X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৪ চৈত্র ১৪৩০

‘২০২১ সালের মধ্যে এক লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে চাই’

হিটলার এ. হালিম
০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ২০:১৬আপডেট : ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ১৯:১১

বলছেন তৌহিদ হোসেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কলসেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং (বাক্য) -এর মহাসচিব তৌহিদ হোসেন বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে দেশে এক লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে চাই। তিনি জানান, দেশে বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং বা বিপিওর বাজার আকার প্রায় এক হাজার কোটি টাকা। বাজার দিন দিন বড় হচ্ছে। দুটি বিপিও সামিট অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশে। তৃতীয় সামিট হবে ২০১৮ সালে। তৌহিদ হোসেনের নিজস্ব প্রতিষ্ঠান ফিফো টেক অন্যান্য কাজের পাশাপাশি বর্তমানে ফেসবুকের জন্যও কাজ করছে। তিনি সেসবের বিস্তারিত জানিয়েছেন বাংলা ট্রিবিউনকে।

বাংলা ট্রিবিউন: বিপিও কী? বিস্তারিত জানতে চাই।

তৌহিদ হোসেন: বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিংটা (বিপিও) আমরা ২০০৯ সালের দিকে শুরু করেছি। শুরু করি খুব ছোট পরিসরে, প্রায় তিনশ’র মতো লোক নিয়ে। যা গত আট বছরে বেড়ে ত্রিশ হাজারে দাঁড়িয়েছে। এমরা যদি ব্রড স্কেলে বলি তাহলে, বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং দুই ভাগ বিভক্ত। এক. ভয়েস। দুই. নন ভয়েস। ভয়েস হচ্ছে একটি কোম্পানির কল সেন্টার, টেলি মার্কেটিংসহ অন্যান্য সেবা। আর নন ভয়েসের ক্ষেত্রে বলতে গেলে ডাটা এন্ট্রির কাজ।

ধরা যাক, একটা ব্যাংকের ফরমের তথ্য সিস্টেমে ইনপুট করা প্রয়োজন। গ্লোবালি এই ব্যবসাটা অনেক বড়। আমরা যখন শুরু করি তখন এই ব্যবসাটির নেতৃত্ব দিত ভারত, ফিলিপাইনসহ আরও অনেক দেশ। বাংলাদেশে আমরা কাজ শুরুর পর থেকে এখন আমাদের সঙ্গে ১০০টির মতো কোম্পানি কাজ শুরু করেছে। যার মধ্যে ছোট, মাঝারি ও বড় কোম্পানি আছে। আমরা কাজ শুরু করি কল সেন্টারের মাধ্যমে। তুলনামূলকভাবে সহজ বলেই এই কাজই শুরু করি প্রথম। ইতিমধ্যে মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক ‘বাক্য’র সদস্যদের নিজেদের কল সেন্টারের দায়িত্ব দিয়েছে। আর্থিক খাতটা এতোদিন আমাদের কাছে অধরা থাকলেও ইদানিং অনেক ব্যাংক তাদের কল সেন্টারের দায়িত্ব বিভিন্ন থার্ড পার্টির কাছে দিচ্ছে।

পরবর্তী বিপিও সামিট হবে ২০১৮ সালে। এবার আমরা ঢাকা কেন্দ্রিক থাকতে চাচ্ছি না। ঢাকায় একটি বড় প্রোগ্রাম হবে। সব বিভাগীয় শহরে আমরা কাজ শুরু করব অক্টোবর মাস থেকে। সেখানে আমরা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যাব। দায়ীত্বশীলদের সঙ্গে বসব। কারণ একটি ইন্ডাস্ট্রি কখনও একটি শহরকেন্দ্রিক হতে পারে না। আমাদের টার্গেট, আগামী বিপিও সামিটের মাধ্যমে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ অন্যান্য বিভাগীয় শহরকেও এই ইন্ডাস্ট্রির আওতায় নিয়ে আসা।

