X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৫ বৈশাখ ১৪৩১

ফেসবুকে সবচেয়ে বড় বেচাকেনার হাট ‘রিসাইকেল বিন’

হিটলার এ. হালিম
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ১১:০০আপডেট : ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ১৭:২৯

‘ড্রপ ইওর নিডলেস থিংস’—এই মন্ত্র বা প্রতিপাদ্য নিয়ে ফেসবুকে গড়ে উঠেছে ‘রিসাইকেল বিন গ্রুপ’, যা ফ্লি মার্কেট নামেও সমধিক পরিচিত। এটা কম্পিউটারের রিসাইকেল বিন নয়, যেখানে ডিলিট করা কোনও ফাইল বা ছবি পাওয়া যাবে। এটা ফেসবুকভিত্তিক একটি গ্রুপ, যেখানে পুরনো, ব্যবহার্য বা নতুন কিন্তু ব্যবহার করা হয়নি, এমন জিনিসই কেনাবেচা হয়ে থাকে।

কী কেনাবেচা হয় না এখানে? গাড়ি, জমি, ফ্ল্যাট? সব পাওয়া যাবে। পুরনো সোফা, খেলনা, গাড়ি, বিয়ের শাড়ি, শেরোয়ানি, খাটো বা আঁটো হয়ে যাওয়া শার্ট- সবই পাওয়া যায়। চার মাসের কিছু আগে এমন একটি গ্রুপ খোলা হয়েছে ফেসবুকে, বর্তমানে যার সদস্য সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ। এই গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও উদ্যোক্তা ফ্লোরিডা শারমিন সেতু। যিনি নিজেও অনলাইনে ব্যবসা করেন।  ব্যবসা করতে করতেই করোনাকালে তার মাথায় চলে আসে রিসাইকেল বিনের ধারণাটি। 

রিসাইকেল বিনে প্রথম তিন মাসে সদস্য হয়েছেন ৯ লাখ। উদ্যোক্তারা জানালেন, প্রথম তিন মাসের প্রতি মাসে সদস্য হয়েছেন গড়ে ৩ লাখের মতো। চতুর্থ মাসে এসে সদস্য হয়েছেন ৮৩ হাজারের কিছু বেশি। তবে আগের চেয়ে নতুন সদস্য হওয়ার হার কিছুটা কমলেও উদ্যোক্তারা মনে করছেন, রিসাইকেল বিন নামের একাধিক গ্রুপ হওয়ায় সদস্য হতে অনেকে সময় নিচ্ছেন। বুঝতে চাইছেন কোনটি আসল। 

উদ্যোক্তারা মনে করেন, এটা ভালো একটা লক্ষণ। লোকজন জেনে বুঝেই আসুক। রিসাইকেল বিনের এই বিশাল কর্মযজ্ঞ সামলাতে ফ্লোরিডা শারমিন সেতুকে সহযোগিতা করছেন ২১ জনের একটি টিম, যেখানে রয়েছেন ১৭ জন মডারেটর। অ্যাডমিন হিসেবে তার স্বামী মাসুম আব্দুল্লাহ-সহ আরও দুই জন কো-অ্যাডমিন রয়েছেন। তারা হলেন রানা রফিকুর রহমান ও ফাহমিদা বিনতে রহিম।

এই উদ্যোক্তার দাবি, বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় অ্যাক্টিভ গ্রুপ হচ্ছে রিসাইকেল বিন। এ নিয়ে বিস্তারিত কথা হয় ফ্লোরিডা শারমিন সেতুর সঙ্গে।

বাংলা ট্রিবিউন: রিসাইকেল বিনের জন্ম কীভাবে?

ফ্লোরিডা শারমিন সেতু: করোনাকালে যখন সবাই ঘরে বসা ছিল, তখন আমাদের অলস সময় যাচ্ছিল।  ওই সময়ে আমি সারাক্ষণই মোটামুটি ফেসবুক ঘাঁটাঘাঁটি করতাম। যেহেতু আমিও অনলাইনে ব্যবসা করি, সেই সময় আমাদের কিছু সেলিব্রিটিকে খুব দামি শাড়ি পরতে দেখতাম। দেখে তখন আমার মনে হলো—এসব শাড়ি পরা ছবি তারা একবার ফেসবুকে শেয়ার করলে, সেকেন্ড টাইম আর পরবে না। জিনিসগুলো এত এক্সপেনসিভ যে কাউকে দিয়েও দিতে পারছে না। খুব এক্সক্লুসিভ সেগুলো।  যে কাউকে দিয়েও দেওয়া যায় না। আত্মীয়স্বজনকে দিলে বলবে পুরনো জিনিস দিয়েছে।  তখন মাথায় এলো এমন একটা প্ল্যাটফর্ম থাকলে ভালো হতো, যেখানে একবার ব্যবহার করা জিনিসটা বিক্রি করে দিতে পারতো। অনেক দামি একটা জিনিস হয়তো কেউ একটু কমে পেয়ে গেলো।  যার ঘরে কোনও জিনিস শুধুই পড়ে আছে, তার হাতে কিছু ক্যাশ চলে এলো।  এই ভাবনা থেকেই আসলে ‘রিসাইকেল বিন’। ফ্লোরিডা শারমিন সেতু

