X
মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪
৩ বৈশাখ ১৪৩১

ইমতিয়ার শামীমের সঞ্চারপথ

সুহান রিজওয়ান
২৯ জানুয়ারি ২০২১, ০০:০২আপডেট : ২৯ জানুয়ারি ২০২১, ০০:০২

ইমতিয়ার শামীম কথাসাহিত্যে ২০২০ সালের বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন। গত সোমবার এই পুরস্কার ঘোষিত হয়। তিনি ঔপন্যাসিক, গল্পকার ও প্রাবন্ধিক। জন্ম ১৯৬৫ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি। পেয়েছেন জীবনানন্দ পুরস্কার, লোক ও প্রথম আলো বর্ষসেরা বই পুরস্কার।

 

কোথাও পড়েছিলাম, সকল মহৎ উপন্যাসই মোটাদাগে তিনটা চেনা ছকে এগোয়। একটা ছকে কোনো জনপদে নতুন কোনো ব্যক্তি কিংবা বর্গের আগমন ঘটে (দস্তয়েভস্কির ‘ব্রাদার্স কারামাজভ’ যেমন), একটা ছকে দুটো বিপরীত শক্তি পরস্পরের মুখোমুখি হয় (তলস্তয়ের ‘ওয়ার এন্ড পিস’ এই ঘরানার রচনা)। আর উপন্যাসের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ছক যেটা, সেটা অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি বা সমষ্টি বেরিয়ে পড়ে একটা যাত্রা কি অভিযানে; সারভান্তেসের ডন কিহোতের দিগ্বিজয় কিংবা বিভূতিভুষণের অপুর অপরাজিত হয়ে ওঠাটা তেমন যাত্রারই উদাহরণ।

পাঠক যদি স্বীকার করে নেয় যে উপন্যাস পড়া মানে অন্য কারো জুতোয় পা রাখা, তখনই সে বুঝে ফেলে, যে কেন বর্ণিত তৃতীয় ছকটির নকশাই সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় সাহিত্যে। উপন্যাস যখন পড়ি, আমরা কি তখন প্রকৃতপক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তি বা বর্গের সঞ্চারপথকেই আশ্রয় করি না?

সে প্রেক্ষিতে, ইমতিয়ার শামীমের উপন্যাস ‘আমরা হেঁটেছি যারা’ পড়তে গিয়ে পাঠকের একটা বিরল অভিজ্ঞতা হয়। সে দেখে ব্যক্তি আর বর্গের সঞ্চারপথ, এ উপন্যাসে কী করে মিলে যাচ্ছে একটা আরেকটায়।

২.
‘আমাদের চিঠি যুগ কুউউ ঝিকঝিক’, ‘ডানাকাটা হিমের ভেতর’, ‘আত্নহত্যার স্বপক্ষে’ কিংবা ‘গ্রামায়নের ইতিকথা’; ইমতিয়ার শামীমের বহু কাজকেই আমি অনুসরণ করেছি সজ্ঞানে।

সেই ইমতিয়ার শামীম, যিনি বলেন সত্যিকারের ভালোবাসাগুলো কতটা নির্জন, সেই ইমতিয়ার শামীম, জীবিত ও মৃত যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি সহানুভূতি চেগিয়ে ওঠা নগরে যিনি আমাদের অনুভব করান ‘ডিস্ট্রিক্ট নাইন’ সিনেমার সেই ক্রমশ এলিয়েন হয়ে উঠতে থাকা মানুষের বেদনা, সেই ইমতিয়ার শামীম, ইলিয়াসের ‘দখল’ গল্পটার সুলুকে নেমে যিনি জানান ইতিহাসের আড়ালে কীভাবে দখল করা হয় ইতিহাসকেও; আশ্চর্যের সাথে লক্ষ করি, তার ভাগ্যে তাই ঘটেছে, যা ঘটে আমাদের স্বদেশ এবং স্বকালের মাটিকাটায় লিপ্ত থাকা পরিশ্রমী লেখকদের সাথে। রীতিমতো ঘাম ফেলতে হয় তার বইগুলোকে খুঁজে পেতে।

