X
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
৭ বৈশাখ ১৪৩১

প্রশ্নবিদ্ধ ছাত্ররাজনীতি: দায় কার?

রেজানুর রহমান
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৬:৪৭আপডেট : ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৬:৫০

রেজানুর রহমান একজন ছাত্রনেতার আয়ের উৎস কী? তিনি কি পেশায় ব্যবসায়ী? নাকি চাকরিজীবী? তিনি কি ঠিকাদার? নাকি মাস্তান? যদি তিনি আদতেই ছাত্র হন, তার তো গাড়ি থাকার কথা নয়। অনেকেই হয়তো প্রশ্ন তুলতে পারেন—বাবার গাড়ি থাকলে তিনি কি সেই গাড়িতে চড়বেন না? অবশ্যই চড়বেন। এতে তো দোষের কিছু নেই। কিন্তু প্রশ্ন হলো—ছাত্রনেতা হওয়ার আগে যার কিছুই ছিল না, ছাত্রনেতা হওয়ার পর-পরই কী এমন আলাদিনের আশ্চর্য চেরাগ পেলেন যে তার হঠাৎ করেই গাড়ি হয়ে গেলো, বাড়ি হয়ে গেলো। রাস্তায় বের হলেই আগে-পিছে মোটরসাইকেলের বহর তাকে স্কট করে নিয়ে যায়। ক্যাম্পাসে ঢুকলেই তিনি মহা বিক্রমশালী রাজার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। তার পাইক পেয়াদার অভাব হয় না। বিনাশ্রমে রাজার সেবা করার প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে যায় অনেকের মধ্যে। যেকোনও মূল্যে রাজার সুনজরে আসতে পারলেই কেল্লাফতে। কারণ তথাকথিত ছাত্রনেতারূপী রাজার সঙ্গে থাকতে পারলেই অনেক লাভ। নেতা যা খান, যা পরেন, যা আয় করেন, তার উচ্ছিষ্ট পেলেই তো ভবিষ্যতে আখের গোছানোর পথ পরিষ্কার। নেতার সঙ্গে থাকা মানেই ভবিষ্যতে নেতা হওয়ার সুবর্ণ সুযোগ। তাই নেতার চারপাশে যারা ঘোরে, তারা সাধারণত নিয়মিত ক্লাস করে না। কে কোন বিভাগে পড়াশোনা করে, সেটা হয়তো কারও কারও মনেও থাকে না। বিভাগীয় অনেক শিক্ষক-শিক্ষিকা এমনকী সহপাঠীদের সঙ্গেও কোনও কোনও ছাত্রনেতার ভালো পরিচয় নেই। পরিচয় থাকবে কী করে, অনেকেই তো ক্লাসে যায় না। পরীক্ষাও দেয় না। দিনে যখন ক্লাস চলে তখন তো অনেকেই ঘুমায়। দুপুরে হয়তো ঘুম ভাঙলো। রাজনৈতিক কোনও কর্মসূচি থাকলে তাতে যোগ দিতে ভুল করে না কেউ। কারণ রাজনৈতিক কর্মসূচিতে যোগ দেওয়া বড় কথা নয়, বড় কথা হলো মূল দলের নেতাদের দেখানো যে আমি বা আমরা আছি। অনেকটা হাজিরা খাতায় নাম লেখানোর মতো। হাজিরা দিয়েছি আর কোনও সমস্যা নেই। এবার চলো ব্যবসায় নামি। ঠিকাদারকে ফোন দেই। অমুক ব্যবসায়ী কথামতো কাজ করছে না। প্যাকেট পাঠাচ্ছে না। কত বড়ো সাহস। ক্যাম্পাসে বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের কোটি কোটি টাকার টেন্ডার হয়েছে। কে নিলো এই কাজ? কোন ঠিকাদার? তার সাহস কতো? একবারও তো দেখা করলো না? তাকে তো সাইজ করতে হয়।

