X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৪ চৈত্র ১৪৩০

জাপায় ঝড়: অতঃপর?

হাসান মামুন
২৯ জানুয়ারি ২০১৬, ১৪:০০আপডেট : ২৯ জানুয়ারি ২০১৬, ১৫:০১

হাসান মামুন সরকারের অংশীদার ও সংসদের নামমাত্র বিরোধী দল জাতীয় পার্টিতে (জাপা) এ ক'দিনে যা ঘটে গেল, তা দেখে কেউ অবাক হয়েছেন বলে মনে হয় না। রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে বিদায়ের পর জাপায় এ পর্যন্ত বেশ ক'বার ভাঙন ধরেছে। কেউ কেউ এমনটাও মনে করছিলেন যে, এবার বুঝি দলটিতে বড় ভাঙন ধরবে। তবে এ পর্যন্ত সেটি হয়নি এবং শেষ পর্যন্ত মনে হচ্ছে না দলটি ভাঙবে। জাপার বিবদমান দু'পক্ষই নাকি সরকারের শীর্ষ ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করে তার পরামর্শ নিতে চায়। কোনও পক্ষই নাকি তাকে অখুশি করতে চাইছে না।
এতে বোঝা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী ও দলে তার ঘনিষ্ঠ অনুসারীরা জাপাকে ভালোই নিয়ন্ত্রণে রেখেছেন। এরশাদ সাহেব নিজেও বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূতের পদটি একতরফাভাবে ছেড়ে দিতে তিনি নারাজ। তাতে প্রধানমন্ত্রী যদি অখুশি হন! কাজটি এরশাদ তার সঙ্গে আলাপ করেই করতে চান। একজন দাপুটে সেনাশাসকের কী অবস্থা হয়েছে শেষ পর্যন্ত, এতে সেটা বোঝা যাচ্ছে। ঝুলে থাকা মামলার ভয় তার সামনে নাকি রয়েছে এখনও। এতে জনমনে এরশাদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলাগুলো সুষ্ঠুভাবে এগোচ্ছে না বলে ধারণাই কি জোরদার হবে না?
এরশাদ ও জাপা আর সরকার ও আওয়ামী লীগ এর কোনও পরোয়া করে বলে মনে হয় না। সাবেক স্বৈরশাসকদের মধ্যে এরশাদকে অবশ্য দীর্ঘ সময় জেলে থাকতে হয়েছে। তার শাসনামলে বিতর্কিত হয়ে পড়া স্ত্রী রওশন এরশাদকেও। অপশাসনের দায়ে আর কোনও সাবেক সরকারপ্রধানকে এভাবে জেলে থাকতে হয়নি। এ বৃদ্ধ বয়সে নতুন করে জেলে যাওয়ার ঝুঁকিও রয়েছে এরশাদের। স্পষ্টতই এটা তিনি এড়িয়ে চলতে চান। তাই সরকারকে বিব্রত করতেও দৃশ্যত নারাজ।
এরশাদ একই সঙ্গে অনির্ভরযোগ্য বটে। নব্বইয়ে পতন ঘটার পর তিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে পরস্পরবিরোধী সিদ্ধান্ত নিয়ে সেটার প্রমাণও দিয়েছেন। কোনও বড় দল বা সরকারের পক্ষে তার ওপর নির্ভর করে থাকাটা একটু ঝুঁকিপূর্ণ বৈকি। কোনও কারণে সরকারের ভিত্তি দুর্বল হলে তো আরও। বর্তমান সরকার বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সংসদে রয়েছে। সে দিক থেকে তার কোনও সমস্যা নেই। তবে এরশাদসহ সরকারে থাকা জাপার মন্ত্রীরা যদি সরে যান, তাতে এক ধরনের সমস্যায় পড়বে সরকার। অতঃপর সংসদে তারা কী ভূমিকায় অবতীর্ণ হন, সেটাও চিন্তার বিষয়।

অনেকে অবশ্য বলছেন, আওয়ামী লীগই চাইছে জাপা একটি 'প্রকৃত বিরোধী দল' হয়ে উঠুক। সে ক্ষেত্রে সরকারে থাকা জাপা নেতারা পদত্যাগ করে সংসদে সোচ্চার হলে তা সরকারকে এক ধরনের গ্রহণযোগ্যতা দেবে। এতে কিছুটা হলেও আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে সংসদের কার্যক্রম। বিরোধী দল হিসেবে জাপাও একটু গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠবে। এরশাদসহ দলের ক'জন সিনিয়র নেতা এর মধ্যে কথাটা বলেওছেন যে, বর্তমান শাসনামলে দলের অবস্থান বিষয়ে তারা নাকি জনতার প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারছেন না।

