X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৫ চৈত্র ১৪৩০

বামদলগুলোয় দীর্ঘদিন সম্মেলন নেই

সালমান তারেক শাকিল
১৮ জুন ২০২১, ১৩:০০আপডেট : ১৯ জুন ২০২১, ১৬:৩৭

দেশে অন্তত ৩০টি বাম-প্রগতিশীল ধারার রাজনৈতিক দল রয়েছে। এসব দল ভুগছে কাউন্সিল খরায়। কোনও-কোনও দল প্রতিষ্ঠার পর থেকে একবারও সম্মেলন করেনি। আবার কোনও কোনও দল দুই থেকে আট বছরেও সম্মেলন করতে পারেনি। করোনা সংক্রমণের কারণে এ খরা কবে কাটবে-তাও নিশ্চিত নন দলগুলোর নেতারা। বছরের পর বছর কাউন্সিল থেমে থাকায় নতুন নেতৃত্ব যেমন সৃষ্টি হচ্ছে না, তেমনি নেতাকর্মীরাও আছেন বিরস মনে।

নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত সমাজতান্ত্রিক ঘরানার রাজনৈতিক দল ৭টি। যথা: বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। এর বাইরে অনিবন্ধিত রয়েছে আরও অন্তত ২৩-২৪টি বাম রাজনৈতিক দল। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: গণসংহতি আন্দোলন, জাসদ (শরীফ নুরুল আম্বিয়া), বাসদ (মার্কসবাদী), বাসদ (মাহবুব), বাংলাদেশ সাম্যবাদী আন্দোলন (শুভ্রাংশু), গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টি, ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগ, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল, জাতীয় গণফ্রন্ট, জাতীয় গণতান্ত্রিক গণমঞ্চ, কমিউনিস্ট কেন্দ্র, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল, ঐক্য ন্যাপ, গণমুক্তি ইউনিয়ন, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট। এর বাইরে আরও কয়েকটি নিষ্ক্রিয় দল ও সংগঠন রয়েছে।

আটকে আছে সিপিবির কাউন্সিল

বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বাম রাজনৈতিক দল সিপিবি। ২০১৬ সালের অক্টোবর-নভেম্বরে সর্বশেষ কাউন্সিল হয় দলটির। ওই বছরের ১ নভেম্বর দলের একাদশ কংগ্রেসে মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম সভাপতি ও সৈয়দ আবু জাফর আহমেদ সাধারণ সম্পাদক পদে পুনর্নির্বাচিত হন। পরে সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবু জাফর আহমেদের স্বাস্থ্যগত কারণে অব্যাহতি নিলে মোহাম্মদ শাহ আলমকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। ২০১৯ সালের জুনে জাফর আহমেদ মৃত্যুবরণ করেন।

সিপিবির প্রেসিডিয়াম সদস্য রুহিন হোসেন প্রিন্স বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, সিপিবির কেন্দ্রীয় কংগ্রেস হয় প্রতি চার বছর পর পর। সেই হিসেবে গত বছরের অক্টোবর-নভেম্বরেই কাউন্সিল করার চিন্তা ছিল। কয়েকটি উপ-পরিষদও গঠন করা হয়। কিন্তু করোনার কারণে তা আর সম্ভব হয়নি।

ভেঙেছে জেএসডি, ধুঁকছে নতুন অংশ

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সর্বশেষ সম্মেলন হয়েছে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে। জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রবের একজন ঘনিষ্ঠ জানান, ২০২২-এ নিয়ম অনুযায়ী সম্মেলন হবে।

২০১৯ এর ২৩ নভেম্বর এক সংবাদ সম্মেলন করে সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন নিজেকে ‘জেএসডির মূলধারা’ হিসেবে ঘোষণা করেন। গত বছরের ২০ অক্টোবর কনভেনশন আয়োজন করেন এই নেতা। ওই কনভেনশনে আবদুল মালেক রতন সভাপতি ও এম এ গোফরান হন সাধারণ সম্পাদক। জেএসডির (রতন) এই অংশের সভাপতি আবদুল মালেক জানান, তিনি ইতোমধ্যে তিনবার স্ট্রোক করেছেন। বুধবার (১৬ জুন) সন্ধ্যায় বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘খুব মুভ করতে পারছি না। হাঁটতে গেলেই পাক খেয়ে পড়ে যাই। সব যোগাযোগ ঘরে বসেই করছি।’