আমার এক বন্ধু ছাত্রনেতাদের আয়ের উৎসের এমনই একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরলেন। সঙ্গে জুড়ে দিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক ঘটনার চিত্রটিও। প্রমাণ হিসেবে একটি ভিডিওচিত্রও দেখালেন। ভিডিওচিত্রে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রনেতা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি তাদের ঈদ সেলামি হিসেবে ১ কোটি টাকা দিয়েছেন। কী ভয়ংকর তথ্য! ঈদ সেলামি বাবদ এক কোটি টাকা! তাও আবার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি দিচ্ছেন কয়েকজন ছাত্রনেতাকে। ঈদ সেলামিই যদি হয় এক কোটি টাকা, তাহলে তথাকথিত ছাত্রনেতারা কষ্ট করে কেন ক্লাসে যাবেন? কষ্ট করে কেন পরীক্ষা দেবেন? পাস করার পর চাকরি পাওয়া যাবে তার তো কোনো নিশ্চয়তা নেই। কাজেই ছাত্রনেতা থাকতেই যতটুকু পারা যায় আখের গুছিয়ে নাও। অতিচালাক যারা তারা তো এটাই করবে!

আমার ওই বন্ধু একজন ব্যস্ত ছাত্রনেতার কল্পিত একটা দিনপঞ্জি তুলে ধরলেন। রাজনৈতিক কোনো কর্মসূচি না থাকলে তার ঘুম ভাঙবে দুপুরের পর। তিনি যদি কোনও ছাত্রাবাসে থাকেন, তাহলে তার রুম হবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। নিয়মিত তার খাবার আসবে পাশের কোনো হোটেল থেকে। অথবা হলের ডাইনিংয়ে তার জন্য স্পেশাল খাবার তৈরি হবে। নেতার আবার একটা বিশেষ গুণ আছে। তিনি একা কখনও নাস্তা করেন না, দুপুর, রাতের খাবারও একা খান না। সব সময়ই তার সঙ্গে চামচারা থাকবেই। এই চামচাদের আবার অনেক গুণ। নেতাকে ‘ভাই’ বলতে বলতে মুখে ফেনা তোলে। ভাইয়ের এঁটো খাবার খেতে পারলেই যেন জাতে উঠে গেলো। কেউ কেউ ভাইয়ের পায়ের জুতার ফিতাও বেঁধে দেয়। দুপুরের পর নেতা হয়তো বের হন ক্যাম্পাসের দিকে। দলবল নিয়ে ক্যাম্পাসে একবার ঢুঁ মারেন। তারপর ক্যান্টিনে বসে আড্ডা দেন। চাঁদার জন্য একে ওকে হুমকি দেন। ঠিকাদারকে ডেকে এনে হয়তো ধমক দেন। সন্ধ্যায় মূল রাজনৈতিক দলের অফিসে ঢুঁ মারতে একটুও ভুল করেন না।

বন্ধুকে প্রশ্ন করলাম, ঘুম, খাওয়া, চাঁদাবাজি, মূল দলে হাজিরা সবই তো হলো। কিন্তু যে পরিচয়ে সে ছাত্রনেতা হয়েছে দিনলিপিতে সে ব্যাপারে তো কোনও কর্মসূচি দেখলাম না। ক্লাস আর পরীক্ষাই তো একজন ছাত্র-ছাত্রীর শিক্ষাজীবনের মূল কাজ। অথচ ক্লাস পরীক্ষা বাদ দিয়ে সে জড়িয়ে যাচ্ছে ছাত্ররাজনীতিতে। তার মানে ছাত্ররাজনীতি কি তার কাছে কোনও ব্যবসা? ছাত্ররাজনীতি ব্যবসা হবে কেন? এই যে আজ আমরা স্বাধীন দেশে বসবাস করছি, এর পেছনে ছাত্ররাজনীতির অবদান অনেক। ’৫২-এর মহান ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ’৭১-এর মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম পরবর্তী সময়ে ’৯০-এর গণ-আন্দোলনের ছাত্ররাজনীতিই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ছাত্ররাজনীতির প্রতি দেশের মানুষের অনেক শ্রদ্ধা। কিন্তু এই শ্রদ্ধার জায়গাটা নষ্ট করছে তথাকথিত ছাত্রনেতা নামধারীরা। বিশেষ করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটি টাকার ঈদ সেলামির ঘটনায় শুধু ছাত্ররাজনীতি নয়, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও জনমনে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন—কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি যখন তার বাসায় ছাত্রনেতাদের ডেকে এনে কোটি টাকার ঈদ সেলামি দেন, তখন বুঝতেই হবে ওই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন হয়তো কোনও অবৈধ কর্মকাণ্ডকে ছাত্রনেতাদের মাধ্যমে বৈধ করতে চাচ্ছেন। ঘটনা যদি সত্যি হয়, সৎ ছাত্ররাজনীতির স্বার্থেই তার বিচার হওয়া দরকার।

