X
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
১১ বৈশাখ ১৪৩১

সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার আম বিক্রি নিয়ে শঙ্কা

দুলাল আবদুল্লাহ, রাজশাহী
১৪ জুন ২০২১, ২২:৩০আপডেট : ১৪ জুন ২০২১, ২৩:৩৬

রাজশাহীতে খুচরা বাজারে আমের কেজি ২০-২৫ টাকা। এসব আম পাইকারি বাজারে আরও কম দামে পাওয়া যায়। এরপরও ক্রেতা নেই। করোনা সংক্রমণের কারণে ক্রেতা কমে যাওয়ায় হঠাৎ কমে গেছে আমের দাম। এ অবস্থায় আম বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা পূরণে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।

সোমবার (১৪ জুন) উত্তরের দ্বিতীয় বৃহৎ আমের হাট বানেশ্বর, রাজশাহীর সাহেব বাজার, শালবাগান, রাজশাহী বাসস্ট্যান্ড আমের বাজার ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, রাজশাহী অঞ্চলে এবার প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকার আম বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা পূরণে আশাবাদী ছিল কৃষি বিভাগ। কিন্তু হঠাৎ লক্ষ্যমাত্রা পূরণে শঙ্কা প্রকাশ করেছে তারা। বাজারে উন্নত জাতের গোপালভোগ, খিরসাপাত ও ল্যাংড়া আম পাওয়া যাচ্ছে। তবে ক্রেতা সংকটে কমেছে দাম। কয়েক দিনের ব্যবধানে বানেশ্বর হাটে প্রতিমণে ২০০-৩০০ টাকা কমেছে আমের দাম। পাশাপাশি অন্যান্য বাজারেও কমেছে।

বিক্রেতাদের ভাষ্য, হাটে প্রচুর আম আমদানি হচ্ছে। সে তুলনায় ক্রেতা কম। তাই আম বিক্রি করতে হচ্ছে কম দামে। এতে চাষি ও বাগান কেনা ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

আম ব্যবসায়ী হাসান আলী বলেন, গত সপ্তাহে বানেশ্বর হাটে ল্যাংড়া আমের মণ বিক্রি হয়েছিল ১৩০০-১৫০০, খিরসাপাত ১৪০০-১৮০০ ও গোপালভোগ ১৯০০-২৩০০ টাকা। কিন্তু চলতি সপ্তাহে হাটে প্রচুর আম। ক্রেতা নেই। এ অবস্থায় আম সংরক্ষণের ব্যবস্থা থাকলে উপকৃত হতেন চাষি ও ব্যবসায়ীরা।

আম ব্যবসায়ী আমিনুল ইসলাম বলেন, রবিবার (১৩ জুন) বানেশ্বর হাটে গোপালভোগ আম ছিল না। সোমবার (১৪ জুন) খুবই কম ছিল। তবে অন্যান্য জাতের আম আছে। ল্যাংড়া আমের মণ ১২০০-১৩০০ টাকা, খিরসাপাত ১৮০০-২০০০ টাকা, স্থানীয় গুটি আম ৭০০-১০০০ টাকা, লক্ষণভোগ ৬০০-৮০০ টাকা ও রানিপছন্দ ১১০০-১২০০ টাকা বিক্রি হয়েছে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, রাজশাহীর বাজারগুলোতে এখন কয়েকটি জাতের আম বিক্রি হচ্ছে। কয়েকদিনের ব্যবধানে কেজিপ্রতি প্রায় ২০-২৫ টাকা কমেছে আমের দাম। সোমবার (১৪ জুন) সাহেব বাজারে কম দামে আম বিক্রি হয়েছে। এই বাজারে গোপালভোগের কেজি ৬৫-৭০, খিরসাপাত ৪৫-৫০, ল্যাংড়া ৩০-৩৫, স্থানীয় গুটি জাতের আম ১৫-২০, লক্ষণভোগ ২০-২৫ ও রানিপছন্দ ২৫-৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে।

রাজশাহী নগরীর শালবাগান বাজারের মোশাররফ ফল ভাণ্ডারের মালিক ও বিক্রেতা মোশাররফ বলেন, বাগান থেকে বাজার দরের চেয়ে ৩০০-৪০০ টাকা কমে আমের মণ কিনি। বাজারে আনার খরচ, শ্রমিক খরচ, আমের সাইজ বাছাই ও বিভিন্ন খরচের কারণে বেশি দামে বিক্রি করতে হয়।

