সুনামগঞ্জ-৪ আসনের পীর ফজলুর রহমানের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, ‘খেলাপি ঋণ আদায়ে সরকার খেলাপি গ্রাহক চিহ্নিতকরণ ও তাদেরকে আইনের আওতায় আনার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এ বছর তিন হাজার ১৫২ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায় হয়েছে।’
মন্ত্রীর তথ্য অনুযায়ী, সোনালী ব্যাংকের ১০ হাজার ৬২৯ কোটি খেলাপি ঋণের বিপরীতে ৬৫৪ কোটি, জনতা ব্যাংকের ৬ হাজার ৫১০ কোটি খেলাপি ঋণের বিপরীতে ২৫৪ কোটি, অগ্রণী ব্যাংকের ৬ হাজার ৮৬ কোটি খেলাপি ঋণের বিপরীতে ৪৮৩ কোটি, রূপালী ব্যাংকের ৪ হাজার ২৬৪ কোটি খেলাপি ঋণের বিপরীতে ৩২৮ কোটি, বেসিক ব্যাংকের ৭ হাজার ৩৭৪ কোটি খেলাপি ঋণের বিপরীতে ১৫০ কোটি, বিডিবিএল’র ৮৫৪ কোটি খেলাপি ঋণের বিপরীতে ১৩০ কোটি, কৃষি ব্যাংকের ৪ হাজার ৬৭৯ কোটি খেলাপি ঋণের বিপরীতে ৯৩০ কোটি এবং রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের এক হাজার ৫ কোটি খেলাপি ঋণের বিপরীতে ২২৩ কোটি টাকা আদায় করা হয়েছে।
/ইএইচএস/এসএনএইচ/