বাংলা ট্রিবিউন: গ্রুপটা কীভাবে এত বড় হলো?

ফ্লোরিডা শারমিন সেতু: এই গ্রুপটা বড় হওয়ার পেছনে মূল কারণ হলো করোনাকাল। ২০২০ সালের ৫ অক্টোবর এই গ্রুপটা আমরা ওপেন করি। সেই হিসাবে এ গ্রুপটির বয়স চার মাসের কিছু বেশি।  করোনার সময়টাতে লোকজনের হাতে টাকা পয়সার ঘাটতি ছিল। অনেকে নতুন জিনিস কিনতে পারছিল না। আবার অনেকের ঘরে অনেক বাড়তি জিনিস জমে গিয়েছিল। ওই সময়ে অনেকেরই আবার কিছু বাড়তি আয়ের তাগিদ ছিল। আসলে সময়টা মিলে যাওয়াতে রিসাইকেল বিনের জন্য খুব ভালো হয়েছে। আমরা জানিও না, অনেকে ফ্রেন্ডস-ফ্যামিলিকে ইনভাইট করছে। এটার মধ্যে হয়তো ভালো কিছু খুঁজে পেয়েছে, তাই নিজেরাই একে অন্যকে ইনভাইট করেছে।

বাংলা ট্রিবিউন: রিসাইকেল বিন নামে দেশে ও বিদেশে আরও অনেক গ্রুপ আছে। আপনার কি মনে হয় না—এটা কপি হয়েছে? আপনিও অভিযোগ করছেন যে আপনারটা অন্যরা কপি করছে? 

ফ্লোরিডা শারমিন সেতু: থিমটা কিন্তু নতুন নয়। বাংলাদেশেও আছে, অন্যান্য দেশেও আছে।  রিসাইকেল বিন নামটা নতুন নয়, তবে দেশে রিসাইকেল বিন গ্রুপ আগে ছিল না। আমি সার্চ করে ফেসবুকে দেখেছি কোথাও নেই। বাংলাদেশে এই নামে কোনও গ্রুপ ছিল না। কম্পিউটারে যেকোনও কিছু মুছে ফেললে রিসাইকেল বিনে জমা হয়, আবার চাইলে রিস্টোর করতে পারি—সেই থেকেই এই নামটা দেওয়া। আরও রিসাইকেল বিন নামে গ্রুপ আছে, কিন্তু কেউই ফোকাসে আসতে পারেনি।  নামটার কারণে হয়তো গ্রুপটা খুব জনপ্রিয় হয়ে গেছে। সবকিছু মিলে এটি মানুষের কাছে প্রায়োরিটি পেয়ে গেছে।  আইডিয়া কপি হয়েছে বলবো না। তবে ভালো জিনিসের তো কপি হয়, তাই না?  আমি বলবো, রিজেনারেট হয়েছে। তবে থিম কপিতে আমার আপত্তি নেই।  নাম ও লোগো কপিতে আপত্তি আছে। আমার কাভার ফটোটা কপি হয়েছে। এটা নিয়ে আমার আপত্তি আছে। এখন ট্যাগ লাইনটাও কপি হয়েছে। আমার নামে আইডি খুলেও কপি করে ছড়িয়ে দিচ্ছে। এটা তো ঠিক নয়।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনার এই উদ্যোগটা তো কপি-পেস্ট হচ্ছে। বিভিন্ন জেলায় জেলায় রিসাইকেল বিন গড়ে উঠছে।  ঠেকানোর কোনও ইচ্ছা আছে কি?

ফ্লোরিডা শারমিন সেতু: কয়জনকে ঠেকাবো। প্রতিদিনই এরকম হচ্ছে, ঠেকাতে পারবো না। মানুষ দুই-তিন দিন পরে বুঝে যাবে কোনটা আসল রিসাইকেল বিন। গ্রুপ কিন্তু অনেকেই খুলছে, কিন্তু জনপ্রিয় করতে পারছে না।  রেপ্লিকা গ্রুপগুলো টিকবে না। কারণ, আসল আসলই। রিসাইকেল বিন

বাংলা ট্রিবিউন: প্রতিদিন গ্রুপে কতসংখ্যক পোস্ট আসে? কতগুলোকে অনুমোদন দেন আপনারা?