ক্রেতা কম থাকায় এবার আম বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা পূরণে শঙ্কা দেখা দিয়েছে

তিনি বলেন, খিরসাপাত ৩৫-৪৫, ল্যাংড়া ৩৫-৪০ ও রানিপছন্দ ২৫-৩০ কেজি দরে বিক্রি করছি। তবে লকডাউনে কৃষিপণ্য বিক্রি করার অনুমতি থাকলেও নগরীতে রিকশা, অটোরিকশাসহ যাতায়াত ব্যবস্থা বন্ধ থাকায় আমের ক্রেতা কমে গেছে।

গত সপ্তাহে সাহেব বাজারে গোপালভোগের মণ ২০০০-২২০০, খিরসাপাত ১৬০০-১৮০০, ল্যাংড়া ১৪০০-১৬০০, স্থানীয় গুটি জাতের আম ৮০০-১০০০, লক্ষণভোগ ৭০০-৮০০, রানিপছন্দ ৮০০-৯০০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল।

এছাড়া অন্যান্য বাজার ঘুরে দেখা যায়, খিরসাপাত, রানিপছন্দ ও গোপালভোগ মানভেদে এক হাজার থেকে ১৬০০ টাকা মণ পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে ৩০-৪০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। হিমসাগর ৬০ টাকা কেজি দরে খুচরা বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি ৩০-৪০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।

আম ব্যবসায়ী আব্দুর রহিম বলেন, উন্নত জাতের আম বলতে গোপালভোগ, খিরসাপাত ও ল্যাংড়া আছে। খেতেও ভালো, দামও বেশি। কেনাবেচার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দূরের ব্যবসায়ী কম আসছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে অন্য জেলার কম ব্যবসায়ী আসছেন।

আম ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম বলেন, লকডাউনের কারণে বেশি রাত পর্যন্ত দোকান খোলা রাখতে পারছি না। ক্রেতাও কম। বেশি আম কিনলে নষ্ট হয়ে যায়। অনেকেই অনলাইনে আম কিনছেন। তাই আমের দোকানগুলোতে ক্রেতা কম।

আম ব্যবসায়ী রাজিবুল ইসলাম জানান, তিনি ঢাকা থেকে আম কিনতে এসেছেন। তার ঢাকায় আমের আড়ত রয়েছে। যদিও রাজশাহীতে তার ব্যবসায়িক প্রতিনিধি আছে। তিনি আম কিনে পাঠান। সপ্তাহে একবার আসেন তিনি। রাজিবুল বলেন, এবার আম বিক্রির অবস্থা ভালো না। এখন বেশিরভাগ মানুষ মোবাইল ফোন বা অনলাইনে অর্ডার করছেন। ফলে ব্যবসা কমেছে আমাদের।

রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, প্রতি বছর কৃষক ও এলাকাভিত্তিক উৎপাদিত ৩০ শতাংশ আম নষ্ট হয়। সেই সঙ্গে সংরক্ষণের অভাবে প্রায় ১০ শতাংশ নষ্ট হয়ে গেলে দাঁড়ায় ৪০ শতাংশ। প্রতি বছর অবহেলাজনিত কারণে ৪০ শতাংশ আম নষ্ট হয়।

রাজশাহী অঞ্চলে এবার প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকার আম বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে

রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক কেজেএম আবদুল আউয়াল বলেন, পরীক্ষামূলক সংরক্ষণের জন্য রাজশাহী বিভাগের দুটি জেলায় কোল্ড স্টোরেজ করা হচ্ছে। যার একটি রাজশাহীর শিবপুরহাট ও অপরটি নাটোরের আহম্মদপুরে। সেখানে চার মেট্রিক টন করে আম সংরক্ষণ সম্ভব হবে। পরীক্ষার ফল সন্তোষজনক হলে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে।

রাজশাহীর আঞ্চলিক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্যমতে, এবার প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকার আম বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। যেখানে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে আট লাখ ৫২ হাজার ১০০ মেট্রিক টন। যা গত বছর ছিল সাত লাখ ৭৬ হাজার ২৮৬ মেট্রিক টন। আর অর্জিত বাজার মূল্যে ছিল প্রায় চার হাজার ২৬৬ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। গত বছর আমের গড় মূল্য ছিল ৫৫ টাকা কেজি।

