X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

দিনে তিন লাখ গ্রাহক বাড়ছে নগদ-এ: মিশুক

গোলাম মওলা
১৯ মার্চ ২০২১, ১১:০০আপডেট : ১৯ মার্চ ২০২১, ১১:০০

মোবাইল ফোনে আর্থিক লেনদেনকে সাধারণ মানুষের জীবনের অংশ হিসেবে পরিণত করেছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’। দেশের পেমেন্ট ইকোসিস্টেমে দারুণ পরিবর্তন এনেছে ‘নগদ’। যে কোনও ফোন থেকে *১৬৭# ডায়াল করে অ্যাকাউন্ট খোলাটাও ছিল নতুন কিছু। দিনে এখন প্রায় তিন লাখ অ্যাকাউন্ট খোলা হচ্ছে নগদ-এ। তাছাড়া সর্বনিন্ম ক্যাশ-আউট চার্জ ও ফ্রি সেন্ডমানি সুবিধা মাত্র দুই বছরের মধ্যে ‘নগদ’-কে আর্থিক খাতে আলোচনার শীর্ষে এনেছে।

সহ-প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে শুরু করে গত দুই বছরে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে প্রতিষ্ঠানটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন তানভীর এ মিশুক। ‘নগদ’-এর নানা দিক নিয়ে তার সঙ্গে কথা বলেছেন বাংলা ট্রিবিউনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক গোলাম মওলা

বাংলা ট্রিবিউন: লেনদেন হচ্ছে ডিজিটাল পদ্ধতিতে, কিন্তু নামটা ‘নগদ’। নামের যৌক্তিকতা কীভাবে দেখছেন?

তানভীর এ মিশুক: টাকা যে ফর্মেই থাক না কেন, সেটি যদি যে কোনও প্রয়োজনে তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবহার করা যায়, তবে সেটিই টাকার সবচেয়ে ভালো উপযোগিতা। ‘নগদ’-এর মাধ্যমে যে কোনও সময়, যে কোনও পরিস্থিতিতে নিরাপদে টাকাকে কাজে লাগানো যায়। আমরা মনে করি ‘নগদ’ নামটি দিয়ে টাকার ব্যবহারিক উপযোগিতা বাড়ানো সম্ভব হয়েছে। তাছাড়া ‘নগদ’ এখন সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন যাপিত জীবনের অংশ। সুতরাং নামটি নিঃসন্দেহে যথাযথ।

বাংলা ট্রিবিউন: ‘নগদ’-এর গ্রাহক সংখ্যা কত? গ্রাহক বৃদ্ধির হার সম্পর্কেও জানতে চাই।

তানভীর এ মিশুক: বর্তমানে ‘নগদ’-এর গ্রাহক ৩ কোটি ২৫ লাখের কিছু বেশি। শুরু থেকেই গ্রাহক নিবন্ধন প্রক্রিয়া সহজ করার মাধ্যমে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বাড়ানোর চেষ্টা করছি আমরা। গত বছরের শুরুর দিকে যে কোনও মোবাইল ফোন থেকে *১৬৭# ডায়াল করে পিন সেট করার মাধ্যমে ‘নগদ’-এর অ্যাকাউন্ট খোলার প্রক্রিয়া চালু হয়। এখন দিনে প্রায় তিন লাখ নতুন গ্রাহক যোগ হচ্ছে। আর্থিক খাতের এ মাধ্যমে সামগ্রিক ডিজিটালাইজেশন নিশ্চিত করেছে ‘নগদ’।

বাংলা ট্রিবিউন: সম্প্রতি ‘বিবেকের আয়না’ ক্যাম্পেইন চালু করেছে ‘নগদ’, বিস্তারিত জানাবেন কি?

