লক্ষ্মীপুরের রামগতি পৌরসভায় নৌকায় ভোট দেওয়া বাধ্যতামূলক, এজেন্টদের মারধর ও কেন্দ্রে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগে ধানের শীষের প্রার্থী সাহেদ আলী পটু ও লাঙলের প্রার্থী আলমগীর হোসেন ভোট বর্জন করেছেন।
রবিবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে তারা সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জাতীয় পার্টির প্রার্থী আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আমার এজেন্টদের কেন্দ্রে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। মারধর করা হয়েছে। নৌকায় ভোট দিতে আওয়ামী লীগের নেতারা ভোটারদের বাধ্য করছেন। এ নির্বাচনে থাকার প্রয়োজন নেই। আমি ভোট বর্জন করেছি।’
বিএনপির প্রার্থী সাহেদ আলী বলেন, ইভিএম আওয়ামী লীগ নেতাদের দখলে। তারা ভোটারদের নৌকায় ভোট দিতে বাধ্য করছেন। প্রিজাইডিং ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসাররা না দেখার ভান করছেন। আমি এজন্য ভোট বর্জন করেছি।’
রামগতি পৌরসভা নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা কাজী হেকমত আলী বলেন, ‘ভোট বর্জনের বিষয়টি আমি জানি না। কালো পর্দার বাইরে ইভিএম থাকার কথা নয়। কোথাও ছিল কিনা তা কেউ আমাকে জানায়নি। যিনি নিয়ম ভঙ্গ করবেন তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।
আরও পড়ুন:
অনিয়মের অভিযোগে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচন বর্জন
চন্দনাইশে দুই কেন্দ্রে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া