মুডিতে কর্মরত একজন বিশেষজ্ঞ তেংফু লি বলেন, ‘প্রতিযোগিতামূলক গার্মেন্ট শিল্পের কারণে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা প্রসারিত হচ্ছে। ঋণ ও রেমিটেন্সের স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধির কারণে আভ্যন্তরীণ ভোগ বৃদ্ধি পাবে। তবে বিখণ্ডিত ব্যাংকিং খাতে সম্পদের গুনগতমান নিম্নগামী।’ ব্যাংকিং খাতে, বিশেষ করে সরকারি ব্যাংকে সুশাসনের দুর্বলতার কারণে খেলাপি ঋণের পরিমাণ জুন মাসে ১০.৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে বলে তিনি জানান।
আগামি ১২ থেকে ১৮ মাসের অবস্থা পর্যালোচনা করে মুডি বলেছে, খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার কারণে সামনের দিনগুলিতে ঝুঁকির পরিমাণ বাড়বে।
মুডি মনে করে সামনের দিনগুলিতে থেলাপি ঋণের কারণে সুদের হার বাড়তে পারে এবং ব্যাংকিং খাতে মুনাফার হার কমতে পারে। সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে কাজ করার পরিবেশ স্বাভাবিক হলেও প্রদেয় ঋণের গুনগত মান, মূলধন এবং মুনাফা নিম্নগামী। তবে ব্যাংকিং খাতে প্রচুর অর্থ রয়েছে এবং সরকারের সহযোগিতা অব্যাহত রয়েছে বলে জানায় মুডি।