পরিস্থিতি বিবেচনায়, এমন হওয়াটা তাই বিচিত্র নয় যে ‘আমরা হেঁটেছি যারা’র মতো উপন্যাসও কোনো কোনো পাঠকের চোখ এড়িয়ে যেতে পারে। অথচ, স্বীকার করি অকুণ্ঠে, এ উপন্যাসে ইমতিয়ার শামীমের সঞ্চারপথটি এমন, যে সেটা পড়বার পর মাথার ভেতর ক্রমাগত অস্বস্তির বুদবুদ ফাটতেই থাকে। বাদবাকি হার্ডকাভার কী পেপারব্যাকের চাইতে বুকশেলফে বইটিকে আলাদা করে রাখার পরেও, অস্বস্তিটা কাটতে সময় লাগে।

৩.
‘আমরা হেঁটেছি যারা’ উপন্যাসটা নিয়ে বেশ বাছাবাছা ভালো কথা শুনেছিলাম কোনো সুহৃদের কাছ থেকে। ফেব্রুয়ারির মেলায় এলোমেলো হাঁটতে গিয়ে একদিন আমার হাতে চলে আসে বইটা, পাতা উল্টে খেয়াল করি তখন, জীর্ণশীর্ণ হয়ে আসা প্রচ্ছদ প্রায় দেড়যুগের পুরানো। দোকানদার আমার অনুরোধে একটি সুদৃশ্যতর কপি খুঁজতে গিয়ে ঘেমে যায়, কিন্তু অমন কিছু আর নেই যেহেতু, সে দেবেটা কোথা হতে? ফলে, সেদিন আমার বাসায় ফেরা হয় ওই আধমরা কপিটি নিয়েই। এবং পড়তে বসা হয় আরো কদিন পর।

এবং পরের স্মৃতিটুকু মেমোরিতে মর্মর নির্মিত।

উপন্যাসের দ্বিতীয় পৃষ্ঠা থেকেই আমার দশা হয় ‘র‍্যাটাটুলি’ অ্যানিমেশনে রেমির রান্নার স্বাদ প্রথমবারের মতো নেয়া সেই ফুড ক্রিটিক আন্তন ইগোর মতো। আমি সতর্ক হয়ে উঠি, শীর্ণ বইটি আমাকে ক্রমাগত দিয়ে যায় আঘাত। তথাগতের সাথে হাঁটতে হাঁটতে নির্জন পৌষসন্ধ্যায় কুয়াশার ফুল না দেখে, অথবা একটি জনপদের জীবনের নিভৃত কুহক না বুঝে, পাঠকের তখন আর উপায় থাকে না।

৪.
‘আমরা হেঁটেছি যারা’ উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র তথাগত।

কাহিনির শুরুতেই জানা যায়, শ্রেণিশত্রু খতম করা রাতবাহিনী চাঁদা দাবি করেছে তথাগতের মুক্তিযোদ্ধা পিতার কাছে। রাতবাহিনীর তখন প্রবল প্রতাপ, তাদের জন্য গ্রামে গ্রামে নিয়োজিত করা হয়েছে জামার হাতায় তর্জনী খচিত রক্ষকদলকে। কিন্তু এই রক্ষকদলও খরচাপাতি ছাড়া কাউকে নিরাপত্তা দিতে অক্ষম। ফলে প্রাক্তন মুক্তিযোদ্ধা তথাগতের পিতা একটিই রাস্তা খুঁজে পান, তাকে যোগ দিতে হবে মশালবাহিনীতে। কিন্তু পিতা বাড়ি থেকে সরে পড়লেও তথাগতের পরিবারটি রাতবাহিনী বা রক্ষকদলের আক্রোশ থেকে রেহাই পায় না। গ্রন্থাগারের বই পুড়িয়ে রাতবাহিনী তাদের বিপ্লব আর হাঁস-মুরগি-বাছুর ধরে নিয়ে গিয়ে রক্ষকদল তাদের রক্ষাযজ্ঞ সম্পন্ন করে যেতে থাকে। ফলে তথাগত, যে কিছুদিন আগেও, উনিশশো একাত্তরের অব্যবহিত পরের সেই সময়টিতেও মুক্তিযোদ্ধা পিতার হাত ধরে হেঁটে বেড়িয়েছে বাবার দ্বিতীয় স্ত্রীর আগের পক্ষের মেয়ে মনীষার সাথে; সেই তথাগত, বাবার মুখে গল্প শুনে যে হয়ে পড়তো আর্কাদি গাইদারের তিমুর; সে পরিণত মানুষ হয়ে ওঠে একটি রাতের অভিজ্ঞতাতেই।

উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্রের নামকরণের দিকে একটু সতর্ক হয়ে আরেকবার লক্ষ করা যায়। তথাগত। ইমতিয়ার শামীম আমাদের মনে করাচ্ছেন এমন একজনকে, দীর্ঘপথ হেঁটে যার হয়ে গেছে নির্বাণ লাভ। অবশ্য বাংলাদেশ জাতিরাষ্ট্রের ওই বিশেষ কালটি একজন সংবেদনশীল মানুষের কাছে অ্যাতোটাই জরা-ব্যাধি-মৃত্যু সংকুল, নির্বাণের ভান না ধরে তার আর উপায় কোথায়? রক্ষকদল প্রকাশ্যেই একে ধরছে, তাকে মারছে। কিন্তু মেজর ডালিম রেডিওতে ঘোষণা দিলো তো এরপর তাদের আর দেখা পাওয়া যায় না। ফলে তথাগত হওয়া ছাড়া দর্শকের আর নির্বাণ লাভ করা ছাড়া পাঠকের কোনো উপায় নাই। আবার ওদিকে মশালবাহিনী থেকে ফিরে আসছেন তথাগতের পিতা, শেখ মুজিবের ছবি এখনো তিনি টানিয়ে রাখেন দেয়ালে, কিন্তু তাকে পুনরায় ধরে নিয়ে যাচ্ছে পরিপাটি জলপাইবাহিনী, চিরতরে। ততদিনে আবারও সক্রিয় হয়ে উঠেছে স্কুলের মৌলভি স্যার, সে জানিয়ে দিচ্ছে জাতীয় পোশাক আচকান আর মেয়েদের মাথা ঢাকা এখন থেকে বাধ্যতামূলক, হ্যাঁ/না ভোটের যাঁতাকলে তাকে কিছুটা হলেও জায়গা ছাড়ছে খালকাটা পার্টির লোকেরা।

বাংলাদেশ আর জীবনানন্দের রূপসী বাংলায় প্রচুর তফাৎ বলেই পথ-ঘাট-মাঠের ভেতর এখানে আর আলো থাকে না। ইমতিয়ার শামীম তা জানেন বলেই আশ্চর্য এক বর্ণনায় তার উপন্যাসটি  আমাদের কেবল অন্ধকারের দিকে হাঁটায়। তথাগত গ্রাম ছেড়ে যাবে শহরে। কিন্তু সেখানেও বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনে জিতে ছাত্রেরা আয়োজন করবে ড্রামভর্তি বাংলা মদ আর ব্লু ফিল্মের, সেখানে রবীন্দ্রগীতি গাওয়া শুভ্রা মেয়েটিকে দিন বদলের ধাক্কায় গাইতে হবে চটুল কোনো গান। আর একের পর এক বাহিনীর গরমের চোটে তখন আর দাঁড়ানো যাবে না। জলপাইবাহিনী থাকবে, সাথে যোগ হবে রগকাটাবাহিনী। এই রগকাটাবাহিনী স্কুল-কলেজে গিয়ে ধর্মপালনের সদুপদেশ দেবে, আবার বিশ্ববিদ্যালয়ের হল দখলের সময় কম্যুনিস্টের রগ কাটলে পুণ্য কতটা বেশি, সেই হিসাবও করবে। এসবের ফাঁক দিয়েই দেশে গণতন্ত্র আসবে। আর গণতন্ত্র এলেই যেহেতু সব ঠিক, কাজেই ধর্ষণের কোনো সেঞ্চুরি হবে না, কোন বুদ্ধিজীবী কবি বলবে না যে এরা অন্য দল থেকে আসা ছেলেপিলে, এরা আমাদের কেউ নয়, এরা সহিহ পেঙ্গুইনবাহিনী নয়।

