কর্তৃপক্ষের দাবি, বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স ও ইলেকট্রিক্যাল পণ্য প্রস্তুতকারি প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন অনেক আগেই নিজেকে শীর্ষ ব্র্যান্ড হিসেবে প্রমাণ করেছে। এর স্বীকৃতি স্বরূপ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অর্জন করেছে অসংখ্য পুরস্কার। উচ্চমানের পণ্য দিয়ে ক্রেতাদের আস্থা অর্জন, দেশীয় পণ্যের প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টি, সিংহভাগ বাজার দখল, সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধি, বেকারত্ব হ্রাসের পাশাপাশি দেশে সম্ভাবনাময় প্রযুক্তি খাতের দ্রুত বিকাশে বিশেষ অবদানের ফলেই মিলছে এসব স্বীকৃতি।
গতবছর ডিএইচএল ও ডেইলি স্টার আয়োজিত ‘বিজনেস অ্যাওয়ার্ড’ অনুষ্ঠানে ’বেস্ট এন্টারপ্রাইজ অব দি ইয়ার-২০১৪’ পুরস্কার দেয়া হয় ওয়ালটনকে। কর্মী নিয়োগ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার স্বীকৃতি স্বরূপ গত বছর বিডিজবসডটকম দিয়েছে ‘বেস্ট অ্যাম্পেয়অর অ্যাওয়ার্ড-২০১৪’।
সূত্রমতে, সেরা ব্র্যান্ডিং ও মার্কেটিং লিডারশীপের স্বীকৃতিস্বরূপ গতবছর ওয়ালটনকে মালয়েশিয়াতে ‘এশিয়ান কনফেডারেশন অব বিজনেস’ কর্তৃক আন্তর্জাতিক লিডারশীপ অ্যাওয়ার্ড দেয়া হয়। গ্রাহকদের আস্থা অর্জনের ক্ষেত্রে ২০১৪ সালে সিঙ্গাপুরে ওয়ালটনকে ’গ্লোবাল ব্র্যান্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড’ পুরস্কার প্রদান করেছে ওয়ার্ল্ড ব্র্যান্ড কংগ্রেস।
ওয়ালটনের সিনিয়র ডেপুটি ডিরেক্টর (পিআর অ্যান্ড মিডিয়া) ফিরোজ আলম বলেন, ‘বৈচিত্র্যময় ডিজাইন ও অসংখ্য কালার, সাশ্রয়ী মূল্য, ৩৬ মাসের দীর্ঘমেয়াদী সহজ কিস্তিতে পণ্য প্রাপ্তির সুযোগ, দেশব্যাপী বিস্তৃত সেলস ও সার্ভিস পয়েন্ট এবং সর্বোপরি দেশীয় পণ্য বিধায় গ্রাহকপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে ওয়ালটন। আন্তর্জাতিক বাজারেও ব্যাপক প্রতিযোগী সক্ষম হয়ে উঠেছে ওয়ালটন। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মেলায় ক্রেতাদের দৃষ্টি কেড়েছে আমাদের পণ্য। তারই স্বীকৃতি হচ্ছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক অ্যাওয়ার্ড। যাতে প্রকারান্তরে বাংলাদেশেরই ব্র্যান্ডিং হচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে এখন সুনামের সঙ্গে উচ্চারিত হচ্ছে বাংলাদেশের নাম।’
/এসএনএইচ/