X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

মানবতার পাশাপাশি ‘দানবতা’ নিয়েও ভাবুন

শান্তনু চৌধুরী
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ১২:৪৯আপডেট : ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ১৪:০২

শান্তনু চৌধুরী ‘প্রথমে এসেছে সেনাবাহিনী, গ্রামের ভেতর নির্বিচারে চললো গুলি। এরপর আরও সৈন্য এলো, সঙ্গে বেসামরিক লোকজন, ঘরে ঘরে লুটপাট চালিয়ে আগুন দিয়ে গেলো তারা।’রয়টার্সের প্রতিবেদনে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গাদের প্রতি অমানবিক নির্যাতনের বর্ণণা দিতে গিয়ে শুরুটা করা হয়েছে এভাবে। তিন সপ্তাহ ধরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো রোহিঙ্গাদের মানবিক দিক নিয়ে ব্যাপকভাবে লেখালেখি করছে। রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূমিকা প্রশংসিত হচ্ছে সর্বত্র। বিদেশ থেকেও রোহিঙ্গাদের জন্য সাহায্য আসা শুরু হয়েছে। তুরস্ক ও মালয়শিয়া ইতোমধ্যে সাহায্য পাঠিয়েছে। এ পর্যন্ত সবই ঠিক আছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও রোহিঙ্গাদের প্রতি আমাদের আবেগ উপচে পড়ছে। কেউ কেউ নিজের বাড়িতে দু’তিন জন করে রোহিঙ্গা আশ্রয় দেওয়ার কথা বলছেন, কেউবা রোহিঙ্গা নারী বিয়ে করে এদেশের নাগরিক বানানোর কথাও বলছেন। মানে আবেগের শেষ নেই। কিন্তু এসব বিষয় যে এদেশের আইন সমর্থন করে না সেটা কেউ ভাবছে না। যাই হোক, আজকের বিষয় তা নয়। মানবিক দিকটা আমরা দেখছি সেটা নিয়ে আপত্তি নেই। কিন্তু রোহিঙ্গাদের দানবিক দিকটা হয়তো অনেকের জানা নেই। বিশেষ করে যারা কক্সবাজার বা চট্টগ্রাম এলাকা থেকে অনেক দূরে থাকেন। কক্সবাজারে জেলায় যারা বসবাস করেন তেমন স্বজন বা স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বললেই একমাত্র জানা যাবে, আগে থেকে সেখানে থাকা রোহিঙ্গারা কতোটা ভয়ংকর। ‘আমি কিছু করি নাই, তারপরও আমাকে মারছে’ এমন কথা যেমন বিশ্বাসযোগ্য নয়। তেমনি রোহিঙ্গারা সহজে এদেশ ছেড়ে যাবে সেটাও বিশ্বাসযোগ্য নয়। বিশেষ করে যদি স্থানীয়দের মদদ থাকে।

কয়েক বছরের সংবাদমাধ্যমগুলো দেখলে এদের অনেক কুর্কীতির কথা জানা যাবে যেসব কারণে সরকারকেও বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়েছে। বিষয়টি যে সরকারকে ভাবাচ্ছে না তা নয়। ৯ সেপ্টেম্বর নোয়াখালীতে একটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স উদ্বোধন করতে গিয়ে বক্তৃতায় সড়ক পরিবহন ও  সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিয়ে সরকার উদ্বিগ্ন। কারণ, এই শরণার্থীদের সঙ্গে কোন ষড়যন্ত্র আবার এখানে আসে। তরুণ সমাজকে ধ্বংস করছে যে ইয়াবা, শরণার্থীদের সঙ্গে সেই ইয়াবা এবং অবৈধ অস্ত্রও আসতে পারে।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘যে জঙ্গিরা মিয়ানমারের সংকট তৈরি করেছে, শরণার্থীদের সঙ্গে সেই জঙ্গিরও অনুপ্রবেশ ঘটতে পারে। এছাড়া ও থাকতে পারে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রও।’ মন্ত্রীর কথাটি যে প্রণিধানযোগ্য সেটা সহজেই অনুমেয়।

