অর্থমন্ত্রী বলেন, পিপলসের আমানতকারীরা আমার সঙ্গে দেখা করে সহায়তা চেয়েছেন। সরকারের পক্ষ থেকে তাদের সহায়তা করা হবে। ইতোমধ্যে পিপলস লিজিংয়ে অবসায়ক (লিকুইডেটর) নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। অবসায়ক পিপলসের দায়-দেনার বিষয়ে বিস্তারিত জানাবেন। এরপর অবসায়ক ও অডিট ফার্মের প্রতিবেদনের ওপর নির্ভর করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, দুর্নীতিগ্রস্ত এসব প্রতিষ্ঠান কীভাবে চলে তা আমি জানি না। তবে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পিপলস লিজিংয়ের শুধু সাবেক পরিচালনা পর্ষদ নয়, বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের কোনও সদস্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতির প্রমাণ মিললে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
পিপলস লিজিংয়ের আমানতকারীদের টাকা কতদিনের মধ্যে ফেরত দেওয়া হতে পারে জানতে চাইলে মুস্তফা কামাল বলেন, কোনও অডিট ফার্মকে সময় বেঁধে দেওয়া যায় না। একটি অডিট ফার্মকে পিপলস লিজিংয়ের আর্থিক বিবরণী পর্যবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারা কাজ করছে। তাদের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে আইন অনুযায়ী এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।