৫.
উপন্যাস পড়ার মানে দ্বিতীয় কোনো ব্যক্তি বা বর্গের সঞ্চারপথকে আশ্রয় করা, তেমনটাই স্বীকার করে নিয়েছিলাম আলাপের শুরুতে। কিন্তু যে সব উপন্যাসে ব্যক্তির মধ্যদিয়ে বর্ণনা করা হয় সমষ্টির সঞ্চারপথকে, সেখানে লেখকেরা সাধারণত আশ্রয় করেন ব্যক্তির অভিজ্ঞতাকে। শহীদুল জহিরের ‘জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা’ পাঠের পরে যেমন সবকিছু ছাপিয়ে আমাদের বুকে বাজে স্বাধীন বাংলাদেশে একজন আবদুল মজিদের বেদনা। আবদুল মজিদ সমষ্টির প্রতীক হয়তো, কিন্তু সে ব্যক্তি মানুষ।

অন্যদিকে ইমতিয়ার শামীমের তথাগত যেন একেবারে দর্শকের মতোই ইতিহাসের পথে হাঁটে। তার যা ক্ষয়, অভিজ্ঞতা, সংশয়; সেটা উপন্যাসে জায়গায় জায়গায় উপস্থিত হলেও প্রতীকি। তথাগত যতটা একক, তার চাইতেও বেশি সে সামষ্টিক। যেমন, মনীষায় তার প্রথম নারীসঙ্গ ঠিকই, কিন্তু একসময় প্রাচ্য পাশ্চাত্যের সমন্বয়ের সপ্রতিভ মারিয়াই যেন অধিক নিকটের হয়ে যায় তথাগতের।

‘আমরা হেঁটেছি যারা’ তীব্র রাজনীতিমনস্ক উপন্যাস। সাথে সাথে, এই উপন্যাস কালের অনুবর্তন সত্ত্বেও পীড়নের মুখে মানুষের ক্ষুদ্রতা অনুভবের। তথাগত যেন একই সাথে অবস্থান করে অতীত, বর্তমান আর ভবিষ্যতে। ইমতিয়ার শামীমের সিল মারা গদ্যের জোরে একটি বাক্য শুরু করবার আগ পর্যন্ত ধারণা করা যায় না কথক কোন সময়বিন্দুতে অবস্থান করছে, কিন্তু সমস্তটা পড়ে গেলে আবার এটাও বলা যায়, যে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একটা ধারাবাহিক অবনমনই পাঠকের সামনে দৃশ্যমান হচ্ছে। কাল বদলাচ্ছে, কিন্তু যাতনা বদলাচ্ছে না। যেমনটা অরওয়েল বলেছিলেন, ক্ষমতাবানের আঘাতের মুখে দাঁড়িয়ে কেউই নায়ক থাকে না আর।

৬.
সব মিলিয়ে, ‘আমরা হেঁটেছি যারা’ পড়তে গিয়ে কয়েক ছটাক অস্বস্তি মেশানো এক ধরনের বিবমিষা জাগে। মনে হয়, তথাগতের হেঁটে যাওয়া বা ইমতিয়ার শামীমের এই সঞ্চারপথ বাংলাদেশের গতিপথ এতটা নগ্ন করে উপস্থাপন করে, হোক বনসাঁই সংস্করণে, তেমনটা  আমরা পাইনি কখনো আগে। সৎসাহিত্য পাঠকের চোখের মাঝে বাইনোকুলার কী মাইক্রোস্কোপ ঠেসে দিতে পারে। আর কলমের জোর থাকলে পাঠক এটাও বুঝে নিতে পারে, যে প্লাস না মাইনাস পাওয়ারের চশমা তার দরকার। সেপ্রেক্ষিতে, আমার মতো অজস্র কানা পাঠকের ভিড়ে ‘আমরা হেঁটেছি যারা’ একটা বলবার মতো কাজ।

