মঙ্গলবার (২১ জুলাই) অনলাইনে বিদ্যুৎ খাতে বিদ্যমান মানবসম্পদ মূল্যায়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত বিষয়ে আন্তর্জাতিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান কেপিএমজি প্রদত্ত প্রতিবেদনের উপর আলোচনাকালে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী ।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, কর্মকালীন ( অন সার্ভিস ) প্রশিক্ষণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ । কোন প্রতিষ্ঠানে কী ধরনের প্রশিক্ষণ লাগে বা কাজের ধরণ অনুসারে কোন যোগ্যতা সম্পন্ন লোক লাগবে বা টেকনিক্যাল-নন-টেকনিক্যাল জনবলের অনুপাত কী হবে তা সেই প্রতিষ্ঠানকেই নির্ধারণ করতে হবে । ২০৪১ সালের উন্নত বাংলাদেশ চিন্তা করে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা এখনই নিতে হবে। সিমেন্স, জিই বা এবিবি-এর মত প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎ খাতে কাজ করছে, প্রশিক্ষণে তাদের সহযোগিতা নেওয়া যেতে পারে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বিদ্যুৎ খাতের ১৪টি প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানির বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য নিয়ে কেপিএমজি একটি প্রতিবেদন প্রস্তুত করে । কর্মশক্তি কৌশল, সক্ষমতা বৃদ্ধি কৌশল, প্রতিভা ব্যবস্থাপনা কৌশল ও সংস্থা উন্নয়ন কৌশল এই চারটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দিয়ে বিদ্যুৎ খাতের সুষম প্রবৃদ্ধি মডেল সংক্রান্ত প্রতিবেদন কেপিএমজি পাওয়ার সেলে প্রদান করেছে।
ভার্চুয়াল এই সভায় এ সময় অন্যদের মাঝে বিদ্যুৎ সচিব ড. সুলতান আহমেদ, পিডিবির চেয়ারম্যান মো. বেলায়েত হোসেন, আরইবির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মিন উদ্দিন (অব.) ও পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেনসহ কোম্পানিগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকরা সংযুক্ত ছিলেন।