দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শেলী রহমান ও গ্রাহক সৈয়দ মহিবুর রহমান। যারা মামলার শুরু থেকেই পলাতক রয়েছেন।
বুধবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক হুমায়ুন কবির আসামিদের অনুপস্থিতিতে এ রায় দিয়েছেন।
গত ১২ এপ্রিল এ মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হলে আজ রায় ঘোষণার দিন ধার্য্য করেছিলেন আদালত।
সিকিউরিটিজ প্রমোশন অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের শেয়ার কেলেঙ্কারির ঘটনায় ২০০৪ সালে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) তৎকালীন সদস্য মোহাম্মদ আলী খান ও পরিচালক মো. মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলা করেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শেলী রহমান ও গ্রাহক সৈয়দ মহিবুর রহমানের অস্বাভাবিক লেনদেন তদন্তে কমিশন ১৯৯৮ সালের ৩ নভেম্বর দুই সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটির সদস্যরা ছিলেন— খায়রুল আনাম খান ও শুভ্র কান্তি চৌধুরী। খায়রুল আনাম খানের মৃত্যুর পর তার জায়গায় ফরহাদ খানকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কমিটি কাশেম সিল্ক মিলস লিমিটেডের শেয়ার অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পায়।
১৯৯৮ সালের ৩ নভেম্বরে ২০ লাখ শেয়ারের কোম্পানিটির ১ কোটি ৪ লাখ ৩৮ হাজার ৫০০টি ১৬ দশমিক ১৪ শতাংশ বেশি দরে ডিএসইতে লেনদেন হয়। যা ছিল অস্বাভাবিক। একই দিন এসপিএম কাশেম সিল্কের ৩৮ লাখ ৫ হাজার ৮০০টি শেয়ার ক্রয় ও ৩৬ লাখ ৮৫ হাজার ১০০টি শেয়ার বিক্রয় করে। যা কাশেম সিল্কের ওইদিনের শেয়ার লেনদেনের ৩৬ দশমিক ৪৬ শতাংশ ও ৩৫ দশমিক ৩০ শতাংশ।
/এসএনএইচ/