২০১৭ এর পর কাউন্সিল করেনি বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি

২০০৪ সালের ১৪ জুন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি থেকে বেরিয়ে পলিটব্যুরোর সদস্য সাইফুল হক গঠন করেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। আলী আব্বাস হন এ দলের সভাপতি। ২০১২ সালে তিনি মারা যান। বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন,‘আমরা সর্বশেষ কাউন্সিল করেছি ২০১৭ সালের এপ্রিলে। প্রতি তিন থেকে চার বছরের মধ্যে কংগ্রেস করার বাধ্যবাধকতা থাকায় গতবছরই করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু করোনার কারণে করতে পারিনি। এ বছরও করোনার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি।’ সাইফুল হক জানান, তারা পরিকল্পনা করছেন আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি-মার্চে কংগ্রেস করার। 

আবার ভাঙনের শিকার ওয়ার্কার্স পার্টি

২০১৯ সালের ২৯ নভেম্বর মতাদর্শগত বিরোধের অভিযোগ তুলে রাশেদ খান মেননের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি থেকে বেরিয়ে ‘বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি মতাদর্শ রক্ষা সমন্বয় কমিটি’র ব্যানারে নতুন সম্মেলন করে দলটির একটি অংশ। এই অংশের উল্লেখযোগ্যরা হচ্ছেন নুরুল হাসান, ইকবাল কবির জাহিদ, বিমল বিশ্বাস, মনোজ সাহা প্রমুখ।

২০২০ সালের ২ জানুয়ারি চার দিনব্যাপী দশম কংগ্রেস করে ওয়ার্কাস পার্টি। এতে রাশেদ খান মেনন সভাপতি হিসেবে ও ফজলে হোসেন বাদশা সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হন। উভয় অংশের আগামী কাউন্সিল গঠনতান্ত্রিক নিয়মে হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন নেতারা।

বাসদ: ভাঙন আছে, সম্মেলন নেই

বাসদের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দলটির জন্ম ১৯৮০ সালে। এরপর ১৯৮৩ সালে আদর্শগত মতবিরোধের জের ধরে বাসদ (মাহবুব) ও বাসদ (খালেকুজ্জামান) নামে দলটি দুই ভাগে বিভক্ত হয়। ২০০৫ সালে বাসদের ছাত্র সংগঠন সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের তৎকালীন সভাপতি নুরুল ইসলামসহ একটি অংশের নেতারা বাসদ ও ছাত্রফ্রন্ট থেকে আলাদা হয়ে যান। ২০১৩ সালের ১২ এপ্রিল বাসদের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামানসহ কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের একাংশের বিরুদ্ধে দলের আদর্শচ্যুতির অভিযোগ এনে আলাদা হয়ে যান কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মুবিনুল হায়দার চৌধুরী ও শুভ্রাংশু চক্রবর্তী। সে দিনই এক সংবাদ সম্মেলনে মুবিনুল হায়দারকে আহ্বায়ক করে গঠন করা হয় বাসদ (মার্কসবাদী)। সাত বছর পর ২০২০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন সেই শুভ্রাংশুকেই দলবিরোধী কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকার অভিযোগে বাসদ (মার্কসবাদী) থেকে বহিষ্কার করা হয়। এখন ‘বাসদ মাকর্সবাদী’ ও ‘বাসদ শুভ্রাংশু’ দুটি আলাদা অংশে পরিচালিত হচ্ছে। শুভ্রাংশু চক্রবর্তী ও তার অনুসারীরা এখন ‘বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল’ নামে সংগঠন করছেন। সর্বমোট পাঁচবার ভাঙরনে কবলে পড়েছে বাসদ।

