X
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪
১৪ চৈত্র ১৪৩০

নতুন অর্থবছরের বাজেটে আমার প্রত্যাশা

ড. জেবউননেছা
২১ মে ২০২১, ১৬:০৩আপডেট : ২১ মে ২০২১, ১৬:০৩
ড. জেবউননেছা রাজধানীতে যে এলাকায় আমি বাস করি সেখানে আমার বাসার সামনে একটি মাঠ আছে। সে মাঠে আমার ছেলেটা মাঝে মাঝে খেলাধুলা করতে যায়। তাকে ইচ্ছে করেই জিজ্ঞেস করলাম এই মাঠটির সুরক্ষার জন্য কি কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে? সে বললো, মাঠে ঘাস লাগানো প্রয়োজন। মাঠ সংরক্ষণে দুজন কর্মচারী রাখা দরকার। মাঠের পাশে টং দোকানগুলো উঠিয়ে দেওয়া দরকার।

ছেলেটার বয়স চৌদ্দ বছর। এই এতটুকু বাচ্চা কীভাবে মাঠ সুরক্ষা করতে হবে তা জানে। তার এই কথা শুনে মনে হলো, কয়দিন পূর্বে রাজধানীর একটি হাসপাতালে এক আত্মীয় নিয়ে গিয়েছিলাম। করোনা আইসোলেশন ওয়ার্ডে এমন একটি বিছানায় তাকে দেওয়া হলো, যেখানে  হাইফ্লো অক্সিজেন নেই। প্রশাসনকে জিজ্ঞাসা করেই জানতে পারি হাইফ্লো অক্সিজেন নেই। আমি বললাম, আমার রোগীকে এক ঘণ্টার মধ্যে অক্সিজেন দেওয়া না হলে এই হাসপাতালের প্রধান ফটকে দাঁড়িয়ে প্রেস কনফারেন্স করবো। তারা তটস্থ হয়ে অক্সিজেন সরবরাহ করে ২৫ মিনিটের মধ্যে। প্রশ্ন হলো ওই হাসপাতালে নিয়োজিত কর্মকর্তারা কি অন্ধ হয়ে গিয়েছেন? কয়দিন পূর্বে গাজীপুর থেকে ফেরার পথে প্রচণ্ড বৃষ্টির কবলে পড়ি। উত্তরার দিকে এসেই পড়ে গেলাম প্রচণ্ড  জলাবদ্ধতায়। ব্যক্তিগত গাড়িচালক বারবার বলছিলো গাড়ির সাইলেন্সের পাইপে ( যে পাইপ দিয়ে ইঞ্জিনের ধোঁয়া বের হয়) পানি প্রবেশ করে যেকোনও সময় গাড়ি  বন্ধ হয়ে যেতে পারে। প্রশ্ন হলো, রাজধানীর  জলাবদ্ধতার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কি লক্ষ করেন না? সম্প্রতি নিজ জীবনের শৈশব নিয়ে কাজ করে বাবার দিনলিপি ঘাঁটতে গিয়ে দেখি বাবা দেড় বছর বয়সে আমাকে রাজধানীর ধুপখোলা মাঠের মেলা থেকে কাঠের ঘোড়া কিনে দিয়েছিলেন। সেই ধুপখোলা মাঠ সম্পর্কে গুগলে অনুসন্ধান করতে গিয়ে দেখি, ধুপখোলা মাঠটি প্রায় বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। নানা রকমের দখলদারিত্বের কারণে। এটি দেখে মনে হলো চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে কানসাট জমিদারবাড়ির কথা। জমিদারবাড়ির আশপাশের সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে বাড়িটির ছাদ ও দেয়াল ভেঙে পড়ছে। এর  কয়দিন পূর্বে রংপুরের পায়রাবন্দে রোকেয়ার বাড়িতে যাই। সেখানে গিয়ে দেখি  অস্পষ্ট একটি নামফলক। সবুজ শ্যাওলা দিয়ে আবৃত। যেখানে লেখা বেগম রোকেয়ার বাড়ি, প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতর। একটু এগোতে বাম দিকে জেলা পরিষদের পরিত্যক্ত বাংলো। ৩৩ শতকের ওপর এই বাংলোটি গত ১৫ বছর ধরে এভাবেই পড়ে রয়েছে। সংস্কারের কোনও উদ্যোগ নেই। ডানদিকেই বেগম রোকেয়ার পারিবারিক মসজিদের ধ্বংসাবশেষ। একটি মিম্বার নিয়ে খুঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে এ বিষয়ে কি কোনও বাজেট নেই? গাজীপুর মৌচাকের কাছে মুরাদপুর গ্রামে রাস্তায় বাতি নেই। মাঝে মাঝেই সেখানে চুরি ডাকাতি হয়। প্রশ্ন হচ্ছে উক্ত ইউনিয়ন পরিষদে কি  এই বিষয়টি সম্পর্কে বাজেট নেই?