ফ্লোরিডা শারমিন সেতু: তিন হাজার প্লাসের মতো পোস্ট। অনেক পোস্ট আমাদের রুলস অ্যান্ড রেগুলেশনের সঙ্গে মেলে না, তখন আর অ্যাপ্রুভ করা যায় না। এরকম পোস্টের সংখ্যা এক থেকে দেড় হাজার।

বাংলা ট্রিবিউন: কোয়ালিটি চেক করা বা সেবার ধরনটা আপনারা কীভাবে মেনটেইন করেন?

ফ্লোরিডা শারমিন সেতু: ধরুন, আপনি একটি নতুন জিনিস কিনলেন। আপনার ফিট হলো না বা আপনাকে ভালো লাগছে না।  আমাদের গ্রুপের নিয়ম হচ্ছে-হাত বদল হওয়া মানে আপনাকে ‘ফিফটি পার্সেন্ট’ কম দামে ছেড়ে দিতে হবে। আপনি একদিন পরেন বা পরেননি, তারপরও আপনাকে ফিফটি পার্সেন্টে ওটা ছেড়ে দিতে হবে, এটাই আমাদের গ্রুপের নিয়ম।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনারা কীভাবে দাম নির্ধারণ বা চেক করেন?

ফ্লোরিডা শারমিন সেতু: এখানে আমাদের একটা সীমাবদ্ধতা আছে। আমরা সুনির্দিষ্টভাবে দামটা কত বলতে পারি না।  আমাদের কাছে যখন মনে হয়, এটা ঠিক আছে তখনই অ্যাপ্রুভ করা হয়।  আমাদের যারা মডারেটর, যারা সবাই পেজ ওনার। সবারই একটি আইডিয়া আছে। কেউ শাড়ির বিজনেস, চুড়ির বিজনেসসহ বিভিন্ন বিজনেসে জড়িত, তাদেরই আমরা মডারেটর করেছি। সবকিছু যখন মোটামুটি মিলে যায় তখন তার পোস্ট অ্যাপ্রুভ করি।

বাংলা ট্রিবিউন: গ্রুপ নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?

ফ্লোরিডা শারমিন সেতু: এটিকে পাবলিক করার পরিকল্পনা আপাতত নেই। ডেলিভারি সিস্টেম চালুর ইচ্ছা আছে। যেহেতু এটা বাই-সেল গ্রুপ। আমাদের একটা নিজস্ব ডেলিভারি সিস্টেম থাকলে ভালো হয়, সেদিকে নজর দিচ্ছি—ক্রেতা-বিক্রেতাদের যাতে উপকার হয়।  গ্রুপের বয়স এত কম, খুব বেশি বড় করে ভাবার সময় এখনও আসেনি। এটির ওয়েবসাইট ও অ্যাপ নিয়ে আসার পরিকল্পনা আছে। 

বাংলা ট্রিবিউন: এখনও এটি একটি সামাজিক উদ্যোগ। ভবিষ্যতে এখানে আর্থিক কোনও বিষয় অন্তর্ভুক্ত করার ইচ্ছা আছে?

ফ্লোরিডা শারমিন সেতু: আর্থিক বিষয়ে আমরা এরইমধ্যে কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। শুরুতে শুধু স্বেচ্ছাসেবী মোডে কাজ হতো। এই গ্রুপে মেম্বার অনেক বেশি, পোস্টের সংখ্যাও অনেক বেশি। টোয়েন্টি ফোর বাই সেভেন কাজ করতে হয় মডারেটদের। এতক্ষণ কাজ করে কোনও কিছুই যদি বিনিময়ে না পায়, তাহলে তারা মোটিভেটেড হবে না।  দুই- তিন মাস পরে কেউ আর কাজটি করতে চাইবে না। তখন গ্রুপের কোয়ালিটি থাকবে না, যেকোনও পোস্ট অ্যাপ্রুভ করে দেবে। এজন্য মডারেটর ও নিজেদের জন্য কিছু আর্থিক পরিকল্পনা আমরা হাতে নিয়েছি। এখন আমরা স্পন্সর নিচ্ছি। কাভারে স্পন্সর নিচ্ছি। আমরা চেষ্টা করি, যিনি স্পন্সর হবেন তিনি যেন সদস্যদের জন্য অবশ্যই একটা সুবিধা নিয়ে আসেন। কোনও ছাড় বা অফার যেন থাকে সদস্যদের জন্য। সবকিছু মিলিয়ে ভালো কিছু করার চেষ্টা করছি। সবকিছুতে  সদস্যদের প্রাধান্য আগে। এখানে গাড়ি, ফ্ল্যাট, জমিও বিক্রি হয়। আমরা কারও কাছ থেকেই কমিশন নিই না। সদস্যদের কাছ থেকে ভবিষ্যতেও কিছু নেওয়ার পরিকল্পনা নেই। কিন্তু যারা বিজনেস করতে আসছেন, তাদের তো প্রফিট হয়। ফলে আমরা কিছুটা ব্যবসার কথাও চিন্তা করছি। ফ্লোরিডা শারমিন সেতু

