বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, এই পেঁয়াজ ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে নির্ধারিত মূল্যে বিক্রি করা হবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সাধারণ মানুষের কষ্টের কথা বিবেচনা করে মিসর ও তুরস্ক থেকে বাল্ক ও কন্টেইনারের মাধ্যমে সমুদ্রপথে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় এস আলম গ্রুপ। সে অনুযায়ী ৫৮ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির জন্য এলসি খোলা হয়। তবে সমুদ্রপথে পেঁয়াজ আসতে বেশি সময় লাগবে। তাই বিমানে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পেঁয়াজ আমদানির জন্য ইতোমধ্যে ১০টি কার্গো বিমান ঠিক করা হয়েছে। এর প্রতিটিতে ১০৫ থেকে ১১০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আসবে। আগামী শনিবার (২৩ নভেম্বর) কায়রো এয়ারের একটি কার্গো বিমানে আরও ৫৫ মেট্রিক টন পেঁয়াজ ঢাকায় পৌঁছাবে।
সরবরাহ ও মূল্য স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত আরও পেঁয়াজ আমদানি করা হবে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।