X
মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪
৩ বৈশাখ ১৪৩১
জনতা ব্যাংকের ঋণ কেলেঙ্কারি-২

মহারথীদের ইশারায় ঋণ নিয়ে নয়ছয়

শাহেদ শফিক
০৪ আগস্ট ২০২১, ১৫:০০আপডেট : ০৬ আগস্ট ২০২১, ১০:৪৪

ব্যাংকিং খ্যাতের নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে মাত্রাতিরিক্ত ঋণ দিয়েছে জনতা ব্যাংক। রফতানির সামর্থ নেই জেনেও কোনও প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া হয়েছে মোটা অঙ্কের ঋণ। ব্যাংকটির আর্থিক কেলেঙ্কারি নিয়ে বাংলা ট্রিবিউন-এর ধারাবাহিক প্রতিবেদনের আজ থাকছে দ্বিতীয় পর্ব।

ব্যাংকিং নীতিমালা না মেনে রানকা ডেনিম টেক্সটাইলকে মোটা অঙ্কের ঋণ দিয়েছে জনতা ব্যাংক। রফতানিমূল্য ব্যাংক হিসাবে জমা না করলেও ওই প্রতিষ্ঠানের জন্য নির্ধারিত সীমার বাইরে এলসি স্থাপন করা হয়েছে। আবার ঋণের বিপরীতে জামানত না রাখায় রাষ্ট্রীয় ব্যাংকটির ক্ষতি হয়েছে প্রায় ৯২৫ কোটি টাকারও বেশি। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের যোগসাজশেই ঘটেছে এ অনিয়ম। বাংলা ট্রিবিউন-এর হাতে আসা একাধিক নথিপত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এ ঘটনায় ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হলেও তাদের ব্যাখ্যা গ্রহণযোগ্য মনে করেনি কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে, রানকা ডেনিমের অনুকূলে ৬০ কোটি টাকার লিমিটের বিপরীতে ২১৫ কোটি টাকার এলসি স্থাপন করা হয়। মোট ২০৫ কোটি ৯৩ কোটি টাকা ব্লকড একাউন্টে স্থানান্তর করে পাঁচ বছরে প্রচলিত হার সুদে পরিশোধের জন্য ২০২০ সালের ৩০ জুন মেয়াদে পুনঃতফসিলকরণের অনুমোদন দেয় জনতা ব্যাংক। অনিয়মিতভাবে সৃষ্ট পিএডি দায়কে এভাবে টার্মলোনে পরিণত করা গুরুতর আর্থিক অনিয়ম।

এর বাইরেও গ্রাহককে দেওয়া হয়েছে বেশকিছু অনৈতিক সুবিধা। জানা গেছে, আইসিডি ক্রেডিট ডিপার্টমেন্টের তলবি ঋণ ২৯ কোটি ৬৯ লাখ টাকা পরিশোধের মেয়াদ গতবছরের ৩০ জুন অপরিবর্তিত রেখে প্রথম কিস্তি ২০১৬ সালের ৩১ মার্চের পরিবর্তে ৩১ ডিসেম্বর আদায়যোগ্য ধরা হয়।

৪৩টি সমকিস্তিতে পরিশোধযোগ্য হিসেবে দ্বিতীয় পুনঃতফসিল এবং তলবি ঋণ ১৯১ দশমিক ২৭ কোটি টাকার প্রথম কিস্তি ২০১৬ সালের ৩১ মার্চের পরিবর্তে ৩১ ডিসেম্বর আদায়যোগ্য ধরা হয়। সঙ্গে যোগ করা হয় এক বছরের গ্রেস পিরিয়ড। দ্বিতীয়বার পুনঃতফসিলের পরও দু'টি হিসাবে আদায়যোগ্য কিস্তির হারে টাকা আদায় হয়নি। এতে ঋণ হিসাব দু'টি খেলাপিতে পরিণত হয়।

রানকা সোহেল কম্পোজিট টেক্সটাইল লিমিটেডকে ১০ শতাংশ মার্জিনে ৬০ কোটি টাকার এলসি লিমিট দেয় জনতা ব্যাংকের করপোরেট শাখা। এটিও গুরুতর আর্থিক অনিয়ম।