সামনে ৩ জুন ২০২১-২০২২ অর্থবছরের বাজেট পেশ করা হবে। অনেকেই ভাবছেন বাজেটের আকার নিয়ে। আর আমি ভাবছি বাজেটের অর্থ ব্যয়ের সদিচ্ছা এবং আন্তরিকতা নিয়ে। উপরোক্ত টুকরো ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, প্রতিটি সেক্টরে বাজেট বরাদ্দ করা হয়। কিন্তু সেই বাজেটের যদি পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা হতো, তাহলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয়টির অবতারণা করতে হতো না।

গত বছর করোনাকালে ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট যদি বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখা যায়, স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ছিল ৫.৮%, শিক্ষা এবং প্রযুক্তি খাতে ১৯.৪%, কৃষি খাতে ৫.৫%, সামাজিক নিরাপত্তা এবং কল্যাণমূলক খাতে ৩.১% , খনিজ ও জ্বালানি খাতে  ১২.৪%, লোকপ্রশাসন খাতে ৫.৮%, স্থানীয় সরকার এবং উন্নয়ন খাতে ১৫.৭%, পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে ২৫.২%  এবং অন্যান্য খাতে ৭.১% বরাদ্দ করা হয়েছিল। করোনার এই অতিমারিতে বরাদ্দকৃত বাজেট পুরোপুরি ব্যয় করা হয়েছে কিনা তা বলা ভীষণ কঠিন। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, চলতি অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বাড়ানো হলেও মার্চ ২০২১ পর্যন্ত স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ তার বরাদ্দের ২১ % ব্যয় করেছে। উল্লেখ্য, বিগত ১০ বছরে (২০১০-২০২০)-এর তথ্য থেকে দেখা যায়, স্বাস্থ্য বিভাগ বরাদ্দকৃত অর্থের ৮৩%-এর বেশি কখনও ব্যয় করতে পারেনি। ২০১১ সালের স্বাস্থ্যনীতিতে উল্লিখিত ২০১৬ সালের মোট বাজেটের অন্তত দশভাগ বরাদ্দ প্রদানের প্রতিশ্রুতি আজও বাস্তবায়ন হয়নি। কোভিড-১৯ বিপর্যয়ে দেশজুড়ে যখন অনলাইন ক্লাসের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হচ্ছে, তখন দেখা যায় কেউ কেউ গাছে উঠে নেটওয়ার্ক খুঁজছে, কেউবা নদীর ধারে গিয়ে। তাছাড়া তৃণমূল পর্যায়ে তথ্য প্রযুক্তি সংক্রান্ত জ্ঞানের তেমন একটা প্রসারও ঘটেনি। ওদিকে সামাজিক সুরক্ষা জালের ব্যাপারেও ভাবতে হচ্ছে আমাদের। বিশাল জনগোষ্ঠী কর্মহীন হয়ে পড়েছে। তাদের সুরক্ষা প্রদান করাও রাষ্ট্রের দায়িত্ব। তবে রাষ্ট্র আন্তরিক হলেও তার শাখা প্রশাখা যদি আন্তরিক না হয়, তাহলে ক্ষত বাড়তেই থাকবে।

আসন্ন ২০২১-২০২২ অর্থবছরের বাজেটে একজন নাগরিক হিসেবে আমার বেশ কিছু  প্রত্যাশা রয়েছে। যার চুম্বকাংশ তুলে ধরছি।

