বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বাবাসীর কাছে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের মডেল। এমডিজি অর্জনের মাধ্যমে বাংলাদেশ এসডিজি অর্জনের সক্ষমতা প্রমাণ করেছে। বাংলাদেশ আটটি বিষয়ে এমডিজি অর্জনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সফল হয়েছে। বাংলাদেশ এমডিজি অর্জনে ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভূটান ও আফগানিস্তানকে ছাড়িয়ে গেছে। কিছু ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়ের আগেই বাংলাদেশ সফলতা অর্জন করেছে।’
ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন আর স্বপ্ন নয় বলে মন্তব্য করে তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা একজন ভিশনারি লিডার। তিনি স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে ২০২১ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিয়ে দেশ পরিচালনার দায়িত্বভার নিয়েছিলেন। তার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন বাস্তবে রূপ নিয়েছে।’
পরিকল্পনামন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা কখনও পথ হারাব না, সঠিক পথেই এগিয়ে যাব। তিনি স্বপ্ন দেখেন ও তা বাস্তবায়ন করেন। বাংলাদেশের সত্তর ভাগ মানুষ কর্মক্ষম, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে এগিয়ে যেতে হবে। ২০৩০ সালের মধ্যে দেশের হতদরিদ্র মানুষের সংখ্যা ৩ দশমিক ৫ ভাগের নিচে নেমে আসবে।’
রাজধানীর শেরেবাংলা নগরস্থ পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পরিকল্পনামন্ত্রী এ এইচ এম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে এমডিজি অর্জনের সর্বশেষ মূল্যায়ন রিপোর্ট উপস্থাপন করেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সদস্য ড. শামসুল আলম।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, এফবিসিসিআই’র পরিচালক বেনজির আহমেদ, বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের লিড ইকনোমিস্ট ড. জাহিদ হোসন এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর সুদ্বীপ্ত মুখার্জি।
/এসআই/এমএনএইচ/