২৬৮ কোটি ৯২ লাখ টাকার এলসি দায় হতে পিএডিও সৃষ্টি করা হয়েছে। এতে সৃষ্ট ঋণের বিপরীতে জামানত নেওয়া হয়নি। গ্রাহকের কাছ থেকে ক্যাশ এলসি’র (এট-সাইট) দায় বাবদ টাকা নগদে আদায় ছাড়া ডকুমেন্ট ছাড়করণ করা হয়েছে। এটিও ব্যাংকের বিধি-বিধান পরিপন্থী।

উৎপাদিত পণ্য রফতানি না করা বা রফতানিকৃত পণ্যের দাম ব্যাংক হিসাবে  জমা না করা সত্ত্বেও লোকাল ও ফরেন ডেফার্ড এলসি স্থাপন করা হয়েছে গ্রাহকের পক্ষে। এটিও সরাসরি ব্যাংকের স্বার্থবিরোধী।

রানকা ডেনিম টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডকে ডেনিম সুতা আমদানিতে ৪০ কোটি টাকা এলসি লিমিট দেওয়া হয়। বিপরীতে ৬৭ কোটি টাকার এলসি করা হয়। সীমার বাইরে এলসির পরিমাণ ২৭ কোটি টাকা। অবৈধ এলসি স্থাপনে মোট দায় দাঁড়ায় ৮১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। এর বিপরীতেও আইনানুগ ব্যবস্থা না নিয়ে ব্যাংক পুনঃতফসিল করেছে। এসব ঋণের বিপরীতে জামানত না থাকায় গ্রাহকও দায় শোধে আগ্রহ দেখাচ্ছে না।

সবকিছুই বেশি বেশি

২০১৬ সালে জনতা ব্যাংকের মোট মূলধন ছিল ৪ হাজার ৩১৮ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের তিনটি প্রতিষ্ঠানের কাছে ২০১৬ সালের ১৬ আগস্ট পর্যন্ত পাওনা ছিল ৯০২ কোটি ৩৩ কোটি টাকা। যা মূলধনের প্রায় ২১ শতাংশ। সমঝোতার শর্তানুসারে কোনও একক গ্রাহক বা এর গ্রুপভুক্ত প্রতিষ্ঠানকে ব্যাংকের মূলধনের ১০ শতাংশের বেশি ঋণ দেওয়া যায় না। এ ক্ষেত্রে দেওয়া হলো সীমার দ্বিগুণ।

অপরদিকে গ্রাহকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্রামবাংলা এনপিকে জৈবসার উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানিতে ১২টি নগদ এলসি এট-সাইট স্থাপন করাতেও ব্যাংকের ঝুঁকিপূর্ণ ঋণ তৈরি হয়েছে ৫৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকার।

জনতা ব্যাংক যা বললো

জনতা ব্যংক বলছে, ২০১৬ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৪৪তম সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গ্রাহক হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের করে। তাতে ঋণের প্রথম কিস্তি ২০১৮ সালের ৩১ জানুয়ারি হতে আদায়যোগ্য হবে বলে উল্লেখ রয়েছে। দ্বিতীয়বার পুনঃতফসিলের পর হাইকোর্টে রিটজনিত কারণে ২০১৮ সালের ৩১ জানুয়ারি ১ কোটি ১৮ লাখ টাকা জমা করেছে গ্রাহক।

দ্বিতীয়বার পুনঃতফসিলের জন্য মেয়াদী ঋণের ক্ষেত্রে বকেয়া দায়ের ১ কোটি ৪৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা পরিশোধ করে গ্রাহক।

ব্যাংকটির এ জবাব সন্তোষজনক নয় বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন সময়ে আদায়কৃত টাকাকে ডাউনপেমেন্ট হিসেবে দেখানো হয়েছে। সহায়ক জামানত না বাড়িয়ে সীমার বাইরে এলসি স্থাপন, রফতানি মূল্য ব্যাংক হিসাবে জমা না করা ও পিএডি দায়কে টার্মলোনে রূপান্তর করে গ্রাহককে অনৈতিক সুবিধা দেওয়া হয়েছে।

এই অনিয়মের বিষয়ে ২০১৮ সালের মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর ৮ আগস্ট তাগিদপত্র দেওয়া হয়। জবাব না পাওয়ায় পরের বছর ১৮ মার্চ সচিব বরাবর আধাসরকারি পত্র দেওয়া হলেও এখনও জবাব পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে জানতে জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আবদুছ ছালাম আজাদের সঙ্গে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এসএসএম পাঠালেও সাড়া দেননি।

ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. এসএম মাহফুজুর রহমানের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কথা বলতে পারবো না।’

