X
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

মিয়ানমারের ছায়া সরকার ও ‘রোহিঙ্গাদের স্বীকৃতি’!  

রাহমান নাসির উদ্দিন
১৪ জুন ২০২১, ১৫:২৭আপডেট : ১৪ জুন ২০২১, ১৬:৪০

রাহমান নাসির উদ্দিন বাংলাদেশের বেশ কিছু প্রিন্ট এবং  ইলেকট্রনিক মিডিয়া ‘মিয়ানমারের ছায়া সরকার রোহিঙ্গাদের অবশেষে স্বীকৃতি দিচ্ছে’ বলে একটা খবর প্রচার করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সে খবরটি ঘুরে বেড়াচ্ছে। অনেকে ‘ছায়া’ শব্দটি বাদ দিয়ে একটু আলগা ‘মায়া’ লাগিয়ে বলছে ‘অবশেষে মিয়ানমারের সরকার রোহিঙ্গাদের স্বীকৃতি দিচ্ছে’। বিশেষ করে টুইটারে ছায়া সরকার কর্তৃক বিলিকৃত দুই পৃষ্ঠার একটা বিবৃতি হাজার হাজার শেয়ার হচ্ছে এবং রোহিঙ্গাদের স্বীকৃতির জন্য মিয়ানমারকে ‘বাহাবা’ দিচ্ছে। কিন্তু বিষয়টি একেবারেই সে রকম নয়। বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা রোহিঙ্গা অভিবাসী-অ্যাক্টিভিস্টরাও এটা নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছে। তিন পৃষ্ঠার এ বিবৃতি মিডিয়ায় আসার পর চতুর্দিকে হৈ-হৈ-রৈ-রৈ আওয়াজ শোনা যাচ্ছে, যা ‘আসল সোনা ছাড়িয়ে নকল সোনা নিয়ে’ আত্মপ্রসাদে ভোগার শামিল। কেননা, এটা একটা ‘স্রেফ লোক দেখানো পলিটিক্স’ কিংবা আরও শক্ত ভাষায় বললে ‘অত্যন্ত নিম্নমানের এবং তৃতীয় শ্রেণির ট্রিক্সের পলিটিক্স’। আর আমরা শানে নুযুল না-বুঝে বেশুমার লাফাচ্ছি! বিষয়টি একটু পরিষ্কার করি।

২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে সেনাবাহিনী মিয়ানমারের ক্ষমতা দখল করে। ২০২০ সালের নভেম্বরের ৮ তারিখে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে অং সান সু চি’র নেতৃত্বাধীন রাজনৈতিক দল ‘ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি’ প্রায় ৮৩ শতাংশ ভোটে নির্বাচিত হয়ে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারির ১ তারিখ পার্লামেন্টে নতুন মেয়াদে ৫ বছরের জন্য সরকার গঠন করার কয়েক ঘণ্টা আগে সু চি এবং মিয়ানমারের প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতার করে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলে নেয়। কিন্তু সামরিক বাহিনীর এ অবৈধ ক্ষমতা দখলকে মিয়ানমারের সাধারণ জনগণ মেনে নেয়নি। তারা রাস্তায় নেমে সামরিক জান্তা সরকারবিরোধী আন্দোলন শুরু। জেনারেল মিন অং লাইয়ের নেতৃত্বাধীন সামরিক সরকার শুরুতেই আন্দোলনকারীদের ওপর চরম দমন-পীড়ন শুরু করে আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। কিন্তু সামরিক বাহিনীর দমন-পীড়ন প্রকারান্তরে মিয়ানমারের আরও অধিক জনগণকে জান্তাবিরোধী আন্দোলনে সম্পৃক্ত করে। আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হয় বিভিন্ন রাজ্যে বিভিন্ন নৃগোষ্ঠীর ছোট ছোট মিলিশিয়া বাহিনী। ফলে আন্দোলন আরও জোরদার চরিত্র ধারণ করে। সেনাবাহিনী প্রকাশ্যে গুলি করে আন্দোলনকারী অনেককে হত্যা করে একটা ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করে। ধরপাকড় করে মানুষকে ঘরে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চেষ্টা করে।

এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী এ পর্যন্ত প্রায় ৮৪৫ জন আন্দোলনকারীকে সেনাবাহিনী প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করেছে। প্রায় ৫ হাজার আন্দোলনকারীকে জেলে আটকে রেখেছে। কিন্তু এত হত্যাকাণ্ড এবং দমন-পীড়ন সত্ত্বেও আন্দোলন দমাতে পারেনি। অধিকন্তু আন্দোলন আরও জোরদার হয়েছে। পাশাপাশি সামরিক বাহিনী বিশ্বব্যাপী কোনও ধরনের জোর সমর্থন আদায় করতে রীতিমতো ব্যর্থ হয়েছে। কেবল চীন এবং আসিয়ান ছাড়া গোটা বিশ্ব মিয়ানমারের সামরিক অভ্যুত্থানকে কোনোভাবেই সমর্থন করেনি। প্রকৃত অর্থে, আসিয়ানও পুরোপুরি সমর্থন করেনি। শুধু চীন এ সামরিক অভ্যুত্থানকে বলেছে, ‘মন্ত্রিসভায় বড় ধরনের রদবদল’। এর বাইরে মিয়ানমারের সামরিক সরকার আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কোনও জায়গায় কোনও ইতিবাচক সাড়া পায়নি। বরং যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন মিয়ানমারের ওপর বিভিন্ন ধরনের সামরিক, কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে। এ রকম একটি প্রেক্ষাপটে যখন দেশের জনগণের কাছে সামরিক সরকারের কোনও গ্রহণযোগ্যতা নেই; আবার বহির্বিশ্বেও কোনও জায়গা নেই, তখন ২০২০ সালের নভেম্বরে নির্বাচিত এবং ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে ক্ষমতাচ্যুত এমপিরা মিলে একটি ছায়া সরকার গঠন করে, যারা মিয়ানমারের জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত বৈধ সরকার হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা করছে। ‘ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট অব মিয়ানমার’ নাম দিয়ে ২০২১ সালের এপ্রিলের ১৬ তারিখ এ ছায়া সরকার গঠিত হয়, যেখানে উইন মিন্টকে প্রেসিডেন্ট, সু চি’কে স্টেট কাউন্সিলর (হেড অব দ্য গভর্নমেন্ট) এবং মান উইন খাইন থানকে প্রধানমন্ত্রী করে একটা সরকারের রূপরেখা দাঁড় করানো হয়। এ সরকারে ‘ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি’র বাইরেও বিভিন্ন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর রাইভাল গ্রুপ বিশেষ করে আরাকান আর্মি, কাচিন, শান, কারেন, সান্নি, থায়াং, জুমি প্রভৃতি এবং বিভিন্ন রাজ্যে সক্রিয় বিভিন্ন আঞ্চলিক দলও এখানে যোগ দেয়। ফলে, এ ছায়া সরকার গোটা মিয়ানমারে একটা গণভিত্তি পেতে শুরু করেছে, যদিও সামরিক জান্তা সরকার এটাকে অবৈধ বলে ঘোষণা করেছে।

এ ছায়া সরকারকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য একটা জোর লবি চলছে। যেমন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ইউনিয়ন কনফেডারেশন এ ছায়া সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য জাতিসংঘকে অনুরোধ করেছে। আসিয়ানভুক্ত বিভিন্ন দেশের যেসব এমপি মানবাধিকার নিয়ে কাজ করেন তাদের নিয়ে গঠিত ফোরাম আসিয়ান পার্লামেন্টারিয়ান ফর হিউম্যান রাইটস গত ২৪ এপ্রিল আসিয়ানের যে মিটিং হয়েছিল সেখানে জান্তা সরকারকে না ডেকে ‘ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট অব মিয়ানমার’-এর প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানোর অনুরোধ করেছিল। আরও উল্লেখ্য, ‘ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট অব মিয়ানমার’ ২০২১ সালের মে মাসের ৫ তারিখ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে ‘পিপলস ডিফেন্স ফোর্স’ নামে একটি মিলিশিয়া গ্রুপও তৈরি করেছে, যারা ইতোমধ্যে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর নির্বিচার দমন-পীড়ন মোকাবিলা করছে। এই ‘ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট অব মিয়ানমারই জুনের তিন তারিখ রোহিঙ্গাদের সঙ্গে এর ছায়া সরকারের সম্পর্ক কী হবে তা নিয়ে তিন পৃষ্ঠার একটি বিবৃতি প্রকাশ করে। সে বিবৃতির মাধ্যমে ছায়া সরকারের সঙ্গে যোগ দিয়ে জান্তাবিরোধী আন্দোলনে সম্পৃক্ত হওয়ার জন্য রোহিঙ্গাদের আহ্বান জানানো হয়। সেখানে চারটি বিষয় গুরুত্বের সঙ্গে উল্লেখ করা হয়।