কেবল টেলকো বা ব্যাংকিং সেক্টরই নয়, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলো (ইউনিলিভার, কোকাকোলা) তাদের কল সেন্টারের দায়িত্ব থার্ড পার্টিগুলোকে দিয়ে দিচ্ছে। কারণ কল সেন্টারের মাধ্যমে খুব কম খরচে কাস্টমারের কাছে পৌঁছনো যায় এবং খুব সহজে কাস্টমারের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করা যায়। এছাড়া হাসপাতাল, ট্যুরিজমের বিভিন্ন ফার্ম নিজেদের কল সেন্টার পরিচালনা করে থাকে। গত এক বছর ধরে সরকারের বিভিন্ন অফিসও কল সেন্টারের মাধ্যমে সেবা দেওয়া শুরু করেছে। যেমন- এনবিআর, স্বাস্থ্য বাতায়নের একটি কল সেন্টার আছে। সেই সঙ্গে আছে ৯৯৯, ১০০-সহ আরও অনেক ধরনের সেবার কল সেন্টার। ব্যাক অফিসের কাজ অর্থাৎ যে কাজগুলো সিস্টেমের ভেতরে হয় সেই কাজগুলোও অনেক বড়, সেই কাজগুলোও আমরা করছি। দেশে মাল্টি-ন্যাশনাল কোম্পানির কাজ করে আমাদের অভিজ্ঞতা হচ্ছে। অর্থাৎ দেশে বসে যদি আমরা ইউনিলিভারের কল সেন্টার অপারেট করি তার মানে আমরা আন্তর্জাতিকভাবেও আমরা এটি অপারেট করতে পারব। কিছুদিন আগে উপবৃত্তির একটি কাজ হয়েছে সেটির কাজও আমরা করেছি।

বাংলা ট্রিবিউন: বিপিওর বর্তমান বাজার আকার কত টাকার? বাজারটা কোন দিকে যাচ্ছে?

তৌহিদ হোসেন: বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিংয়ের মার্কেট ভ্যালু বিষয়ে সঠিক মন্তব্য করার মতো পরিসংখ্যানভিত্তিক ডাটা আমাদের কাছে নেই। তবে বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে কথা বলে আমরা  ধারণা করি মার্কেট সাইজ প্রায় এক হাজার কোটি টাকার মতো।

বাজার বড় হওয়ার একটি কারণ হচ্ছে কিছু বিদেশি কোম্পানি আসছে আমাদের সাথে কাজ করতে। তার মধ্যে অগমেডিক্সের মতো একটি কোম্পানি আছে যারা মেডিক্যাল পরিসংখ্যান নিয়ে কাজ করছে। তাদের টার্গেট হচ্ছে ‘হাই ভ্যালু রেভিনিউ’ তৈরি করা। দেশীয় বড় কয়েকটি গ্রুপ অব কোম্পানি এই ব্যবসায় আসছে। স্থানীয় কিছু কোম্পানি খুব ভালো করছে। যেমন এসএসএল, ডিজিকন, জেনেক্স- এদের প্রত্যেকের এক হাজারের ওপর কর্মী আছে। এখন টার্গেট হচ্ছে আমাদের অভিজ্ঞতাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া। দেশে এখন মিড লেভেল ম্যানেজার তৈরি হয়ে গেছে, অবকাঠামো তৈরি আছে, প্রসেস জানা আছে। আমরা ইউনিলিভারের মতো কোম্পানির অন্য দেশের আউটসোর্সিং কাজগুলো করার চেষ্টায় আছি। বাংলাদেশে ইউনিলিভারের হয়ে কাজ করেছি ফলে তারা আমাদের ওপর নির্ভর করতে পারছি।

বাংলা ট্রিবিউন: দেশে ২টি বিপিও সামিট হয়েছে। বাংলাদেশের প্রাপ্তিটা কী?   

তৌহিদ হোসেন:  ২০১৫ সালে আমাদের ফোকাস ছিলো এই ইন্ডাস্ট্রিটার সম্পর্কে মানুষকে জানানো। অনেকেই এর আগে জানতেনও না যে বিপিও কী। ২০১৫ সালে আমরা সেই ‘বাজ’ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছি। ২০১৬ সালে আমরা অনেকগুলো কাজ করেছি। ছাত্রদের এই কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করেছি। ৫০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার করেছি। ছাত্ররা কাজ করতে চায়। সরকারকে বলেছি, আমাদের কাজ দিতে। সরকার আমাদের কাজ দিচ্ছে। সম্ভাব্য বিদেশি ক্লায়েন্টও আমরা পেয়েছি। আমাদের ওয়েবসাইটে মোট ৬৬টি দেশ থেকে হিট পেয়েছি। সেই সঙ্গে বলবো, দেশীয় কোম্পানিগুলো আমাদের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী হয়েছে।

আমাদের একটি টার্গেট আছে, ২০২১ সালের মধ্যে এক লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা। সেই লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের মূল শক্তি তরুণরা। তরুণদের কাছে আমরা পৌঁছতে পেরেছি সামিটের মাধ্যমে, সেই সঙ্গে বিদেশিরা আগ্রহী হচ্ছে। গত বছর ১৪টি দেশ থেকে ৩২ জন বিদেশি এসেছিলো আমাদের এখানে। তারা সবাই আমাদের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী। তারা খরচ কমাতে চায়। আমাদের এখানে অন্যান্য দেশ থেকে খরচ অনেক কম। ফিলিপাইনের কথা চিন্তা করলে দেখা যায়, সেখানে একজন লোকের বেতন কমপক্ষে ৩৫ হাজার টাকার মতো। বাংলাদেশে আমরা ১৫ হাজার টাকাতেই একজন কর্মী পাচ্ছি। ভারতে একটি অফিস তৈরির জন্য যে খরচ হয়, বাংলাদেশে তার ২৫ শতাংশ খরচ কম হয়। আমাদের কোম্পানিগুলো আমেরিকা বা কানাডার ওপর ফোকাস নয়। আমরা এখন মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরের কাজও করছি। এশীয় দেশগুলোও খরচ কমাতে আমাদের কাছে আসছে।

