বিমানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের বিনিয়োগ, বাণিজ্য ও পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে আকাশপথের গুরুত্ব উপলদ্ধি করেই জাতির জনক ১৯৭২ বাংলাদেশ বিমান প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ন্যাশনাল ফ্ল্যাগ ক্যরিয়ার হিসেবে বিমানকে দেশের বাইরে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাই যাত্রীসেবা ও পণ্য পরিবহনে বিমানকে তৎপর থাকতে হবে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী আকাশপথে যাত্রী বেড়েছে। সেটা বিবেচনায় নিয়ে নতুন নতুন গন্তব্যে বিমানকে ফ্লাইট চালুর উদ্যোগ নিতে হবে। এটি করতে পারলে জাতীয় অর্থনীতিতে বিমান আরও সক্রিয় অবদান রাখতে সক্ষম হবে।’
মতিবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন বিমান ও পর্যটন সচিব এস এম গোলাম ফারুক, বিমান বোর্ডের চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল (অব.) ইনামুল বারী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসাদ্দিক আহমেদ প্রমুখ।