তানভীর এ মিশুক: দেশে এক দশক আগে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস চালু হলেও গ্রাহক পর্যায়ে খরচের হার শুরুর মতোই রয়ে গেছে। এটা নিয়ে কোনও অপারেটর তেমন কাজ করেনি। ক্যাশ-আউটের কথাই ধরুন, ২০১১ সালে ক্যাশ-আউটের যে চার্জ ঠিক হলো তা এখনও নেওয়া হচ্ছে। আবার সেন্ড মানিতে অনেক এমএফএস ৫ টাকা বা তার বেশি চার্জ নিয়ে থাকে। পরে যখন এমএফএস-এর মাধ্যমে বিল দেওয়ার সেবাটি যুক্ত হল তখনও আমরা দেখছি প্রতিটি বিলের সঙ্গে গ্রাহকদের কাছ থেকে ৫ টাকা থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত আদায় করা হচ্ছে। এসব জায়গায় আমরা পরিবর্তন এনেছি। ‘নগদ’ সেন্ড মানি সম্পূর্ণ ফ্রি। এক হাজার টাকায় ক্যাশ-আউট চার্জ নামিয়ে এনেছে ৯ টাকা ৯৯ পয়সায়। প্রায় সব ক্ষেত্রে ইউটিলিটি বিল প্রদান ফ্রি করেছে ‘নগদ’। অ্যাকাউন্ট খুলতেও সময় লাগছে মাত্র কয়েক সেকেন্ড। ক্যাম্পেইনটিতে বিষয়গুলো সম্পর্কে সাধারণ মানুষদের সচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।

দিনে তিন লাখ গ্রাহক বাড়ছে নগদ-এ: মিশুক বাংলা ট্রিবিউন: সরকারি ভাতার একটা বড় অংশ ‘নগদ’-এর মাধ্যমে বিতরণ হচ্ছে, পুরোটা নয় কেন? জি-টু-পি পদ্ধতিতে এখন কতজন উপকৃত হচ্ছে?

তানভীর এ মিশুক: সরকারি সেবা হিসেবে ‘নগদ’ প্রথম থেকেই সরকারের প্রথম পছন্দ। উপকারভোগীদের কোনও খরচ ছাড়া টাকা পৌঁছে দিতে ‘নগদ’-এর প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। জি-টু-পি এর মাধ্যমে ঠিক কতজন মানুষ সরকারের টাকা পাচ্ছে, এটা নির্দিষ্ট করে বলা না গেলেও একটি ধারণা দিতে পারি। যেমন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা পর্যায়ের প্রায় দেড় কোটি শিক্ষার্থীর কাছে সরকারের উপবৃত্তির টাকা পৌঁছে দিচ্ছে ‘নগদ’। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বয়স্ক, বিধবা ও প্রতিবন্ধী ভাতার ৭৫ শতাংশ টাকা সরকার ‘নগদ’-এর মাধ্যমে বিতরণ করছে। এর আগে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঈদ উপহারের টাকা ১৭ লাখ পরিবারের কাছে পৌঁছে দিয়েছে ‘নগদ’। একইসঙ্গে মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভাতাও বিতরণ করেছি আমরা। তার আগে কোভিড-এর জোরদার সময়ে সবাই যখন কাগুজে টাকার ব্যবহার নিয়ে ভয় পাচ্ছিল তখন একমাত্র ‘নগদ’ই কোভিড টেস্টের পেমেন্ট দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল ডিজিটাল মাধ্যমে।

একের পর এক সেবার মাধ্যমে ভাতা-বিতরণকে স্বচ্ছ ও আধুনিক করেছে ‘নগদ। তবে গতবছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে কোনও সরকারি ভাতা বিতরণ ‘নগদ’-এর মাধ্যমে করার পরামর্শ দিলেও এখনও দেখা যাচ্ছে কিছু কিছু সংস্থা সে নির্দেশনা মানছে না।

বাংলা ট্রিবিউন: গ্রাম পর্যায়ে নগদ-এর প্রচারণা কেমন? প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ কী উদ্যোগ আছে?

তানভীর এ মিশুক: আনুষ্ঠানিক লেনদেন প্রক্রিয়ার বাইরে থাকা মানুষকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে নিয়ে আসাই ‘নগদ’-এর প্রধান লক্ষ্য। সেক্ষেত্রে কম খরচে ক্যাশ-আউট ও ফ্রি সেন্ড মানির প্রতিই গ্রামবাসীর আগ্রহ বেশি। তাছাড়া কোভিডের সময় ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য ক্যাশ-আউট চার্জ হাজারে ৬ টাকায় নামিয়ে আনা হয়।

বাংলা ট্রিবিউন: প্রতিযোগিতায় এগিয়ে যেতে ‘নগদ’ কোনও প্রতিবন্ধকতার শিকার হচ্ছে?