রোহিঙ্গারা দীর্ঘকাল থেকে ‘বেঈমান’ হিসেবে পরিচিত। ১৯৪৭ সালে ভারত পাকিস্তান সৃষ্টির সময় তারা পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জিন্নাহর সাথে একাধিক বৈঠক করে পাকিস্তানের সঙ্গে থাকার ইচ্ছা ব্যক্ত করে। তাদের এই কাজটা আরাকানের অন্য জাতিগোষ্ঠিরা মেনে নিতে পারেনি। তাদের কপালে ‘বেঈমান’ তকমা লেগে যায়। এদিকে জিন্নাহ শেষমেশ অস্বীকৃতি জানায়। তখন তারা নিজেরাই রোহিঙ্গা মুসলিম পার্টি গঠন করে আরাকান স্বাধীন করার জন্য সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু করে। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়ও তারা পাকিস্তানকে সমর্থন দিয়েছে। সবশেষ গত ২৫ আগস্ট হারাকাহ-আল-ইয়াকিন নামের একটি রোহিঙ্গা বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের উত্তরাঞ্চলে ৩০টি পুলিশ ফাঁড়ি ও একটি সেনাক্যাম্পে হামলা চালায়। মিয়ানমারের সরকারি সূত্র বলছে, ওই হামলায় ১০ পুলিশ কর্মকর্তা, ১ জন সেনা ও ১ জন অভিবাসী কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে নিহত হয়েছেন ৭৭ জন ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী’। একজনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট এলাকায় ‘শুদ্ধি অভিযান’ শুরু করেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। এরপর থেকে বাংলাদেশমুখী স্রোত নামে রোহিঙ্গাদের। যা এখনও চলছে। এই সমস্যা নিয়ে কক্সবাজার জেলার যে কি পরিস্থিতি তা হয়তো সরেজমিনে না গেলে বোঝা যাবে না। আমার নিজের এলাকা হওয়ার কারণে অনেক বিষয় সরাসরি জানতে পারি। বর্তমানে সেখানে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে গেছে বহুগুণ। সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলোতে খাবার পানি, চিকিৎসাসহ নানা ধরনের সমস্যা দেখা গেছে। পুরো চট্টগ্রামে ছড়িয়ে পড়েছে রোহিঙ্গারা। এমনকি বিচ্ছিন্নভাবে রাজধানীতে চলে আসারও আশঙ্কা করা হচ্ছে। সরকার ইতোমধ্যে চাপ অব্যাহত রেখেছে বললেও এখন পর্যন্ত বিশ্ব মোড়লরা চুপ রয়েছেন। শুধু ‘হা-হুতাশ’ ছাড়া কোনও কার্যকরি পদক্ষেপ নেই। রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে ৯ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সৈয়দ মুয়াজ্জেম আলী দেখা করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব এস জয়শঙ্করের সঙ্গে। রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের অন্তহীন স্রোত বাংলাদেশকে কী দুঃসহ পরিস্থিতির মুখে দাঁড় করিয়েছে, হাইকমিশনার তা জয়শঙ্করকে জানান। বাংলাদেশ চায়, পরিস্থিতি মোকাবিলায় ভারত তাদের পাশে থাকুক।

