বাণিজ্যমন্ত্রী এ সময় বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে এ সংক্রান্ত একটি চিঠিও হস্তান্তর করেন। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের একান্তই মানবিক কারণে বাংলাদেশে সাময়িক আশ্রয় দিয়েছেন। তাদের বাসস্থান, খাদ্য, চিকিৎসাসহ যথাসম্ভব সব ধরনের মানবিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। তার দ্রুত মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেওয়া প্রয়োজন। নানা কৌশলে মিয়ানমার সরকার বিষয়টিকে বিলম্বিত করছে। রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়ানো প্রয়োজন।’
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য বাড়ানোর উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশকে ডিউটি ও কোটা ফ্রি বাণিজ্য সুবিধা দিচ্ছে, সে জন্য অস্ট্রেলিয়ার প্রতি বাংলাদেশ কৃতজ্ঞ।’
‘জার্মান এশিয়া-প্যাসিফিক বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন(ওএভি)-এর চেয়ারম্যান অ্যান্ড চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার জুংহেইনরিসের সঞ্চালনায় সেশনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নয়াদিল্লিতে নিযুক্ত জার্মানের রাষ্ট্রদূত ড. মার্টিন নে , ইন্ডো-জার্মান চেম্বার অব কমার্সের ডিরেকটর জেনারেল বার্নহার্ড স্টিনরুয়েক। এরপর বাণিজ্যমন্ত্রী জার্মানির ইকোনমিক এফেয়ার্স অ্যান্ড এনার্জিবিষয়ক জার্মান পালিয়ামেন্টারি স্টেট সেক্রেটারি উইবেকমিয়ারের সেঙ্গ বৈঠক করেন।