অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সোনার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকই সিদ্ধান্ত নেবে।’ এ বিষয়ে আপনি কোনও কমিটি করবেন কিনা, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘এজন্য কোনও কমিটির দরকার নেই। যা করার বাংলাদেশ ব্যাংকই করবে।’
আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, ‘৯৩৬ কেজি সোনার মধ্যে দুষিত সোনার পরিমাণ মাত্র তিন কেজি। তাও পুরোটা নয়। কাজেই এটি বড় কোনও সমস্যা নয়।’
জনতা ব্যাংকের বিভিন্ন অনিয়মের বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এটি এখানে বলবো না। পরে অন্যসময় বলবো।’
প্রসঙ্গত, গত ১৭ জুলাই ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে ভূতুড়ে কাণ্ড’শিরোনামে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম ওজনের সোনার চাকতি ও আংটি বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে জমা রাখার পর তা মিশ্র বা সংকর ধাতু হয়ে যায়। এছাড়া, ২২ ক্যারেটের সোনা ১৮ ক্যারেট হয়ে যায় বলেও ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।