জানতে চাইলে নিবন্ধিত বাসদের সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন,‘আমরা কনভেনশন করেছি ২০০৯-১০ এর দিকে। তবে, প্রতিবছর অন্তত রাজনৈতিক শিক্ষা সিরিজ ও সাংগঠনিক সভা হচ্ছে।’ তিনি বলেন,‘সম্মেলন করতে গেলে নানা ধরনের প্রি-কন্ডিশন লাগে। কাগজে-কলমের চেয়ে বাস্তবে যেটা অনেক কঠিন। গণসংগঠনগুলোর কাঠামো ঠিক করতে হয়, পরিবেশ একটি বড় ব্যাপার, নানা ধরনের শর্ত পূরণ করতে হয়।’

খালেকুজ্জামান জানান, তার দল কংগ্রেস বা সম্মেলন করার চিন্তা-ভাবনা করছে। চেষ্টা হচ্ছে আগামী বছরের শুরুতেই কংগ্রেস করার।

বাসদ-মার্কসবাদী অংশের নেতারা জানিয়েছেন, ২০১৪ সালের ১৫-১৬ নভেম্বরে জাতীয় নাট্যমঞ্চে বিশেষ কেন্দ্রীয় কনভেনশনের মধ্য দিয়ে নতুন কেন্দ্রীয় পরিচালনা কমিটি গঠিত হয়। এরপর এই অংশ আর কোনও কনভেনশন করেনি। বাসদ-মার্কসবাদী কেন্দ্রীয় পরিচালনা কমিটির সদস্য ফখরুদ্দিন কবির আতিক বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‌‌‌'আমাদের দলীয় গঠনতন্ত্র এখনও খসড়া পর্যায়ে আছে। প্রতি পাঁচ বছর পর-পর কনভেনশন করার কথা রয়েছে। তবে সংগঠন এখনও বিন্যাসের পর্যায়ে রয়েছে।'

ওয়াজেদুল ইসলাম, মুবিনুল হায়দার ও শরীফ নুরুল উপরে, আবদুল মালেক, মোশরেফা মিশু ও ফয়জুল হাকিম নিচে

 জাসদ-ইনুর নিয়মিত সম্মেলন, ভাঙা জাসদ বিপাকে

২০১৬ সালের মার্চে কাউন্সিলে শিরিন আখতারকে সাধারণ সম্পাদক করার মধ্য দিয়ে ভাঙন ধরে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদে। সে সময় মঈনউদ্দিন খান বাদল, শরীফ নূরুল আম্বিয়া, ডা. মুশতাক হোসেন, নাজমুল হক প্রধানসহ কয়েকজন বেরিয়ে আলাদা জাসদ গঠন করেন। বর্তমানে শরীফ নুরুল আম্বিয়া এই অংশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

জাসদ-ইনুর দফতর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, ২০১৬ সালের পর ২০২০ সালের ২৮-২৯ ফেব্রুয়ারি সর্বশেষ কাউন্সিল করেছে জাসদ। ওই সম্মেলনে হাসানুল হক সভাপতি ও শিরিন আখতার সাধারণ সম্পাদক পদে পুনর্নির্বাচিত হন।

তবে, জাসদ-আম্বিয়া অংশ ২০১৬ সালের পর আর কোনও সম্মেলন করতে পারেনি। এ বিষয়ে শরীফ নূরুল আম্বিয়া বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘২০১৬ সালের পর আমরা সম্মেলন করতে পারিনি। গত বছর করার চিন্তা ছিল। কিন্তু করোনার কারণে সম্ভব হয়নি। এখন সামনে করোনা কমে এলে আমরা সম্মেলন করবো।’ 

গঠনের পর সম্মেলন করেনি কমিউনিস্ট কেন্দ্র

১৯৯৩ সালের ১৫ জুন তৎকালীন কেন্দ্রীয় কমিটির ৭৫ সদস্যের মধ্যে ৫৩ জন সংস্কারপন্থী সিপিবি থেকে পৃথক অবস্থান নেন। তাদের নেতৃত্বে ছিলেন সাইফুদ্দিন আহমেদ মানিক। ওই সময় ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম ছিলেন সংস্কারপন্থীদের মধ্যে। সিপিবি ছেড়ে ‘কমিউনিস্ট কেন্দ্র’ গঠন করেন ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম, অজয় রায়সহ কয়েকজন নেতা। দলটি এখন মহাজোটের শরিক।