রাজনৈতিক অঙ্গনে দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ, আরাকান সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের সঙ্গে ইসলামপন্থী রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামীর  যোগসূত্র রয়েছে। একই সঙ্গে কক্সবাজার জেলায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের সাংসদের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগও অনেকে করে থাকেন। এমনকি তাদের ভোটার তালিকাভুক্তি ও পাসপোর্ট পাইয়ে দেয়ার মতো অভিযোগও রয়েছে। দৈনিক কালের কণ্ঠের প্রতিবেদন বলছে,‘কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়া এবং বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির শতাধিক পয়েন্ট দিয়ে ঢুকে পড়া  রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবিকতা দেখানোর নামে ব্যাপকভাবে সংগঠিত হচ্ছে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। তাদের তত্ত্বাবধানে রোহিঙ্গাদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে।’ জাতিসংঘের হিসেবে এবারে প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গা প্রবেশ করেছে। এর আগের রয়েছে পাঁচ লাখ। এদের কারণে পুরো পাহাড়ি অঞ্চল এখন তছনছ। বনভূমি বিরানভূমিতে পরিণত হওয়ার অপেক্ষায়। যে কক্সবাজারকে নিয়ে আমরা স্বপ্ন দেখি, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সুনাম কুড়ানোর কথা ভাবি, এই সমস্যা জিইয়ে থাকলে সেটা সুদূর পরাহত। এর কারণে নিরাপত্তা। এমনিতে সৈকতে পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয়টি বারবার উঠে আসে। এক্ষেত্রে চুরি, ছিনতাইয়ের মতো ঘটনার সঙ্গে রোহিঙ্গারা ব্যাপকভাবে জড়িত। উখিয়া টেকনাফে বেড়ে যাবে অস্ত্র, মাদক, পতিতাবৃত্তি, অপহরণ, পাহাড়কাটা, বন উজাড় করার ঘটনা। এর আগেও এ ধরনের ঘটনার সঙ্গে রোহিঙ্গাদের জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে।

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রতিরোধ কমিটির তথ্য থেকে জানা গেছে, ২০১৫ সাল পর্যন্ত বৈধ অবৈধ মিলে কক্সবাজার, চটগ্রাম ও বান্দরবানসহ আশপাশের জেলাগুলোয় প্রায় আট লাখের বেশি রোহিঙ্গা ছিল। এখন সেটা আরও বেড়েছে। এদের কারণে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিসহ নানা সমস্যা সংকটের সৃষ্টি হচ্ছে বা হয়েছে। নয়াপাড়া আনসার ক্যাম্পে হামলা চালিয়ে ১১টি রাইফেল লুট ও এক আনসারকে হত্যার ঘটনায় রোহিঙ্গারা জড়িত ছিল। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও হযরত শাহ আমানত বিমানবন্দর দিয়ে অবাধে  রোহিঙ্গাদের মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে পাঠানোর ঘটনা ঘটছে। গেলো এক বছরে ১৪৫ জন রোহিঙ্গাকে আটক করেছে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ। ১০৫ জনকে ট্রলারযোগে মালয়েশিয়ায় পাঠানোর চেষ্টাকালে মিয়ানমারের আকিয়াব দ্বীপের কাছে ট্রলার ডুবে ৪০ রোহিঙ্গার মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। সৌদি আরব, কাতার, আরব-আমিরাত, ইরাক, কুয়েতসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশি পরিচয়ে শ্রম বাজার দখল করে নিচ্ছে। তারা মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে গিয়ে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, ধর্ষণ, খুনসহ নানা অপরাধমূলক কাজে জড়িয়ে পড়ছে। আর তাদের অপরাধের দায়ভার বহন করতে হচ্ছে প্রবাসী বাংলাদেশীদের। এমন উদাহরণ অনেক।

তার মানে কি আমরা মানবিক হবো না? অবশ্যই হবো, তবে সেটা নিজেদের অস্তিত্ব ঠিক রেখে। বাংলাদেশে রোহিঙ্গা সমস্যাকে যত সহজ মনে করা হচ্ছে বাস্তবে ততো সহজ নয়। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, যারা উদ্বাস্তু হয়ে এদেশে আসছেন তাদের মধ্যে নারী, শিশু ও বৃদ্ধের সংখ্যা বেশি। তরুণের সংখ্যা কমই। এক সংবাদ মাধ্যমের ভিডিওতে নারীরা স্বীকার করেছেন, তাদের স্বামীরা ভাইরা যুদ্ধে গেছেন। তার মানে যুদ্ধ চলছেই। যদিও রোহিঙ্গা বিদ্রোহীরা ইতোমধ্যে একতরফা অস্ত্র বিরতির ঘোষণা দিয়েছে।

