জানা গেছে, ২০০৮ সালে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি স্থাপিত হয়। সে সময় এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হয়েছিল ৪৭ কোটি মার্কিন ডলার। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংক দিয়েছিল ৩৫ কোটি মার্কিন ডলার।
চুক্তিতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) অতিরিক্ত সচিব কাজী সফিকুল আযম এবং বিশ্বব্যাংকের পক্ষে সংস্থার ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ইফাত শরিফ স্বাক্ষর করেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ছয় বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩৮ বছরে এ ঋণ পরিশোধ করতে হবে। এ জন্য প্রতি বছর শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ দিতে হবে।
/এসআই/ এমএনএইচ/