রাজশাহী জেলায় গত বছর আমের আবাদ হয়েছিল ১৭ হাজার ৬৮৬ হেক্টর জমিতে। ঘূর্ণিঝড় আম্পানের কারণে আমের আবাদের ক্ষতি হয়েছিল। ক্ষতি বাদে অর্জিত হয়েছিল ১৫ হাজার ১২ হেক্টর জমি। যেখানে উৎপাদন হয়েছিল এক লাখ ৭৯ হাজার ৫৪১ মেট্রিক টন আম।

এবার রাজশাহীতে ১৭ হাজার ৯৪৩ হেক্টর জমিতে দুই লাখ ১৯ হাজার মেট্রিক টন আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। তবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে উৎপাদন বৃদ্ধির সম্ভাবনার কথাও বলছে কৃষি বিভাগ। গত বছর রাজশাহীর আমের গড় মূল্যে ছিল প্রতিকেজি ৬০ টাকা। যা অন্যান্য জেলার চেয়ে বেশি।

২০২০ সালে নওগাঁয় ক্ষতি বাদে ২৩ হাজার ৮২৫ হেক্টর জমিতে দুই লাখ ৮৫ হাজার ৯০০ মেট্রিক টন আম উৎপাদন হয়েছিল। সেখানে আমের গড় মূল্যে ছিল প্রতিকেজি ৫০ টাকা। নাটোরে ক্ষতি বাদে চার হাজার ৬৮৫ হেক্টর জমিতে উৎপাদন হয়েছিল ৬৪ হাজার ৯৭২ মেট্রিক টন। যেখানে আমের গড় মূল্য ছিল প্রতিকেজি ৪৫ টাকা।

২০২০ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্ষতি বাদে ৩২ হাজার ৭৬৪ হেক্টর জমিতে দুই লাখ ৪৫ হাজার ২৮৫ মেট্রিক টন আম উৎপাদন হয়েছিল। যেখানে আমের গড় মূল্যে ছিল প্রতিকেজি ৫৮ টাকা।

বর্তমানে রাজশাহী অঞ্চলের আম ব্যবসায়ীরা আম বেচাকেনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। জমে উঠেছে অনলাইন বাজার। কিন্তু দাম কমে যাওয়ায় হতাশা প্রকাশ করছেন ব্যবসায়ীরা।

কয়েক দিনের ব্যবধানে বানেশ্বর হাটে প্রতিমণে ২০০-৩০০ টাকা কমেছে আমের দাম

এবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় আমের ব্যবসায় নেমেছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষার্থী। এসব উদ্যোক্তা ও খুচরা আম ব্যবসায়ীরা আশার কথা শোনাচ্ছেন।

জানা যায়, রাজশাহী, নওগাঁ, নাটোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম অনলাইনে বেচাকেনা হচ্ছে। তবে রাজশাহীর আম সবচেয়ে বেশি অনলাইনে বেচাকেনা হচ্ছে। রাজশাহীর ছোট বড় প্রায় সাড়ে ৫০০ ব্যবসায়ী সরাসরি ও অনলাইনেও ব্যবসা করছেন। অনলাইন ব্যবসায়ীরা কখনও সরাসরি আমবাগান আবার ছোট বড় মোকামগুলো থেকে পছন্দের আম কিনে সরবরাহ করছেন। অর্ডারের দু-তিনদিনের মধ্যেই ক্রেতার কাছে পৌঁছে দেন আম।

অনলাইনে আমের ব্যবসা করছেন রাজশাহী কলেজের শিক্ষার্থী সিজানুর রহমান সিজান। তিনি বলেন, অনলাইনে আমের ব্যবসা লাভজনক। আমার বাসা চাঁপাইনবাবগঞ্জে। কিন্তু আমি ঢাকায় থাকি। ঢাকা থেকেই অনলাইনে প্রচারণা চালিয়ে অর্ডার নিচ্ছি। চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীতে থাকা বন্ধুরা কুরিয়ারযোগে আম পাঠিয়ে দেয়। গতবার ভালো লাভ হয়েছিল। এবারও বিক্রি ভালোই।

