সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক রব ওয়েজ। বাংলাদেশে নিজস্ব কার্যক্রমের চার বছর পূর্তি উপলক্ষে অ্যাকর্ড এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
রব ওয়েজ বলেন, ‘বাংলাদেশে অ্যাকর্ডের অধীনে থাকা কারখানাগুলোর ৭৭ শতাংশ কারখানায় সংস্কারে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। তবে এখনও বড় ধরনের নিরাপত্তা সমস্যা পুরোপুরি সমাধান হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘পোশাক কারখানা সংস্কারের জন্য এখন থেকে অ্যাকর্ড অর্থ সহায়তা দেবে।’
অ্যাকর্ডের নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘বাংলাদেশের এক হাজার ৬৫৫টি কারখানা অ্যাকর্ডের অধীনে আছে। এর মধ্যে এক হাজার ৫৩৪টি কারাখানা পরিদর্শন করেছে সংস্থাটি। যেগুলোর শতভাগ সংস্কার সম্পন্ন করেছে ৬৫টি, ভবনের কাঠামো সংস্কার হয়েছে ২০৯টি, বিদ্যুৎ নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে ৬৪৯টি এবং অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে ৯২টি কারখানার।’
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের জুন মাসে বাংলাদেশে অ্যাকর্ডের কার্যক্রমের মেয়াদ শেষ হবে। তবে মেয়াদ বাড়াতে সংস্থাটি ইতোমধ্যে সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে।
/জিএম/এসএনএইচ/