ছাত্ররাজনীতি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে শুরু করে পত্র-পত্রিকা, টেলিভিশন চ্যানেলগুলো এখন বেশ সোচ্চার। চাঁদাবাজি ও নৈতিক স্খলনের দায়ে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় দুই নেতা পদত্যাগ করার পর থেকেই ছাত্ররাজনীতি এখন মূল আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকে ছাত্ররাজনীতিকে ব্যবসার সঙ্গেও তুলনা করছেন। এই ‘ব্যবসা’ শব্দটার ব্যাপারেই আমার জোর আপত্তি আছে। ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে ব্যবসা শব্দটা জুড়ে দিয়ে আমরা অনেকেই অজান্তে ছাত্ররাজনীতির গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকাকে খাটো করে দেখছি। ভিসিআর নামে একটি যন্ত্র আছে। টেলিভিশনের সঙ্গে যুক্ত করে দিয়ে যার মাধ্যমে সিনেমা অথবা যেকোনও ভিডিও অনুষ্ঠান দেখা যায়। তার মানে ভিসিআরের মাধ্যমে ভালো ছবির পাশাপাশি অশ্লীল ছবিও দেখার সুযোগ আছে। এখন প্রশ্ন হলো—ভিসিআরকে আপনি কীভাবে ব্যবহার করবেন? আপনি ভিসিআরে ‘নীল’ ছবি দেখবেন, নাকি ভালো ছবি দেখবেন? সিদ্ধান্তটা তো আপনার। আপনি যা দেখতে চাইবেন, ভিসিআর তাই দেখাবে। এখানে তো ভিসিআরের কোনো দোষ নেই। কথাটা ছাত্ররাজনীতির ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ছাত্ররাজনীতির ক্ষেত্রে কি বলে দেওয়া আছে, তথাকথিত ছাত্রনেতারা চাঁদাবাজ হয়ে গড়ে উঠবে। তাদের ক্লাস করতে হবে না। পরীক্ষাও দিতে হবে না। বিভিন্ন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি একটা প্রশ্ন তো করাই যায়। কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোথাও কি লেখা রয়েছে, তথাকথিত ছাত্রনেতারা ক্লাসে নিয়মিত হাজিরা না দিলেও তাদের ছাত্রত্ব বহাল থাকবে? বছর শেষে পরীক্ষা না দিলেও তাদের ছাত্রত্ব কেউই কেড়ে নিতে পারবে না। কোনও কলেজ অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ কথা লেখা নেই। অথচ বছরের পর বছর ধরে নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় প্রকাশ্যে এই অনিয়ম চলছে। নিয়মিত ক্লাস ও পরীক্ষায় অংশ না নেওয়ার অপরাধে যেখানে ছাত্রত্ব চলে যাওয়ার কথা, সেখানে ওই ছাত্রদের সঙ্গেই দেশের নামকরা কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনগুলো নিয়মিত বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেয় প্রতিষ্ঠান কীভাবে চলবে? অধিকাংশ ক্ষেত্রে তথাকথিত এই ছাত্রনেতারাই কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের হর্তাকর্তা বনে যান। তারাই হলের সিট বরাদ্দ করেন। হলের সিট থেকে নিরীহ ছাত্রকে নামিয়ে দিয়ে মাস্তান গোছের কাউকে তুলে দেন। যাতে ভবিষ্যতে ওই ছাত্র তার আজ্ঞাবহ হয়ে ওঠে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে সরকার সমর্থিত ছাত্র সংগঠনের তথাকথিত ছাত্রনেতারাই এই ধরনের অন্যায় অবৈধ কর্মকাণ্ডে নেতৃত্ব দেন। ফলে সত্যিকার অর্থে ত্যাগী নিষ্ঠাবান ছাত্রনেতাদের করার কিছুই থাকে না।

সময় যে পাল্টে গেছে—একথা আমরা সবাই জানি, মানিও। কিন্তু কার্যত অনেকেই গুরুত্ব দিচ্ছি না। ছাত্র সংগঠনগুলোর প্রধান কাজ কী? অভিভাবক রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি সফল করার জন্য মিছিল মিটিং করাই একটি ছাত্র সংগঠনের প্রধান কাজ নয় নিশ্চয়ই? ছাত্রজীবনের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া আদায়, শিক্ষাজীবনকে আনন্দময় করে গড়ে তোলার জন্য বিভিন্নমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করাই ছাত্র সংগঠনগুলোর মূল দায়িত্ব। অথচ অধিকাংশ ছাত্র সংগঠনের বাৎসরিক কর্মসূচির মধ্যে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষাজীবন নিয়ে কোনও কর্মসূচি দেখা যায় না। হলের সিট সমস্যা, ডাইনিংয়ের খাবারের মান উন্নত করা, লাইব্রেরিতে পাঠযোগ্য ভালো বই চাই, বাৎসরিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান নিয়ে কোনও ছাত্র সংগঠনেরই তেমন কোনও কর্মসূচি চোখে পড়ে না। দীর্ঘ বছর পর ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পর ধারণা করা হয়েছিল এবার ডাকসুর নেতৃত্বেই হয়তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশের পাশাপাশি একটা সাংস্কৃতিক জাগরণ দেখা দেবে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, সে ধরনের কোনও আলামত দেখা যাচ্ছে না। বরং চাঁদাবাজির দায়ে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে গোলাম রাব্বানী পদত্যাগ করায় ডাকসুর জিএস পদে তার থাকা না থাকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মবর্ষ উপলক্ষে আগামী বছর পুরোটাই পালিত হবে মুজিব বর্ষ হিসেবে। মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ডাকসুর নেতৃত্বে যুগান্তকারী কোনও অনুষ্ঠান দেখার ইচ্ছা তো করতেই পারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীরা। কিন্তু তার তো কোনও আলামতই নেই। ডাকসু নির্বাচনের পর নির্বাচিত কমিটি এখন পর্যন্ত তার অভিষেক পর্যন্ত করতে পারেনি। এই ডাকসু কি আদৌ সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে পারবে? এই প্রশ্ন এখন অনেকের।

সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের আকাঙ্ক্ষা কী? তারা নিরাপদ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চায়। মেধার স্বীকৃতি চায়। সেজন্য সৎ ও নিষ্ঠাবান ছাত্র নেতৃত্বের প্রত্যাশী তারা। কারণ সৎ ও নিষ্ঠাবান ছাত্রনেতাদের পক্ষেই সম্ভব সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের প্রত্যাশা পূরণ করা। অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত হওয়ার দায়ে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় দুই নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সৎ ছাত্ররাজনীতি চর্চার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছেন। তাহলে কি ছাত্ররাজনীতিতে একটা পরিবর্তন আসন্ন? সৎ ছাত্ররাজনীতির জয় হোক।

লেখক: কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, সম্পাদক আনন্দ আলো

/এমএমজে/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
‘তীব্র গরমে’ চু্য়াডাঙ্গা ও পাবনায় ২ জনের মৃত্যু
‘তীব্র গরমে’ চু্য়াডাঙ্গা ও পাবনায় ২ জনের মৃত্যু
ডাগআউট থেকে রিভিউ নিতে বলায় ডেভিড, পোলার্ডের শাস্তি
ডাগআউট থেকে রিভিউ নিতে বলায় ডেভিড, পোলার্ডের শাস্তি
হিট অ্যালার্ট উপেক্ষা করে কাজে নামতে হয় যাদের
হিট অ্যালার্ট উপেক্ষা করে কাজে নামতে হয় যাদের
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কলেজের পাঠদানও বন্ধ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কলেজের পাঠদানও বন্ধ
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