জনতা ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, ব্যাংকের এমডির নির্দেশেই সব ঋণ দেওয়া হয়েছে। এসব অনিয়মে তিনি জড়িত। বিভিন্ন সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে জবাবও চাওয়া হয়েছে। তারপরও বহাল আছেন ওই কর্মকর্তা।

এ প্রসঙ্গে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘ব্যাংকিংয়ের পুরো ব্যবস্থা এখন জিম্মি। যারা ঋণখেলাপি তাদের পক্ষেই আইন সংশোধন করা হয়। জনতা ব্যাংকের ক্ষেত্রে ব্যাংকিং নীতিমালা মানা হয়নি। রিপোর্টের সুপারিশ অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকেরও গাফিলতি রয়েছে বলে আমরা মনে করি।’

রফতানির সামর্থ ছাড়াই ১২২ কোটি টাকা পেলো ফাইবার সাইন

রফতানির সামর্থ্য যাচাই না করেই মেসার্স ফাইবার সাইনকে প্রায় ১২২ কোটি পাঁচ লাখ টাকা ঋণ দিয়েছে জনতা ব্যাংক। এখনও আদায় হয়নি ওই ঋণ। টাকা আদায়ে মামলার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত বলে জানা গেছে। সরকারের একটি বিশেষায়িত সংস্থা অনুসন্ধানে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

তাতে দেখা যায়, গ্রাহকের রফতানি সামর্থ্য যাচাই না করেই ব্যাক টু ব্যাক এলসি স্থাপন করেছে জনতা ব্যাংক। পাশাপাশি পর্যাপ্ত জামানত না থাকায় ঋণের অর্থও আদায় করতে পারছে না ব্যাংকটি।

নথিতে দেখা যায় যে, ২০০৮ সালের ১৫ জুলাই প্রথম কিস্তি, একই বছরের ১৫ ডিসেম্বর দ্বিতীয় কিস্তি এবং ২০১৪ সালের ৫ ডিসেম্বর শেষ কিস্তি মেয়াদে ১২টি ষান্মাসিক কিস্তিতে প্রদেয় ধরে ঋণটি পুনঃবিন্যাস করা হয়। এ ছাড়া ২০০৮ সালে এলসি খুলতে পাঁচ কোটি টাকার এলসি লিমিট মঞ্জুর করা হয়। ওই বছর এলসি লিমিট বাড়িয়ে ছয় কোটি টাকা করা হয়। ২০০৯ সালে আবার বাড়িয়ে করা হয় ১২ কোটি টাকা। প্রকল্প ঋণের প্রথম কিস্তি ২০০৯ সালের ডিসেম্বর হতে প্রদেয় ধরে ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর মেয়াদে পুনঃতফসিল করা হয়। এরপর আবার ২০১০ সালে এলসি লিমিট ২৪ কোটি ও ২০১১ সালে ৪০ কোটি টাকা করা হয়।

সংশ্লিষ্ট গ্রাহক ২০১২ সাল হতে ২০১৬ সাল পর্যন্ত মোট ১৬৫ কোটি ৫ লাখ টাকার কাঁচামাল আমদানি করে। বিপরীতে মাত্র ১২৪ কোটি ৫৩ লাখ টাকার তৈরি পোশাক রফতানি করে। তারপরও ব্যাক টু ব্যাক এলসি সুবিধা বাড়ানো হয়েছে এই গ্রাহকের জন্য। এমনকি ‍কিস্তি বকেয়া থাকার পরও ৩১ কোটি ৪৮ লাখ টাকার আমদানি এলসি স্থাপন করা হয়েছে।

২০১৭ সালের ১৫ মে পর্যন্ত ফাইবার সাইনের ঋণ ছিল ১২১ কোটি ৫১ লাখ টাকা। বিপরীতে জামানত ছিল মাত্র ৫৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকাএ প্রসঙ্গে মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানায় জনতা ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। তবে এখন পর্যন্ত ঋণ আদায়ে অগ্রগতি নেই। এ ছাড়া গ্রাহককে সুবিধা দিতে মামলা দায়ের প্রক্রিয়া বিলম্বিত করা হচ্ছে বলেও তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়। অনিয়মে দায়ীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণসহ অর্থ আদায় করে সরকারি কোষাগারে জমা করতে বলা হয়েছে প্রতিবেদনে।

ভিন্ন ব্যাংকের কাছে দায়বদ্ধ জমিতেও প্রকল্প ঋণ!