তৌহিদ হোসেন

বাংলা ট্রিবিউন: কিন্তু এ খাতে একটি সংকট গভীরভাবে বিরাজমান। সে বিষয়ে যদি আলোকপাত করেন।

তৌহিদ হোসেন:  আমাদের প্রথম সংকটটা হচ্ছে দক্ষ জনবলের অভাব। সেটা পূরণ করতে হবে। আরেকটি চ্যালেঞ্জ হচ্ছে- বিশ্বব্যাপী সরকার সাধারণত ব্পিওর ৪০ শতাংশের ক্লায়েন্ট। আমাদের দেশে এই হার এখনও পাঁচ শতাংশও হয়নি। সরকারকে আমাদের মতো কোম্পানিগুলোকে কাজ দিতে হবে। আমাদের একটি বড় সমস্যা হচ্ছে ট্রাফিক ব্যবস্থা। আমাদের অন টাইমে কাজ করতে হয়। দেশে পেশাদারীত্বেরও অভাব আছে। যেমন আমাদের দেশের কোম্পানিগুলো মনে করে একটি কল সেন্টারে ৩০ হাজার নয়, ১৫ হাজার টাকায় একজন নিয়োগ দিলেই হয়। এসব কোম্পানিকে ‘প্রফেশনাল’ কাজের আউটপুটের বিষয়ে বুঝাতে সমস্যা হয়। এসব কারণে কম দামে কাজ করতে হয় যার জন্য মান কমে যায়। ফলে দেখা যায় প্রজেক্টটি আমাদের জন্য লাভজনক নয় এবং ক্লায়েন্টেরও কোনও কাজে আসছে না। আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা। ফিলিফাইনে স্কুলের পাঠ্যসূচিতে বিপিওর কিছু বিষয় ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে যখনই সে স্কুল বা কলেজ পাশ করছে তখন সে কাজ করার জন্য তৈরি হয়ে যায়। আমাদের দেশে সেটি তৈরি হচ্ছে না।

ধরুন, আমরা যদি টার্গেট করি পাঁচ বছর পরে এতজন লোক চাই বিপিও সেক্টর থেকে তাহলে আমাদের কারিকুলামে একটি কোর্স ঢুকিয়ে দেওয়া প্রয়োজন যারা আগ্রহী তারা পড়লো আর পড়ে আমাদের এখানে চলে এলো। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমরা সরকার ও এডিবিকে (এশীয় ‍উন্নয়ন ব্যাংক) বোঝাতে সক্ষম হয়েছি, আমাদের কর্মীদের প্রশিক্ষণ দরকার। সুখের খবর হচ্ছে, এডিবি আমাদের ২২ হাজার কর্মীকে প্রশিক্ষণ দিতে তহবিল দেবে। এটি বাক্যর একটি সাফল্য। আইসিটি বিভাগ থেকে তিন হাজার নারীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া ব্যবস্থা করা হবে। সেটিও আরেকটি সাফল্য। হাইটেক পার্কের কিছু প্রজেক্টের সঙ্গে ৪-৫ হাজার কর্মীকে আমরা প্রশিক্ষণ দিতে পেরেছি। শিক্ষা ব্যবস্থায় এটিকে যুক্ত করতে আমরা কাজ করছি তবে সময় লাগবে।

বাংলা ট্রিবিউন: পরবর্তী বিপিও সামিট কবে? নতুন বিপিও সামিটের লক্ষ্য কী হবে?

তৌহিদ হোসেন: পরবর্তী বিপিও সামিট হবে ২০১৮ সালে। এবার আমরা ঢাকা কেন্দ্রিক থাকতে চাচ্ছি না। ঢাকায় একটি বড় প্রোগ্রাম হবে। সব বিভাগীয় শহরে আমরা কাজ শুরু করব অক্টোবর মাস থেকে। সেখানে আমরা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যাব। দায়ীত্বশীলদের সঙ্গে বসব। কারণ একটি ইন্ডাস্ট্রি কখনও একটি শহরকেন্দ্রিক হতে পারে না। আমাদের টার্গেট, আগামী বিপিও সামিটের মাধ্যমে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ অন্যান্য বিভাগীয় শহরকেও এই ইন্ডাস্ট্রির আওতায় নিয়ে আসা।

বাংলা ট্রিবিউন: কল সেন্টারে নারীর অংশগ্রহণ কেমন? তারা এ পেশায় কেমন করছে?

তৌহিদ হোসেন:  কল সেন্টারে নারীর অংশগ্রহণ অনেক বেশি। ৬০-৭০ শতাংশই নারী। এখানে নারীদের ‘রিটেনশন রেট’ও অনেক হাই। ছেলেরা চাকরি সুইচ করে জলদি। আমরা চাই না কল সেন্টারে একজন কর্মী অনেকদিন থাকুক। আমরা চাই, কিছুদিন থেকে নিজের যোগাযোগের দক্ষতাকে বাড়িয়ে ভালো চাকরি নিয়ে চলে যাক বা এখানেই প্রমোশন নিয়ে থাকে।

আর সম্মানীর বিষয়টা একটা প্যাকেজের ওপর ডিপেন্ড করে। কোন সেক্টরে কোন ক্লায়েন্টের জন্য কাজ করছে সেটির ওপর সম্মানীর তারতম্য হয়। তবে এখানে বেতন ১০-৩৫ হাজারে শুরু হয়। ব্যবধানটি হয় দক্ষতার অভাবজনিত কারণে।

বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিংয়ের মার্কেট ভ্যালু বিষয়ে সঠিক মন্তব্য করার মতো পরিসংখ্যানভিত্তিক ডাটা আমাদের কাছে নেই। তবে বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে কথা বলে আমরা  ধারণা করি মার্কেট সাইজ প্রায় এক হাজার কোটি টাকার মতো।

বাংলা ট্রিবিউন: আমাদের জানা আছে যে, দীর্ঘদিন কল সেন্টারে কাজ করলে শ্রবণ যন্ত্রের ক্ষতি হয়, শরীরে অন্যান্য সমস্যাও দেখা দেয়। এই বিষয়টি বর্তমানে কিভাবে দেখা হয়?

তৌহিদ হোসেন:  এই সমস্যা দূর করতে আমরা এখন নয়েজ ক্যান্সেলেশন হেডফোন ব্যবহার করি। যাতে কানের ওপর সরাসরি চাপ না পড়ে। আমাদের পরামর্শ হচ্ছে, প্রতি মাসে একবার কর্মীদের ইএনটি (নাক-কান-গলা) বিশেষজ্ঞকে দিয়ে চেকআপ করাই। ২০০৫ সালের দিকে আমি দেখেছি অনেকেই কানে শুনতে পাচ্ছে না, ভয়েস চেঞ্জ হয়ে গেছে। তবে এখন আর এই সমস্যা নেই। এখন প্রযুক্তি দিয়ে এসব সমস্যা মোকাবিলা করা হয়।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনার প্রতিষ্ঠান (ফিফো টেক) ফেসবুকের জন্য কাজ করছে। কী ধরনের কাজ হচ্ছে?

তৌহিদ হোসেন:  বাংলাদেশে এখন তিন কোটির মতো ফেসবুক ব্যবহারকারী আছে। এই ব্যবহারকারীকে নিয়ে ফেসবুক বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের গবেষণা করে। সেই গবেষণঅর তথ্য সংগ্রহ করে আমরা ফেসবুককে পাঠিয়ে দিই। এক্ষেত্রে যোগাযোগের নম্বর ফেসবুক থেকেই আমাদের সরবরাহ করা হয়।

বাংলা ট্রিবিউন: সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

তৌহিদ হোসেন: বাংলা ট্রিবিউনকেও অনেক ধন্যবাদ।

শ্রুতি লিখন: এম এম রহমান

 

 

/এইচএএইচ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
পণ্ড হলো না পরাগের শ্রম, দিল্লিকে হারালো রাজস্থান
পণ্ড হলো না পরাগের শ্রম, দিল্লিকে হারালো রাজস্থান
বাসের পেছনের অংশ খোয়া যাচ্ছে কেন?
বাসের পেছনের অংশ খোয়া যাচ্ছে কেন?
বিরল সূর্যগ্রহণ দেখতে নায়াগ্রা জলপ্রপাতে জড়ো হবেন ১০ লাখ দর্শনার্থী
বিরল সূর্যগ্রহণ দেখতে নায়াগ্রা জলপ্রপাতে জড়ো হবেন ১০ লাখ দর্শনার্থী
সর্বাধিক পঠিত
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
সমুদ্রসৈকতে জোভান-সাফার ‘অনন্ত প্রেম’!
সমুদ্রসৈকতে জোভান-সাফার ‘অনন্ত প্রেম’!
কুড়িগ্রাম আসছেন ভুটানের রাজা, সমৃদ্ধির হাতছানি
কুড়িগ্রাম আসছেন ভুটানের রাজা, সমৃদ্ধির হাতছানি