তানভীর এ মিশুক: প্রতিযোগিতাকে স্বাগত জানাই। তবে অসুস্থ প্রতিযোগিতা কাম্য নয়। ‘নগদ’ বাজারে আসার শুরু থেকেই বিভিন্নভাবে প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। তবে আমি চাই প্রতিযোগিতার মাঠ মসৃণ হোক। এতে গ্রাহকেরই লাভ। সারাদেশে আমাদের ব্যানার ও পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হয়। কখনও আমাদের ব্যানারের ওপর আরেকটা ব্যানার ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। আমাদের উদ্যোক্তা বা অন্যদের এজেন্ট অনেক সময় একই ব্যক্তি হয়। তাদের হুমকি দেওয়া হয় যাতে দোকানে ‘নগদ’-এর সেবা না রাখে। তবে আশার কথা হলো এসব করেও আমাদের থামানো যায়নি। ‘নগদ’ ও প্রধানমন্ত্রীকে জাড়িয়ে মিথ্যা, বানোয়াট ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে লাখ লাখ লিফলেটও বিতরণ করা হয়েছিল। এসব যা-ই ঘটুক, আমি বলবো আমরা নিজেদের কাজ করে যাবো।

বাংলা ট্রিবিউন: আমরা দেখেছি সরকারি সেবা হওয়া সত্ত্বেও সরকারি মোবাইল অপারেটর অতটা এগুতে পারেনি। ‘নগদ’-এর কি তেমন কোনও সমস্যা রয়েছে?

তানভীর এ মিশুক: মোবাইল অপারেটর টেলিটক বেশিদূর এগোতে পারেনি, এ কথাটি যেমন সত্য, তেমনি টেলিটক বাজারে নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখার জন্য একটি শক্তি, এটিও সত্য। বাজারের সবচেয়ে কম কলরেট, ইন্টারনেট প্যাকেজ থেকে শুরু করে সবকিছুতে ভারসাম্য ধরে রেখেছে টেলিটক। বাজারে আমরা যেসব চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছি তা তো বলেছি। সেসব বাদ দিলে সামান্য কিছু সমস্যা মোকাবিলা করছি এই মুহূর্তে। যা কেটে গেলে এগিয়ে যেতে আর বাধা থাকবে না।

বাংলা ট্রিবিউন: ‘নগদ’-নিয়ে দীর্ঘমেয়াদে পরিকল্পনা কী?

তানভীর এ মিশুক: বড় পরিকল্পনা অবশ্যই আছে। আমরা চাই ‘নগদ’ দেশের এক নম্বর মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস হোক। আমরা চাই দেশের মানুষ আরও কম খরচে ও সহজ শর্তে মোবাইলে টাকা লেনদেন করুক। সেবা সহজ করতে প্রাযুক্তিক কিছু পরিবর্তন আমরা আনতে যাচ্ছি।

বাংলা ট্রিবিউন: দশ বছর পর ‘নগদ’কে কোন জায়গায় দেখতে চান?

তানভীর এ মিশুক: দশ বছর অনেক সময়। তার আগেই জাতীয় ওয়ালেট হতে চাই আমরা। এ ছাড়া দেশের প্রথম ডিজিটাল ব্যাংক হওয়ার চেষ্টাও আছে আমাদের। ডিজিটাল ব্যাংক হিসেবে কাজ করার প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়েছি। সরকারের অনুমোদনে পেলেই কাজ শুরু করতে পারব। গ্রাহকদের চমক দেওয়ার চেষ্টা তো সবসময়ই থাকে। দেখা যাক সামনে কী আসে!

বাংলা ট্রিবিউন: মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস খাতের বাজারে প্রতিযোগিতা কোন পর্যায়ে আছে? ‘নগদ’ কতটা ভূমিকা রাখতে পারল?

তানভীর এ মিশুক: শুরু থেকেই দেশে এমএফএস খাতে একচেটিয়া দেখা যাচ্ছে। একজন যা করেছে সবাই সেটাই অনুসরণ করেছে। ১৬-১৭টি এমএফএস সার্ভিস বাজারে আছে, অথচ একমাত্র ‘নগদ’ ছাড়া কেউ ক্যাশ আউট নিয়ে এই এক দশকে কোনও আওয়াজ তোলেনি। একইভাবে সেন্ড মানি করতে টাকা লাগে না, এটি বলার সাহসও করেছে কেবল ‘নগদ’। ‘নগদ’-এর এমন দৃষ্টান্তের কারণে কিন্তু এখন অনেকে সেন্ড মানি চার্জ না রাখার বিষয়ে কাজ করছে। এটিই ‘নগদ’-এর সফলতা। মাত্র দুই বছরেই ‘নগদ’ দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এমএফএস অপারেটর।

বাংলা ট্রিবিউন: বাংলাদেশ ব্যাংক মাইক্রো মার্চেন্ট পেমেন্টের জন্যে সম্প্রতি মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস কোম্পানিগুলোকে অনুমোদন দিয়েছে। আপনারা কবে নাগাদ এই সেবা নিয়ে আসতে পারবেন?

তানভীর এ মিশুক: আমরা প্রস্তুতি নিয়েছি। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি সেবাটি চালু হবে। এটি চালু হলে রাস্তার হকারকেও ডিজিটাল লেনদেনের মধ্যে আনা যাবে। দেশের অর্থনৈতিক চিত্র বদলে দেওয়া যাবে বলে আশার বিশ্বাস।

বাংলা ট্রিবিউন: ‘নগদ’ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাময়িক অনুমোদন নিয়ে সেবা দিচ্ছে, স্থায়ী লাইসেন্স কবে পাবেন বলে আশা করছেন?

তানভীর এ মিশুক: স্থায়ী লাইসেন্স পেতে হাতে আরো কয়েক মাস সময় আছে। তবে আশা করি নির্ধারিত সময়ের আগেই সুসংবাদ দিতে পারবো।

বাংলা ট্রিবিউন: যেকোনও ফোন থেকে *১৬৭# ডায়াল করে ‘নগদ’-এর অ্যাকাউন্ট খোলার সুবিধা সাড়া ফেলেছে। আবার এই প্রক্রিয়ার নিরাপত্তা নিয়ে সমালোচনাও আছে।

তানভীর এ মিশুক: *১৬৭# কতটা সাড়া ফেলেছে তার প্রমাণ হলো সেকেন্ডে তিনজনেরও বেশি গ্রাহক ‘নগদ’-এ অ্যাকাউন্ট খুলছে। ভালো কাজের শুরুতে সমালোচনা হবে, এটাই স্বাভাবিক। দুই বছর আগে আমরা যখন দেশে প্রথমবারের মতো ডিজিটাল কেওয়াইসি’র প্রবর্তন করলাম তখন কি কম সমালোচনা হয়েছে? কিন্তু দেখুন, সবাই সেই উদ্ভাবন থেকে সুবিধা নিচ্ছে। ডিজিটালি সবাই অ্যাকাউন্ট খুলছে। নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানের নিয়ম ও মানুষের ব্যক্তিগত তথ্যের সম্পূর্ণ সুরক্ষা মেনেই আমাদের প্রক্রিয়া চলছে।

বাংলা ট্রিবিউন: ‘নগদ’-এর মার্কেট শেয়ার কেমন?

তানভীর এ মিশুক: ‘নগদ’-এর বর্তমান বাজার শেয়ার ৩৫ শতাংশ। এ বছর শেষে ৫০ শতাংশ গ্রাহকদের আমাদের নেটওয়ার্কে নিয়ে আসতে চাই।

/এফএ/
সম্পর্কিত
আইসিটির ‘ট্যাক্স হলিডে’ নিয়ে কাজ করতে হবে: নিয়াজ মোর্শেদ এলিট
ওয়ালটনের চিফ বিজনেস অফিসার মোস্তফা নাহিদ হোসেন‘দেশের টেলিভিশন বাজারের ৩০ শতাংশ ওয়ালটন টিভির দখলে’
যমুনা ইলেকট্রনিক্সের মার্কেটিং ডিরেক্টর সেলিম উল্যা সেলিম‘টিভি দেখার এক নতুন অভিজ্ঞতা এনে দিলো যমুনা টিভি’
সর্বশেষ খবর
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে করারোপ: আইনের বিশ্লেষণ
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে করারোপ: আইনের বিশ্লেষণ
ইউক্রেনের মার্কিন সামরিক সহায়তা আইনে স্বাক্ষর বাইডেনের
ইউক্রেনের মার্কিন সামরিক সহায়তা আইনে স্বাক্ষর বাইডেনের
নামাজ শেষে মোনাজাতে বৃষ্টির জন্য মুসল্লিদের অঝোরে কান্না
নামাজ শেষে মোনাজাতে বৃষ্টির জন্য মুসল্লিদের অঝোরে কান্না
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগে বৃষ্টির আভাস
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগে বৃষ্টির আভাস
সর্বাধিক পঠিত
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
‘বয়কট’ করা তরমুজের কেজি ফের ৬০ থেকে ১২০ টাকা
‘বয়কট’ করা তরমুজের কেজি ফের ৬০ থেকে ১২০ টাকা