পৃথিবী এখন প্রবেশ করেছে বিগ ব্রাদারের যুগে, প্রতিনিয়ত নজরদারি এখন স্মার্টফোনের পর্দায় আমাদের জন্য অপেক্ষা করে। আলোর অভাবে মানুষ দেখতে পায় না, কিন্তু বেশি আলোতে চোখে তার ঝিলমিলও লাগে। তথ্যের অবাধ প্রবাহের ক্যাকোফোনির এই যুগে মনোযোগ ধরে রাখাটা, আর একাগ্র হওয়াটা কঠিনতর। কিন্তু ক্ষমতাশালী কর্তৃপক্ষের বিপক্ষে আমাদের লড়াই কি মূলত মানুষের স্মৃতির আর বিস্মৃতির মাঝের ডুয়েলটাই নয়? তাই যদি হয়, তবে সেযুদ্ধে সাময়িকভাবে জিতলে চাইলেও তো মানুষের প্রয়োজন ব্যক্তির পরাজয়ের মাঝে বর্গের পরাজয়ের কারণকে অনুসন্ধান করা।

আর সেই ক্ষমতার জোগান, শিল্পের ভ্যাক্সিন ছাড়া মানুষকে দেয়া সম্ভব বলে মনে করি না। ইমতিয়ার শামীমের মতো শক্ত কলমের মানুষদের তাই আমাদের এখন বড় বেশি দরকার, যারা পেছনে তাকিয়ে তথাগতের ফেলে আসা পায়ের ছাপকে খুঁটিয়ে দেখে উপপাদ্য বুনবেন গোটা জনপদের সঞ্চারপথ নিয়ে।

[জানুয়ারি, ২০২১]

/জেডএস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
ভাসানটেকে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: একে একে চলে গেলেন ৩ জন
ভাসানটেকে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: একে একে চলে গেলেন ৩ জন
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি ও বজ্রপাতে নিহত ৩৯
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি ও বজ্রপাতে নিহত ৩৯
রাতে নামছে বার্সা-পিএসজি
রাতে নামছে বার্সা-পিএসজি
জার্মানির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বিকশিত করতে যে শর্ত দিলো চীন
জার্মানির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বিকশিত করতে যে শর্ত দিলো চীন
সর্বাধিক পঠিত
কিছু আরব দেশ কেন ইসরায়েলকে সাহায্য করছে?
কিছু আরব দেশ কেন ইসরায়েলকে সাহায্য করছে?
সরকারি চাকরির বড় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, আবেদন শেষ ১৮ এপ্রিল
সরকারি চাকরির বড় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, আবেদন শেষ ১৮ এপ্রিল
শেখ হাসিনাকে নরেন্দ্র মোদির ‘ঈদের চিঠি’ ও ভারতে রেকর্ড পর্যটক
শেখ হাসিনাকে নরেন্দ্র মোদির ‘ঈদের চিঠি’ ও ভারতে রেকর্ড পর্যটক
৪ দিনেই হল থেকে নামলো ঈদের তিন সিনেমা!
৪ দিনেই হল থেকে নামলো ঈদের তিন সিনেমা!
বিসিএস পরীক্ষা দেবেন বলে ক্যাম্পাসে করলেন ঈদ, অবশেষে লাশ হয়ে ফিরলেন বাড়ি
বিসিএস পরীক্ষা দেবেন বলে ক্যাম্পাসে করলেন ঈদ, অবশেষে লাশ হয়ে ফিরলেন বাড়ি