মেরাশানী রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার নূরুল ইসলাম জানান, ‘আমি ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে ছিলাম। সকালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা জানতে পেরে স্টেশনে এসেছি। ধারণা করা হচ্ছে এটা দুর্বৃত্তদের পরিকল্পিত হামলা। এ ঘটনার সঙ্গে রেলওয়ে সংশ্লিষ্টরা জড়িত থাকতে পারেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘ হবিগঞ্জের ইটাখোলা ডলোব্রিজ এলাকায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কারণে ব্রিজটি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল। কে বা কারা কীভাবে রেলওয়ে ব্রিজ এলাকা খেকে বালু উত্তোলন করছিল এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দেওয়ার দায়িত্ব আমার ওপর ছিল। সেই অনুযায়ী আমি প্রতিবেদন তৈরি করি। এতে রেলওয়ের অনেকের নাম চলে আসে। ধারণা করা হচ্ছে, ওই প্রতিবেদনসহ মূল্যবান কাগজ পত্র পুড়িয়ে ফেলতে পরিকল্পিতভাবে এ আগুন দেওয়া হয়েছে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া সেকশনের রেলওয়ে সার্কেলের এএসপি পারভেজ রহমান আলম চৌধুরী বলেন, ‘ভোরে এ ঘটনার পর আখাউড়া রেলওয়ে থানার অফিসারকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। অফিস কক্ষে তালা দেওয়া থাকার পরও কে বা কারা, কেন, কীভাবে এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
/এসএনএইচ/