ভিন্ন ব্যাংকের কাছে মর্টগেজ রাখা জমির বিপরীতে প্রয়াত সংসদ সদস্য আসলামুল হকের মালিকানাধীন মাইশা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান মেসার্স ঢাকা নর্থ পাওয়ার ইউটিলিটি কোম্পানিকে প্রকল্প ঋণ দিয়েছে জনতা ব্যাংক। নিয়ম অনুয়ায়ী প্রকল্পের জমি ঋণদাতা ব্যাংকের কাছেই মর্টগেজ থাকার কথা। এ ছাড়া ডেফার্ড এলসি স্থাপনসহ নিয়ম লঙ্ঘন করে প্রকল্পের টাকা ছাড় করা হয়েছে। এতে ব্যাংকের ক্ষতি হয়েছে ২৩৪ কোটি টাকারও বেশি। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের যোজসাজশেই ঘটেছে এ অনিয়ম।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, জনতা ব্যাংক লিমিটেডের প্রধান কার্যালয় থেকে ২০১৫ সালে মেসার্স ঢাকা নর্থ পাওয়ার ইউটিলিটি কোম্পানি লিমিটেডকে ১০ বছরে পরিশোধের শর্তে ৪৮৭ কোটি ১৪ লাখ টাকার ঋণ দেওয়া হয়। উল্লেখ্য, এ প্রকল্পের ২৭৮ দশমিক ৮০ শতাংশ জমি ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছে বন্ধক রয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আবদুছ ছালাম আজাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। তবে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. এসএম মাহফুজুর রহমানও এ নিয়ে কথা বলতে রাজি হননি।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘অডিট অধিদফতর এই অভিযোগ দিয়েছে। এক্সটারনাল অডিটের ভিত্তিতেই যে বাংলাদেশ ব্যাংক মিটিগেট করতে বলবে তা কিন্তু নয়। বাংলাদেশ ব্যাংকেরও নিজস্ব একটি অডিট রয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক যখন কোনও ব্যাংকে অডিটে যায়, তখন এক্সটারনাল-ইন্টারনাল অডিট সব দেখে। এরপর বিবেচনা করে পদক্ষেপ নেয়। এরপর অডিট অধিদফতরের কমেন্ট ঠিক আছে কিনা তা দেখা হয়। তারপর সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’

আর পড়ুন: জনতা ব্যাংকের ঋণ কেলেঙ্কারি পর্ব-১

/এফএ/
টাইমলাইন: জনতা ব্যাংকের ঋণ কেলেঙ্কারি
সম্পর্কিত
রেমিট্যান্স বিতরণ নিয়ে প্রিমিয়ার ব্যাংক ও নগদের চুক্তি
নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠানে ঋণ পেতে গ্যাস-বিদ্যুতের ছাড়পত্র লাগবে
ভুয়া দলিলে কয়েকটি ব্যাংক থেকে ৫০ কোটি টাকা ঋণ
সর্বশেষ খবর
লেবাননে এক হিজবুল্লাহ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
লেবাননে এক হিজবুল্লাহ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
মুজিবনগর দিবসে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী
মুজিবনগর দিবসে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী
আইইউবিতে অনুষ্ঠিত হলো জলবায়ু বিজ্ঞানী সালিমুল হক স্মারক বক্তৃতা
আইইউবিতে অনুষ্ঠিত হলো জলবায়ু বিজ্ঞানী সালিমুল হক স্মারক বক্তৃতা
আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
সর্বাধিক পঠিত
ঘরে বসে আয়ের প্রলোভন: সবাই সব জেনেও ‘চুপ’
ঘরে বসে আয়ের প্রলোভন: সবাই সব জেনেও ‘চুপ’
ডাবের পানি খাওয়ার ১৫ উপকারিতা
ডাবের পানি খাওয়ার ১৫ উপকারিতা
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো ১৩ জনের
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো ১৩ জনের
প্রকৃতির লীলাভূমি সিলেটে পর্যটকদের ভিড়
প্রকৃতির লীলাভূমি সিলেটে পর্যটকদের ভিড়
চুরি ও ভেজাল প্রতিরোধে ট্যাংক লরিতে নতুন ব্যবস্থা আসছে
চুরি ও ভেজাল প্রতিরোধে ট্যাংক লরিতে নতুন ব্যবস্থা আসছে