মঙ্গলবার (৯ জুলাই) ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এসব তথ্য জানান।
এম এ মান্নান বলেন, ‘বাজারে যত চালের চাহিদা আছে, তার চেয়ে বেশি চাল মজুদ আছে। বাজারে যত পেঁয়াজের চাহিদা, তার চেয়ে বেশি পেঁয়াজ মজুদ আছে। তার মানে আমাদের অর্থনীতি এখন উৎপাদন বেশি করছে। বাজারে সাপ্লাই আছে। সোজা কথা হলো মাল বেশি বাজারে, তাই দাম কম।’
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গ্রামীণ পর্যায়ে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৩৮ ভাগ, যা গত মে মাসে ছিল ৫ দশমিক ৪৪। জুনে খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত উপ-খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে যথাক্রমে ৫ দশমিক ৫৮ এবং ৫ দশমিক ০১ ভাগ, যা মে মাসে ছিল যথাক্রমে ৫ দশমিক ৬৭ এবং ৫ দশমিক ০১ ভাগ।
শহর পর্যায়ে জুনে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৫ দশমিক ৭৮ ভাগ, আর মে মাসে ছিল ৫ দশমিক ৯৬ ভাগ। জুনে খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত উপ-খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে যথাক্রমে ৫ দশমিক ০১ এবং ৬ দশমিক ৬৪ ভাগ, যা মে মাসে ছিল ৫ দশমিক ০৯ এবং ৬ দশমিক ৯৫ ভাগ।