এ সময় ভিয়েতনামে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাস্ট্রদূত সামিনা নাজ ও ভিয়েতনামের বাণিজ্য বিষয়ক ডেপুটি মিনিস্টার কুইক হোং কাও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দুটি ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে অবশেষে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে। ভিয়েতনাও তেমনি হো চো মিনের নেতৃত্বে দু’টি ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করে স্বাধীন হয়েছে। স্বাধীনতার পরই বাংলাদেশ সোসালিস্ট রিপাবলিক অব ভিয়েতনামকে স্বীকৃতি প্রদান করে। দুই দেশের মধ্যে শুধু বাণিজ্যিক বা রাজনৈতিক সম্পর্কই নয়, পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ও সামাজিক অনেক ক্ষেত্রেই মিল রয়েছে। বাংলাদেশে গ্যাস কৃষি শিক্ষা স্বাস্থ্য খাতে ভিয়েতনাম বিনিয়োগ করলে ঢাকা সব ধরনের সহযোগিতা দেবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০১২ সালের ভিয়েতনাম সফর ও রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদের ২০১৫ সালে ভিয়েতনাম সফরের কথা উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ভিয়েতনামের রাষ্ট্রপতি ট্যান ডাই কোয়াং ২০১৮ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশ সফরের মধ্যদিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হয়েছে।’