সভায় মোটরসাইকেল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ মোটর পার্টস ও টায়ার টিউব ব্যবসায়ী সমিতি, বাংলাদেশ পণ্য পরিবহন এজেন্সি মালিক সমিতি, বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কন্টেইনার ডিপো অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-চলাচল সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ‘১০ থেকে ১২ বছর আগে মোটরসাইকেল সেক্টরের যাত্রা শুরু হয়েছে। তবে আমরা যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছি। এখন রানার মোটরসাইকেল তৈরি করছে। হিরো, হোন্ডা এবং বাজাজ নিজেরা তৈরি করা শুরু করছে। ফলে আমাদের দেশে তৈরি মোটরসাইকেল দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রফতানি করা যাবে। তাতে মোটরসাইকেলের বাজার বাড়বে। বিদেশে বাজার তৈরিতে আমরা উৎসাহ দেবো।’
মোটরসাইকেলের পাশাপাশি দেশে গাড়ি তৈরিতে উৎসাহিত করা হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘মোটরসাইকেলে যেভাবে প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে, গাড়ি তৈরির ক্ষেত্রেও একটি নীতিমালা করছি। যারা গাড়ি তৈরিতে এগিয়ে আসবে তারা এ সুযোগ পাবে বলে আশা করছি।’
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, দেশের উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে মোবাইল ফোন, মোটরসাইকেল, ফ্রিজ দেশেই তৈরি হচ্ছে। ঠিক সেইভাবে গাড়িও তৈরি হবে। আমার ধারণা, গাড়ি তৈরি শিগগিরই শুরু হবে। মেইড ইন বাংলাদেশ নামে শুরু হবে। ওয়ার্কশপগুলো টিকে থাকা দরকার। তাদের দু-তিনটি দাবি রয়েছে সেগুলো দেখা দরকার।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, জাহাজ নির্মাণে আমরা এগিয়ে গেছি। এ খাতেও অনেক প্রণোদনা দিয়েছি। কিন্তু কথা হচ্ছে ঠিকানাবিহীন কিছু প্রতিষ্ঠান জাহাজ তৈরি করে বিক্রি করছে। আমরা তাতে রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছি। এদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।