জনতার মধ্যে বিশেষত নিজ সমর্থকদের সদুত্তর দিতে না পারলে দলটাই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে। বর্তমান শাসনামলে জাপাকে এমনতর পরিস্থিতির মুখে পড়তে হয়েছে, এটা বলাই বাহুল্য। দলের অন্তত একাংশ যদি এ থেকে বেরিয়ে আসতে চায়, তাহলে সেটাকে দোষের বলা যাবে না। চেয়ারম্যান এরশাদ সম্প্রতি যে দুটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাতে তেমন একটা চেষ্টা রয়েছে বলেই ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই; তিনি এর আগেও একাধিকবার এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

একে 'অগণতান্ত্রিক' বা রীতিবিরুদ্ধ আখ্যা দেওয়ারও সুযোগ নেই। কারণ, জাপার মতো দলে চেয়ারম্যানকে এ ধরনের সিদ্ধান্ত এমনকি এককভাবে নেওয়ার সুযোগ করে রাখা হয়েছে। তার আগেই অবশ্য অনেকে এরশাদের নিন্দামন্দ করে ফেলেছি। তাকে 'সাবেক স্বৈরাচার' বলতে আমরা অনেকে অভ্যস্ত এবং বলার সময় এমন ভাব করছি যে, আর সবাই যেন গণতান্ত্রিক! এরশাদ একটু স্থূলভাবে গণতন্ত্রহীন একটি দল পরিচালনা করেন; অন্যরা হয়তো করেন একটু রেখেঢেকে। এটাই তো দেখে আসছি।

যাহোক, এরশাদ সাহেব এবার নতুন একটি পদ সৃষ্টি করেছেন, তার ছোট ভাই জিএম কাদেরের জন্য। মহাসচিব পদেও আকস্মিক বদল এনে জিয়াউদ্দিন বাবলুর জায়গায় রুহুল আমিন হাওলাদারকে এনে বসিয়েছেন। হাওলাদার সাহেবকে তিনি একবার একই কায়দায় সরিয়ে দেন কিছু অভিযোগ এনে। অবাধ্যতা বা অবিশ্বস্ততার অভিযোগ এরশাদ এনেছেন বাবলুর বিরুদ্ধেও। ব্যক্তিকেন্দ্রিক দলে অভিযোগ আনাটাই যথেষ্ট; সেটা প্রমাণের কোনও দায় তো নেই।

এর আগে ও পরে জিয়াউদ্দিন বাবলুরা রওশন এরশাদকে 'ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন' ঘোষণা করেছিলেন। রওশন অবশ্য বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, ওতে তার কোনও সায় ছিল না। জিএম কাদেরকে 'কো-চেয়ারম্যান' বানানোর বিষয়টিও তিনি জানতেন বলে দাবি করেছেন এরশাদ। এরশাদ ও রওশনের মধ্যে বিবৃতি বা চিঠি চালাচালি হয়ে গেছে এর মধ্যে। এরশাদ তাকে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, সিদ্ধান্ত দুটি থেকে তিনি সরে আসবেন না। 'দলের স্বার্থেই' নাকি সেটা প্রয়োজন।

জাপায় এরশাদের নেতৃত্ব অপ্রতিরোধ্য হলেও বিশেষত বর্তমান শাসনামলে তাতে চিড় ধরেছে, এটা মানতে হবে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচন ঘিরে এটি চূড়ান্ত রূপ পায়। রওশন ও তার অনুসারীরা তখন এরশাদের আপত্তি অগ্রাহ্য করে বিতর্কিত নির্বাচনটিতে জিতে আসেন এবং মন্ত্রিত্বও গ্রহণ করেন। রওশন নিজে হন সংসদের বিরোধী দলীয় নেত্রী। এরশাদও এমপি হিসেবে শপথ ও বিশেষ দূতের পদ গ্রহণে এক রকম বাধ্য হন। ওটা তিনি এখন ত্যাগও করতে পারছেন না।