এরপর গত ২৮ বছরেও সম্মেলন করতে পারেনি কমিউনিস্ট কেন্দ্র। এ প্রসঙ্গে আহ্বায়ক ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম খান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমাদের দলের প্রতিষ্ঠার পর থেকে কাউন্সিল হয়নি। আমরা তো সমাজবাদ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছি। এ ধরনের রাজনীতিরই আমরা সংস্কার চাই। আমরা দল ভেঙে কিছু করতে চাই। আমরা চাই সব দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করে সমাজবাদ প্রতিষ্ঠা করা। সে জন্য ফরমালওয়েতে কখনও কাউন্সিল হয়নি।’

২০১৬ সালের পর সম্মেলন নেই গণসংহতির

বাম-প্রগতিশীল ঘরানার রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য গণসংহতি আন্দোলন। আগামী ২৯ আগস্ট জোনায়েদ সাকির নেতৃত্বাধীন দলটি ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করবে। প্রতি ৩ বছরে সম্মেলন করার গঠনতান্ত্রিক নিয়ম থাকলেও ২০১৬ সালের ৮ নভেম্বরের পর ৩ বছর পার হলেও সম্মেলন করেনি গণসংহতি।

জানতে চাইলে সংগঠনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে আমরা দুইবার উদ্যোগ নিয়েও সম্মেলন করতে পারিনি। কেন্দ্রীয় কমিটি এখন আগামী অক্টোবরে কাউন্সিল করবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। করোনাভাইরাস একেবারে অসম্ভব না করে তুললে আমরা এবারই সম্মেলন করবো বলে স্থির করেছি।’

আট দশ বছর সম্মেলন হয় না গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির

প্রয়াত নির্মল সেন নেতৃত্বাধীন গঠিত গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সম্মেলন হয় না অন্তত আট থেকে দশ বছর। দলটির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু কয়েকবার উদ্যোগ নিলেও গ্রেফতারসহ নানাবিধ কারণে আর পেরে ওঠেননি। সোমবার (১৪ জুন) মোশরেফা মিশু বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘অসুস্থ হয়ে পড়েছি কয়েকবার, জেলেও ছিলাম। নানা কারণে সম্মেলন হয়নি। গত বছর করার উদ্যোগ নিয়েছিলাম, কিন্তু করোনা সংক্রমণের কারণে আর হয়নি। মিশু জানান, তার সংগঠন দেশের ১৫টি জেলা-উপজেলা পর্যায়ে সক্রিয় রয়েছে।

২০০৩ সালের পর সম্মেলন করেনি জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল

২০০৩ সালে কনভেনশনের মাধ্যমে ১৮ দফা কর্মসূচির ভিত্তিতে তিনটি সংগঠন মিলে বদরুদ্দীন উমরের নেতৃত্বে ফয়জুল হাকিম লালাকে সম্পাদক করে গঠিত হয় জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল। ফয়জুল হাকিম লালা জানান, ২০০৩ এরপর তাদের জাতীয় কাউন্সিল না হলেও আঞ্চলিক কাউন্সিল হয়। একইসঙ্গে জোটের জাতীয় পরিষদের নিয়মিত বৈঠক হচ্ছে। এ কারণে রাজনৈতিক যে কার্যক্রম, তা অব্যাহত আছে।

 

/এমকে/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
চিয়া সিড খাওয়ার ৮ উপকারিতা
চিয়া সিড খাওয়ার ৮ উপকারিতা
ইউক্রেনের শান্তি পরিকল্পনা অর্থহীন: ল্যাভরভ
ইউক্রেনের শান্তি পরিকল্পনা অর্থহীন: ল্যাভরভ
বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা চাইলেন ওবায়দুল কাদের
বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা চাইলেন ওবায়দুল কাদের
৭ বছর পর নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের নতুন কমিটি
৭ বছর পর নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের নতুন কমিটি
সর্বাধিক পঠিত
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়