শিক্ষা খাতে আমার প্রত্যাশা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য স্বল্প সুদে ল্যাপটপ প্রদান, মোবাইল ডাটা, অ্যান্ড্রয়েড ফোন ক্রয়ের ব্যাপারে সরকার ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগ গ্রহণ করা। প্রক্টরিং এক্সাম সিস্টেম সফটওয়্যার ক্রয়ের ব্যাপারে উদ্যোগ গ্রহণ করা। সব বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইনে লেকচার আপলোড, অনলাইনে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি, নম্বর প্রদানের সফটওয়্যার ক্রয়ের ব্যবস্থা করা। শিক্ষকদের অনলাইনে পাঠদানের জন্য পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ প্রদান করা। যেসব শিক্ষার্থী করোনাকালে ঝরে পড়েছে তাদের প্রয়োজনীয় আর্থিক সুরক্ষা প্রদানের বিষয়টি বিবেচনা করা। মাধ্যমিক এবং প্রাথমিক পর্যায়ে মধ্যাহ্ন আহার কর্মসূচি আরও সম্প্রসারণ করা।

কৃষি খাতে কৃষিকাজের কাঁচামাল তথা বীজ, কীটনাশক সার, ডিজেল ইত্যাদি পণ্যে ভর্তুকি প্রদান করা। কৃষি গবেষণা এবং কৃষি সংক্রান্ত গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত ও প্রযুক্তিগত উন্নয়ন করতে প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দ করা। অকৃষি খাতেও বিনিয়োগে খাদ্য নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা।

স্বাস্থ্য খাতে সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা। সকল নাগরিকের জন্য স্বাস্থ্য কার্ড প্রণয়ন করে জাতীয় স্বাস্থ্য বিমার আওতায় নিয়ে আসা। সরকারি হাসপাতালগুলোতে আইসিইউ বেড বাড়ানো, পর্যাপ্ত অক্সিজেনের ব্যবস্থা, জেলা শহরের হাসপাতালগুলোর জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করা, হাসপাতালের শয্যা বৃদ্ধি করা, হাসপাতালগুলোর রান্নাঘর সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করা। উন্নতমানের স্বাস্থ্য সরঞ্জাম ক্রয়ের ব্যাপারে বাজেট বরাদ্দ করা। স্বাস্থ্যসেবার মধ্যে সমন্বিত ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সামাজিক সুরক্ষা খাতে কমপক্ষে ২০% বাজেট বরাদ্দ করা। করোনাকালে যারা দরিদ্র থেকে দরিদ্র হয়েছেন তাদের জন্য কর্ম সৃষ্টি করা, উৎপাদনশীল কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা, টেকসই উপার্জন ক্ষমতা সৃষ্টি করা, জেলাভিত্তিক তালিকার মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা। বিভিন্ন জেলায় যেসব ভিক্ষুক রয়েছেন, তাদের কর্মসংস্থান করে কাজে লাগানো। বিশেষায়িত উদ্যোগ গ্রহণ করা, করোনাকালে যারা বিদেশ থেকে ফেরত এসেছেন তাদের কর্মমুখী প্রশিক্ষণ প্রদান করার উদ্যোগ গ্রহণ করা।

নারীদের জন্য জেন্ডার সংবেদনশীল বাজেট তৈরি করা। নারী করদাতাদের ক্ষেত্রে ৫ লাখ টাকা করমুক্ত আয়সীমা করা। জেন্ডার এবং সংবেদনশীল বাজেট আলাদা করে দেওয়া।  প্রতি মন্ত্রণালয়ে নারীদের জন্য বাজেট বরাদ্দ করা। নারীদের জন্য বেসরকারি উদ্যোগে ডে কেয়ার সেন্টার খোলার জন্য নীতিমালা প্রণয়ন করা। রাজধানীসহ জেলা শহরে যেসব পাবলিক টয়লেট রয়েছে, নারীদের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত  পাবলিক টয়লেট প্রতিষ্ঠা করা এবং হাইওয়েতে প্রতি জেলা শহরের প্রবেশমুখে নারীদের জন্য পাবলিক টয়লেটের ব্যবস্থা করা। ক্ষুদ্র, মাঝারি নারী উদ্যোক্তাদের প্রণোদনা দেওয়ার ব্যবস্থা করা। থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে নারী চিকিৎসক নিয়োগ করা, ভূমিহীন নারীদের নামে খাস জমি বরাদ্দ করে তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা। গ্রাম পর্যায়ে ধাত্রীদের প্রশিক্ষিত করার জন্য বাজেট বরাদ্দ করা। প্রত্যন্ত এলাকায় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য ভ্রাম্যমাণ ক্লিনিক তৈরি করার উদ্যোগ গ্রহণ করা।

এছাড়াও রাজধানী ঢাকাসহ যে যে এলাকায় পাঠাগার রয়েছে, সেসব পাঠাগারের বরাদ্দ বৃদ্ধি করা, খেলাধুলার মাঠের সুরক্ষার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করা, যেসব মাঠ দখল হয়েছে, সেসব মাঠ দখলদারিত্ব থেকে মুক্ত করা। রাজধানীর জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ, যেসব জলাশয়, ডোবা, নালা দখল হয়ে গিয়েছে এবং হারিয়ে যাচ্ছে সেগুলো ফেরত আনার ব্যবস্থা করা। বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের নামফলকগুলো সংস্কার এবং প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন সঠিকভাবে সংরক্ষণের জন্য বরাদ্দ ব্যবস্থা করা। পর্যটন খাতের জন্য সমন্বিত পরিকল্পনা করা। কেননা, করোনা পরিস্থিতির কারণে পর্যটন খাতও স্থবির হয়ে পড়েছে।

পর্যটন খাতে প্রণোদনা প্রদান করা। ই-কমার্সভিত্তিক ব্যবসার উন্নয়নের  জন্য বাজেট বরাদ্দ করা।  সর্বোপরি, বাজেট ঠিকমতো বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা সেজন্য মনিটরিং টিম গঠন করা।

গত ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে পূর্ণ উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছে। ২০৩০ সালে এসডিজির লক্ষ্যমাত্রার অর্জন, ২০৪১ সালে উন্নত দেশ সোনার বাংলা, ২০৭১ সালে স্বাধীনতার ১০০ বছর পূর্তিতে সমৃদ্ধির সর্বোচ্চ শিখরে ২১০০ সালে ডেল্টা প্ল্যান অর্জনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে সরকার আন্তরিকভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছে। সে চেষ্টার সঙ্গে মানসিকভাবে একত্রিত হওয়া বড্ড প্রয়োজন। অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার ধারাবাহিকতায় ২০২১-২০২২ অর্থবছরের বাজেট বাস্তবায়নের জন্য দরকার  একটি স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক এবং আন্তরিক প্রচেষ্টা।  প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘে প্রদত্ত ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘জনগণের ঐক্যবদ্ধ ও সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমেই আমরা আমাদের নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে সক্ষম হতে পারি, গড়ে তুলতে পারি উন্নততর ভবিষ্যৎ।’ দূরদর্শী রাজনীতিবিদ মহান নেতা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমিও একমত। আসুন সবাই মিলে একটি সুস্থ সুন্দর স্বচ্ছ, দুর্নীতিমুক্ত, উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলি। নতুন অর্থবছরের বাজেট সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে  সবাই মিলে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হই। এই আমার প্রত্যাশা।

লেখক: অধ্যাপক, লোকপ্রশাসন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
ভাইস চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নারী উন্নয়ন ফোরামের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
ভাইস চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নারী উন্নয়ন ফোরামের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
কাপ্তাই হ্রদে পানি স্বল্পতায় কমেছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি স্বল্পতায় কমেছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
মৌলভীবাজারে ৬ জনের মৃত্যুর ঘটনা মর্মান্তিক: মানবাধিকার কমিশন
মৌলভীবাজারে ৬ জনের মৃত্যুর ঘটনা মর্মান্তিক: মানবাধিকার কমিশন
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