জাপায় এরশাদের ইচ্ছাই যে সবচেয়ে শক্তিশালী, সেটা অবশ্য তিনি প্রমাণ করে দিয়েছেন সর্বশেষ ঘটনাবলিতে। রওশনপন্থীদের প্রতিরোধের মুখেও নবনিযুক্তরা দায়িত্ব নিয়েছেন দলের আর সেটা চেয়ারম্যানের উপস্থিতিতে। এখন সরকার ও সংসদে উপস্থিত অংশটি মোটামুটিভাবে রওশনপন্থী হলেও দলীয় নেতৃত্বে সমাসীনরা দেখা যাচ্ছে এরশাদের লোকজন। জিএম কাদের দলে তার উত্তরসূরি, এও তিনি প্রতিষ্ঠা করে ছাড়লেন। এ বিষয়ে ফেসবুকে এরশাদ ও রওশনকে নিয়ে ব্যঙ্গচিত্র করে কোনও লাভ নেই।

রওশনকে দেওয়া চিঠিতে এরশাদ অবস্থাটা ব্যাখ্যা করেছেন এভাবে যে, আপনি সংসদ ও সরকারে দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন আর আমি মূল দলে দিচ্ছি নেতৃত্ব। এতে এমন বার্তা রয়েছে যে, সরকারের কাছে বেশি গ্রহণযোগ্য হলেও আপনি আমার অধীনে বটে। পরবর্তী সময়ে জাপার এ পরিস্থিতি কোনদিকে মোড় নেয়, বলা সহজ নয়। রওশন নেতৃত্বাধীন অংশের ওপর এরশাদ আরও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে তারা সেটাও মেনে নেবেন বলে কিন্তু মনে হচ্ছে না। তারা সম্প্রতি প্রতিষ্ঠিত ভারসাম্যটা সম্ভবত রক্ষা করে চলতে চাইবেন।

জাপার রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকা আর না থাকা অংশের মধ্যেই নাকি বিরোধ দেখা দিয়েছে মূলত। এরশাদ এখানে নিজ কর্তৃত্ব পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে সরকারকেও বোধহয় দেখালেন, তাকে হালকাভাবে নেওয়া ঠিক হবে না। নিজ হাতে গড়া দলটির প্রতি তার মমত্ববোধও কাজ করে থাকতে পারে। সদ্যসমাপ্ত পৌর নির্বাচনেও কি তিনি দেখলেন না, জাপার অবস্থা খারাপ? দলটি প্রধানত সরকারের ভালো-মন্দ বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, এটাও পীড়িত করে থাকতে পারে তাকে। এজন্য রওশনসহ অতি সরকারপন্থী নেতাদের তিনি দায়ী করে থাকতেই পারেন।

বাজারে অবশ্য গুজব রয়েছে, সরকারই এরশাদকে দিয়ে এসব নাটকীয় কাজ করাচ্ছে। ইতোমধ্যে কাহিল হয়ে পড়া বিএনপিকে বিরোধী দলের জায়গা থেকে সরিয়ে সেখানে জাপাকে বসানোর একটা সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নাকি রয়েছে সরকারের মধ্যে। এজন্যই নাকি এমন একজনকে জাপার ভবিষ্যৎ নেতা হিসেবে সামনে আনা হয়েছে, যিনি ছিলেন আওয়ামী লীগেরই বিগত সরকারের একজন পূর্ণমন্ত্রী। জিএম কাদের আওয়ামী বিরোধী নন।

জাপায় কে বা কোন পক্ষ যে কখন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দিকে অবস্থান নেন, তা বলা অবশ্য কঠিন। এককভাবে রাষ্ট্রক্ষমতায় যেতে না পারা জাপার ক্ষমতাপ্রত্যাশী দুই বড় দলের মধ্যে দোল খাওয়ার প্রবণতা রয়েছে একানব্বই থেকেই। ঐতিহাসিকভাবে তার প্রবণতাটি অবশ্য আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকার; আদর্শগতভাবে যদিও বিএনপির সঙ্গে মিল বেশি। ওয়ান-ইলেভেনের পর রাষ্ট্রক্ষমতায় আওয়ামী লীগের সংহত অবস্থানের কারণে সামগ্রিকভাবে তার দিকে ঝুঁকে পড়ার প্রবণতা অবশ্য আরও বেড়েছে জাপায়। সে কারণেই হয়তো বিবদমান দু'পক্ষই সরকারের কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলছে। সরকার বিরক্ত হলে তাদের 'খবর' আছে।

জাপা খাড়াখাড়িভাবে ভেঙে যাক, বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকার এটা স্বভাবতই চাইবে না। মূল দলে কর্তৃত্ব বাড়িয়ে সন্তুষ্ট হয়ে এরশাদ যদি সরকারের দিকেই হেলে থাকেন এবং রওশনকে প্রত্যাশিত ভূমিকা পালন করতে দেন, তাহলে তো কোনও অসুবিধা নেই সরকারের। এতে করে এরশাদ সাহেবের রাষ্ট্রপতি হয়ে মারা যাওয়ার সাধ না মিটলেও তিনি আত্মসন্তুষ্ট হয়ে থাকলে সেটা বরং সরকারের জন্য স্বস্তির। ওদিকে মামলায় পুনরায় জেলে যাওয়ার ভয়ও তার থেকে যাবে।

