাইন ও ভারত এর উজ্জ্বল উদাহরণ।

আইসিটিতে বাংলাদেশের যে পরিবর্তনের গল্প সেখানে এই মুহূর্তে গত সাড়ে ৭ বছরে অর্থাৎ ২০০৯ সাল থেকে আজ পর্যন্ত প্রায় ৯ লাখেরও বেশি তরুণ-তরুণীর বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান হয়েছে। ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার থেকে শুরু করে বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং সেন্টার (বিপিও), সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, মোবাইল গেমিং, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন থেকে শুরু করে আমাদের আইসিটি সেক্টরের ফ্রিল্যান্সিং, আপওয়ার্ক সবমলিয়ে এই মুহূর্তে আমরা প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছি। ২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে’র রূপকল্প দিয়েছিলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুযোগ্য পুত্র, আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজিব ওয়াজেদ -এর তত্বাবধানে আমরা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য সামনে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। এর আলোকেই ডিজিটাল বাংলাদেশ তথা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ক্ষুধা ও দরিদ্র্যমুক্ত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়া সম্ভব হবে বলে সবাই আশাবাদী। এ কথা বলার অপেক্ষা রাখেনা যে, আজকের 'ডিজিটাল বাংলাদেশ' বঙ্গবন্ধুর 'স্বনির্ভর সোনার বাংলা'র পরিবর্তিত রূপ।

বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের সংখ্যা প্রায় ৬৫ শতাংশ। ইতোমধ্যে সারাবিশ্বের জনতান্ত্রিক বিভাজনের যে গবেষণা সেখানে বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৬৫ শতাংশ জনগোষ্ঠীর বয়স ৩৫ বছরের নিচে এবং ৫০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর বয়স ২৫ বছরের নিচে। এখানে একটি কথা উল্লেখ করা প্রয়োজন, ১৯৭০ সালে নাইজেরিয়া এবং সাউথ কোরিয়া একই ধরনের জনতান্ত্রিক বিভাজন ব্যবহার করার সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু আমরা সবাই জানি যে, সাউথ কোরিয়া বিগত ৪০ বছরে তাদের জনতান্ত্রিক বিভাজন কাজে লাগিয়ে বিশ্বের অন্যতম একটি অর্থনৈতিক শক্তিশালী দেশে পরিণত হয়েছে, কিন্তু নাইজেরিয়া সেই জনতান্ত্রিক বিভাজন কাজে লাগাতে না পারার কারণে, সেই কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জন করতে পারেনি। তাই আমরা মানবসম্পদ উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি নজর দিতে চাই। আমাদের প্রাইমারি বিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিশ্ববিদালয় পর্যন্ত এই মুহূর্তে ৪ কোটি শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ছেলে ও মেয়ের সংখ্যা প্রায় সমান। এই ৪ কোটি শিক্ষার্থী তাদেরকে প্রযুক্তি শিক্ষায় শিক্ষিত করার জন্য আমরা আইসিটি বিষয়কে '৬ষ্ঠ থেকে দ্বাদশ' শ্রেণী পর্যন্ত বাধ্যতামূলক করেছি।

২০২১ সাল নাগাদ যে মধ্যম আয়ের দেশ বিনির্মাণের জন্য রূপকল্প দিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা, সেখানে তিনি আমাদেরকে সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় তা নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনাক্রমে আমরা ২০২১ সাল নাগাদ ৫০০ কোটি ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আইসিটি শিল্প থেকে আয় করতে পারব বলে আশাবাদী। সেই সময়ে আমাদের জিডিপিতে ৫ শতাংশ অবদান থাকবে আইসিটি শিল্প থেকে এবং এই ৫ বিলিয়ন ডলার এক্সপোর্ট আর্নি এবং ৫ শতাংশ জিডিপি কন্ট্রিবিউশন -এর জন্য আমরা ২০ লাখ তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা আগামী ৫ বছরে করতে সক্ষম হব।

বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের সংখ্যা প্রায় ৬৫ শতাংশ। ইতোমধ্যেই সারাবিশ্বের জনতান্ত্রিক বিভাজনের যে গবেষণা সেখানে বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৬৫ শতাংশ জনগোষ্ঠীর বয়স ৩৫ বছরের নিচে এবং ৫০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর বয়স ২৫ বছরের নিচে। এখানে একটি কথা উল্লেখ করা প্রয়োজন, ১৯৭০ সালে নাইজেরিয়া এবং সাউথ কোরিয়া একই ধরনের জনতান্ত্রিক বিভাজন ব্যবহার করার সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু আজকে আমরা সবাই জানি যে সাউথ কোরিয়া বিগত ৪০ বছরে তাদের জনতান্ত্রিক বিভাজন কাজে লাগিয়ে বিশ্বের অন্যতম একটি অর্থনৈতিক শক্তিশালী দেশে পরিণত হয়েছে, কিন্তু নাইজেরিয়া সেই জনতান্ত্রিক বিভাজন কাজে লাগাতে না পারার কারণে, সেই কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জন করতে পারেনি। তাই আমরা মানবসম্পদ উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি নজর দিতে চাই। আমাদের প্রাইমারি বিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিশ্ববিদালয় পর্যন্ত এই মুহূর্তে ৪ কোটি শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ছেলে ও মেয়ের সংখ্যা প্রায় সমান। এই ৪ কোটি শিক্ষার্থী তাদেরকে প্রযুক্তি শিক্ষায় শিক্ষিত করার জন্য আমরা আইসিটি বিষয়কে '৬ষ্ঠ থেকে দ্বাদশ' শ্রেণী পর্যন্ত বাধ্যতামূলক করেছি।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য বেশ কিছু প্রকল্প আমাদেরকে ইতোমধ্যে অনুমোদন দিয়েছেন। 'লিভারাইজিং আইসিটি ফর গ্রোথ ইমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড গভর্নেন্স'এই প্রকল্পের আয়তায় আইসিটি বিভাগে যারা উপশহরে বা মফস্বল শহরে বসবাস করছে তাদের জন্য আমাদের ৫৫ হাজার ফ্রিল্যান্সার ট্রেনিং দিতে একটি প্রকল্প ইতোমধ্যে আমরা পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন পেয়েছি এবং আশা করছি আগামী ৩ বছরে ৫৫ হাজার ফ্রিল্যান্সারকে আমরা সরকারিভাবে প্রশিক্ষণ দিতে পারব। এছাড়া, হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ, তাদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়তায় ৩ হাজার ফ্রিল্যান্সারদের প্রশিক্ষনদান সম্পন্ন করেছে।

বিশ্বের ৪০টি দেশে এই মুহূর্তে আমরা আইসিটি পণ্য ও সেবা রফতানি করি। আমরা যে ৩৩ বিলিয়ন ডলার এক্সপোর্ট করি তার মধ্যে কিন্তু ২৮ বিলিয়ন ডলার আসে গার্মেন্টস সেক্টর থেকে। এই মুহূর্তে এমন আর কোনও পণ্য নেই যে যেখান থেকে আমাদের দেশে ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি রফতানি আয় আসে। একমাত্র আইসিটি সেক্টর যেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে এবং আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় -এর সুপরামর্শে আমরা এই সেক্টররের টার্গেট নির্ধারণ করেছি যে আমরা ২০২১ সাল নাগাদ ৫ বিলিয়ন ডলার রফতানি করব। সেখানে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ডেনমার্ক, জার্মানি, ভারত, মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, নেদারল্যান্ডস এবং অস্ট্রেলিয়াসহ ৪৪টি দেশে আমাদের দেশীয় কোম্পানিগুলো রফতানি করছে ।

সম্প্রতি বাংলাদেশের টাইগার আইটি কোম্পানি নেপালে ‘ন্যাশনাল স্মার্ট কার্ড প্রোজেক্ট’ –এ ৪৩ বিলিয়নের প্রোজেক্ট পেয়েছে যা সরাসরি বাংলাদেশের রফতানি আয় হিসেবে বিবেচিত হবে।

২৮-২৯ জুলাই বিপিও সামিট


ইতোমধ্যে বাংলাদেশ মোবাইল ব্যাংকিং-এ বিশ্বের কাছে আমরা চ্যাম্পিয়নে পরিণত হয়েছি। আমাদের মোবাইল ব্যাংকিংয়ে প্রতিদিন ৫০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হচ্ছে। বিল গেটস তার ‘বিল ও মিলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন’ আন্তর্জাতিক স্বীকৃত মোবাইল ব্যাংকিং সলিউশন 'বিকাশ'-এ বিনিয়োগ করেছে। বাংলাদেশ সম্পর্কে বিল গেটস বলেছেন যে, “প্রযুক্তিকে দুর্দান্তভাবে গ্রহণ করেছে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ।” গত জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে আইটিইউ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘আইসিটি সাস্টেইনেবল ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ -এ ভুষিত করেছে, যা জাতিসংঘের আইসিটি সেক্টরের সর্বোচ্চ স্বীকৃতি ও সম্মান ।

আমাদের প্রযুক্তি গ্রহণের যে হার, তাতে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে বিশ্বের কাছে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। আমরা ১৩ কোটিরও বেশি মোবাইলফোন ব্যবহারকারীর দেশে পরিণত হয়েছি। দেশে এখন ৬ কোটিরও বেশি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী রয়েছেন। আমাদের বিদ্যুৎ যার ওপরে সবচেয়ে বেশি নির্ভর করে আইসিটি সেক্টর, সেই বিদ্যুতের উৎপাদন গত সাড়ে ৭ বছরে প্রায় ৪০০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সব সরকারি অফিস এখন ডিজিটাল সিস্টেমের আওতায় চলে এসেছে। সবখানে এখন ডিজিটাল প্রযুক্তির ছোঁয়া। ই-গভর্নেন্স, ই-এডুকেশন, ই-কমার্স থেকে শুরু করে ই-এগরিকালচার এবং ই-মেডিসিন পর্যন্ত এর শাখা বিস্তৃত।

