বৃহস্পতিবার (৩১ জানুয়ারি) সচিবালয়ে ইরি’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে মতবিনিময়কালে কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মতবিনিময় সভায় যৌভভাবে চাল ভিত্তিক কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং লাভজনক করার জন্য ৫ বছর মেয়াদি একটি কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ছিল মূল আলোচ্য বিষয়। ইরি’র সাত সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন ড. হোমনাথ বানদ্রি।
উল্লেখ্য, ক্যারোটিন সমৃদ্ধ গোল্ডেন রাইস বিরি-২৮ ও ২৯ এর মতোই এর উৎপাদন স্বাভাবিক জাতের ধানের ন্যায়। পরিবেশ অধিদফতরের ছাড়পত্রের অপেক্ষায় রয়েছে। আগামী দুই তিন মাসের মধ্যে এটির ছাড়পত্র পাওয়া যাবে, তখন সবার জন্য উন্মুক্ত হবে বলে কৃষি মন্ত্রীকে তারা অবহিত করেন।
মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘ইরি এশিয়ায় খাদ্য নিরাপত্তায় বড় ভূমিকা রেখে আসছে। স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে আমাদের দেশের কৃষি উন্নয়নে তাদের অনেক অবদান রয়েছে। বর্তমান কৃষি বিপ্লবেও ইরি’র অংশীদারিত্ব রয়েছে।’ এসময় উপকূলীয় লবণাক্ত অঞ্চলে কৃষির উন্নয়নে সহায়তা চান কৃষিমন্ত্রী।