এদিকে নতুন করে আমের ব্যবসায় যুক্ত হয়েছেন নাইম ইসলাম। কিন্তু আমের দাম কমে যাওয়ায় তিনি হতাশ। পড়াশোনার পাশাপাশি কয়েকটি আমের বাগান কিনেছেন। আম সংগ্রহ করে রাজশাহীর স্থানীয় বাজারসহ উদ্যোক্তাদের কাছে বিক্রি করছেন তিনি।

নাইম হোসেন বলেন, করোনার কারণে বাইরের ব্যবসায়ীরা আম কিনছেন না। করোনার অজুহাতে দামও কম। সাড়ে তিন লাখ টাকার বাগান কিনেছি। কিন্তু আমের যে দাম, তাতে চালান উঠবে না। আমি বাগানে ২৫-৩০ টাকা কেজিতে আম বিক্রি করি। অথচ সে আম খুচরা বাজারে ঠিকই ৬০-৭০ টাকা বিক্রি হয়। আসলে ক্ষতি আমাদেরও।

রাজশাহীর বাজারগুলোতে এখন কয়েকটি জাতের আম বিক্রি হচ্ছে

রাজশাহী আম ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজী মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, রাজশাহীতে এখন অনলাইনের মাধ্যমে আমের বেচাকেনা অন্যান্য সময়ের চেয়ে বেড়েছে। আগে যারা সরাসরি বিক্রি করতেন তারাও অনলাইনের দিকে ঝুঁকছেন। তবে আমের দাম কিছুটা কম।

রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. অলিম উদ্দিন বলেন, রাজশাহীর আম সব সময় গুণগত ও মানে ভালো। ক্রেতাদের মুখেও রাজশাহীর আমের সুনাম আছে। এবার আমে পোকাসহ রোগবালাইয়ের তেমন আক্রমণ নেই। সার্বিক দিক বিবেচনায় আমের উৎপাদনও বেড়েছে। তবে দাম কিছুটা কম।

রাজশাহী আঞ্চলিক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, এবার আমের উৎপাদন ভালো হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গুণগত মানও ভালো। রাজশাহীর আম এখন দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিদেশেও রফতানি হচ্ছে। সেই সঙ্গে অনলাইনে কেনাবেচা বেড়েছে। কিন্তু দাম কম থাকায় লক্ষ্যমাত্রা পূরণ নিয়ে কিছুটা শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মনিরুজ্জামান বলেন, করোনা ও লকডাউনের ফলে আম বিক্রিতে কিছুটা প্রভাব পড়ছে। রাজশাহী থেকে আম পাঠাতে না পারলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। সে কথা মাথায় রেখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন চালু করেছেন।

/এএম/এমওএফ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
মার্কিন কংগ্রেসে ইউক্রেনের বহুল প্রতীক্ষিত সহায়তা প্যাকেজ পাস
মার্কিন কংগ্রেসে ইউক্রেনের বহুল প্রতীক্ষিত সহায়তা প্যাকেজ পাস
এক্সপ্রেসওয়েতে বাস উল্টে প্রাণ গেলো একজনের, আহত ১০
এক্সপ্রেসওয়েতে বাস উল্টে প্রাণ গেলো একজনের, আহত ১০
বেসিস নির্বাচনের ৩৩ প্রার্থী
বেসিস নির্বাচনের ৩৩ প্রার্থী
সিঙ্গাপুরে রডচাপায় বাংলাদেশি তরুণের মৃত্যু
সিঙ্গাপুরে রডচাপায় বাংলাদেশি তরুণের মৃত্যু
সর্বাধিক পঠিত
মিশা-ডিপজলদের শপথ শেষে রচিত হলো ‘কলঙ্কিত’ অধ্যায়!
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিমিশা-ডিপজলদের শপথ শেষে রচিত হলো ‘কলঙ্কিত’ অধ্যায়!
আজকের আবহাওয়া: তাপমাত্রা আরও বাড়ার আভাস
আজকের আবহাওয়া: তাপমাত্রা আরও বাড়ার আভাস
জরিপ চলাকালীন জমির মালিকদের জানাতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
জরিপ চলাকালীন জমির মালিকদের জানাতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে যা জানালেন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে যা জানালেন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে নতুন যা জানালো বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে নতুন যা জানালো বাংলাদেশ ব্যাংক