কিন্তু বাংলাদেশের কী হবে? দ্রততর সময়ের মধ্যে রোহিঙ্গাদের সমস্যার সমাধান না হলে সিরিয়া সংকটের মতো পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। সিরিয়ার জঙ্গিরাও এই ফাঁকে রোহিঙ্গা বেশে ঢুকে পরতে পারে বাংলাদেশে। সেক্ষেত্রে জঙ্গিরা আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষা ও মানুষের শাররীক গঠনের দিক দিয়ে মিল থাকার কারণে এরা সহজে মিশে যেতে পারছে বাংলাদেশিদের সাথে। রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে সরকার এখন পর্যন্ত কূটনৈতিকভাবে ক্ষেত্রে সফলতা দেখাতে পারেনি। শুরুতেই স্থানীয় প্রশাসনের আরো তৎপর হওয়া উচিত ছিল। যতোই মানবিক সংকট হোক চোর, ডাকাতকে নিশ্চয় আমারা কেউ বাড়িতে আশ্রয় দেব না। আশ্রয় দিলেও পাশে অন্য কোনো জায়গায় ঘর বেঁধে সেখানে থাকতে দেব এবং থাকবে কড়া নজরদারি। রোহিঙ্গারা যেভাবে ছড়িয়ে পড়তে পারছে তাতে স্থানীয় প্রশাসন কঠোর ছিল বলে মনে হয় না। উচিত ছিল এদের একটা নির্দিষ্ট জায়গায় কর্ডন করে রাখা। যাতে এরা সীমাবদ্ধ থাকে। এতে প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা নেওয়া যেত। এখন শোনা যাচ্ছে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন হবে। এতে কিছু লাভ হবে বলে মনে হয় না। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ শরণার্থীদের আশ্রয় দেয়। কিন্তু তারা ওই নির্দিষ্ট সীমার বাইরে মূল ভূখণ্ডে শরণার্থীদের প্রবেশ করতে দেয় না। এখনও থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়া রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। কিন্তু তারা নির্দিষ্ট সীমারেখার মধ্যেই রাখবে রোহিঙ্গাদের।

সরকারের উচিত অবিলম্বে কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়ানো। রোহিঙ্গাদের নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে দ্রুত ও কঠোর। নইলে জঙ্গিগোষ্ঠি ও দেশের মধ্যে সরকার বিরোধী গোষ্ঠি এর ফায়দা নেবে। প্রয়োজনে সীমান্ত সিল করে দিতে হবে,  রোহিঙ্গাদের মানবতার নামে অনুপ্রবেশে উৎসাহ প্রদানকারী কতিপয় দেশি বিদেশি এনজিও এবং ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। মনে রাখতে হবে, ‘আগে নিজে বাঁচলে পরে বাবার নাম’। ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার বর্তমান সরকার দেশটাকে যেভাবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে রোহিঙ্গারা যদি এখানে স্থায়ী হয় তবে যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে তা কল্পনারও অতীত। কক্সবাজার তার পর্যটনের অস্তিত্ব হারাবে। পিছিয়ে যাবে সমাজ ও সভ্যতা। কারণ এরা ধর্মীয়ভাবেও উগ্রতা পোষণ করে। কাজেই এর সুযোগ নেবে এখানকার উগ্র মৌলবাদীদলগুলো।

লেখক: সাংবাদিক ও সাহিত্যিক।

এফএএন

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস আর নেই
জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস আর নেই
পথের পাশের বাহারি শরবতে স্বাস্থ্যঝুঁকি কতটা?
পথের পাশের বাহারি শরবতে স্বাস্থ্যঝুঁকি কতটা?
মন্ত্রণালয়ে সভা করে ধানের দাম নির্ধারণ করা হবে: কৃষিমন্ত্রী
মন্ত্রণালয়ে সভা করে ধানের দাম নির্ধারণ করা হবে: কৃষিমন্ত্রী
জোভানের নতজানু বার্তা: আমার ওপর কষ্ট রাখবেন না
জোভানের নতজানু বার্তা: আমার ওপর কষ্ট রাখবেন না
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