আরও কমপক্ষে তিন বছর সরকার রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকছে, বিএনপির মতো জাপা নেতারাও এটা মেনে নিয়েছেন মনে হয়। এ সময়ে সুন্দর করে দল গোছানোর মওকা পেলেও দলটি যে পরবর্তী নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় আসতে পারবে না, এটাও তাদের কাছে পরিষ্কার। জাপাকে 'বি-টিম' হয়েই থাকতে হবে। বিএনপির বি-টিম হয়ে রয়েছে জামায়াত। মাঝে দু'-একটি ভিন্নধর্মী সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও জাপা রয়ে গেছে আওয়ামী লীগের দিকে হেলে। আওয়ামী লীগও এর প্রয়োজন অনুভব করছে মনে হয়। যেজন্য জাপা নেতাদের দেখভাল তারা করে চলেছেন।

জাপায় যা ঘটে গেল, সেদিকে সরকারের স্বভাবতই দৃষ্টি ছিল। এটিকে তারা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে দেবেন বলেও মনে হয় না। 'গৃহপালিত' না হলেও জাপাকে তাই 'নিয়ন্ত্রিত' বিরোধী দল বলেন অনেকে। দূরনিয়ন্ত্রিত নয়, কাছে থেকেই খোলাখুলিভাবে একে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। সম্প্রতি জিএম কাদের অবশ্য একটি সাক্ষাৎকারে বলতে চেয়েছেন, তারা এ ইমেজ থেকে বেরিয়ে আসতে চান। 'মধ্যবর্তী নির্বাচনের' পক্ষেও নাকি তাদের সিংহভাগ। সরকার কিন্তু এ শব্দগুচ্ছ একদমই শুনতে নারাজ। এরশাদ সাহেব এটা সম্ভবত তার ভাইকে বুঝিয়ে বলবেন এখন।

জাপা পরিচালনায় এরশাদের একটা জেনারেলসুলভ ও পিতৃতান্ত্রিক ধারা আমরা বরাবরই দেখে এসেছি। এর ব্যতিক্রম বোধহয় আর হবে না। তার পূর্ববর্তী সেনাশাসক জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে কী করতেন, বলতে পারব না। তবে এরশাদ কিভাবে কী করছেন, তা দেখতে ও সে বিষয়ে বলতে পারছি। তাকে নিয়ে ঠাট্টা-তামাশাই অবশ্য বেশি করছি আমরা; আর মনে করছি, এভাবে তিনি ক্রমে গুরুত্ব হারাচ্ছেন।

এরশাদ ও জাপা অবশ্য বর্তমানের সরকারের কাছে গুরুত্বপূর্ণ—বিএনপি নির্বাচনে না এসে সহিংস আন্দোলন করে সরকার উৎখাত করতে চাইল বলে। তাতে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি সেঁধিয়ে গেছে দুশ্চিন্তার মধ্যে। এরশাদসহ জাপা নেতারা সেটি কিন্তু দেখতে পাচ্ছেন। তারা ঝটপট সরকারকে বেকায়দায় ফেলে দেওয়ার মতো সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলবেন, এমনটি তাই মনে হয় না, বিশেষত রওশনের নেতৃত্বে জাপার একটি শক্তিশালী অংশ যখন সংসদ ও সরকারের মধ্যে ঢুকে বসে আছে।

জাপার দু'পক্ষে এখন সম্ভবত একটা সমঝোতা দেখার পালা। সরকার তাতে কিছুটা ভূমিকা রাখলেও রাখতে পারে।

জানুয়ারি ২৭, ২০১৬

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
‘উচিত শিক্ষা’ দিতে পঙ্গু বানাতে গিয়ে ভাইকে হত্যা
‘উচিত শিক্ষা’ দিতে পঙ্গু বানাতে গিয়ে ভাইকে হত্যা
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
পণ্ড হলো না পরাগের শ্রম, দিল্লিকে হারালো রাজস্থান
পণ্ড হলো না পরাগের শ্রম, দিল্লিকে হারালো রাজস্থান
বাসের পেছনের অংশ খোয়া যাচ্ছে কেন?
বাসের পেছনের অংশ খোয়া যাচ্ছে কেন?
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