প্রতিমন্ত্রী বৃহস্পতিবার (১৬ এপ্রিল) তার বারিধারার বাসভবন থেকে বিদ্যুৎ বিভাগ এবং জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত সমন্বয় সভায় এসব কথা বলেন।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মীর মোহাম্মদ আসলাম উদ্দিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভার্চুয়াল এই সমন্বয় সভায় জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আনিছুর রহমান, বিদ্যুৎ সচিব ড. সুলতান আহমেদ, বিপিসির চেয়ারম্যান মো. সামছুর রহমান, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান এ বি এম আবদুল ফাত্তাহ, পিডিবির চেয়ারম্যান মো. বেলায়েত হোসেন, আরইবির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন (অব.) ও পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘রমজান ও গ্রীষ্মকালে কোথাও যেন কোনও ঘাটতি না হয়। ডিজেল, এইচএফও, গ্যাস বা এলপিজি ব্যবহার সমন্বিতভাবে করতে হবে। প্রয়োজনে বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন সংস্থা বা এলপিজি বিপণন ও উৎপাদন সংস্থার সহযোগিতা নেওয়া যেতে পারে।’
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ধন্যবাদ দিয়ে প্রতিমন্ত্রী বিদ্যুৎ বিভাগ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগ এবং কোম্পানিগুলোর ওপর বৈশ্বিক এই মহামারির প্রভাব বা করণীয় নিয়ে পরিকল্পনা গ্রহণের আহ্বান জানান।