এক. বিবৃতিতে রোহিঙ্গাদের ‘রোহিঙ্গা’ বলে সম্বোধন করা হয়, যা সাধারণত মিয়ানমারের কোনও অফিসিয়াল এবং আন-অফিসিয়াল ডকুমেন্টে থাকে না। রোহিঙ্গাদের বলা হয় ‘আরাকানের মুসলিম’, ‘অবৈধ বাঙালি মুসলিম’, বা ‘ইলিগ্যাল মাইগ্রেটেড বাঙালি’। কিন্তু এ বিবৃতিতে রোহিঙ্গা সম্বোধন করাটা একাধারে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের অস্তিত্বকে স্বীকার করা বলেই অনেকে বিবেচনা করছেন।

দুই. রোহিঙ্গাদের সঙ্গে মিয়ানমার অন্যায় করেছে এবং ২০১৭ সালে মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের যে অত্যাচার ও নির্যাতন করেছে সেটা এ বিবৃতিতে স্বীকার করা হয়েছে। ফলে, অনেকে এটাকেও একটি ইতিবাচক দিক হিসেবে দেখছেন। কারণ, এতদিন পর্যন্ত এটা স্বীকারই করা হয়নি যে ২০১৭ সালে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম গণহত্যা এবং জেনোসাইড হয়েছে। তাই, মিয়ানমারের ছায়া সরকার কর্তৃক রোহিঙ্গা নির্যাতনের কথা স্বীকার করাও অনেকে রোহিঙ্গাদের স্বীকৃতি একটি ধাপ হিসেবে দেখছেন।

তিন. ২০১৭ সালের নির্যাতনের শিকার হয়ে যে ৭ লক্ষ ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছিল, ছায়া সরকার যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে তাদের মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেওয়া হবে বলে এ বিবৃতিতে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। অনেকে এটাকে রোহিঙ্গা এবং বাংলাদেশের জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি হিসেবে বিবেচনা করছেন।

চার. ছায়া সরকার যদি ক্ষমতায় আসে তাহলে ১৯৮৩ সালের নাগরিকত্ব আইন বাতিল করে মিয়ানমারের সব নাগরিককে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য নতুন নাগরিকত্ব আইন প্রণয়ন করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়, যেখানে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বও নিশ্চিত করা হবে। অর্থাৎ এ বিবৃতিতে রোহিঙ্গাদের তাদের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেওয়ার একটা পরোক্ষ প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।

এসব কারণেই মিয়ানমারের ছায়া সরকারের এ বিবৃতি বেশ সাড়া ফেলেছে। কিন্তু কোনও সেন্সিবল এবং সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষের পক্ষে এ বিবৃতি বিশ্বাস করা সহজ বলে আমার মনে হয় না। কেননা, যারা আজকে ছায়া সরকার গঠন করেছে, তারাই ১৯৮২ সালে নাগরিকত্ব আইন করে রোহিঙ্গাদের সাংবিধানিক কাঠামোর বাইরে ছুড়ে ফেলে তাদের রাষ্ট্রবিহীন মানুষে পরিণত করেছিল। যারা আজকে রোহিঙ্গাদের জন্য দরদ দেখাচ্ছেন তারাই ২০১৭ সালের আগস্টে রাখাইনে সংঘটিত জেনোসাইডের মূল পরিকল্পনাকারী এবং পরবর্তীতে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে সে জেনোসাইডের পক্ষে সাফাইকারী। যারা আজকে রোহিঙ্গাদের জন্য মায়াকান্না করছে তারাই রোহিঙ্গা শব্দটি পর্যন্ত মিয়ানমারে ব্যবহার করতে দেয়নি। তাহলে, হঠাৎ করে ‘গণেশ উল্টে গিয়ে একশ আশি ডিগ্রি ঘুরে’ পজিশন পরিবর্তন করার কারণ কী?