পশ্চিমা দেশগুলো ও  জাপানে এই মুহূর্তে প্রোগ্রামারের প্রয়োজন প্রায় ২০ লাখ। আগামী ৫ বছরে ২০ লাখ প্রোগ্রামার ও কোডারের প্রয়োজন হবে। তাদের সেই তরুণ জনগোষ্ঠী নেই। জাপানে ৫০ শতাংশ জনগোষ্ঠী হচ্ছে ৫০ –এর বেশি বয়সী। ইউরোপ, আমেরিকাতেও তাদের তরুণ প্রজন্মের সংকট বিরাজ করছে। তাই বাংলাদেশে গত ২ বছরে ৩০ হাজার কিশোর-তরুণকে আমরা প্রোগ্রামিং –এর প্রশিক্ষণ দিয়েছি। ইতোমধ্যে আমরা সারা বাংলাদেশে ২ হাজার ৯০১টি বিদ্যালয়ে আমরা ২ হাজার ৯০১টি 'শেখ রাসেল কম্পিউটার ল্যাব ও ভাষা প্রশিক্ষণ ল্যাব'তৈরি করেছি। আমরা আশা করছি, আগামীতে এইসব ল্যাব ব্যবহার করে আরও দক্ষ তরুণ গড়ে উঠবে। এর মধ্য দিয়ে আমরা আগামী ৫ বছরে ইউরোপ, আমেরিকা, জাপানের যে প্রোগ্রামার সংকট রয়েছে সেটা বাংলাদেশ থেকে আমাদের তরুণদের তৈরি করে সারাবিশ্বের প্রযুক্তিতে আমরা সার্ভিস দিতে পারব।

আমাদের প্রযুক্তি গ্রহণের যে হার, তাতে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে বিশ্বের কাছে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। আমরা ১৩ কোটিরও বেশি মোবাইলফোন ব্যবহারকারীর দেশে পরিণত হয়েছি। দেশে এখন ৬ কোটিরও বেশি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী রয়েছেন। আমাদের বিদ্যুৎ যার ওপরে সবচেয়ে বেশি নির্ভর করে আইসিটি সেক্টর, সেই বিদ্যুতের উৎপাদন গত সাড়ে ৭ বছরে প্রায় ৪০০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সব সরকারি অফিস এখন ডিজিটাল সিস্টেমের আওতায় চলে এসেছে। সবখানে এখন ডিজিটাল প্রযুক্তির ছোঁয়া। ই-গভর্নেন্স, ই-এডুকেশন, ই-কমার্স থেকে শুরু করে ই-এগরিকালচার এবং ই-মেডিসিন পর্যন্ত এর শাখা বিস্তৃত।

বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার শিক্ষার্থী স্নাতক ডিগ্রি লাভ করে যারা দেশ গঠনের অভিযানে অংশগ্রহণের জন্য নিজেদেরকে গড়ে তুলছেন। এরজন্য প্রয়োজন শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর জন্য উপযুক্ত কর্মসংস্থান তৈরি করা। বিপিও খাত ২০২১ সালের মধ্যে এই শিক্ষিত জনগোষ্ঠীকে সঠিকভাবে কাজে লাগানোর মাধ্যমে দেশে মোট ২ লাখ নতুন কর্মসংসস্থান তৈরি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।

২০০৮ সাল থেকে হাঁটি হাঁটি পা পা করে আমাদের যে খাতের সূচনা হয়েছিল তা এরইমধ্যে একটি সম্মানের জায়গা তৈরি করতে পেরেছে, নিজেদের সক্ষমতা ও উল্লেখযোগ্যতা তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বিপিও সেক্টর বাংলাদেশের নতুন সম্ভাবনা।

নতুনরা গড়বে দেশ, ডিজিটাল হবে বাংলাদেশ

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।

লেখক: জুনাইদ আহমেদ পলক, প্রতিমন্ত্রী,

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ,

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।

/এইচএএইচ/

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ককে দল থেকে বহিষ্কার
জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ককে দল থেকে বহিষ্কার
সড়কে প্রাণ গেলো মোটরসাইকেল আরোহী বাবা-ছেলের
সড়কে প্রাণ গেলো মোটরসাইকেল আরোহী বাবা-ছেলের
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করতে চান রাশেদুল মাজিদ
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করতে চান রাশেদুল মাজিদ
আগুন নেভাতে ‘দেরি করে আসায়’ ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, দুই কর্মী আহত
আগুন নেভাতে ‘দেরি করে আসায়’ ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, দুই কর্মী আহত
সর্বাধিক পঠিত
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা