ধনিয়া এলাকার খোরশেদ আলম ও গোলেনুর বেগম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘রবিবার বিকালে হঠাৎ করেই ঘূর্ণিঝড় শুরু হয়। ঝড়ের তাণ্ডবে মুহূর্তের মধ্যেই ধনিয়া ইউনিয়নের অন্তত অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়। সোমবার বিকাল পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্তরা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনও সহায়তা পাননি।’
মোজাহিদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি পরিবারের জন্য ১০ কেজি করে চাল ও জনপ্রতি পাঁচ শত টাকা করে বরাদ্দ করা হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। তবে এখনও পর্যন্ত (সোমবার বিকাল) বরাদ্দের পত্র আমার হাতে পৌঁছেনি।’
এদিকে, ঘূর্ণিঝড়ে পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের দক্ষিণ চরপাতা গ্রামে টিনের আঘাতে নিহত হন কিশোর রাজিব। সোমবার পারিবারিক করবস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন নিহতের পরিবারের সদস্যরা।
আরও পড়ুন-
ত্বকী হত্যার ৪ বছর: চার্জশিট দেওয়া হয়নি এখনও
নারী দিবসে নারীদের নেতৃত্বে বিমানের বিশেষ ফ্লাইট
/টিআর/