মনে রাখতে হবে, ‘অতি ভালা ভালা না। এর মধ্যে মতলব আছে’। আমার কাছে মনে হয়েছে, এর প্রধান কারণ হচ্ছে রোহিঙ্গাদের প্রতি যে আন্তর্জাতিক সমবেদনা আছে, রোহিঙ্গাদের ওপর জেনোসাইড সংঘটনের কারণে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ওপর যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের এক ধরনের না-খুশিত্ব আছে এবং রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব দিয়ে মিয়ানমারে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যে আন্তর্জাতিক একটা চাপ আছে, সেটা কাজে লাগিয়ে সু চি’র নেতৃত্বাধীন এ ছায়া সরকার মূলত আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে এক ধরনের স্বীকৃতি আদায়ের পলিটিক্স করছে। তাই এটা যতটা না রোহিঙ্গাদের জন্য দরদ, ততধিক নিজেদের অস্তিত্ব বাঁচানোর রাজনীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ ও সমর্থন আদায়ের রাজনৈতিক কূটনীতি। এটা হচ্ছে একটা সাধারণ গণিত! তাই, ছায়া সরকারের এ বিবৃতি নিয়ে এত আমোদিত হওয়ার কিছু নেই। যে ছায়া সরকারের নিজেরই কোনও কংক্রিট কোনও ছায়া নেই, তার তিন পৃষ্ঠার বিবৃতিকে রোহিঙ্গা সমস্যার সম্ভাব্য সমাধান ভাবা হচ্ছে ‘বোকার স্বর্গে বাস করার শামিল’।
পরিশেষে বলবো, আমরা মিয়ানমারের সামরিক অভ্যুত্থানকে সমর্থন করি না। কিন্তু নবগঠিত এ ছায়া সরকারকে সমর্থন করি। কেননা, এই ছায়া সরকার মিয়ানমারের জনগণের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে তৈরি। তারচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, স্বাধীন মিয়ানমারের ৭৩ বছরের ইতিহাসে এ প্রথম বিভিন্ন রাজ্যের ছোট ছোট নৃ-গোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব এবং অংশগ্রহণ নিয়ে একটি সরকার গঠিত হয়েছে, যদিও সেটা ছায়া সরকার। তাই, আমাদের এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাজ হচ্ছে এ ছায়া সরকারকে সমর্থন দেওয়া, যাতে মিয়ানমারে সত্যিকার গণতন্ত্র ফিরে আসে। কিন্তু এ ছায়া সরকার ক্ষমতায় এলেও রাতারাতি রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে বলে আমি মনে করি না। তবে, আশার কথা হচ্ছে এ ছায়া সরকার যদি তাদের অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে রোহিঙ্গাদের সম্পর্কে তাদের রাজনৈতিক এবং নীতিগত অবস্থান পরিবর্তন করে, তাহলে আমরা তাকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই। কিন্তু দুরাশার কথা হচ্ছে, এ ছায়া সরকারের এই আশ্বাসে আমার একটুও বিশ্বাস নেই।

লেখক: নৃবিজ্ঞানী ও অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
চাটমোহরে ঐতিহ্যবাহী ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু
চাটমোহরে ঐতিহ্যবাহী ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু
রাজশাহীতে দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হলো বিভাগীয় সর্বজনীন পেনশন মেলা
রাজশাহীতে দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হলো বিভাগীয় সর্বজনীন পেনশন মেলা
রুবেলকে শোকজ দিলো উপজেলা আ’লীগ, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের নির্দেশ পলকের
নাটোরে উপজেলা নির্বাচনরুবেলকে শোকজ দিলো উপজেলা আ’লীগ, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের নির্দেশ পলকের
এমপি দোলনের গাড়ি লক্ষ্য করে ইট নিক্ষেপ, সাংবাদিক আহত
এমপি দোলনের গাড়ি লক্ষ্য করে ইট নিক্ষেপ, সাংবাদিক আহত
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