জনসচেতনতা সৃষ্টিতে নেমেছেন জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ

2বাড়ির গ্যাসের লাইনটি থেকেই ঘটতে পারে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা। এই দুর্ঘটনায় প্রাণও যেতে পারে। সাম্প্রতিক সময়ে গ্যাসের দুর্ঘটনায় প্রাণ হারানোর চিত্র নাড়া দিয়েছে সাধারণ মানুষকে। কিন্তু একটু সচেতন হলেই প্রতিরোধ করা যেতে পারে দুর্ঘটনা। আর রক্ষা পেতে পারে মানুষের জীবন। গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলোতো বটেই জ্বালানি বিভাগও উদ্যোগী হয়েছে এই প্রাণহানি রোধে।
জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে একটি টিভিসি শেয়ার করে লিখেছেন, ‘গ্যাস দুর্ঘটনা রোধে নিজে সচেতন হোন এবং অন্যকেও সচেতন করুন। তিতাস গ্যাসের লিকেজ দেখা মাত্র তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষকে জানান।’ সঙ্গে তিনি তিতাস গ্যাস বিতরণ কোম্পানির বিভিন্ন জরুরি সেবা পাওয়ার নাম্বারগুলোও দিয়েছেন। এগুলো হচ্ছে:
জরুরি গ্যাস নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র, ঢাকা উত্তর
ফোন: ৫৫০৪৫১১৩, ৫৫০৪৫১১৪
মোবাইল: ০১৯৫৫৫০০৪৯৯ ও ০১৯৫৫৫০০৫০০
০১৯৫৫৫০০৪৯৭ ও ০১৯৫৫৫০০৪৯৮
জরুরি গ্যাস নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র, ঢাকা দক্ষিণ
ফোন: ৯৫৬৩৬৬৭, ৯৫৬৩৬৬৮
মোবাইল: ০১৯৫৫৫০০৪৯৯ ও ০১৯৫৫৫০০৫০০
কল সেন্টার (সকাল ৮টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত)
০৯৬১২৩১৬৪৯৬
প্রতিমন্ত্রীর সচেতনতামূলক পোস্টটি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ৪০০ বার শেয়ার হয়েছে। ৫২ হাজার ৬০০ বার দেখা হয়েছে দুই দিনে। সাধারণ মানুষ কমেন্ট বক্সে জনসচেতনতামূলক পোস্ট দেয়ার জন্য সাধুবাদ জানিয়েছেন নসরুল হামিদকে।
তিতাস সূত্র বলছে, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ থেকে সেই ময়মনসিংহ পর্যন্ত নিজেদের গ্যাস সরবরাহ লাইন বিস্তৃত। সঙ্গত কারণে প্রতিদিন এসব লাইনের খোঁজ রাখা হয়তো সহজ বিষয় নয়। এজন্য কারো নজরে এলেই বিষয়টি ফোনে জানালে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব। এজন্য সাধারণ মানুষকে আহ্বানও জানানো হয়েছে। এক কর্মকর্তা বলেন, আমরা নানা মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচার করে সাধারণ মানুষকে এই বার্তাই দিচ্ছি। যেন তারা গ্যাস লাইনে লিকেজের বিষয়ে আমাদের অবহিত করেন।