বাংলা ট্রিবিউন: আপনারা গ্রুপে ‘সিকিউর পে’ নামে অপশন চালু করেছেন। এর জন্য কোনও অনুমোদন নিয়েছেন?

ফ্লোরিডা শারমিন সেতু: আপনারা যেভাবে ভাবছেন, এটা ওরকম কিছু নয়।  এটা হচ্ছে ফেক বা ফ্রড কেসগুলো থামানোর একটা উদ্যোগ। অনেক বিক্রেতা টাকা নিয়ে ক্রেতাকে ব্লক করে দিচ্ছে। পরে আমাদেরকে ধরা হয়। এজন্য আমরা ‘সিকিউর পেমেন্ট’ অপশন চালু করেছি।  আমরা ক্রেতাদের বলছি— যদি আপনারা অ্যাডভান্স করতে চান তাহলে আমাদের এখানে করুন।  আমরা একটা মাধ্যম হিসেবে কাজ করছি, যাতে টাকা মার না যায়। তাদের টাকা অ্যাডমিন নিচ্ছে। ক্রেতা পণ্য পেয়ে আমাদের জানালে আমরা বিক্রেতাকে টাকাটা দিয়ে দিচ্ছি। এজন্য আমরা কোনও সার্ভিস চার্জ নিচ্ছি না।  অ্যাডভান্স পে করে ক্রেতারা যাতে না ঠকেন, সেজন্যই এই ব্যবস্থা।

বাংলা ট্রিবিউন: ফেসবুকে রিচ এখন অনেক কমে গেছে। আপনার গ্রুপে সদস্য সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ। সেখানে পোস্ট রিচ কীভাবে নিশ্চিত করছেন?

ফ্লোরিডা শারমিন সেতু: আমাদের গ্রুপে অনেক ক্যাটাগরি আছে। টপ টু পিন, অ্যানাউসমেন্টসহ অনেক কিছু করে রিচ বাড়াচ্ছি আমরা। আরেকটা বিষয়, অ্যাডমিনের একসেসিবিলিটি বেশি। অ্যাডমিন যখন কাউকে পরিচয় করিয়ে দেন, ওখানে সবচেয়ে বেশি রিচ থাকে।  যারাই আমাদের গ্রুপে আসেন, তারাই কিছু না কিছু অফার নিয়ে আসেন। মোটকথা, এনগেজমেন্ট বাড়ানোর জন্য অনেক ফিচার আমরা যুক্ত করি।  যখন যেটা প্রয়োজন তখন সেটা করা হয়।  অনেক গ্রুপ ঝিমায়।  মেম্বার আছে কিন্তু অ্যাকটিভ মেম্বার নেই। কিন্তু আমাদের গ্রুপে ১০ লাখের মধ্যে ৯ লাখই অ্যাকটিভ মেম্বার। আমাদের পোস্টে রিচ অনেক বেশি।  ১৫-২০ মিনিটের মধ্যে দেড়-দুই হাজার মানুষের কাছে চলে যায়। এক সপ্তাহে আমাদের পোস্ট পড়ে ৩০ হাজার। সপ্তাহে রিঅ্যাকশান পড়ে ৮ লাখের ওপরে।  আমরা দাবি করতেই পারি, বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় অ্যাক্টিভ গ্রুপ ‘রিসাইকেল বিন’।

শ্রুতিলিখন: রাসেল হাওলাদার 

/এপিএইচ/এমওএফ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে ৪ কিশোর সংশোধনাগারে
শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে ৪ কিশোর সংশোধনাগারে
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
এআই প্রযুক্তিতে প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম
এআই প্রযুক্তিতে প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম
সর্বাধিক পঠিত
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
পিএসসির সদস্য ড. প্রদীপ কুমারকে শপথ করালেন প্রধান বিচারপতি
পিএসসির সদস্য ড. প্রদীপ কুমারকে শপথ করালেন প্রধান বিচারপতি
পরীমনির বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ সত্য’, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন
পরীমনির বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ সত্য’, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন