X
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪
১৪ চৈত্র ১৪৩০

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্য যে আশঙ্কা জাগায়

গোলাম মোর্তোজা
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭, ১৬:০৫আপডেট : ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭, ১৬:৩৫

গোলাম মোর্তোজা আমাদের রাজনীতিবিদরা বিশেষ করে বর্তমান ক্ষমতাসীনরা ইস্যু তৈরি করা এবং চাপা দেওয়ায় অসম্ভব রকমের দক্ষ। বিএনপি আবার ইস্যু ধরতে পারার ক্ষেত্রে অবিশ্বাস্য রকমের অদক্ষ। সরকার যা চায়, যেভাবে চায় বিএনপি সেদিকেই দৌড়ায়। গণমাধ্যমের অবস্থাও তার বাইরে নয়। বলছি বর্তমান নির্বাচন কমিশন গঠন প্রসঙ্গে। কমিশনারদের নাম জানার পর বিএনপি হতাশা প্রকাশ করেছে। হতাশা প্রকাশ করতে দেখছি নাগরিক সমাজের অনেককে, যারা নির্বাচন নিয়ে কাজ করেন। বুঝতে পারছি না, তারা আশা করেছিলেন কী? যে প্রক্রিয়ায় যেভাবে নির্বাচন কমিশন গঠন হচ্ছে, তা তো এমনই হওয়ার কথা। আপনি যদি অন্য কিছু আশা করেন, তার তো একটা প্রেক্ষাপট থাকতে হবে বা তৈরি করতে হবে। যা হয়েছে তার চেয়ে ভিন্ন কিছু হওয়ার প্রেক্ষাপট ছিল না, তৈরিও করা হয়নি। যা হয়েছে বা হতে যাচ্ছে তাতে হাতাশা প্রকাশের কারণ কী? আশার কি কিছু নেই?
সংক্ষেপে বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করা যাক।
১. বিএনপির হাতাশা বা আশঙ্কা বা আতঙ্কিত হওয়ার কিছু যৌক্তিক কারণ আছে।
ক. প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নূরুল হুদাকে বিএনপি সরকার বাধ্যতামূলক অবসর দিয়েছিল।
খ. মামলা করে পদবি-পদোন্নতি এবং সুযোগসুবিধা পেয়েছেন আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে।
যেহেতু বিএনপি তার সঙ্গে অন্যায় আচরণ করেছিল, সেহেতু বিএনপি মনে করতেই পারে যে, এখন তিনি সেই আচরণ ফেরত দিতে পারেন। আদালতের রায়ের পর আওয়ামী লীগ সরকার তার পদ-পদবি, সুযোগ-সুবিধা ফিরিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছে, নতুন করে কোনও প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেনি। বিএনপি এই কারণেও আশঙ্কা করতে পারে যে, তিনি আওয়ামী লীগের প্রতি দুর্বল থাকতে পারেন। এছাড়া তিনি বিগত কয়েক বছর আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন।
একই প্রক্রিয়ায় গঠিত বিগত রকিব কমিশনের নজীরবিহীন ব্যর্থতাও বিএনপির আশঙ্কা বা হতাশার একটি কারণ হতে পারে।
এখানে একটি কথা বলে রাখা দরকার মনে করছি, ক্ষমতায় থাকার সময় পেশাগত দক্ষতার পরিবর্তে রাজনৈতিক বিবেচনায় সরকারি কর্মকর্তাদের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া, না দেওয়ার যে সংস্কৃতি (ওএসডি, বাধ্যতামূলক অবসর) তা যে কখনও কখনও বুমেরাং হতে পারে, বিএনপি-আওয়ামী লীগের বিষয়টি মনে রাখা দরকার। এখন যেমন মনে পড়ছে বিএনপির। কখনও আওয়ামী লীগেরও মনে পড়বে। এখনও আওয়ামী লীগ ওএসডি’র ধারা থেকে বের হয়ে আসেনি।
২. এটা ভালো ব্যাপার যে, হতাশা প্রকাশ করলেও বিএনপি গঠিত হতে যাওয়া নির্বাচন কমিশন প্রত্যাখ্যান করেনি। তাৎক্ষণিক মন্তব্য না করে সময় নিয়ে কথা বলেছে। সতর্ক আশঙ্কা বা হতাশাজনক প্রতিক্রিয়াকে ইতিবাচকভাবেই দেখতে চাই। বিএনপির এই আশঙ্কা দূর করার দায়িত্ব হবে নূরুল হুদা কমিশনের। তা প্রমাণ করতে হবে কাজ দিয়ে, কথা দিয়ে নয়। সামনে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাচন, দু’টি সংসদীয় আসনের উপনির্বাচন এবং আরও কিছু স্থানীয় সরকারের নির্বাচন আছে। এর মধ্যে প্রাথমিক আস্থা ফেরানোর ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কুমিল্লা সিটি এবং গাইবান্ধার হত্যাকাণ্ডের শিকার মনজুরুল ইসলাম লিটনের আসনের উপনির্বাচন। সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের আসনে তার ছেলে বা আওয়ামী লীগের প্রার্থীই হয়তো বিজয়ী হবেন। কুমিল্লা এবং গাইবান্ধার চিত্র তেমন নয়। এই দু’টি ক্ষেত্রে কঠিন পরীক্ষার মুখে পড়তে হবে নতুন নির্বাচন কমিশনকে। শুধু বিএনপির আস্থা ফেরানো নয়, দেশের মানুষের আস্থা ফেরা না ফেরাও নির্ভর করবে এই দু’টি নির্বাচনের ওপর।
৩. নতুন নির্বাচন কমিশনকে মনে রাখতে হবে, নির্বাচন ব্যবস্থার ওপর এখন দেশের মানুষের কোনও রকম আস্থা নেই। সম্পূর্ণ নির্বাচন ব্যবস্থাকে রকিব কমিশন ভেঙে তছনছ করে দিয়ে গেছে। এই ভেঙে যাওয়া আস্থা ফিরিয়ে আনা অত্যন্ত কঠিন। এই কঠিন কাজটি করার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের আচার-আচরণ এবং কথা বলার ক্ষেত্রে বিচক্ষণতা প্রত্যাশিত। যদিও ইতোমধ্যে সেই বিচক্ষণতার একটা ঘাটতি পরিলক্ষিত হচ্ছে। বেশ প্রকটভাবে হচ্ছে।
শপথ নেওয়ার আগেই প্রধান নির্বাচন কমিশনার হতে যাওয়া কে এম নূরুল হুদা গণমাধ্যমের সঙ্গে অনেক বেশি কথা বলতে শুরু করেছেন। অন্য কমিশনাররাও কথা বলছেন। নূরুল হুদা বলছেন, ‘কোনো চাপের কাছে নতি শিকার করব না’। কবিতা খানম বলছেন, ‘আমরা সফল হবই’।
‘নতি শিকার’ করবেন না, সেটা তো কথা দিয়ে প্রমাণ করা যাবে না, কাজ দিয়ে প্রমাণ করতে হবে। তার আরও কিছু কথা বড় রকমের বিতর্ক তৈরির ইঙ্গিত বহন করছে। যেমন তিনি বলছেন, ‘নির্বাচন তো দলীয় সরকারের অধীনেই হবে। ... সরকার তো চাপ দেয় না, বাক্স ভরতে বলে না...’ তার এই বক্তব্যগুলো বাস্তবতা-বিবর্জিত। কেউ যদি বলেন, ‘এই বক্তব্যে সরকারের বক্তব্য বা মনোভাবে প্রকাশ ঘটেছে’ তা উড়িয়ে দেওয়া যাবে না।
নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে মেরুদণ্ড শক্ত, থাকা না থাকা বিষয়ক যে আলোচনা সম্পৃক্ত হয়েছে, তাতে এই বক্তব্য প্রমাণ করে না যে শক্ত মেরুদণ্ডের লোক কেএম নূরুল হুদা। তার এই বক্তব্য ‘আজ্ঞাবহতা’র আশঙ্কা তৈরি করে।
হ্যাঁ, বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন বর্তমান দলীয় সরকারের অধীনেই হবে। কথা অসত্য নয়। কিন্তু বিষয়টি তর্ক-বিতর্ক বা ঝগড়ার ঊর্ধ্বে নয়। নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়টি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে, এখনও বড় বিতর্কের বিষয়। সেই বিতর্কে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হয়ে আপনাকে জড়াতে হবে কেন? কোন ধরনের সরকারের অধীনে আপনাকে নির্বাচন করতে হবে, সেটা রাজনীতিবিদদের ওপর ছেড়ে দিন। সেই বিতর্কে আপনার জড়ানোর কোনও দরকার নেই। আপনি নির্বাচনি কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বিএনপির বিতর্কিত ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনেও আপনি দায়িত্ব পালন করেছেন। সেই আপনি বলছেন, ‘সরকার চাপ দেয় না’, ‘বাক্স ভরতে বলে না’!
দলীয় সরকার যে এসব চাপ দেয়, তা সবচেয়ে ভালো যারা জানেন, আপনিও তাদের একজন। সুতরাং এত দ্রুত আজ্ঞাবহতা প্রমাণ করতে চাইছেন কেন! এমন বক্তব্য শপথ নেওয়ার আগেই একবার দিয়ে নিজের এবং কমিশনের যথেষ্ট ক্ষতি ইতোমধ্যেই করে ফেলেছেন। এমন কথা বলা অব্যাহত রাখলে, নিজে ও আপনার কমিশন হাস্যকর পর্যায়ের বিতর্কিত হয়ে যাবে। নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা না ফিরে আরও কমে যেতে পারে। কেএম নূরুল হুদা, বুঝে বা না বুঝে আপনি ইতোমধ্যে যে কথা বলেছেন তা অবিলম্বে প্রত্যাহার করে নেওয়া দরকার, দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে।
৪. বিদায়ী রকিব কমিশনের কিছু বক্তব্যের প্রতিবাদ করাও আপনার নৈতিক দায়িত্ব হয়ে পড়েছে। রকিব কমিশন নিলর্জ্জতা এবং ব্যর্থতার সব সীমা অতিক্রম করে গেছে। দেশের মানুষের ঘৃণা ছাড়া আর কিছু অর্জন করতে পারেনি বিদায়ী কমিশিন। সেই কমিশনের সিইসি বারবার বলছেন, ‘গঠিত হতে যাওয়া নির্বাচন কমিশন আমাদের মতোই হবে। তারাও আমাদের মতোই কাজ করবেন...।’ তার মানে রকিব সাহেবের প্রত্যাশা সরকার তাকে যা বলেছিল, তিনি তাই করেছিলেন। আপনারাও তাই করবেন! রকিব সাহেব ভোটারবিহীন নির্বাচন আয়োজন করেছিলেন, ৫% ভোট ৪০% করে দেখিয়েছিলেন, আপনারাও তাই করবেন? রকিব সাহেব তেমনটাই বলছেন। তিনি নির্বাচন আয়োজন করে বিনোদন ভ্রমণে চলে গেছেন, আপনিও তাই যাবেন?
দেশের মানুষ বিশ্বাস করতে চান, আপনারা আর যাই হোক রকিব কমিশনের মতো নির্বাচন আয়োজন করবেন না। তার মতো ব্যর্থতা এবং নির্লজ্জতার পরিচয় দেবেন না। এই কারণেই রকিব কমিশনের বক্তব্যের প্রতিবাদ বা দ্বিমত পোষণ করা আপনার ইমেজ রক্ষার্থে জরুরি।
৫. কেএম নূরুল হুদা, আপনারা যখন সরকারি দায়িত্ব পালন করেছেন, তখন গণমাধ্যমের এমন অবস্থা ছিল না। এখন একটি কথা বলে অস্বীকার করা অত সহজ নয়। যার সব কিছুর অমোছনীয় রেকর্ড থেকে যায়। গণমাধ্যম কথা বলতে চাইবেই। সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনাকে, কথা বলবেন না কাজ দিয়ে জবাব দেবেন।
রকিব কমিশন কাজে বিশ্বাসী ছিল না, কথায় বিশ্বাসী ছিল। তিনি উটপাখির নীতি নিয়েছিলেন। তার হাস্যকর কথায় লোক হেসেছে, ব্যাঙ্গাত্মক অর্থে হাতে তালি দিয়েছে। তিনি ভেবে নিয়েছেন মানুষ তার কাজে মুগ্ধ হয়ে হাতে তালি দিচ্ছে। শ্রদ্ধার হাসি আর হাস্যকর হাসি যে সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়, তা রকিব কশিমন বুঝতে পারেনি বা চায়নি। সুযোগ-সুবিধা, পদ-পদবির বিনিময়ে সরকারের আজ্ঞাবহ নীতি নিয়ে এগিয়ে গেছেন, নিজের ইমেজ নিয়ে ভাবেননি। দেশের মানুষ প্রত্যাশা করেন, শ্রদ্ধার সঙ্গে মানুষ আপনাদের কাজকে হাতে তালি দিয়ে স্বাগত জানাবেন। আজ্ঞাবহ হাস্যকর কাজের জন্য যেন মানুষের রসিকতার শিকার না হন, তা মনে রাখতে হবে।
আগে বলেছি, কেএম নূরুল হুদা, আপনি খুব ভালো করে জানেন ‘চাপ’ সরকারই দেয়। নির্বাচন সুষ্ঠু করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় অন্তরায় সরকারি চাপ বা প্রভাব। তা মোকাবিলার জন্যে প্রয়োজন দৃঢ়তাপূর্ণ সাহসী উদ্যোম। সেক্ষেত্রে উদাহরণ রকিব কমিশন নয়। উদাহরণ হতে পারে সাঈদ, আবু হেনা বা শামসুল হুদা কমিশন।
৬. আইন ছাড়া যে প্রক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশন গঠন হচ্ছে, তা নিয়ে খুব বেশি কিছু বলার নেই। বলার প্রসঙ্গ আসবে কার্যক্রম দেখে। তরিকত ফেডারেশনের মতো অস্তিত্বহীন নাম স্বর্বস্ব রাজনৈতিক দলের তালিকা গুরুত্ব পাওয়া নিঃসন্দেহে অনেক প্রশ্নের জন্ম দেয়। নাম স্বর্বস্ব দলগুলোকে দিয়ে একই নাম জমা দেওয়ার অভিযোগের বাস্তব ভিত্তির প্রমাণ দেয়। এই অভিযোগ সমভাবে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আমরা মুখে যে স্বচ্ছতার কথা বলি, এখন তা কাজে প্রমাণ দেওয়ার রীতি প্রতিষ্ঠা করা দরকার। রাষ্ট্রপতি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলে সার্চ কমিটি গঠন করেছেন। সার্চ কমিটি রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে নাম নিয়েছেন, বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলেছেন। বিশিষ্ট ব্যক্তিরা নাম দেননি, পরামর্শ দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতির আলোচনা, সার্চ কমিটির নাম নেওয়া, বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের থেকে পরামর্শ নেওয়া- এই পুরো আলোচনা প্রকাশ করা উচিত। তাহলে স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা হবে। জানা যাবে, কারা কোন নাম দিলেন, কাদের পরামর্শ কতটা গ্রহণ করা হয়েছে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে পরামর্শ নেওয়া হয়েছিল, সিদ্ধান্ত গ্রহণে তা গুরুত্ব পায়নি। ফলে বিভিন্ন দল এবং জনের সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি গুরুত্বহীন হয়ে পড়েছিল। নির্বাচন কমিশন ইস্যুতে তার ব্যতিক্রম হয়েছে, তা প্রমাণের জন্যও সব কিছু প্রকাশ করা জরুরি। যদি দেখা যায় যে, যা আলোচনা হয়েছিল, যে পরামর্শ পাওয়া গিয়েছিল, সিদ্ধান্ত গ্রহণে তা গুরুত্ব পেয়েছে, তবে সার্চ কমিটি এবং রাষ্ট্রপতির প্রতি মানুষের আস্থা বাড়বে। যা এত প্রতিকূলতার মাঝেও একটি ইতিবাচক ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে।
যদিও সব কিছু নির্ভর করছে, দায়িত্ব নিতে যাওয়া নতুন নির্বাচন কমিশনের কর্মকাণ্ডের ওপর। তারা যদি দলীয় আনুগত্য শিকার না করে, আজ্ঞাবহ নীতি দূরে সরিয়ে রেখে, জনমানুষের চাওয়ার প্রতি সম্মান রেখে সততা এবং সাহসিকতার সঙ্গে, বিবেকের প্রতি দায়বদ্ধ থেকে কাজ করেন, রাষ্ট্রপতি, সার্চ কমিটি, বর্তমান সরকার সবাই প্রশংসিত হবেন। প্রত্যাশা রাখতে চাই তেমনটাই ঘটবে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদার কিছু বক্তব্য এবং শারীরিক ভাষা প্রত্যাশার অন্তরায় বলেই মনে হচ্ছে। মনেপ্রাণে চাই, এই মনে হওয়াটা ভুল প্রমাণিত হোক।

লেখক: সম্পাদক, সাপ্তাহিক

 

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
মৌলভীবাজারে ৬ জনের মৃত্যুর ঘটনা মর্মান্তিক: মানবাধিকার কমিশন
মৌলভীবাজারে ৬ জনের মৃত্যুর ঘটনা মর্মান্তিক: মানবাধিকার কমিশন
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
কুমিল্লা মেডিক্যাল সেন্টার হাসপাতালকে ২ লাখ টাকা জরিমানা
কুমিল্লা মেডিক্যাল সেন্টার হাসপাতালকে ২ লাখ টাকা জরিমানা
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